এরআগে, শনিবার (১৮ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট, জিআরপি ও থানা পুলিশের যৌথ প্রচেষ্টায় দুই ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে প্রায় এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি তারাকান্দি স্টেশন থেকে রাত ২টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও সকাল ৬টার দিকে পুড়ে যাওয়া বগি তিনটি রেখে তারাকান্দি স্টেশনে যায় এবং সরিষাবাড়ীতে ফিরে পোড়া বগিসহ ঢাকার দিকে ছেড়ে যায়।
বিজ্ঞাপন
জামালপুর রেলওয়ে থানার (জিআরপি) অফিসার ইনচার্জ গোলজার হোসেন জানান, কে বা কারা ট্রেনে আগুন দিয়েছে প্রাথমিকভাবে তা বলা যাচ্ছে না, তবে হরতাল সমর্থনকারীরা নাশকতার উদ্দেশে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় সরিষাবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী মাস্টার আব্দুস সালাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।
বিষয়টি তদন্ত চলছে এবং দোষী ব্যক্তিরা সনাক্ত হলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি জানান।
ঘটনা সম্পর্কে সরিষাবাড়ী রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী মাস্টার আব্দুস সালাম জানান, ঢাকা থেকে তারাকান্দিগামী আন্তঃনগর যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন রাত ১টা ১০ মিনিটে সরিষাবাড়ী স্টেশনে থামে। কিছুক্ষণ পর ট্রেনটি তারাকান্দির উদ্দেশ্যে ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে। ট্রেন স্টেশন থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মোড় পর্যন্ত গেলে ক, খ ও গ বগিতে দাউদাউ করে আগুন জ্বলে উঠে। এসময় অন্য বগির আতঙ্কিত যাত্রীরা শিকল টেনে ট্রেন থামায়।
ট্রেনে আগুনের ঘটনায় চারজন নারী যাত্রী আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। আহতরা হলেন, উপজেলার আওনা ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামের জহির উদ্দিনের স্ত্রী মমতাজ বেগম (৫০), পোগলদিঘা ইউনিয়নের রুদ্র বয়ড়া গ্রামের আমিনুল ইসলামের স্ত্রী আশিকা সুলতানা (৩০), তারাকান্দি গ্রামের সোহেল মিয়ার স্ত্রী লাবনী আক্তার (২৪) ও ইয়ার মাহমুদের স্ত্রী জেলী বেগম (৫০)।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ফাহমিদা জামান তিথি জানান, রাত দেড়টার দিকে হাসপাতালে চারজন নারী আহত হয়ে এসেছিলেন। আহতদের মধ্যে দুই জনকে ভর্তি ও দুই জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
খানা খন্দে ভরা দয়াগঞ্জ মোড় থেকে গেন্ডারিয়া যাবার নতুন সড়কটি। প্রায় দুই দশক আগে নির্মাণ হলেও অর্ধ দশক ধরে রাস্তাটি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে আছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। এনিয়ে নানা ব্যক্তি ও সরকারি দফতরে ধর্না দিয়েও পাচ্ছেন না প্রতিকার।
সরেজমিনে গিয়েও পাওয়া গেছে এর সত্যতা। রাস্তার একটি পাশ যানবাহন চলাচলের জন্য উম্মুক্ত থাকলেও বাকি অংশটি নানা দোকানপাট, ট্রাক, লেগুনা পার্কিং ও রিকশার গ্যারেজ করে পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। গত শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে গিয়ে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
এদিন দেখা যায়, দয়াগঞ্জ রেল পারাপারের রাস্তার একপাশে দিয়ে চলছে যানবাহন, অন্যপাশটি মাটি ফেলে সমান করা হচ্ছে। রোড ডিভাইডারটি ঠিক করতেও কাজ করছে কয়েকজন শ্রমিক। এই কাজটি করছে ঢাকা থেকে যশোর নির্মানাধীন রেললাইনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যার আওতায় শুধু রেললাইন পারাপার হবার অংশটুকুর কাজ হবে বলে জানায় এসময় কর্মরত শ্রমিকরা।
রেললাইনের সঙ্গে লাগোয়া এই সড়কটির রেললাইন ঘেষা লেনটি বন্ধ করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন যানবাহন পার্কিং, ময়লা, দোকান ও রিক্সার গ্যারেজ দিয়ে। আরেকটি লেন উম্মুক্ত থাকলেও সেটি হলো খানাখন্দে ভরা। কোথাও কোথাও থেকে পিচ সরে গিয়ে এই পথের অস্তিত্বও বিলুপ হয়ে গেছে। সে জায়গাগুলোতে মাটি ফেলে করা হচ্ছে যান চলাচলের উপযোগী করার জন্য।
যানবাহন চলাচলের উম্মুক্ত পাশটি যে শুধুই যানবাহন চলাচলের জন্য ব্যবহার হচ্ছে তা নয়। বরং রাস্তার অনেকটা অংশ দখলে রেখেছেন পাশে থাকা বিভিন্ন দোকান মালিকেরাও। সেখানে রিক্সা ঠিক করা থেকে, মোটরসাইকেল মেরামত, দরজার গ্রিল তৈরি সহ নানা কাজে সড়কটিকে দখলে রেখেছেন তারা।
জানা যায়, প্রতিদিন চকবাজার ও বাদামতলীর পাইকারি বাজারে চলাচল করার জন্য পণ্যবাহী শত শত ট্রাক সড়কটি ব্যবহার করে। নদীর ওপারের মানুষ ও গেন্ডারিয়ায় বসবাসরতদের সায়দাবাদ হয়ে ঢাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রেও এই সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে সড়কের অনেকাংশ দখল ও খানাখন্দ হয়ে থাকায় দ্রুতগতিতে চলতে পারে না কোনো যানবাহনই।
এছাড়া বৃষ্টি হলে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে সড়কটি। খানা খন্দে ভরা এই সড়ক তখন রূপ নেয় ভয়াল জলসমুদ্রে। জায়গায় জায়গায় গর্ত থাকায় যানবাহন চলাচল হয়ে পড়ে অসাধ্য তাই বাধ্য হয়েই অনেকটা ঘুরে সড়ক ব্যবহারকারীদের যেতে হয় নিজ নিজ গন্তব্যে।
খানাখন্দে ভরা এই সড়ক দিয়ে লেগুনায় করে গুলিস্তান থেকে গেন্ডারিয়ায় আসা রিপন বার্তা২৪.কম কে বলেন, নানা কাজেই এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। আজ বাবাকে নিয়ে এক কাজে গুলিস্তান গিয়েছিলাম। এখন আসতে আসতে রাস্তার এমন অবস্থায় কোমর ব্যথা হয়ে গেছে। লেগুনার স্ট্যান্ডে ধরে রেখে হাতও ব্যথা হয়ে গেছে।
প্রায় ২০-২২ বছর ধরে এই এলাকায় লেগুনা চালান মোহাম্মদ রমজান খান। সড়কটি শেষ কবে ভাল দেখেছেন মনে করতে পারলেন না তিনিও। কতক্ষণ স্মৃতি হাতরিয়ে বললেন, অনেক দিন ধরেন তো রাস্তার অবস্থা খারাপ। কিন্তু কেউ তো কাজ করতে আসে না।
এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিনের ভোগান্তির কথা জানিয়ে মোহাম্মদ রমজান খান বার্তা২৪.কম কে বলেন, বর্তমানে খুব কঠিন (খারাপ) অবস্থায় আছে, বৃষ্টি হইলে এই এলাকায় মানুষ বাস করতে পারে না এমন পরিস্থিতি হয়। খুবই খারাপ অবস্থা। আমাদের দোলাইপাড় দিয়ে ঘুরায়া যাইতে হয়।
তিনি আরও বলেন, ৫ তারিখের পরে ছাত্রদের নিয়া আমরা সেনাবাহিনীর কাছে বলার পরে গতকাল থেকে মাটি দিয়ে খালি সমান করতেছে। কোমর পর্যন্ত ভাঙ্গা, দুনিয়ার পানি। পল্টি খাইয়া কত গাড়ি নষ্ট হইয়া পইরা রইছে। এলাকার অবস্থা খুবই খারাপ। বৃষ্টি আইলে একটা রিক্সাও এই এলাকা (সড়ক) দিয়ে যাইতে পারে না।
এই অভিযোগ শুধু রিপন বা রমজান খানের একার নয়। বরং এই সড়কে চলাচলকারী প্রতিটি ব্যক্তির অভিযোগ একই। ঢাকার মধ্যে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কের বেহাল দশায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন এলাকাবাসী। তাদের দাবি, দ্রুত সড়কটি ঠিক করতে যেনো যথাযত ব্যবস্থা নেয় কর্তৃপক্ষ।
দোলাইপাড় হাই স্কুলের শিক্ষার্থী আসিফ। তার বাসা নদীর ওপারে হাসনাবাদ এলাকায়। এই সড়ক ব্যবহার করেই প্রতিদিন যেতে হয় স্কুলে। তবে রাস্তার বেহাল দশায় যাতায়াতে সমস্যা হয় তার। এই নিয়ে গেন্ডারিয়া থেকে লেগুনায় উঠার সময় কথা হয় তার সঙ্গে।
আসিফ বার্তা২৪.কম কে বলেন, ভাঙ্গা রাস্তা, ধুলাবালিতে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। কাপড়চোপড় ময়লা হয়ে যায়, চুল আঠা আঠা হয়ে যায়। ঝাকি খাইতে খাইতে জীবন শেষ। কিন্তু রাস্তা ঠিক হচ্ছে না, জানিও না কবে ঠিক হবে। কিন্তু স্কুলে তো যেতেই হয়। এইভাবেই যাই।
জনভোগান্তি লাগবে সড়কটি কবে ঠিক করা হবে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী হারুন বার্তা২৪.কম কে বলেন, পদ্মা রেলের কাজ রেলওয়ে করেছে। তারা এই কাজ করার সময় রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সে কারণে তারাই এটি ঠিক করে দিবে। ইতোমধ্যে পদ্মা রেললাইনের পিডির সাথে আমাদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কথা হয়েছে, তারা বলেছে দ্রুতই রাস্তাটি তারা ঠিক করে দিবে।
কতটুকু ঠিক করবে এমন প্রশ্নের জবাবে এই প্রকৌশলী বলেন, পুরো রাস্তাটাই তারা ঠিক করে দিবে। ইতোমধ্যে তারা কাজ শুরু করে দিয়েছে। আমাদের তারা জানিয়েছে, আগামী এক মাসের মধ্যেই চলাচলের উপযোগী করে তুলবে সড়কটি।
সড়কের অনেকাংশ দখল হয়ে আছে, দখলমুক্ত করতে কি ব্যবস্থা নিবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে হারুন বলেন, আমাদের সড়কের জায়গা যেটুকু আছে সেটুকু দখলমুক্ত করতে আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন, জনগণের চলাচলের জন্য উম্মুক্ত করে দিতে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) উদ্যোগে ফেনী জেলার বিভিন্ন বন্যাকবলিত এলাকায় বিনামূল্যে প্রাণী চিকিৎসাসেবা এবং গোখাদ্য প্রদান করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের পক্ষ থেকে দুটি বিশেষজ্ঞ ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম সম্প্রতি ফেনী সদর উপজেলার পূর্ব সোনাপুর গ্রাম এবং ফুলগাজী উপজেলার জি এম হাট ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রী চন্দ্রপুরে বিনামূল্যে প্রাণী চিকিৎসাসেবা ও গোখাদ্য প্রদান করে।
বিশেষজ্ঞ ভেটেরিনারি মেডিকেল টিমের সদস্য এবং সিভাসুর ভেটেরিনারি ক্লিনিক্সের পরিচালক প্রফেসর ড. ভজন চন্দ্র দাস বলেন, ভেটেরিনারি ক্যাম্পিং পরিচালনাকালে প্রায় দুই শতাধিক বন্যাদুর্গত পরিবারকে বিনামূল্যে প্রাণী চিকিৎসাসেবা এবং গোখাদ্য প্রদান করা হয়। এসময় ফুট রট, খুরা রোগ, লাম্পি স্কিন ডিজিস, মিনারেল ডেফিসিয়েন্সি, ডাক প্লেগ, এসিডোসিস এবং প্যাপিলোমেটোসিস ইত্যাদি রোগসমূহ বেশি দেখা গেছে।
মেডিকেল টিমে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন সিভাসুর সহযোগী অধ্যাপক ড. আহাদুজ্জামান, সহযোগী অধ্যাপক ড. সাইফূল বারী, সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার পারভেজ, ফেনী সদর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম খোকন, ফুলগাজী উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মুহাম্মদ রুহুল আমিন এবং সিভাসুর মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগে অধ্যয়নরত মাস্টার্স এবং ইন্টার্ন শিক্ষার্থীরা।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালনা এম এ এন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপর এক অফিস আদেশ জারি করে এমডির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট ডেভেলেপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৫) এর অতিরিক্ত সচিব ও অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফকে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব শরন কুমার বড়ুয়া স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে এম এ এন ছিদ্দিকের ১২.১০.২০১৭ তারিখের ৩৫.০০..০০০০.০৪৯.১৯.০৩২.১৭-১৭২ নং প্রজ্ঞাপন এতদ্বারা বাতিল করা হলো। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।
অপর এক আদেশে বলা হয়, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট ডেভেলেপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৫) এর অতিরিক্ত সচিব ও অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (অর্থ ও প্রসাশন) মোহাম্মদ আব্দুর রউফকে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হলো। তিনি তার বর্তমান পদে আহরিত বেতন ভাতা পাবেন।
বাজার ব্যবস্থাপনায় চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, শুধু শূন্যস্থান পূরণ হয়েছে বলে মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার কঠোরভাবে চাঁদাবাজি দমন করবে। এ বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা।
আগস্ট মাসে দেশের মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমেছে এ বিষয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি কমার প্রভাব বাজারে পড়তে কিছুটা সময় লাগবে।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, অর্থনৈতিক খাত সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে কারিগরি ও বিশেষজ্ঞ সহায়তা দিবে ইউএনডিপি। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারেও কাজ করবে ইউএনডিপি। সরকারকে অর্থনৈতিক এবং কারিগরি সহায়তা করবে প্রতিষ্ঠানটি।
এছাড়া ইউএনডিপির সঙ্গে চলমান প্রকল্পগুলো চলবে এবং আগামীতে আরও নতুন প্রকল্প নিয়ে বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করবে বলে জানান তিনি।
দেশে সরবরাহ বাড়াতে ভোজ্যতেল ও রাইস ব্রাইন আরও আমদানি করা হবে বলে জানান বাণিজ্য উপদেষ্টা।