বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার

বিহারি ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, ১২ ককটেল উদ্ধার

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পে মাদকের আধিপত্য দখলে নিতে মাদক কারবারি দুই গ্রুপ গতো চারদিন যাবৎ ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। দুই গ্রুপের এ সংঘর্ষে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ১২টি অবিস্ফোরিত ককটেল ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

মাদক ব্যবসায়ীদের মধ্যে চলা এ সংঘর্ষের ঘটনায় বিহারি ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী একশ দুই জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দুই থেকে আড়াই'শ জনসহ সাড়ে তিন'শ এর অধিক মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

রোববার (১৪ এপ্রিল) ঢাকা মেট্রো পলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ও মোহাম্মদপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ রেজাউল বাদি হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।

স্থানীয়রা জানান, মোহাম্মদপুরের বিহারি ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী চুয়া সেলিম, পিচ্ছি রাজা, পাকিস্তানি রাজু, বুনিয়া সোহেল, বোম ও বাবুসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী তাদের মাদকের আধিপত্য ধরে রাখতে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষে জড়ায়। এ চক্রের প্রায় কয়েক'শ মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে ইয়াবা, পেনসিডিল, হিরোইনসহ নানা মাদক বিক্রীতে পুরো ক্যাম্প জুড়ে বেশ কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী নিযুক্ত করেছে। তাদের মাদক ব্যবসার আধিপত্য বিস্তার করতে কয়েকদিন পর পর মাদক ব্যবসায়ীরা ককটেল বিস্ফোরণসহ গুরুতর মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে। ক্যাম্পের ভেতর মারামারি করার জন্য রাজধানীর বিভিন্ন জায়গা থেকে বিপুল টাকার বিনিময়ে লোক ভাড়া করে নিয়ে আসে মাদক ব্যবসায়ীরা। পুরো ক্যাম্প জুড়ে আতঙ্ক তৈরি করতে রাম দা, চাপাতি, ককটেলসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষ চালায় মাদক ব্যবসায়ীরা। তাদের মারামারিতে ক্যাম্পের সাধারণ বাসিন্দারা আতঙ্কসহ গুরুতর আহত হয় অনেকে।

এর আগে বাংলা নববর্ষের আগের দিন একই ঘটনায় পাঁচদিন যাবৎ মাদক ব্যবসায়ীদের দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। মাদক ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার দীর্ঘদিন ব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিটি সংঘর্ষের ঘটনায় সব সময়ই ককটেল বিস্ফোরণ করে মাদক ব্যবসায়ীরা। এছাড়াও, এবার ঈদে ক্যাম্পের ভেতর মারামারি করতে শীর্ষ হিরোইন ব্যবসায়ী ভূইয়া সোহেল ওরফে বুনিয়া সোহেল ২০ লাখ টাকা খরচ করে বাহির থেকে লোক ভাড়া করে নিয়ে আসে। এভাবে বিভিন্ন দিবসের আগে মাদক ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বিস্তার করতে ব্যবসায়ীরা ব্যাপক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা জানান, জেনেভা ক্যাম্পে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের আধিপত্য বিস্তারকে কেদ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটায়। এ সংঘর্ষে তারা বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় আমরা বেশ কয়েকটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছি। যারা সংঘর্ষে জড়িত ছিলো সবাইকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও, এ ঘটনায় আমরা বেশ কয়েকজনকে ইতিমধ্যে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকীদের আটক করতে আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি।

   

কামরাঙ্গীরচরে নতুন ভবন নির্মাণে ডিএসসিসি'র অনাপত্তিপত্র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে নতুন ভবন নির্মাণে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) থেকে প্রথম অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়েছে।

কামরাঙ্গীরচরের অধিবাসী মো. নেয়ামতুল্লাহর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে করপোরেশন থেকে এই অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নগর ভবনের মেয়রের দপ্তরে আবেদনকারী মো. নেয়ামতুল্লাহর কাছে ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এই অনাপত্তিপত্র হস্তান্তর করেন।

উল্লেখ্য, রাজধানী ঢাকার কামরাঙ্গীরচরে ভবন নির্মাণের জন্য অনাপত্তিপত্র চেয়ে হাফেজ্জী হুজুরের দৌহিত্র জনৈক মো. নেয়ামতুলাহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র বরাবর আবেদন করেন, যা গত ২৮ এপ্রিল ডিএসসিসি মেয়রের দপ্তরে পৌঁছায়। পরবর্তীতে ডিএসসিসি মেয়রের নির্দেশে করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও কর্মকর্তারা আবেদনটি যাচাই-বাছাই করেন। সবশেষে, করপোরেশনের মেয়র বৃহস্পতিবার দুপুরে আবেদনকারীকে অনাপত্তিপত্র হস্তান্তর করেন।অনাপত্তিপত্র হস্তান্তরকালে অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

নেত্রকোণায় হিট স্ট্রোকে বৃদ্ধের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নেত্রকোণা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নেত্রকোণার মদনে তীব্র দাবদাহে হিট স্ট্রোকে আব্দুস সাত্তার (৭২) নামে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে উপজেলার দেওয়ান বাজারে কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার পথে মদন বাজার মুক্তিযোদ্ধা মোড়ে অটোরিকশার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আব্দুস সাত্তার উপজেলার পরশখিলা ভাটিপাড়া গ্রামের মৃত সিরাজ আলীর ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আব্দুস সাত্তার উপজেলার দেওয়ান বাজার সাপ্তাহিক হাটে পারিবারিক নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কেনাকাটার জন্য আসেন। কেনাকাটা শেষে অটোরিকশা দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। পথিমধ্যে মদন বাজার মুক্তিযোদ্ধা চৌরাস্তা মোড় এলাকায় আসার পর প্রচণ্ড তাপদাহে জ্ঞান হারিয়ে অটো রিকশা থেকে পড়ে যান।

পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আব্দুস সাত্তারের ভাতিজা স্কুল শিক্ষক মোঃ ওয়াদুদ মিয়া বলেন, আমার চাচা সকালে বাড়ি থেকে দেওয়ান বাজারে পারিবারিক নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনাকাটা করতে বাজারে যান। বাজার করে বাড়ি ফেরার পথে তীব্র তাপদাহে হিট স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করেছেন।

;

চুরির টাকায় বান্ধবীকে ফোন উপহার অতঃপর বিপুল স্বর্ণসহ গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ওয়ারি থানার অভয়দাস লেন এলাকার একটি বাড়ি থেকে ৩৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও বিদেশি ডলার চুরি করেন চোর মোবারক ওরফে মগা ও তার সহযোগীরা। এরপর সেগুলো বিক্রি করেন পুরান ঢাকার তাঁতিবাজারের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কাছে। আর স্বর্ণ বিক্রির টাকায় মোবারক তার বান্ধবীকে কিনে দেন দামি মোবাইল, বন্ধুদের নিয়ে যান কক্সবাজারে। সেখানে মাদকের ধোঁয়ায় ওড়ান সেই টাকা।

তবে শেষ রক্ষা হয়নি একে একে গ্রেফতার করা হয় চোর চক্রের চার সদস্য ও চোরাই স্বর্ণকেনা ব্যবসায়ীকে। এছাড়াও রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় চুরির ঘটনা তদন্তে নেমে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও টাকা উদ্ধার করা হয়।

ডিবি বলছে, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সিঁদেল চুরির ঘটনা তদন্তের অভিযানে ৬১ ভরি স্বর্ণ এবং প্রায় ৮ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩৬ জনকে গ্রেফতার করা করা হয়। ডিএমপির ১০টি বিভাগ তাদের বিভিন্ন সময় তাদের গ্রেফতার করে।

ওয়ারি ও রমনার ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা হলো- মোবারক ওরফে মগা (১৯), রাকিব মিয়া (১৮), শেখ ফরিদ, মো. ডালিম (৩৬) ও সাদ্দাম হোসেন বনি (৩৪)। অপর এক অভিযানে গ্রেফতারকৃতরা হলো- গিয়াস উদ্দিন (৩৫)।


বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, রাজধানীর ওয়ারি থানার অভয়দাস লেন এলাকার একটি বাড়ির বেড রুমের গ্রিল কেটে ৩৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও ৩০০ ডলার চুরির ঘটনায় একটি মামলার তদন্তে নেমে চোর চক্রের মূল পরিকল্পনাকারী মোবারক ওরফে মগাকে (১৯) কে বাগেরহাট জেলার মংলা থানার পশুর নদী এলাকা থেকে চোরাইকৃত স্বর্ণ বিক্রির ৫০ হাজার টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাকিব মিয়া (১৮) কে নেত্রকোনা ৪০ হাজার টাকাসহ গ্রেফতার করা হয়। তারা দুজনেই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেয়।

আদালতে আসামিরা জানায়, হেস্কো ব্লেড দিয়ে বাসার বেডরুমের পিছনের গ্রীল কেটে প্রবেশ করেন। এরপর বাসার আলমারিতে থাকা স্বর্ণলংকার ও ডলার চুরি করে। চোরাই স্বর্ণ মোবারক ওরফে মগা ও রাকিব পুরান ঢাকার তাতি বাজার স্বর্ণ ব্যবসায়ী শেখ ফরিদের কাছে নগদ পাঁচ লাখ ৬৭ হাজার টাকায় বিক্রি করে। এই টাকা দিয়ে মো. মোবারক ওরফে মগা ও রাকিব তাদের ৮ বন্ধুকে নিয়ে কক্সবাজার ঘুরতে যায়। সেখানে মাদক গ্রহণ করে। এছাড়া মোবারক তার প্রেমিকাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করে।

অতিরিক্ত কমিশনার হারুন আর বলেন, তাতিবাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী শেখ ফরিদ দীর্ঘদিন ধরে স্বর্ণ ব্যাবসার আড়ালে চোরাই স্বর্ণ কেনা-বেচার করে আসছিলেন। গ্রেফতার ফরিদকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ডিবি পুলিশকে জানায়, যাত্রাবাড়ী থানার কাজলা এলাকায় তার বাসায় গলিত ২০ ভরি ওজনের স্বর্ণের পাত রয়েছে। পরে সেটি উদ্ধার করা হয়। একই মামলা তদন্তে নেমে মো. ডালিম (৩৬) ও সাদ্দাম হোসেন বনি (৩৪) আরও দুইজন পেশাদার চোরকে চুরির কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিসহ গ্রেফতার কার হয়। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক চুরির মামলাসহ মাদক মামলা রয়েছে।

অপর দিকে ধানমন্ডি থানার ১১ নম্বর রোড এলাকায় একইভাবে বন্ধ বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে বেড রুমের জানালার গ্রিল কেটে চুরির ঘটনা ঘটে। বাসার আলমারির ড্রয়ার ভেঙ্গে ৪১ ভরি স্বর্ণ ও নগদ ৩৭ লাখ টাকা চুরির ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর দায়ের করা মামলার তদন্তে নামে ডিবির রমনা বিভাগ। তদন্তে নেমে সিসিটিভির ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় চোরদের শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার চরপলাশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে গিয়াস উদ্দিনকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে তার দেখানো মতে গিয়াসের বাড়িতে মাটির নিচে পুতে রাখা অবস্থায় ৪১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ সাত লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া চোরাই কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি উদ্ধার করা হয়।

;

হিট অ্যালার্টের মেয়াদ বাড়ল আরও দুই দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এপ্রিলের পর মে মাসেও দেশজুড়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এমন অবস্থায় আরও দুই দিন বা ৪৮ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার জন্য এই হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তায় বলেন, আজ সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা ঢাকা বিভাগের পশ্চিমাঞ্চলসহ খুলনা, রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।

এর আগে গত ৩, ১৯, ২২, ২৫ ও ২৮ এপ্রিল তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছিল। এরপর ৩০ এপ্রিল দুদিনের হিট অ্যালার্ট জারি করেছিল সংস্থাটি।

এ মৌসুমে চলতি বছরের এপ্রিলে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ২০২৩ সালের ১৬ এপ্রিল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

চলতি মৌসুমে গত ৩১ মার্চ থেকে টানা ৩৩ দিন ধরে চলছে তাপপ্রবাহ। তবে আগামী সপ্তাহে সারা দেশে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়ার আভাস রয়েছে।

;