ঢাকার ২৮ কেন্দ্রে দেয়া হবে শিশুদের করোনার টিকা

  • স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকাদান কর্মসূচি শুরু হবে আজ বৃহস্পতিবার থেকে। এসব শিশুদের বিশেষভাবে তৈরি ফাইজারের টিকা দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার ২৮টি কেন্দ্রে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

বিজ্ঞাপন

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটির ১৩টি কেন্দ্রে এবং ঢাকা উত্তর সিটির ১৫টি কেন্দ্রে করোনার টিকা দেওয়া হবে।

ঢাকা উত্তরের কেন্দ্রগুলো হচ্ছে- আজমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তরা গার্লস হাই স্কুল, কুর্মিটোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফায়দাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কিশলয় বিদ্যা নিকেতন, পল্লবী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সেনপাড়া পর্বতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজী ইউসুফ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আমতলী স্টাফ ওয়েলফেয়ার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মহাখালী আব্দুল হামিদ দর্জি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণখান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডুমনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাতারকুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মোহাম্মদপুরের বঙ্গবন্ধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বটমলি হোম বালিকা বিদ্যালয়।

বিজ্ঞাপন

ঢাকা দক্ষিণের- ধানমন্ডি ১ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফকিরেরপুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাজারীবাগ বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,হাজারীবাগ বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাহুতটুলি রেঁনেসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ওয়ারী বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খিলগাঁও মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, নীলক্ষেত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বঙ্গভবন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আজিমপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সুরিটোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, করাতিটোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মতিঝিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, প্রায় আড়াই কোটি শিশুদের টিকার আওতায় আনা হবে। এই লক্ষ্যে পর্যাপ্ত টিকা সরকারের হাতে আছে।

করোনা প্রতিরোধে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ফাইজারের বিশেষ টিকা দেশে আসে গত ৩০ জুলাই। ওই দিন বিশেষভাবে তৈরি ফাইজারের ১৫ লাখ ২ হাজার ৪০০ ডোজ টিকা এসেছে। সরকার গত এপ্রিল মাসেই ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শিশুদের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। দেশে এই বয়সী শিশুদের অনুমিত সংখ্যা ২ কোটি ২০ লাখ।