যশোরে নাশকতা মামলায় মুক্তি পেলেন বিএনপির ৫১ নেতা-কর্মী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নাশকতা মামলায় মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুসহ ৫১ নেতা-কর্মী। জামিনে মুক্তি পেয়েই দলীয় নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় সিক্ত হন নেতৃবৃন্দ।

উচ্চ আদালতে জামিনে থাকা নেতাকর্মীদের বৃহস্পতিবার যশোর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। নেতা-কর্মীদের পক্ষে জামিন শুনানিতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন, আইনজীবী দেবাশীষ দাস। শুনানি শেষে বিচারক শেখ নাজমুল আলম নেতাকর্মীদের জামিন মঞ্জুর করেন। পরে জামিনের কাগজপত্র যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের পাঠানো হয়। সেখানে আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকাল ছয়টার দিকে অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ নেতৃবৃন্দ মুক্তি লাভ করেন। মুক্তি পাওয়া অন্যান্য নেতাকর্মীরা হলেন, জেলা বিএনপির সদস্য মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা যুবদলের সভাপতি এম তমাল আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রাজিদুর রহমান সাগর, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি প্রমুখ।

এদিকে প্রিয় নেতার জামিনের সংবাদ পেয়েই বেলা তিনটা থেকে দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মী যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকের বাইরে অপেক্ষা করেন। যশোরে আটটি উপজেলা ও পৌরসহ খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা থেকেও দলীয় নেতা-কর্মীরা ছুটে আসেন। সেখানে উল্লেখ যোগ্য নেতাকর্মীদের মধ্যে ছিলেন, যশোর জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, সদস্য গোলাম রেজা দুলু, মো. মুছা, মিজানুর রহমান খান, একে শরফুদ্দৌলা ছোটলু, সিরাজুল ইসলাম, নড়াইল জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, মাগুরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলী আহম্মদ প্রমুখ।

অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ নেতৃবৃন্দের মুক্তি পর দলীয় নেতাকর্মীরা কারাগারের প্রধান ফটকের বাইরে মিছিল স্লোগান দিতে থাকেন। সেখান থেকে মিছিল সহকারে নেতৃবৃন্দ অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের বাস ভবেন যান। সেখানে অনিন্দ্য ইসলাম অমিত উপস্থিত হাজার হাজার নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, আমাদেরকে বারবার মিথ্যা মামলায় কারারুদ্ধ করে জনগণের মুক্তির জন্য দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে রাজপথের চলমান আন্দোলন স্তব্দ করা যাবে না। আমাদের অসংখ্য সহযোদ্ধা খুন, গুম শিকার এবং পঙ্গত্ব বরণ করেছেন। দলের ৫০ লাখ নেতাকর্মী মিথ্যায় মামলার শিকার হয়ে কারাবরণ করেছেন। কিন্ত আমাদের আন্দোলন স্তব্দ হয়নি। তিনি বলেন, কারাপ্রকষ্ঠে নতুন করেন শপথ নিয়েছি আগামীদের দিনের রাজপথের আন্দোলন চূড়ান্ত লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত রাজপথ ছেড়ে যাব না ইনশা আল্লাহ। এসময় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম বক্তব্য রাখেন।

এদিকে দলীয় নেতাকর্মীদের জামিন শুনানিতে অংশ নেন, অ্যাড. মো.ইসহক, আমিনুর রহমান, অ্যাড. এম এ গফুর, অ্যাড. নুরুজ্জামান খান, অ্যাড. মোস্তফা কামাল মিন্টু, অ্যাড. সুদিপ্ত কুমার ঘোষ প্রমুখ।

উল্লেখ্য দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির ডাকে রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশ কর্মসূচি পুলিশি তান্ডবে পন্ড হয়ে যাওয়ার পর থেকে, দলটি শান্তিপূর্ণ ও নিয়মতান্ত্রিক ভাবে সরকারের পদত্যাগসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দেশব্যাপী আন্দোলন শুরু করে। দেশব্যাপী সেই আন্দোলন তুঙ্গে থাকা অবস্থায় সরকারের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন এক তরফা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে। সেই এক তরফা প্রহসনের নির্বাচন বাতিলের দাবিতে দলটি দেশব্যাপী তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখে। সেই কর্মসূচি চলাকালে পুলিশ দলীয় নেতাকর্মীদের নামে মামলা করে। তারপরও দলীয় নেতাকর্মীর আদালতের প্রতি সম্মান জানিয়ে পুলিশের দায়েরকৃত কথিত নাশকতা মামলার উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন। এরপর গেল ৩১ মার্চ তারা নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওই দিন আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে আদালতে প্রেরণ করেন।

   

‘গরিবের গরম-ঠান্ডা নেই, কাজ না করলে খাব কী’

  ‘শ্রমিকের জয়গান কান পেতে শোন ঐ’



গুলশান জাহান সারিকা , স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা ছোট-বড় সবার। অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে তেমন কেউ বের না হলেও পেটের দায়ে এমন গরমের মধ্যেও কাজ করছেন শ্রমিকরা। তাদেরই একজন পঞ্চাশোর্ধ আঞ্জুরা বেগম।

কাঠফাটা গরমে রাজমিস্ত্রির জোগালি কাজ করা আঞ্জুরা বেগম বার্তা২৪.কমকে বলেন, তার একার উপার্জনে পুরো সংসার চলে। বয়সের ভারে কাজ দীর্ঘক্ষণ করতে না পারলেও পরিবারের দিকে তাকিয়ে কষ্ট মেনে নিয়েই চালিয়ে যাচ্ছেন পরিশ্রম।

তপ্ত রোদের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে কাজ করলে অসুস্থ হয়ে পড়বেন বললে। তিনি বলেন, গরিবের গরম-ঠান্ডা থাকতে নেই, কাজ না করলে খাব কী? দিনমজুরি করে যে টাকা উপার্জন করি সেই টাকা দিয়েই সংসার চালাতে হয়।

তিনি আরও বলেন, আগের মতো শক্তি পাই না, তবুও পেটের দায়ে প্রতিদিন বের হতে হয় কাজের সন্ধানে। যেদিন কাজ থাকে সেদিন খাবার জোটে, না থাকলে অনাহারে থাকতে হয়।

তিনি আক্ষেপ করে জানান, বয়সের কারণে কাজ করতে কষ্ট হয়। মানুষ তাকে কাজেও নিতে চায় না বয়স দেখে। বয়স্কভাতার জন্য গেলেও বয়স এখনও না হওয়ায় সরকারিভাতা পান না। তিনি কাজে না আসলে চুলায় আগুন জ্বলে না। দিনে যে টাকা মজুরি পান তা দিয়ে সংসার চালানো খুব কষ্টকর।

সবকিছু হারিয়ে সাতক্ষীরার শ্যামনগর থেকে চলে আসা আঞ্জুরা বেগম জানান, তার স্বামী সুন্দরবনে মাছ ধরা ও মধু সংগ্রহের কাজ করতেন। তাদের নিজেদের বাড়ি-ফসলি জমি ছিল। কিন্তু সুখের জীবনে দুঃখ নেমে আসে ২০০০ সালের বন্যায়। নদীর বাঁধ ভেঙে এক রাতে ভাসিয়ে নিয়ে যায় ঘর। বাস্তুহারা হয়ে ছোট দুই মেয়ে নিয়ে স্বামীর হাত ধরে চলে আসেন সাতক্ষীরা শহরে। সেখানে ভাড়া বাড়িতে থেকে সংসার চালাতে দুজন মিলে শুরু করেন দিনমজুরের কাজ। কয়েক বছর পর অসুস্থ হয়ে যান স্বামী। ধরা পড়ে মরণব্যাধি ক্যানসার। তখন অন্তঃসত্ত্বা আঞ্জুরা বেগম পড়েন অকুল পাথারে।

গ্রামের যা ছিল সব বিক্রি করে চলে স্বামীর চিকিৎসা জানিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তিনি বলেন, অভাবের মধ্যে ছোট মেয়ের জন্মের কয়েক মাস পর ২০১৩ সালে মারা যায় স্বামী। দৈন্যদশা দেখে এক সচ্ছল পরিবার গৃহস্থালির কাজের বিনিময়ে দেয় থাকার জায়গা। জীবিকার তাগিদে পরিবার চালাতে শোককে শক্তিতে পরিণত করে শ্রমিকের কাজে নামেন তিনি।

আঞ্জুরা বেগম বলেন, পুরুষের চেয়ে আমরা কাজ কম করি না। তবুও পুরুষদের চেয়ে আমাদের নারী শ্রমিকদের মজুরি কম দেওয়া হচ্ছে। আমাদের সঙ্গে কেন বৈষম্য করা হয়?

;

বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, যা জানাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে আদালত নির্দেশ দিয়েছে। 

তবে এ বিষয়ে আজ বুধবার (১ মে) বিকেল পর্যন্ত লিখিত আদেশ পায়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এ অবস্থায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এসব প্রতিষ্ঠান বৃহস্পতিবার বন্ধ বা খোলা থাকবে কি না, সে বিষয়ে প্রশাসনিক কোনো আদেশ দেয়নি মন্ত্রণালয়। ফলে এ নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি রয়ে গেছে।

তবে মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, আদালতের প্রতি সম্মান জানিয়ে তারা আপিল করেননি। তাই বৃহস্পতিবার বন্ধই থাকছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল এবং মাদ্রাসা।

এর আগে, সোমবার (২৯ এপ্রিল) চলমান তাপপ্রবাহে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১৮ জনের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন হাইকোর্টের নজরে আনেন আইনজীবী মনির উদ্দিন।

পরে বিষয়টি আমলে নিয়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ। 

 

;

রাতে দেশের উদ্দেশে রওনা হবে এমভি আবদুল্লাহ, পৌঁছাতে পারে ১২ মে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
এমভি আবদুল্লাহ

এমভি আবদুল্লাহ

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্তির প্রায় ১৭ দিন পর ২৩ নাবিককে নিয়ে দেশের উদ্দেশে রওনা হচ্ছে এমভি আবদুল্লাহ।

বুধবার (১ মে) রাত ১২টার দিকে আরব আমিরাতের ফুজাইরা বন্দর থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হবে জাহাজটি। আগামী ১২ মে জাহাজটি কুতুবদিয়ার গভীর সমুদ্রে পৌঁছাতে পারে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম।

তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, দস্যুমুক্ত হওয়ার পর আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছে কয়লা খালাস করা হয়। এরপর ২৭ এপ্রিল সেখান থেকে মিনা সাকার বন্দরে যায় নতুন করে পণ্য বোঝাই করতে। সেখান থেকে চুনাপাথর বোঝাই করে হরমুজ প্রণালি পেরিয়ে ফুজাইরা বন্দরে যায় জ্বালানি সংগ্রহ করতে। জ্বালানি সংগ্রহ শেষে বুধবার রাতে দেশের উদ্দেশে রওনা হবে জাহাজটি।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগর থেকে জাহাজটি ছিনতাই করেছিল দস্যুরা। ছিনতাইয়ের ৯ দিনের মাথায় দস্যুরা প্রথম মালিকপক্ষের কাছে মুক্তিপণের দাবি জানায়। এরপরই শুরু হয় দর-কষাকষি। দর-কষাকষি চূড়ান্ত হওয়ার পর ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যার আগে মুক্তিপণের অর্থ দেওয়া হয়। এরপর ওইদিন রাত ৩টা ৮ মিনিটে এমভি আবদুল্লাহ এবং জাহাজে থাকা ২৩ নাবিক জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান। এরপর জাহাজটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হারমিয়া বন্দরের উদ্দেশে রওনা হয়।

;

গাইবান্ধায় গরমে অসুস্থ হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধায় মে দিবসের কর্মসূচিতে গরমে অসুস্থ হয়ে সাজু মিয়া (৫৫) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১ মে) দুপুর দেড়টার দিকে পলাশবাড়ি উপজেলা পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সাজু মিয়া উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ছোটবনপাড়া গ্রামের মৃত মোজাম্মেল হকের ছেলে। তিনি গাইবান্ধা জেলা বাস-মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্য ছিলেন।

মৃত্যুর বিষয়টি মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন বেতকাপা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান।

স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, বুধবার তাদের সংগঠনের মে দিবসের র‍্যালিতে অংশ নেন সাজু। র‍্যালি শেষে পলাশবাড়ি উপজেলা পরিষদ টাউন হলে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। টাউন হল থেকে বের হয়ে সে উপজেলা পরিষদের গেইটের সামনে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে উপস্থিত লোকজন চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় তার মৃত্যু হয়।

ধারণা করা হচ্ছে প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে সাজু মিয়ার মৃত্যু হয়েছে।

;