সারা দেশে ৩৩ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে ৩৩ এবং হাওরে ৯০ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক। হাওরে বন্যা আসার আগেই যেন ধান কাটা যায় তেমন জাত নিয়ে বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।

রোববার (৩০ এপ্রিল) সচিবালয়ে বোরো ধান নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ধানের আমাদের মূল মৌসুম হলো বোরো। আমরা প্রতিবছর ৪৮-৪৯ লাখ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ করে থাকি। এবার আমাদের বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৯ লাখ ৭৬ হাজার হেক্টর, অর্জন হয়েছে ৫০ লাখ হেক্টর। এ বছর যা টার্গেট করেছিলাম এর থেকে বেশি বোরো আবাদ হয়েছে।

কৃষিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, হাওরের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এবং উঁচু জায়গাও রয়েছে। হাওরে সবমিলিয়ে ৯ লাখ ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। হাওরে আমাদের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ লাখ টন।

তিনি বলেন, হাওরে ধান কাটা চরম ঝুঁকিপূর্ণ। আগে প্রত্যেক বছরই দেখতাম কিছু না কিছু হাওর এলাকা ডুবে যেত, ধান নষ্ট হতো, কৃষকরা তাদের ধান ঘরে তুলতে পারতেন না।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, এ বছর এই মুহূর্ত পর্যন্ত খবর হলো হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ৯০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। এটি সম্ভব হয়েছে, কারণ কৃষকদের আমরা তাড়াতাড়ি ধান কাটতে উৎসাহিত করেছি। সুনামগঞ্জে এক হাজার কম্বাইন হারভেস্টার ধান কেটেছে। ৬৬৮টি রিপার ধান কেটেছে। এবার তেমন বন্যাও আসেনি। এটা আমাদের একটা বড় অর্জন।

এবার বোরোতে চাল উৎপাদনের লক্ষ‌্যমাত্রা ২ কোটি ১৫ লাখ টন জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমরা আশা করছি দুই কোটি ২০ থেকে ২৫ লাখ টন অর্জন হবে। এরই মধ্যে সারাদেশের ৩৩ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। একটা ভালো অগ্রগতি হয়েছে। আশা করা যায় যে, খাদ্য নিয়ে আর সমস্যা হবে না। এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলেই রয়েছে।

কালবৈশাখী ও শিলাবৃষ্টিতে ধানের ক্ষয়ক্ষতি প্রসঙ্গে ড. রাজ্জাক বলেন, শিলাবৃষ্টিতে স্থানীয়ভাবে কিছুটা ক্ষতি হয়। হয়তো দু-একটা গ্রামে ক্ষতি হয়। শিলাতে ব্যাপক যে ক্ষতি হওয়া, সেটি হয়নি। আমরা ধরে নিয়ে নিয়েছি প্রতিবছর যে ক্ষতি হয় এবারও তাই হবে। বাংলাদেশের যে প্রকৃতি তাতে এটা হতেই পারে। এবার ধানের দামও মোটামুটি ভালো। চাষিরা ন্যায্যমূল্যে ধান বিক্রি করছেন, দাম নিয়ে তাদের কোনো অভিযোগ নেই।

   

বরগুনায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে আগুন, ৪ লাখ টাকার ক্ষতি 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার তালতলীতে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগে একটি বসতঘর পুড়ে গেছে। শুক্রবার (১০ মে) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টারচর গ্রামে মনির চৌকিদারের বাড়িতে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শুক্রবার রাত ৮ টার দিকে হঠাৎ আগুন লাগে। খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে এসে ১ ঘণ্টার চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ অগ্নিকাণ্ডে আনুমানিক ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাড়ির মালিক।

স্থানীয় ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের সাথে কথা বলে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।

তালতলী ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা বদিউজ্জামান বার্তা২৪.কমকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। তবে আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।


;

টেকনাফে মাথায় গুলি করে রোহিঙ্গা যুবককে হত্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাথায় গুলি করে মোহাম্মদ আলম (৪০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবককে হত্যা করা হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) সকাল আটটার দিকে নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-ব্লকের বটতলীতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত রোহিঙ্গা যুবক টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড আশ্রয়শিবিরের ই-ব্লকের ৯৭৩/৬নং শেডের বাসিন্দা ছিলেন বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)মুহাম্মদ ওসমান গনি। তিনি বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

স্থানীয় রোহিঙ্গারা জানায়, আজ সকালে টেকনাফ উপজেলার নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-ব্লকের বটতলী নামক এলাকায় রোহিঙ্গা ডাকাত কামাল গ্রুপের সদস্য শফি এবং ই-ব্লকের বাসিন্দা রোহিঙ্গা নাগরিক মোহাম্মদ আলমের (৪০) কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ডাকাত শফি উত্তেজিত হয়ে সঙ্গে থাকা অস্ত্র দিয়ে মোহাম্মদ আলমের মাথায় গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।

;

পুনরুজ্জীবন পাচ্ছে শ্যামাসুন্দরী খাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
শ্যামাসুন্দরী পুনরুজ্জীবিত করতে অভিযান শুরু

শ্যামাসুন্দরী পুনরুজ্জীবিত করতে অভিযান শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

‘রংপুরের ফুসফুস’ বলে পরিচিত শ্যামা সুন্দরী খাল। এটি রংপুরের বুক চিড়ে প্রবাহিত হয়েছে। নগরীর সিও বাজার এলাকার ঘাঘট নদীর উৎসমুখ থেকে শুরু হয়ে খোখসা ঘাঘটের সঙ্গে মিলেছে। খাল হলেও এর দৈর্ঘ্য ১৬ কিলোমিটার; গভীরতা ৪০ ফুটেরও বেশি ছিল। জলাবদ্ধতা দূরীকরণের উদ্দেশ্যে ১৮৯০ সালে খালটি খনন করা হয়।

শ্যামা সুন্দরী ভরাট হওয়ার ফলে বর্তমানে পানির প্রবাহ নেই বললেই চলে। মানুষ এখন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত করেছে একে। ঘরবাড়ির আবর্জনা খালে ফেলে দিচ্ছে। খালটি ভরাট হয়ে দিন দিন এর আকার সংকুচিত হচ্ছে। দূষিত পানি আর ময়লা-আবর্জনার দুর্গন্ধে পাশ দিয়ে হাঁটাও দায় হয়েছে রংপুরবাসীর।

অবশেষে সেই ঐতিহ্যবাহী শ্যামাসুন্দরী খাল পুনরুজ্জীবিত করতে অভিযান শুরু করেছ রংপুর সিটি করপোরেশন।

শনিবার (১১ মে) সকালে শ্যামাসুন্দরী খাল পরিস্কার পরিচ্ছন্নকরণ ও জনসচেতনতা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। একযোগে খালের পাঁচ কিলোমিটার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার মধ্য দিয়ে শ্যামাসুন্দরী পুনরুজ্জীবন ও সচল রাখার কার্যক্রমে ১৫ পয়েন্টে স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠন বিডি ক্লিনের একহাজার সদস্যসহ সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শাখার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা অংশ নিয়েছেন।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র মোস্তফা বলেন, পরিচ্ছন্নতার সুফল সম্পর্কে নগরবাসীকে বেশি করে সচেতন করতে সবাইকে কাজ করতে হবে। শ্যামাসুন্দরী খালের আশপাশে বসবাসরত নগরবাসীকে সচেতন হতে হবে। খাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের পর নতুন করে ময়লা ফেলা এবং পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য অবৈধ স্যুয়ারেজ সংযোগ প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে রংপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নিয়মিত তদারকি কার্যক্রম চলমান থাকবে। প্রয়োজনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনাসহ অন্যান্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে গ্রিন সিটি এবং ক্লিন সিটি ছিল অন্যতম অ্যাজেন্ডা। এরই ধারাবাহিকতায় শ্যামাসুন্দরী খালের পাঁচ কিলোমিটার (চেকপোস্ট হতে শাপলা চত্বর) ময়লাযুক্ত মাটি পুনঃখনন ও অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শ্যামাসুন্দরী কেবল রংপুর নয়, সমগ্র দেশের জন্যই একটি বড় সম্পদ। এ সম্পদ রক্ষা করা সকলের দায়িত্ব। শ্যামাসুন্দরী খালকে পুনরুজ্জীবিত এবং সৌন্দর্যবর্ধনের যে প্রয়াস চলছে তার সফলতা এবং রংপুরের সকল নাগরিকের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এসময় আগামী তিন মাসের মধ্যে শ্যামাসুন্দরী খাল খনন ও সংস্কারসহ আধুনিকায়নে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রজেক্ট ডিজাইন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের জন্য চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার জাকির হোসেন। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি আব্দুল বাতেন।

রংপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান, জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসান ও পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলী চৌধুরী।

;

সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষ আহত হচ্ছে, নিহত হচ্ছে। সড়কে খালি হচ্ছে হাজারো মায়ের কোল। এসব দুর্ঘটনার সমস্যা সমাধানে সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।

শনিবার (১১ মে) সকালে শিল্পকলা একাডেমিতে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর ১০ম মহাসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

আইনে গাড়িচালক, হেলপার, মালিক এবং বিভিন্ন ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি সবার দায়িত্ব যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, যে যেই দায়িত্বে থাকবে তার গাফিলতি হলে কী ধরনের শাস্তি হবে, তার সবকিছুই আইনে পরিষ্কার করা হয়েছে। আমরা চাই দুর্ঘটনা কম হোক, দুর্ঘটনায় আর যেন কেউ মৃত্যুবরণ না করে। পৃথিবীর সব দেশে দুর্ঘটনা ঘটে, মানুষের মৃত্যু হয়। বাংলাদেশে যাতে সড়ক দুর্ঘটনা কমে সেজন্যই কাজ করে যাচ্ছি।

দুর্ঘটনা রোধের কারণ বের করা দরকার উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত যতটা দেখছি সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ সচেতনতার অভাব। দক্ষ চালকের হাতে যাতে স্টিয়ারিং থাকে আমরা সেই ব্যবস্থা করতে যাচ্ছি। ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিষয়ে খেয়াল রাখছি। চালকদের প্রশিক্ষণের অভাবও দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ। গাড়ি চালানো অবস্থায় চালকের মোবাইল ব্যবহার, অপরিকল্পিত ভঙ্গুর সড়ক, ওভার ক্রসিং, অতিরিক্ত গতি, ওভার ব্রিজের স্বল্পতা, ট্রাফিক আইন অমান্য করা, ট্রাফিক পুলিশের গাফিলতিও আমরা মাঝেমধ্যে দেখি।

মন্ত্রী বলেন, আমরা চাই দুর্ঘটনা কম হোক, দুর্ঘটনায় আর যেন কেউ মৃত্যুবরণ না করে। পৃথিবীর সব দেশে দুর্ঘটনা ঘটে, মানুষের মৃত্যু হয়। বাংলাদেশে যাতে সড়ক দুর্ঘটনা কমে সেজন্যই কাজ করে যাচ্ছি। আইনে গাড়িচালক, হেলপার, মালিক এবং বিভিন্ন ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি সবার দায়িত্ব যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যে যেই দায়িত্বে থাকবে তার গাফিলতি হলে কী ধরনের শাস্তি হবে তার সবকিছুই আইনে পরিষ্কার করা হয়েছে।

নিজের সড়ক দুর্ঘটনার স্মৃতি স্মরণ করে মন্ত্রী বলেন, রোড এক্সিডেন্টে আমার সব আশা স্তম্ভিত হয়েছিল। মহান আল্লাহ আমার এক রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিলেন এবং এই রাজনীতির রাস্তা ওপেন করে দিয়েছিলেন। সেই জন্য বোধহয় আমি আজকে এ জায়গায় আসতে পেরেছি।

সমাবেশে নিসচার চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াস কাঞ্চন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

দুর্ঘটনার কারণ চিহ্নিত করে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে বিভিন্ন সময় দাবি করে আসছে ‘নিরাপদ সড়ক চাই’। এ বিষয়ে সরকার ২২ অক্টোবর নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণা করে, যা দেশে গুরুত্ব সহকারে পালিত হচ্ছে।

;