সৈয়দ আশরাফের শূন্য আসন নিয়ে জটিলতা



ইসমাইল হোসেন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী বিগত সরকারের জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম শপথ গ্রহণের আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। তার মৃত্যুর ফলে ‘শূন্য’ এই আসনটিতে নির্বাচন নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন বলছে, 'সংসদ সচিবালয় আসনটি শূন্য ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশের পর ইসিকে জানালে সেখানে নির্বাচনের ব্যবস্থা নেয়া হবে।'

আর সংসদ সচিবালয় বলছে, 'যেহেতু নির্বাচন কমিশন জেনেছে যে সৈয়দ আশরাফ মারা গেছেন সেহেতু আসনটি হয়তো শূন্য ঘোষণা করবে ইসি।'

সৈয়দ আশরাফের দশম সংসদের সদস্য পদটি চলতি মাসের ২৮ তারিখে পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ করবে। সাংবিধানিক পদে থেকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েও তিনি জয়লাভ করেন ৩০ ডিসেম্বর। আর ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি তার জয়ী হওয়ার গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অর্থাৎ ৩ জানুয়ারি (এদিন একাদশ সংসদ নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়) মৃত্যুর সময় তিনি দশম সংসদের সদস্য ছিলেন। আর একাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য পদে নির্বাচিত ছিলেন। যেহেতু তিনি শপথ গ্রহণ করেননি, তাই একাদশ সংসদ সদস্য হিসেবে কার্যভার গ্রহণ করেছেন বলে গণ্য হননি।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দিন আহমদ বলেন, 'সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ও কিশোরগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফ একাদশ সংসদ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর শপথ গ্রহণের আগেই মারা গেছেন। ফলে তার আসন শূন্য ঘোষণা করে সংসদ সচিবালয় থেকে প্রজ্ঞাপন পাঠালে আমরা পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণা করব। যেভাবে অন্যান্য নির্বাচনে ঘোষণা করা হয়, একইভাবে এই আসেন জন্যও তফসিল ঘোষণা করব।'

তবে সংসদ সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. জাফর আহমদ খান বলছেন, ‘যেহেতু নির্বাচন কমিশন জেনেছে যে সৈয়দ আশরাফ মারা গেছেন সেহেতু আসনটি হয়তো শূন্য ঘোষণা করবে ইসি। কারণ তিনি তো শপথ নেননি। তবে পুরো প্রক্রিয়াটি এখনো পরিষ্কার নয়। আইন মন্ত্রণালয়ে বা নির্বাচন কমিশনে কথা বললে হয়তো বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে যে, কারা আসলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করবে।’

সংবিধানের ১২৩ (৪) দফা অনুযায়ী, সংসদ ভেঙে যাওয়া ছাড়া অন্য কোনো কারণে কোনো সদস্য পদ শূন্য হলে পদ শূন্য হওয়ার নব্বই দিনের মধ্যে ভোটগ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

ইসি সূত্র বলছে, কিশোরগঞ্জ-১ আসনের নির্বাচিত প্রার্থী সৈয়দ আশরাফ যেহেতু শপথ গ্রহণ করার আগেই মারা গেছেন সেহেতু নতুন করে পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণা করে শূন্য আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে ইসি। যেহেতু উনি শপথ না নিয়েই মারা গেছেন সেহেতু তাকে তো সংসদ সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। কারণ তিনি সংসদ সদস্য হিসেবে কার্যভার গ্রহণ করেননি।

তাছাড়া নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়ে কমিশন গেজেট প্রকাশ করেছে। গেজেট প্রকাশের তিন দিনের ভেতরে শপথ গ্রহণ করার কথা। কিন্তু সৈয়দ আশরাফ শপথ গ্রহণের আগেই মারা গেছেন। এখন সংসদ সচিবালয় থেকে কমিশনের কাছে একটি চিঠি দিয়ে জানাবে যে, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম শপথ গ্রহণ করতে পারেননি। শপথ গ্রহণের আগেই তিনি মৃত্যু বরণ করেছেন। পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য ইসিকে জানাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তীকালে আমরা নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নেবে।

এদিকে সংবিধানে ৬৭ (ক) দফায় বলা হয়েছে, সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ থেকে নব্বই (৯০) দিনের মধ্যে তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে ও শপথপত্রে বা ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করতে অসমর্থ হলে সংশ্লিষ্ট আসন শূন্য হবে। আর নির্বাচন করতে হবে আসন শূন্য হওয়ার নব্বই দিনের মধ্যে।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার যুগ্ম সচিব ফরহাদ আহাম্মদ খান বলেন, 'একটা জটিলতা আছে। কিন্তু আইনের স্পিরিট বিবেচনায় নির্বাচন কমিশন আসনটি শূন্য ঘোষণা করতে পারে। এক্ষেত্রে তার আসনটি সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্যের মৃত্যুর দিন থেকে শূন্য হয়েছে বলে গণ্য করা হবে।'

উল্লেখ্য, চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক কিশোরগঞ্জ-১ আসনে বিজয়ী হন। কিন্তু সাংসদ হিসেবে শপথের আগেই গত ৩ জানুয়ারি রাত ১০টার দিকে মারা যান সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। মরদেহ বাংলাদেশে নিয়ে আসার পর ৬ জানুয়ারি রাজধানীর বনানী কবরস্থানে কিশোরগঞ্জ-১ আসনের টানা পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্যর দাফন সম্পন্ন হয়।

   

মোহাম্মদপুরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে কিশোর গ্যাং লিডার আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর রায়েরবাজারের বোর্ডবাজার এলাকা থেকে ফরহাদ নামে এক কিশোর গ্যাং লিডারকে আটক করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত আটটার দিকে তাকে আটক করা হয়। তবে তাকে ছাড়িয়ে নিতে স্থানীয় যুবলীগ নেতারা নানাভাবে তদবির করছেন। এই ফরহাদ সাবেক এক কাউন্সিলের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গেছে।

বিষয়টি ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের এসি মিজানুর রহমান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, একজনকে আটক করা হয়েছে। আমি এখন বাহিরে। থানায় ফিরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে৷ তবে সেই যুবক কোন সাবেক কাউন্সিলের লোক জানি না। কেউ কোনো সুপারিশ করছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার বোর্ড ঘাট এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী বেগী নামে এক মহিলাকে আটক করতে যান। এসময় তাকে ছিনিয়ে নিতে ওই এলাকার কিশোর গ্যাং লিডার ফরহাদ ও ল্যাংড়া হাসানসহ বেশ কয়েকজন বাধা দেয়। পরে পুলিশ তাদের মধ্যে ফরহাদকে আটক করতে সক্ষম হলেও বাকীরা পালিয়ে যায়। এরপর তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

আরও জানা গেছে, তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিতে শাহ আলম জীবন নামে এক যুবলীগ নেতা থানায় বসে আছেন। সাবেক এক কাউন্সিলর কিশোর গ্যাংয়ের এই লিডারকে ছাড়াতে জোর তদবীর করছে।

এসি মিজান আরও বলেন, আমরা কিশোর গ্যাং নির্মুলে কাজ করছি। ফরহাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা দেওয়া হয়েছে।

;

গাংনীতে ফের চেয়ারম্যান খালেক, বাকি পদে নতুন মুখ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ খালেক। ৫ হাজার ৪৩০ ভোটের ব্যবধানে তিনি জয়লাভ করেন। তবে ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এসেছে নতুন মুখ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে দশটার দিকে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভা কক্ষে বেসরকারি এ ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারি রির্টার্নিং কর্মকর্তা।

চেয়ারম্যান পদে এমএ খালেক আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল (হেলিকপ্টার) পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট। অপর প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল (ঘোড়া) ১৫ হাজার ৫৬০ ভোট এবং বিএনপির বহিস্কৃত নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো (কৈ মাছ) ৪ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন ফারুক হাসান। টিউবওয়েল প্রতীকে তিনি ৪৭ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি দেলোয়ার হোসেন মিঠু (তালা) প্রতীকে ৩২ হাজার ৬০৪ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন নাছিমা খাতুন। ফুটবল প্রতীকে তিনি ৩৫ হাজার ৪০৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন (হাঁস) ৩২ হাজার ৮৫৭ ভোট পেয়েছেন।

;

খাগড়াছড়ির সদরে আওয়ামী লীগ ও বাকী দুইটিতে আঞ্চলিক সংগঠনের জয়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সদরে আওয়ামীলীগ ও পানছড়ি এবং দীঘিনালায় আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জোনায়েদ কবীর সোহাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

খাগড়াছড়ি সদরে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৮ শ ২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত কলম প্রতীকে পান ৮ হাজার ৫ শ ৬৫ ভোট।

অন্যদিকে, দীঘিনালায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. কাশেমকে হারিয়ে ৩৩ হাজার ২ শ ১৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান বিজয়ী হন আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত ধর্ম জ্যোতি চাকমা। পানছড়িতে ২৪ হাজার ৮ শ ৩২ ভোট পেয়ে কাপ পিরিচ প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত চন্দ্র দেব চাকমা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিটন চাকমা পান ১৬ হাজার ৩ শ ৫৭ ভোট।

;

নওগাঁয় ৩ উপজেলার চেয়ারম্যান পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর তিনটি উপজেলা পরিষদ ২য় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট গণনা শেষে মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে এগারো টার দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে বেসরকারিভাবে সাপাহার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মো. শাহাজান হোসেন মন্ডল। তিনি আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ্ চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪হাজার ৫২৭ ভোট।

বেসরকারিভাবে পোরশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শাহ্ মনজুর মোরশেদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কাপ পিরিচ প্রতীকে ২৬হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মোল্লা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২২হাজার ৪৭৯ ভোট। এবং নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফরিদ আহমেদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৩৩৯ ভোট। তারা তিন জনই বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন।

তারা তিন জনই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন। তারাই আবার নির্বাচিত হলেন। ফলে তাদের দখলেই থাকল উপজেলা পরিষদের চেয়ার।

বেসরকারিভাবে তাদের বিজয়ী ফলাফল ঘোষণা করেন স্ব স্ব উপজেলা সহকারী রিটার্নিং ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ।

এর আগে এদিন সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত জেলার সাপাহার, পোরশা এবং নিয়ামতপুরে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিকে সাপাহার উপজেলায় ভোট পড়েছে ৫৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ, পোরশা উপজেলায় ৬৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় ৪৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। বিষয়টি রাতে জেলা প্রশাসকের মিডিয়া সেলে এক বার্তার মাধ্যমে নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা।

;