ডিএমপিতে বিপিএম-পিপিএম পদক পাচ্ছেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ সদস্য বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) এবং রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) পেতে যাচ্ছেন।

গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে ৪০০ জনের একটি তালিকা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ের কার্যক্রম অনুযায়ী পুলিশ সদস্যদের এ পদক দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ পুলিশের সবচেয়ে বড় ইউনিট ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি) পেশাগত কাজে অবদান রাখার জন্য ৭৩ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য এ বছর চার ক্যাটাগরিতে বিপিএম-পিপিএম পদক পেতে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে দুইজন মরণোত্তর পদক (বিপিএম, সাহসিকতা) পাচ্ছেন।

ডিএমপির পদক প্রাপ্তরা হলেন- বিপিএম সাহসিকতা পেয়েছেন ১০ জন তাদের মধ্যে দুজন কর্মক্ষেত্রে নিহত পুলিশ সদস্য রয়েছে। তারা ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজধানীর পল্টনে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা মহাসমাবেশে বিএনপির নেতা-কর্মীদের হামলায় প্রাণ হারানো ডিএমপির সিটিটিসির কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) জ্যোতির্ময় সরকার। বাকি ৮ জন হলেন- মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান, রমনার ডিসি মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন, উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান, ডিএমপির প্রটেকশন বিভাগের নায়েক মো. আব্দুর রাজ্জাক, মতিঝিল থানার কনস্টেবল মো. মাহফুজুর রহমান, ডিএমপির পিওএম উত্তর বিভাগের কনস্টেবল জাহিদ হাসান হৃদয়, একই বিভাগের কনস্টেবল মো. আবু মোতালেব, কনস্টেবল মো. হাবিবুর রহমান নয়ন।

বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)–সেবা, অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, ডিএমপির সিটিটিসির যুগ্ম কমিশনার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম, ডিএমপি সদরদপ্তরের ডিসি (ক্রাইম) আবু ইউসুফ, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (উত্তর) বিভাগের ডিসি তারেক আহমদ, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ মাহবুব উন নবী, এডিসি মো. আসাদুজ্জামান ও এডিসি ইফতেখায়রুল ইসলাম।

রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)- অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত জিয়াউল আহসান তালুকদার, সিটিটিসির ডিসি জসীম উদ্দিন, সিটিটিসির ডিসি মাহমুদুল হাসান, মতিঝিল বিভাগের এডিসি (ডিসি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) গোবিন্দ চন্দ্র পাল, ডিএমপির ডিবির মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ নুরুল আমীন, এডিসি ইহসানুল ফিরদাউস, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এডিসি আনিচ উদ্দীন, ডিবি গুলশান বিভাগের এডিসি এস এম রেজাউল হক, ডিবি মতিঝিল বিভাগের এডিসি আফসার উদ্দিন খাঁন, সিটিটিসির এডিসি সাইদ নাসিরুল্লাহ, মতিঝিল বিভাগের এডিসি রওশানুল হক সৈকত, এডিসি রাশেদ হাসান, ওয়ারী ডেমরা জোনের এসি মধুসূদন দাস, রমনা জোনের এসি মুহাম্মদ সালমান ফার্সী, ডিবি উত্তরা বিভাগের এসি ইমরান হোসেন মোল্লা, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এসি এম রফিকুল হাসান, মতিঝিল বিভাগের এসি গোলাম রুহানী, গুলশান বিভাগের এসি শফিকুল ইসলাম, সিটিটিসির এসি আরিফুল হোসাইন তুহিন, বিমাববন্দর থানার ওসি মোহাম্মদ ইয়াসিন আরাফাত খান, মোহাম্মদপুর থানার ওসি মাহফুজুল হক ভূঞা, শাহবাগ থানার ওসি নূর মোহাম্মদ (বর্তমানে হাজারীবাগ থানার ওসি), পল্টন থানার পরিদর্শক হিরন্ময় বারুরী, ডিবি ওয়ারী বিভাগের পরিদর্শক রোকনুজ্জামান খান ও সিটিটিসির এসআই ফিরোজ মোল্লা।

রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম- সেবা), ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার হামিদা পারিভীন, লালবাগ বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) জাফর হোসেন, গুলশান বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) রিফাত রহমান শামীম, ডিসি কাজী আশরাফুল আজীম, মিরপুর বিভাগের ডিসি জসীম উদ্দীন মোল্লা, ডিবি উত্তর বিভাগের ডিসি আকরামুল হোসেন, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এডিসি শফিকুল ইসলাম, ডিবি উত্তরা বিভাগের এডিসি আরিফুল ইসলাম, ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের এডিসি কাজী মাকসুদা লিমা, মতিঝিল বিভাগের এডিসি রাশেদুল ইসলাম, উত্তর বিভাগের (ট্রাফিক) এডিসি মো. কামরুজ্জামান, ডিবি লালবাগ বিভাগের এডিসি মোস্তফা কামাল, ডিএমপির প্রটেকশনের বিভাগের এডিসি তাপশ কুমার দাস, ডিবি রমনা বিভাগের এডিসি মিশু বিশ্বাস, ডিবি উত্তরা বিভাগের এডিসি সাইফুল আলম মুজাহিদ, ডিএমপির এডিসি এনায়েত করিম, সিটিটিসির এসি নাজমুল ইসলাম, ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের এসি জুয়েল রানা, মিরপুর বিভাগের এসি হাসান মুহাম্মদ মুহতারিম, সিটিটিসির এসি ওবাইন, সিটিটিসির এসি আরিফ মুহাম্মদ শাকুর, ওয়ারী বিভাগের (ট্রাফিক) এসি নীপা বিশ্বাস, মতিঝিল বিভাগের এসি আব্দুল্লাহ–আল–মামুন, ডিএমপির ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফোর্সের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া, ডিএমপির শেরেবাংলা নগর থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া (রমনা থানা) এবং উত্তরা আজমপুর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই নাজমুল হোসেন। ট্রাফিক গুলশান বিভাগের সার্জেন্ট মোর্শেদা, সার্জেন্ট বায়েজিদ হোসেন, সার্জেন্ট এমএম শরিফুল ইসলাম।

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

বিজিবির পাহারায় সারাদেশে চলছে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারাদেশে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর পাহারায় চট্টগ্রাম, খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে বিজিবির চট্টগ্রাম রিজিয়ন ও চট্টগ্রাম ব্যাটালিয়নের (৮ বিজিবি) নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন হতে তেলবাহী ট্রেন ঢাকা ও সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে তেল পৌঁছে দিচ্ছে।

বিজিবি সদরদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টায় ২৪টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন ঢাকার উদ্দেশ্যে, সকাল সাড়ে ৬টায় ১৬টি তেলবাহী বগিসহ আরও একটি ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে, সকাল ১০টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ একটি ট্রেন দোহাজারীর উদ্দেশ্যে এবং বেলা ১১টায় ১২টি তেলবাহী বগিসহ আরেকটি ট্রেন হাটহাজারীর উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ছেড়ে যায়।

এছাড়া বিজিবির নিরাপত্তায় খুলনা ও ঈশ্বরদী রেলওয়ে স্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে এবং শ্রীমঙ্গল থেকে সিলেটে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন চলাচল করে।

সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে জ্বালানি তেলবাহী ট্রেন পৌঁছে দিতেও বিজিবি সদস্যরা নিরাপত্তা সহায়তা দেবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

;

আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

গত ১৯ জুলাই (শুক্রবার) থেকে শুরু হয়ে এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। এর মধ্যে মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, শনিবার (২৭ জুলাই) কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্দান্ত আসতে পারে। 

তবে আজও (২৬ জুলাই) রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও এলাকা কারফিউয়ের আওতায় থাকবে।

ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এরপর বিকেল ৫টা থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুরসহ চার জেলায় ফের শুরু হবে কারফিউ।

সবচেয়ে বেশি সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে রংপুর ও বরিশালে। রংপুরে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা সেখানে কারফিউ শিথিল থাকবে। বরিশালেও একই সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে। 

এছাড়া চট্টগ্রামে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা, রাজশাহীতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং সিলেটে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

;

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

হাসপাতালে থাকা নাহিদের স্বজনেরা জানান, বেলা সাড়ে তিনটার দিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে একদল লোক এসে প্রথমে নাহিদকে তুলে নিয়ে যান। পরে আসিফ ও বাকেরকে নিয়ে যান।

উল্লেখ্য, এই তিনজনকে এর আগেও একবার তুলে নেওয়া হয়েছিল। গত ১৯ জুলাই মধ্যরাতে খিলগাঁওয়ের নন্দীপাড়া থেকে নাহিদকে তুলে নেওয়া হয়। পরে ২১ জুলাই ভোরে পূর্বাচল এলাকায় তাঁকে ফেলে যাওয়া হয়। অপর দুই সমন্বয়ক আসিফ ও বাকেরকেও ১৯ জুলাই তুলে নেওয়া হয়েছিল। পাঁচ দিন পর ২৪ জুলাই আসিফকে হাতিরঝিল ও বাকেরকে ধানমন্ডি এলাকায় ফেলে যাওয়া হয়। এর পর থেকে আসিফও গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে থাকছিলেন বাকের।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;