১ সেপ্টেম্বর থেকে গুয়াংজু ও ব্যাংকক রুটে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বৃদ্ধি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনতার পর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স-ই চীনের কোনো প্রদেশে পরিচালনা করা প্রথম বাংলাদেশি এয়ারলাইন্স। ২০১৮ সালের ২৬ এপ্রিল থেকে গুয়াংজু রুটে প্রতিনিয়ত ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে। বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রভাবের সময়েও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট পরিচালনা অব্যাহত রাখে। কোভিড পরবর্তীতে যাত্রীদের চাহিদা ও কোভিডের নানাবিধ বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স পরিকল্পনামাফিক ঢাকা-গুয়াংজু রুটে আগামী ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৩ থেকে সপ্তাহে পাঁচটি ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে । বর্তমানে সপ্তাহে তিনদিন ঢাকা-গুয়াংজু রুটে ফ্লাইট পরিচালিত হচ্ছে।

আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে সপ্তাহে সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি ও শনিবার ঢাকা থেকে রাত ১০টা ১০ মিনিটে গুয়াংজুর উদ্দেশ্যে ফ্লাইট ছেড়ে যাবে এবং স্থানীয় সময় ভোর ৩টা ৫০ মিনিটে গুয়াংজুতে পৌঁছাবে। এছাড়া গুয়াংজু থেকে সপ্তাহে মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও রবিবার ভোর ৫টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ফ্লাইট ছেড়ে আসবে এবং সকাল ৭টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। ঢাকা-গুয়াংজু রুটের নূন্যতম ওয়ানওয়ের ভাড়া ৩০,৬৬৯ টাকা ও রিটার্ণ ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০,৫৪০ টাকা।

ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকদের জন্য এশিয়া তথা পৃথিবীর অন্যতম গন্তব্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ব্যাংককের সুবর্ণভূমি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে এবং ব্যাংককের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে পৌঁছাবে। আবার ব্যাংকক থেকে প্রতিদিন দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে এবং বিকাল ৪টা ২৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। বর্তমানে সপ্তাহে চারদিন ঢাকা-ব্যাংকক রুটে ফ্লাইট চলাচল করছে। ঢাকা-ব্যাংকক রুটের ন্যূনতম রিটার্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২,৮৪৩ টাকা।

ব্যাংকক, গুয়াংজু ছাড়াও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ঢাকা থেকে কলকাতা, চেন্নাই, দুবাই, শারজাহ, মাস্কাট, দোহা, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর ও মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

এছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সকল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

ব্যাংকক ও গুয়াংজু রুটে বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। বর্তমানে ইউএস-বাংলার বহরে ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৯টি ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২-৬০০সহ মোট ২০টি এয়ারক্রাফট রয়েছে। খুব শীঘ্রই ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০সহ মোট ৬টি ওয়াইড বডি ও ২০টি ন্যারোবডি এয়ারক্রাফট যুক্ত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এছাড়া স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ঢাকা-দিল্লী ও ঢাকা-জেদ্দা রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা করছে ইউএস-বাংলা।

   

সীমান্তে আরকান আর্মির গুলিতে প্রাণ গেলো বাংলাদেশি যুবককে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবান জেলার নাইক্ষ‌্যংছড়িতে সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির গুলিতে আবুল কালাম (২৮) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। নিহত আবুল কালাম (২৮) নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ড বামহাতির ছড়া গ্রামের মৃত বদিউজ্জামানের ছেলে।

রোববার (১২ মে) সকালে ৯টায় নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ৪৮ নম্বর সীমান্ত পিলারের ওপারে মিয়ানমারের ছেলির ঢালা নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার শামশুল আলম। তিনি বলেন, আমার ওয়ার্ডের বামহাতির ছড়া এলাকার একব্যক্তিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে বলে জেনেছি। তার লাশ দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

স্থানীয়রা জানান, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তপথে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে গরু এনে ব্যবসা করতেন আবুল কালাম। অন্যান্য সময়ের মতো এবারও গরু আনতে সীমান্তের ৪৮ নম্বর পিলারের প্রায় দুই কিলোমিটার ভেতরে মিয়ানমারের ছেলির ঢালা নামক এলাকায় যান তিনি।

সেখানে মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির (এএ) সঙ্গে কোনো বিষয়ে বনিবনা না হওয়ায় কথাকাটাকাটি হয়। এর একপর্যায়ে বাংলাদেশি যুবকের মাথায় গুলি করে বিদ্রোহী সংগঠনের একজন। এতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় বাংলাদেশি যুবক আবুল কালামের। লাশটি সীমান্তের ওপারেই পড়ে আছে এখনো।

এ প্রসঙ্গে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ডিউটি অফিসার এএসআই মরিয়ম আক্তার জানান, সীমান্তের ওপারে বাংলাদেশী যুবকের মৃত্যুর কোনো অভিযোগ এখনো পাওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যদের কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

;

মা-মেয়ে একত্রে এসএসসি পাশ, এলাকায় উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
মা-মেয়ে একত্রে এসএসসি পাশ

মা-মেয়ে একত্রে এসএসসি পাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলায় মা ও মেয়ে একসাথে এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে। ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে দুজনই কৃতিত্ব অর্জন করেন। এনিয়ে এলাকায় চলছে উৎসবের আমেজ।

ঘটনাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের চাতলপাড় ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের। এই গৃহবধূর নাম নূরুন্নাহার বেগম। তিনি নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের কাঠাঁলকান্দি গ্রামের মো. ফরিদ মিয়ার মেয়ে। তিনি ২০২৪ সালে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট পেয়ে কৃতকার্য হয়েছে।

অপর দিকে তার মেয়ে চাতলপাড় ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মানবিক বিভাগে ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে কৃতকার্য হয়েছেন। এনিয়ে এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।

নুরুন্নাহার বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ছোট বেলায় খুব ইচ্ছে ছিল পড়ালেখা করে মানুষের মতো মানুষ হবো। কিন্তু ছোট বেলায় বিয়ে হয়ে যায় আমার। বিয়ের পর দুই ছেলে-মেয়ে আর সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় নিজের পড়ালেখার কথা ভুলে যাই। কিন্তু মন থেকে পড়ালেখার ইচ্ছে শক্তি বাদ দিতে পারিনি। পরে নিজের একান্ত ইচ্ছে আর স্বামী সন্তানের অনুপ্রেরণা ও সহযোগিতায় চাতলপাড় কারিগরি বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হই।

তিনি আরও বলেন, যে সকল নারীরা পরিবারের সংসারের অসচ্ছলতার কারণে পড়ালেখা করতে চায় না, তাদের প্রতি অনুরোধ, সরকার বিনা টাকায় পড়ালেখা চালিয়ে যেতে সুযোগ করে দিয়েছে। পরিবার থেকে অল্প বয়সে বিয়ের চাপ দিলে প্রতিবাদ করতে হবে।

চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিক মিয়া জানান, তার এই সাফল্যে আমরা গর্বিত। নতুন প্রজন্মের কাছে তিনি একজন আদর্শ।

নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ ইমরানুল হক ভূইয়া বলেন, পড়াশুনা করতে চাইলে যে কোনো বয়সেই করা সম্ভব, মানুষের অদম্য ইচ্ছা শক্তির কাছে সকল কিছুই অর্জন করা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য নুরুন্নাহার একটি জ্বলন্ত উদাহরণ। বিশেষ করে নারীদের কাছে উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমার উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাকে সম্মানিত করা হবে। মা নুরুন্নাহার ও মেয়ে নাসরিন আক্তারের সাফল্য কামনা করেন তিনি।

;

১২২ উপজেলায় প্রতীক বরাদ্দ সোমবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১১২ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের আগামীকাল (১৩ মে) সোমবার মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ হবে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রিটার্নিং কর্মকর্তারা অফিস চলাকালীন প্রতীক বরাদ্দ করবেন৷ এরপর শুরু হবে নির্বাচনি প্রচারণা। আইন অনুযায়ী, ভোট গ্রহণ শুরুর ৩২ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত চলবে প্রচার। আগামী ২৯ মে এই ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জনসংযোগ পরিচালক মো. শরিফুল আলম সম্প্রতি জানিয়েছিলেন, তৃতীয় ধাপে চেয়াম্যান পদে ৫৭০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬১৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪০০ জন; মোট ১৫৮৮ জন প্রার্থীনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। তবে বাছাই, আপিল শেষে এই সংখ্যা এদিক সেদিক হতে পারে।

মোট প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন রয়েছেন একক প্রার্থী। চট্টগ্রামের চান্দনাইশে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, যশোরের অভয়নগরে ভাইস চেয়ারম্যান ও সুনামগঞ্জের ছাতক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী রয়েছে।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সে সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪৫টির মতো উপজেলায় ৮ মে ভোট হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;

বন-জঙ্গলের আইনে দেশ চলছে: সরোয়ার আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সরোয়ার আলমগীর বলেছেন, বর্তমানে প্রত্যেকটি কারাগার হচ্ছে শেখ হাসিনার বন্দিশালা, এখানে আইন কানুন কোনো কিছুর দরকার নেই। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কথা বললেই তাকে কারাগারে থাকতে হচ্ছে। এদেশে জঙ্গলের শাসন চলছে, বন-জঙ্গলের আইনে দেশ চলছে। এভাবে দেশ চলতে পারে না। এই বনজঙ্গলের আইন, এই দুঃশাসন শেকড়সহ উপড়ে ফেলতে হবে। এজন্য সকলকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিতে হবে।

রোববার (১২ মে) ফটিকছড়ির বিবিরহাট বাস স্ট্যান্ডে বেগম খালেদা ও পৌর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল কালামকে মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সরোয়ার আলমগীর বলেন, সরকার সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। গণতন্ত্রকে তারা প্রায় নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে। আদালতের কাঁধে বন্দুক চাপিয়ে তারা বিরোধী দলের সক্রিয় নেতাকর্মীদের হয়রানি করছে। এরই অংশ হিসেবে পৌর বিএনপির সংগ্রামী সেক্রেটারি আবুল কালামকে নিম্ন আদালতে জামিন না নিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে। আমাদের দেশরত্ন বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল নেতাকর্মীকে দ্রুত মুক্তি দিতে হবে। না হলে সামনে আমরা বসে থাকব না।

ফটিকছড়ি পৌর বিএনপির সভাপতি মোবারক হোসেন কাঞ্চন চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি নেতা তাহের সিদ্দিকী, নাজিম উদ্দিন শাহীন, আবুল খায়ের, মুনসুর চৌধুরী, শাহরিয়ার চৌধুরী, মোঃ মুস্তাফা, নাছির, জাহেদ মেম্বার, কৃষক দল সাধারণ সম্পাদক নূরুল হুদা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এস এম আবু মুনসুর, যুবদল নেতা মোশরাফুল আনোয়ার মশু, মোজাহারুল ইকবাল লাভলু।

;