৫ বছরে লিটনের সম্পদ বেড়েছে চারগুণ, পিছিয়ে নেই সহধর্মিণী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে চার মেয়র প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে সম্পদ বেশি সদ্য সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের। গত পাঁচ বছরে লিটনের বার্ষিক আয় বেড়েছে ৩ দশমিক ৮০ গুণ। তবে পিছিয়ে নেই তার সহধর্মিণী শাহীন আকতার রেনীও। তারও অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় আড়াইগুণ। নির্বাচন কমিশনে দেওয়া তাদের হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

হলফনামা অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরে সদ্য সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় আড়াইগুণ। আর বার্ষিক আয় বেড়েছে প্রায় চারগুণ। বেড়েছে অস্থাবর সম্পদও। পিছিয়ে থাকেননি তার স্ত্রী শাহীন আকতার রেনীও। তারও অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় আড়াইগুণ। পাঁচ বছর আগে শাহীন আকতার রেনীর কোনো স্থাবর সম্পদ না থাকলেও তিনি এখন দোতলা বাড়ি, জমি এবং মৎস্য খামারের মালিক।

পাঁচ বছর আগে নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন ৭৮ লাখ ৩২ হাজার ২০৮ টাকা। পাঁচ বছর পর এখন তার বার্ষিক আয় ২ কোটি ৯৮ লাখ ১০ হাজার টাকা। তিনি মৎস্য চাষ থেকে বছরে ২ কোটি ৪২ লাখ টাকা, কৃষিখাত থেকে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা, বাড়ি ও দোকান ভাড়া থেকে ৩৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং মেয়র হিসেবে ১৬ লাখ ১০ হাজার টাকা সম্মানী আয় দেখিয়েছেন। ২০১৮ সালে মৎস্য চাষ থেকে তার ২০ লাখ, ব্যবসা থেকে ১২ লাখ, কৃষিখাত থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার, বাড়ি ভাড়া থেকে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৫০০, শেয়ার থেকে ২০ লাখ ১০ হাজার এবং অন্যান্য খাত থেকে ১৯ লাখ ৯ হাজার ৭০৮ টাকা আয় ছিলো। ২০১৮ সালের তুলনায় এখন লিটনের বার্ষিক আয় ৩ দশমিক ৮০ গুণ বেশি।

২০১৮ সালে লিটনের অস্থাবর সম্পদ ছিল ১ কোটি ৭৫ লাখ ১৩ হাজার ৫০৮ টাকার। এরমধ্যে নগদ ৩০ হাজার টাকা, ব্যাংকে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৫৩ হাজার ৪০৮ টাকা এবং ৩৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার একটি জিপগাড়ি ছিল। এছাড়া উপহার হিসেবে পাওয়া ১৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ছিল। এখন অস্থাবর সম্পদ ৪ কোটি ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৮৯৯ টাকা। এরমধ্যে হাতে নগদ ৭ লাখ ২ হাজার ২৩৭ টাকা, ব্যাংকে ২ কোটি ৮৪ লাখ ৯১ হাজার ৮০০ টাকা, ৪০ লাখ ৮৫ হাজার টাকার শেয়ার, ৪৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার জিপ ও প্রাইভেটকার, ১৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ২৫ লাখ টাকার ইলেট্রনিক্স সামগ্রী এবং ৬ লাখ টাকা দামের একটি শটগান ও একটি পিস্তল রয়েছে। তার অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে ২ দশমিক ৩৮ গুণ।

এখন স্থাবর সম্পদ হিসেবে লিটনের আছে ৪ দশমিক ৬৩ একর কৃষিজমি, নগরীর উপশহরে একটি তিনতলা বাড়ি, ঢাকার বনানীতে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট এবং ৭০ লাখ ১২ হাজার ১৯০ টাকার মৎস্য খামার। ২০১৮ সালে লিটনের কৃষিজমি ছিল ১ দশমিক ৬৩ একর। এখনকার মতো তখনও রাজশাহীতে তিনতলা বাড়ি ও ঢাকায় দুটি এপার্টমেন্ট ছিল। পাঁচ বছরে ৩ একর জমি ও মৎস্য খামার হয়েছে লিটনের। ২০১৮ সালে লিটনের কোন ঋণ ছিল না। এখন অবশ্য গাড়ি কিনতে গিয়ে পূবালী ব্যাংকে ২০ লাখ ৭৯ হাজার ৩৭ টাকা ঋণ হয়েছে তার। লিটন তার পেশা হিসেবে আইনজীবী লিখলেও এ খাত থেকে তার কোনো আয় নেই। তার নামে বর্তমানে কোনো মামলা চলমান নেই। ১৯৯৬ সালে দুটি মামলা হলেও প্রত্যাহার হয়েছে।

খায়রুজ্জামান লিটন ২০১৮ সালে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মেয়র নির্বাচিত হন। আগামী ২১ জুনের নির্বাচনে অংশ নিতে সম্প্রতি পদত্যাগ করেছেন। এর আগে ২০১৩ সালে মেয়রপ্রার্থী হয়ে লিটন পরাজিত হয়েছিলেন। তার আগে ২০০৮ সালে দলের সমর্থনে নির্বাচন করে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন তিনি।

এদিকে সম্পদ বেড়েছে লিটনের স্ত্রীরও। লিটনের নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, ২০১৮ সালে তার স্ত্রী শাহীন আকতার রেনীর বার্ষিক কোন আয় ছিল না। তবে এখন তিনি ব্যবসা করে বছরে ১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ও মৎস্য খাত থেকে ১ কোটি ৪১ লাখ টাকা আয় করেন। আয়-রোজগার শুরু হওয়ায় তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদও বেড়েছে। ২০১৮ সালে তার কোন স্থাবর সম্পদ ছিল না। তবে এখন কৃষিজমি আছে ১ দশমিক ৭৭ একর, মাছের খামার হয়েছে ৭৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকার। নতুন করে নগরীর উপশহরে একটি পুরাতন দোতলা বাড়িও কেনা হয়েছে তার নামে।

২০১৮ সালে অস্থাবর সম্পদের মধ্যে শাহীন আকতার রেনীর উপহার হিসেবে পাওয়া ৫০ স্বর্ণালঙ্কার ছিল। এছাড়া ৯২ লাখ ৩ হাজার টাকা মূল্যের অন্য সম্পদ ছিল। এরমধ্যে নগদ ২০ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৫৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকা এবং ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্থায়ী আমানত ছিল। পাঁচ বছরে তার স্বর্ণ বাড়েনি। স্বর্ণ বাদে অন্য অস্থাবর সম্পদের মূল্য বেড়ে ২ কোটি ৮৪ হাজার টাকা হয়েছে। এরমধ্যে নগদ ১৮ লাখ ৪৭ হাজার ১৩০ টাকা, ব্যাংকে ১ কোটি ৭৮ লাখ ৭৬ হাজার ৮৭০ টাকা, ১০ লাখ টাকার শেয়ার, ৯ লাখ টাকার স্থায়ী আমানত, আড়াই লাখ টাকার ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী এবং ২ লাখ ১০ হাজার টাকার আসবাবপত্র হয়েছে তার নামে।

   

বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারের আশুলিয়ায় একটি বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার মুখ ও মাথায় গভীর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহত নারীর নাম আনজু খাতুন (৩১)। তিনি গাইবান্ধা জেলার সদর থানার ঘাগোয়া ইনিয়নের মৃত মনোয়ার হোসেনের মেয়ে।

নিহত আনজু খাতুন আশুলিয়ার নরসিংহপুরের হা-মীম গ্রুপের একটি পোশাক কারখানায় অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে সাভারের আশুলিয়ার কাঠগড়া নয়াপাড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ওই এলাকার একটি বাঁশবাগানের ভেতর নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কেউ তাকে হত্যা করে ওই স্থানে ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ভজন চন্দ্র রায় বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ হত্যাকান্ডের কারন উদঘাটনের চেষ্টা করছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

;

পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।

বিএসএফের গুলিতে নিহত আবুল কালাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত অপির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ভোরে সাত-আটজনের একটি গরু পাচারকারীর দল ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে পকেট পাড়া নামক স্থানে যায়। হঠাৎ ১৬৯ ডুরাডাবড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহলদল সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয় আবুল কালাম। সঙ্গে থাকা অন্যরা উদ্ধার করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এনে পাটগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বার্তা ২৪ কমকে জানান, সীমান্তে বাংলাদেশি এক যুবক নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

;

লালমনিরহাটে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শাহিন মিয়া নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকা-বুড়িমারী মহাসড়কের বুড়িমারী ইউনিয়নের কল্লাটারী উচা ব্রিজের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শাহিন মিয়া উপজেলার বুড়িমারী স্টেশনপাড়া এলাকার আব্দুল গফুরের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা সূত্রে জানা গেছে, মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীসহ ২ জন পাটগ্রাম থেকে বুড়িমারী যাওয়ার সময় উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের কল্লাটারী উচা ব্রিজ এলাকায় বুড়িমারী-লালমনিরহাটগামী পাকা রাস্তায় পাথরবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেল আরোহী ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।

আহতরা হলেন উপজেলার একই ইউনিয়নের স্টেশনপাড়া এলাকার আব্দুল মালেক ছেলে ওলিউর রহমান অলু (৪০) ও আব্দুল খলিলের ছেলে রফিকুল ইসলাম (৪৫)। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয় বলে জানিয়েছেন পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত মেডিকেল অফিসার।

বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান বলেন, পাটগ্রামে থেকে আসার পথে কল্লাটারী উচা ব্রিজে কয়েকজন লোককে পড়ে থাকতে দেখতে পাই। গাড়ি থেকে নেমে দেখি একজন মারা গেছেন আর দুজন মোটরসাইকেলসহ পড়ে আছে।

এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সাঈদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কল্লাটারী উচা ব্রিজ এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শাহিন নামে একজন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এতে দুজন আহত হয়েছেন।

;

তেঁতুলিয়ায় জমিতে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড়
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় বোরো ক্ষেতে পানি দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মুরাদ হোসেন (৩০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) সকালে জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহল্লাল জোত গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মুরাদ দেবনগর ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে। সে ছোট থেকে মহল্লা জোত গ্রামে নানা আজিজুলের বাড়িতে থাকতেন।

স্থানীয়রা ও পুলিশ জানায়, মুরাদ সকালে তেঁতুলিয়ার বাইপাস এলাকার বাংলা টি নিকটস্থ এলাকায় বৈদ্যুতিক মোটরে বোরো ক্ষেতে পানি দিতে যান। ওই সময় বৈদ্যুতিক তার হাতে জড়িয়ে পড়লে স্পৃষ্ট হয়ে তারসহ পানিতে পড়ে যান। এতে করে ক্ষেতের পানিও বিদ্যুতস্পৃষ্ট হলে ঘটনাস্থলে সে মারা যায়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুজয় কুমার রায় বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।

;