অলস সময় কাটাচ্ছেন বরিশালের ছাপাখানা কর্মীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বরিশালের সদর রোডের একটি ছাপাখানা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বরিশালের সদর রোডের একটি ছাপাখানা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণার প্রধান উপকরণ পোস্টার ও লিফলেট। যা কিনা প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দেন নানা প্রতিশ্রুতিসহ। আর এসব উপকরণ প্রস্তুতের নির্ভরযোগ্য স্থানই হচ্ছে এই ছাপাখানাগুলো।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সারাদেশে যখন ব্যস্ত সময় পার করছেন ছাপাখানা কর্মীরা, ঠিক তখনই অলস সময় কাটাচ্ছেন বরিশালের ছাপাখানাগুলোতে কর্মরত শ্রমিকরা। নির্বাচনের সময় ছাপাখানাগুলোর মৌসুম থাকলেও এবারের নির্বাচনে এর চিত্র পুরোটাই উল্টো।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/15/1544876549549.gif

পোস্টার-লিফলেটসহ কাগজে ছাপানো প্রার্থীদের নির্বাচনের কোনো উপকরণই তেমন ছাপানো হচ্ছে না বরিশালে। প্রার্থী বা তাদের সমর্থকরা রাজধানীর উপরে নির্ভরশীল হয়েই এসব উপকরণ ছাপিয়ে আনছেন। এ কারনেই পোস্টার ছাপার তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি বরিশালের ছাপাখানাগুলোতে।

শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) নগরীর কালিবাড়ি, সদর রোড এলাকার বিভিন্ন ছাপাখানা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।

জানাগেছে, ঢাকা থেকে পোস্টার ও লিফলেটসহ অন্যান্য উপকরণ তৈরিতে যে পরিমাণ অর্থ খরচ হয়, বরিশালে তার থেকে একটু খরচ বেশি হয়। তাই এবারের নির্বাচনে এসব উপকরণ ছাপানোর জন্য প্রার্থীরা বেছে নিয়েছেন রাজধানীর নামজাদা ছাপাখানাগুলোকে।

এতে বিরুপ প্রভাব পড়েছে বরিশালের  ছাপাখানার বাজারে। যে সময়ে রাতদিন ব্যস্ত থাকার কথা এসব ছাপা শ্রমিকদের, ঠিক সে সময়ই তারা অলস সময় কাটাচ্ছেন কাজ না থাকার কারণে।

ছাপাখানা শ্রমিক মামুন বলেন, ‘১০ বছর ধরে ছাপা কাজের সাথে জড়িত আছি। পূর্বের নির্বাচনে যে পরিমাণ কাজ করতাম, এই নির্বাচনে তার চার ভাগের এক ভাগও করতে পারছি না। কম খরচের জন্য সকলেই ঢাকা থেকে ছাপিয়ে আনছেন।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/15/1544876705831.gif

এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক ছাপাখানার মালিক জানান, বরিশালের এক একটি ছাপাখানায় প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ পোস্টার ছাপানোর ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু সেখানে তেমন কোনো চাহিদাপত্র পাননি প্রার্থীদের কাছ থেকে। পূর্বের কোনো নির্বাচনে এমন মন্দা বাজার যায়নি বলে  জানান এ ছাপাখানার মালিক।

তিনি আরো জানান, পর্যাপ্ত কাজ না থাকায় শ্রমিকদের মজুরি দিতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। কেননা নির্বাচনের এই মৌসুমে এক একটি ছাপাখানায় নির্ধারিত শ্রমিকের বাইরেও শ্রমিক নিয়োগ করেন ক্ষুদ্র মাঝারী ব্যবসায়ীরা।

সদর রোডের নিউ আর্ট প্রেসের সত্বাধিকারী মীর খলিলুর রহমান বলেন, ‘প্রার্থীরা ঢাকামুখী। যার কারণে সিংহভাগ পোস্টার সেখান থেকে ছাপানো হয়েছে। তাই আমাদের কাজে ভাটা পড়েছে। তাছাড়া যদি অতিরিক্ত পোস্টারের প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে আমাদের কাছে আসে প্রার্থী বা তাদের প্রতিনিধিরা। তবে পরিমাণে তা অনেক কম।’

   

ভারত থেকে ২০০ বগি কিনতে রেলওয়ের চুক্তি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যাত্রী পরিবহন সক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২০০টি আধুনিক যাত্রীবাহী কোচ কিনতে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান আরআইটিইএস লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করেছে।

সোমবার (২০ মে) রাজধানীর রেলওয়ে ভবনে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম, রেলপথ সচিব হুমায়ুন কবীর, মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী, ভারতীয় কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাহুল মিত্তাল, ভারতীয় রেলওয়ের প্রোডাকশন ইউনিটের অতিরিক্ত সদস্য সঞ্জয় কুমার পংকজ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অব করপোরেশন মিচেল ক্রেজা ও রেলওয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় রেলপথ মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম বলেন, আমাদের ক্যারেজের খুব সমস্যা। এই মূহুর্তে আপনারা (ভারতীয়) যে ক্যারেজ দিচ্ছেন এর জন্য ধন্যবাদ।

তিনি বলেন, চুক্তিতে ক্যারেজ কবে দেওয়া হবে সেই সময় উল্লেখ নেই। সময় উল্লেখ থাকলে আমাদের সুবিধা হবে। আমরা সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে পারবো। আগামী দুই মাসের মধ্যে যদি দুই সেট ক্যারেজ দেওয়া যায় তবে সেটা আমাদের জন্য ভালো হবে। বাকিগুলো শিডিউল করে নিলে হবে।

মন্ত্রী বলেন, রেলের কর্মকর্তারা স্লো। এটা আমার জন্য দুঃখজনক। তারা ভাবে এটা ৫ থেকে ৬ মাস লাগবে। আমাদের আরও বগি লাগবে।

রেলসচিব হুমায়ুন কবীর বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণাঞ্চলে রেলের সংযোগ স্থাপন হয়েছে। এতে করে ঢাকার সঙ্গে দক্ষিণের জেলাগুলোর যোগাযোগ বাড়ছে। এরফলে এসব প্যাসেঞ্জার ক্যারেজ রেল যোগাযোগকে ত্বরান্বিত করবে।

মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, রেলের লক্ষ্য হচ্ছে যোগাযোগ পরিধি বাড়ানো, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রেল সংযোগ স্থাপন করা, যাত্রীসেবা দেওয়া। আর এই প্রকল্পের মাধ্যমে সেটা অনেকাংশে সম্ভাব হবে।

জানা যায়, প্রকল্পের সময় ১ জুলাই ২০২২ থেকে ৩০ জুন ২০২৬। বাংলাদেশ সরকার ও ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের (ইআইবি) অর্থায়নে প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ১ হাজার ২৯৮ কোটি ৫৮ লাখ ৭৭ হাজার ১৩৯ টাকা (ডলার ১১৬ টাকা ৭১ পয়সা)। এতে করে প্রতিটি বগির দাম আসে ৬ কোটি ৪৯ টাকা। এটি দিবে ইআইবি যা ম্যাটিরিয়াল চার্জ। এরপর দেশে বগি আসার পর চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সেটি খালাস বাবদ আরও ৩৫ শতাংশ টাকা দিতে হবে। এই অর্থ দিবে বাংলাদেশ সরকার যা প্রায় ৩০৩ কোটি টাকা।

চুক্তি অনুযায়ী সবধরনের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে ২০ মাসের পর থেকে বগি দেওয়া শুরু হবে, যা চলবে ৩৬ মাস পর্যন্ত। অর্থ্যাৎ ১৬ মাসের মধ্যে রেলওয়ে এই বগিগুলো পাবে।

রেলওয়ে বলছে, বগিগুলো হবে স্টেইনলেস স্টিলের, দ্রুতগতি সম্পন্ন, বগির ছাদে এসি থাকবে, অটোমেটিক এয়ার ব্রেক পদ্ধতি ও পরিবেশবান্ধব হবে। এই বগিগুলো পরবর্তীতে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনগুলোর সঙ্গে যুক্ত করা হবে।

প্রকল্পের উদ্দেশ হিসেবে বলা হয়েছে, ক্যারেজের প্রাপ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে যাত্রীদের আধুনিক, নিরাপদ ও আরামদায়ক সেবা প্রদান, যাত্রী চাহিদা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে নতুন রুটে রেল পরিচালনা, পুরোনো ও আয়ুষ্কাল শেষ হওয়া যাত্রী ক্যারেজগুলো প্রতিস্থাপন এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করা।

রেলওয়ে নিজস্ব নথিতে স্বীকার করে বলেছে, সারাদেশে রেলের নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে পড়লেও যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে পিছিয়ে রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নির্মাণ প্রকল্প দ্রুততার সাথে শেষের দিকে এগিয়ে চলেছে।

রেলওয়ে আশা করছে, এসব প্রকল্পের কাজ শেষ হলে বাংলাদেশে রেলপথে যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে সম্ভাবনার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। তবে এ প্রকল্প দুটি পরিপূর্ণভাবে শেষ হলে, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে যাত্রী বহনের সুবিধার্থে সাহায্য করবে।

;

বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক দেবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক দেবে সরকার। শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবদান রাখাসহ বিভিন্ন অবদানের জন্য প্রতি ২ বছর পর একজন ব্যক্তিকে এ পুরস্কার দেওয়া হবে।

সোমবার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

পদক পাওয়া ব্যক্তি ১ লাখ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা পাবেন। এছাড়া তিনি ৫০ গ্রাম ওজনের (চার ভরির বেশি) ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ পদক পাবেন।

এ লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক নীতিমালা-২০২৪ এর খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

;

চট্টগ্রামে হাতির আক্রমণে নারীর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় বন্য হাতির আক্রমণে হামিদা বেগম (৫২) নামের এক নারীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।

রোববার (২০ মে) রাত ৯টার দিকে উপজেলার পুটিবিলা ইউনিয়নের পহরচান্দা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। হামিদা বেগম পহরচান্দা এলাকার বাসিন্দা ও দুই সন্তানের মা। তার স্বামী ওই এলাকার মৃত নাজির হোসেন।

পুটিবিলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসেন মানিক বলেন, গতকাল রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে ওই নারী মুদিপণ্য কিনতে মহল্লার একটি দোকানে যাচ্ছিলেন। পথেই একটি বন্য হাতির পালের আক্রমণের শিকার হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি।

লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাশেদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে রাত ১২টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

যৌন হয়রানি, শিক্ষককে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে দিল জনতা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শিক্ষককে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে দিল জনতা

শিক্ষককে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে দিল জনতা

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে ডুমুরিয়া রুদুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক প্রণব কুমার ভট্টাচার্যের (৫৪) বিরুদ্ধে।

সোমবার (২০ মে) সকালে বিক্ষুব্ধ অভিভাবকরা ও এলাকাবাসী এ ঘটনায় বিচার দাবি করে স্কুলটি ঘেরাও করে। এক পর্যায়ে অভিভাবকরা অভিযুক্ত শিক্ষককে মারধর করে জুতার মালা পরিয়ে দেন। পরে পুলিশ এসে ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিয়ে যায়।

অভিযুক্ত শিক্ষক আনোয়ারা উপজেলার পরৈকোড়া ইউনিয়নের পাঠনিকোটা গ্রামের অদির ভট্টাচার্যের ছেলে।

জানা গেছে, অভিযুক্ত শিক্ষক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বিভিন্ন সময় ধুমপান করে ক্লাসে ঢুকেন এবং ভুক্তভোগী দ্বিতীয় শ্রেণির ওই শিক্ষার্থীর বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে যৌন হয়রানি করেন। এসব ঘটনায় ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী স্কুলে আসতে অনীহা প্রকাশ করে। পরে স্কুলের বিভিন্ন শিক্ষার্থীর মাধ্যমে ঘটনার বিষয়ে জানতে পেরে শিক্ষার্থীর অভিভাবক গত ১৫ মে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর অভিযোগ দায়ের করেন।

বিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রী জানায়, শিক্ষক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য প্রায় সময় ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করেন। বিষয়টি তারা অন্য ম্যাডামদের জানান। পরে ম্যাডামরা ওই ছাত্রীদের অভিযুক্ত শিক্ষক থেকে সতর্ক থাকতেন বলেন।

আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) সোহেল আহমেদ বলেন, আজ সকালে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানালে অভিযুক্ত শিক্ষককে উদ্ধার করে থানায় আনা হয়। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;