রংপুরের পীরগাছায় টয়লেটের কূপ খননের সময় বালু ধসে সাইফুল ইসলাম (৪০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নেরর মাস্টার পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিজ্ঞাপন
নিহত সাইফুল ইসলাম একই উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়ন কানিপাড় গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, মাস্টার পাড়া গ্রামের সাইদুল ইসলামের বাড়িতে টয়লেটের কূপ খুঁড়তে পাঁচজন শ্রমিক কাজ করছিলেন। প্রায় ২০ ফিট খননের পর আকস্মিক বালু ধসে সাইফুল ইসলাম নিচে চাপা পড়েন। বিষয়টি ফায়ার সার্ভিসকে জানানো হলে তারা এসে দীর্ঘ সময় চেষ্টা করেও সাইফুলকে জীবিত উদ্ধার করতে পারেনি। একপর্যায়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় স্কেভেটর দিয়ে মাটি সরিয়ে সাইফুলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান বলেন, বালু ভরাট করা একটি জায়গায় কূপ খননের সময় ধসে যায়। এতে চাপা পড়ে সাইফুলের মৃত্যু হয়।
পীরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মবর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার জানান, কূপের ভিতর থেকে সাইফুল ইসলামের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় কোনো অভিযোগ না থাকায় স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে হাঁসফাঁস অবস্থা সাধারণ মানুষের। সবজি থেকে মাংস অথবা সামান্য ডিম কিনতে গেলেও পুড়ছে হাত। হাতের ব্যাগ অর্ধেক পূর্ণ হবার আগেই খালি হয়ে যাচ্ছে পকেট।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা সবজির বাজারে। কাঁচা পেপে আর মুলা ছাড়া বাকি সব সবজিই হাঁকিয়েছে সেঞ্চুরি। শিম, টমেটোর মতো সবজিগুলো হাঁকিয়েছে ডাবল সেঞ্চুরি। সরকারের নানা তৎপরতায় ডিমের দাম কিছুটা কমলেও ব্রয়লারের দাম বাড়ার আশঙ্কা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচা বাজার সরেজমিন পরিদর্শন করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এসময় দ্রব্যমূল্যের লাগাম টেনে ধরতে সরকারকে প্রয়োজনে কঠোর হবার পরামর্শ দেন ভোক্তারা।
এদিন শিম প্রতি কেজি ২০০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ১২০ টাকা, প্রতি কেজি পেপে ৫০ টাকা, গাজরের কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৩০০-৩২০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ১২০ টাকা, টমেটো ২০০ টাকা, ঢেড়স প্রতি কেজি ১২০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ১৪০ টাকা, শসা প্রতি কেজি ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও প্রতি পিস ফুলকপি ৮০ টাকা, প্রতি পিস বাধাকপি ৭০টাকা, প্রতি পিস লাউ ১০০ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৬০ টাকা, প্রতি কেজি পেয়াজ ১২০-১৩০ টাকা, প্রতি কেজি রসুন ২৪০-২৬০ টাকা, প্রতি কেজি আদা ৩০০-৩৬০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা যায়।
স্বস্তি নেই মাংসের দামেও। গরিবের আমিষ পূরণের একমাত্র মাধ্যম ব্রয়লারেরও বাড়ছে দাম। ১৮০-১৯০ টাকার প্রতি কেজি ব্রয়লার বেড়ে ২০৫ থেকে ২১০ টাকা, সোনালি প্রতি কেজি ৩০০ টাকা ও লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম কিছুটা কমলেও সরকারের বেধে দেয়া প্রতি ডজন ১৪২ টাকার চেয়ে ১৫-২০ টাকা বেশি দামে ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা যায়।
ব্রয়লার মুরগিরর দাম বাড়ার আশঙ্কা জানিয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিক্রেতা বলেন, গতকাল ২০০ টাকা করে ব্রয়লার বিক্রি করছি তবে আজ মুরগি আনতে গেলে দাম বাড়ার কথা জানিয়েছে আরৎ থেকে। তবে এখনো স্লিপ পাইন, স্লিপ পেলে বলতে পারবো কতটা বাড়ছে।
সবজির খুচরা বিক্রেতা আবুল হোসেন বলেন, আমার এখানে পেপে ছাড়া আর কোন সবজি ১০০ টাকার নিচে নাই। একটা লাউও আজ ১০০ টাকা করে বিক্রি করতেছি। সব কিছুর দামই বেশি। আমরা বেশি টাকায় কিনে আনি, বেশি টাকায় বিক্রি করি। তবে এমন দাম বাড়ায় কাস্টমাররা সবজি নেয়া কমিয়ে দিছে। আগে যে এক কেজি নিতো এখন সে আধা কেজি নিচ্ছে।
দ্রব্যমূল্যের দামের এমন উচ্চমূল্যে নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন ভোক্তা ইসমাইল। তিনি বলেন, বৃষ্টি হইছে, বন্যা হইছে ঠিক আছে কিন্তু তাই বলে এইভাবে দাম বাড়াবে? তাহলে আমদানির আগেই ডিমের দাম কিভাবে কমে যায় শুধু ঘোষণা শুনেই? এখন সবাই সুযোগ পাইছে তাই যে যেভাবে পারছে আমাদের পকেট কাটছে। এটা নিয়ে সরকারের আরও কঠোর হওয়া উচিৎ।
রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ক্রমশ ডেঙ্গু পরিস্থিতি নাজুক হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত, মৃতের ৬০ ভাগই এই এলাকার বাসিন্দা।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুসারে, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৫ হাজার ৯৬০ জন। এর মধ্যে মৃত্যুবরণ করেছে ২২৬ জন। তন্মধ্যে শুধু ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে মৃত্যু হয়েছে ১১৮ জনের। এই এলাকার সাড়ে ৯ হাজার বাসিন্দা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
ঢাকার কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, রাজধানীর যেসব হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা হয় তন্মধ্যে অন্যতম মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। এই হাসপাতালে ৯২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি আছেন, যার বেশিরভাগই দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার। এই সিটির যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, খিলগাঁও ও মানিকনগর এলাকার মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রতিদিনের ডেঙ্গু পরিস্থিতি প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করা দেখা যায়, সারাদেশে ডেঙ্গুতে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা রাজধানী ঢাকাতে। তারমধ্য শীর্ষে রয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি এখানে মোট আক্রান্ত ৯ হাজার ৬৮৪ জন, মৃত্যু হয়েছে ১১৮ জনের। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকার উত্তর সিটি, যেখানে মোট আক্রান্ত ৯ হাজার ৪৬১ জন, এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের। পরের অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ, সেখানে আক্রান্ত হয়েছেন আট হাজার ৬৬৩ জন। সবচেয়ে কম আক্রান্ত হয়েছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকার বাসিন্দারা।
অথচ গত ১২ বছরে ঢাকার এই দুই সিটি করপোরেশন মশক নিধন আয়োজনে খরচ করেছে এক হাজার ২০০ কোটি টাকা। তার মধ্যে ঢাকার দুই সিটির চলতি অর্থবছরে মশা মারার বাজেট ১৫২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এরমধ্যে উত্তরে ১২১ কোটি ৮৪ লাখ আর দক্ষিণে ৩১ কোটি এক লাখ টাকা।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুর মৌসুম নভেম্বর ও ডিসেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘায়ত হতে পারে। প্রাদুর্ভাব এখনো চরমে পৌঁছায়নি, তবে ধীরে ধীরে কমার আগে এটি আগামী সপ্তাহে শীর্ষে ওঠতে পারে। এ বছরের পরিস্থিতি গত বছরের তুলনায় বেশি নাজুক। তারা জনগণকে সিটি করপোরেশনের ওপর নির্ভর না করে নিজেদের সুরক্ষার জন্য ব্যক্তিগতভাবে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
দক্ষিণ সিটিতে কেন এত ডেঙ্গু রোগী, এ বিষয়ে জানতে বার্তা২৪.কম যোগাযোগ করে দক্ষিণ সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবিরের সঙ্গে। শামসুল কবির স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রতিবেদনকে মারাত্মক ভুলে বলে আখ্যায়িত করেন। ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে দাবি করেন।
ডা. ফজলে শামসুল কবিরের দাবি, দক্ষিণে দেশের বড় বড় মেডিকেল হাসপাতাল অবস্থিত। অধিদফতর প্রতিদিন সারাদেশের ডেঙ্গু আক্রান্তদের যারা এই এলাকার হাসপাতালে ভর্তি হয় তাদেরকে এই সিটির রোগী বলে উল্লেখ করে। যেহেতু এই হাসপাতালগুলো দক্ষিণে অবস্থিত। অথচ আমরা যখন তালিকা দেখি তখন দেখি চার ভাগের এক ভাগ পাওয়া যায়।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবেলায় পরিকল্পনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিসংখ্যান দেখে পরিকল্পনা সাজাই না। আমরা বছরের শুরুতে অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে ডেঙ্গু মোকাবেলায় পরিকল্পনা সাজিয়েছি। সেই পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ চলমান রয়েছে।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি কতটুকু নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছেন এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আছে ও থাকবে।
চলে গেলেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম সংগীত পরিচালক, সুরকার ও কণ্ঠযোদ্ধা সুজেয় শ্যাম। রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মুত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন তাঁর মেয়ে রুপা মঞ্জুরী শ্যাম (লিজা)।
লিজা বলেন, ‘সব মিলিয়ে সুস্থই ছিলেন। কিন্তু গত ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে আর ফেরানো গেলো না।’
১৯৪৬ সালের ১৪ মার্চ তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের সিলেট জেলায় জন্মগ্রহণ করেন সুজেয় শ্যাম। তাঁর বাবা অমরেন্দ্র চন্দ্র শাহ ছিলেন একটি বিদ্যালয়ের সহকারী এবং 'ইন্দ্রেশর-টি' নামে একটি চা বাগানের মালিক। তার শৈশব কেটেছে সিলেটের চা বাগানে আর পাহাড়ি এলাকায়। দশ ভাইবোনের মধ্যে সুজেয় ছিলেন ষষ্ঠ।
সংগীতে অবদানের জন্যে একাধিক জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজেয় শ্যাম। ২০১৮ সালে পেয়েছেন একুশে পদক। একাত্তরে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শেষ গান এবং পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর প্রথম গানটির সুর করেছিলেন সুজেয় শ্যাম। গীতিকার শহীদুল আমিনের লেখা ‘বিজয় নিশান উড়ছে ওই’ গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেন তিনি। গানটির প্রধান কণ্ঠশিল্পী ছিলেন অজিত রায়।
সুজেয় শ্যামের সুর করা অন্য গানগুলোর মধ্যে ‘রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি’, ‘রক্ত চাই রক্ত চাই’, ‘আহা ধন্য আমার জন্মভূমি’, ‘আয়রে চাষি মজুর কুলি’, ‘মুক্তির একই পথ সংগ্রাম’, ‘শোন রে তোরা শোন’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
প্রয়াত সুজেয় শ্যামের অন্তেষ্টিক্রিয়ার বিষয়ে এখনও ঠিক করা হয়নি। পরিবারের সবার সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে-জানিয়েছেন স্বজনরা।
২০০৬ সালে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে বাংলাদেশ বেতারে প্রচারিত ৪৬টি গানের সংকলন নিয়ে স্বাধীন বাংলা বেতারের গান শিরোনামের একটি অ্যালবামের সঙ্গীত পরিচালনা করেন। এর ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে ২০১৩ সালে আরও ৫০টি গানের সংকলন নিয়ে স্বাধীন বাংলা বেতারের গান - ২ নামে আরেকটি অ্যালবামের সঙ্গীত পরিচালনা করেন।
দেশের ছয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরের জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পাবনা, বগুড়া, ঢাকা, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিসের সবশেষ ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার ঢাকা, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।