জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল’

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনে ১৫৪টি দেশের মধ্যে ১০০টি দেশেরই নেই কোনো পরিকল্পনা, সেখানে বিশ্বে সবাই বলে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল। তবে পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ২০৫০ সালের মধ্যে ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। বিপুল পরিমাণ এই অর্থযোগান দিতে আন্তর্জাতিকভাবে আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য।

সোমবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান জাতিসংঘ জলবায়ু অভিযোজন সম্মেলন ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো ২০২৪- এর দ্বিতীয় দিনে ‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে এ কথা জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

মন্ত্রী বলেন, একটা সময় ছিল যখন উন্নত দেশগুলো বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ, স্বল্পোন্নত দেশ, অনুন্নত দেশ এবং ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কথা বলত। কিন্তু বর্তমানে উন্নত দেশগুলোকেও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। সুতরাং, জলবায়ু পরিবর্তন এটা একটা বৈশ্বিক বিষয়, শুধু বাংলাদেশের একার নয়। ছোট দেশ হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত বাংলাদেশ যেভাবে সফলতার সাথে মোকাবেলা করছে, সে হিসেবে বিশ্বের সবাই বাংলাদেশকে রোল মডেল হিসেবে দেখে।

তবে, আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ সরকারের একার পক্ষে জোগান দেওয়া অসম্ভব। তাই জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য। জলবায়ু পরিবর্তনে আর্থিক ঋণ সহায়তা নিয়ে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য যে সকল আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কাজ করে ঋণ সহায়তায় তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ন্যাপ এক্সপো ২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী সকল দেশের সাথে আমরা আমাদের দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় যেভাবে কাজ করেছি, যে কার্যক্রমগুলো করেছি সে অভিজ্ঞতা তুলে ধরছি। পাশাপাশি সামনে আজারবাইজানের বাকুতে যে কপ সম্মেলন হতে যাচ্ছে সেখানে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টিকে পিলার হিসেবে উপস্থাপন করাই ন্যাপ এক্সপো ২০২৪ এর উদ্দেশ্য।

এছাড়াও মন্ত্রী তার বক্তব্যে জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিসহ বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব তুলে ধরেন।

‘অ্যাডভানসমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্লাইমেট প্ল্যানস অব বাংলাদেশ’ সেশনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। মালিক ফিদা এ খান, নির্বাহী পরিচালক, সিইজিআইএস; এ কে এম সোহেল, অতিরিক্ত সচিব, ইআরডি, এবং চেয়ার, ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট ফাইন্যান্স সেল; কেনেল DELUSCA, Ph.D., ITAP সদস্য, সবুজ জলবায়ু তহবিল; ড. এম. আসাদুজ্জামান একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, এবং পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।

   

কালবৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড লামা, ৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামায় হঠাৎ বয়ে যাওয়া কালবৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়েছে পৌরসভা ও বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রায় নয় শতাধিক বাড়িঘর। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এতে প্রায় ৫ কোটি টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

শুক্রবার (০৩ মে) প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের সাথে কথা বলে এতথ্য জানা যায়।

কালবৈশাখী ঝড়ের দুই দিন পরেও ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে অধিকাংশরা খোলা ছাদের নিচে বসবাস করছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের দেখতে আজ লামায় আসেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ও পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন। সেই সময় বান্দরবান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কালবৈশাখর ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চাল ও ঢেউটিন বিতরণ করা হয়। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় লামা পৌরসভার লাইনঝিরি এলাকায় এইসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।


লামা বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ সিদ্দিক জানান, ০১ মে ভোরে ঘুর্ণিঝড়ে বিদ্যুৎ বিভাগের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ১১ কেভি সঞ্চালনের ১৭টি খুঁটি ও ৩৩ কেভি সঞ্চালনের ১টি খুঁটি ভেঙে যাওয়াতে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে।

শুক্রবার মেইন লাইন চালু করে লামা হাসপাতাল ও শহর এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লাইনঝিড়ি হতে ছাগলখাইয়া, লামা আলিকদম সঞ্চালনের ১১ কেভি লাইনটি প্রায় দেড় কিলোমিটার বিদ্যুতের তার ছিড়ে যাওয়াতে আলিকদম সংযোগ স্থাপন করা যায়নি। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী একযোগে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন বিদ্যুতের লাইন স্বাভাবিক করতে। দুয়েকদিনের মধ্য লামা ও আলিকদমের বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলে জানান তিনি।


লামা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. মনিরুল ইসলাম জানান, লামা পৌরসভাসহ পাঁচটি ইউনিয়নে প্রায় ৯ শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় লামা পৌরসভার মেয়র’সহ রেড ক্রিসেন্টের সদস্য ও স্থানীয়দের নিয়ে সড়কে ভেঙে পড়া গাছের ডালপালা কেটে পরিষ্কার করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন থেকে বরাদ্দকৃত খাদ্যশস্য ও কিছু ঢেউটিন তাৎক্ষণিক বিতরণ করা হয়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫ কোটি টাকার উপরে হতে পারে বলে জানান তিনি।

লামা পৌর মেয়র মো. জহিরুল ইসলাম (আবছার) জানান, গত বুধবার রাতে ঘুর্ণিঝড়ে লামা উপজেলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পৌর এলাকায় সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয়েছে। শুধু পৌর এলাকায় একশ বিশটি ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত ও তিনশটি ঘর আংশিক ক্ষতি হয়েছে। পৌরএলাকার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আড়াই থেকে তিনকোটি টাকা হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার জন্য ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় থেকে তাৎক্ষণিক চাল ও আর্থিক বরাদ্দ পাওয়া গেছে।

লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হোসেন চৌধুরী জানান, লামা পৌরসভা, সাতটি ইউনিয়নে গত বুধবার রাতে ঘুর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ছয়শত থেকে সাতশত ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ এবং আংশিক ক্ষতি হয়েছে।

বান্দরবান জেলা প্রশাসক হতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ত্রাণ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়রকে সাথে নিয়ে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হচ্ছে। সর্বমোট আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ সময় সাপেক্ষ বলে জানান তিনি।

;

আরআরআর'র সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আরআরআর'র সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম

আরআরআর'র সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোড (আরআরআর) সংগঠনের আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন- প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি মো. আনোয়ার হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন- দৈনিক আমাদের সময়ের সিনিয়র রিপোর্টার তাওহীদুল ইসলাম।

শুক্রবার (০৩ মে) রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত আরআরআর -এর প্রথম বার্ষিক সাধারণ সভায় তারা নির্বাচিত হন।

কার্যনির্বাহী কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- সহ-সভাপতি পার্থ সারথি দাস (প্রতিদিনের সংবাদ), যুগ্ম সম্পাদক শিপন হাবীব (দৈনিক যুগান্তর), অর্থ সম্পাদক শাহিন আক্তার (নিউ এইজ), সাংগঠনিক সম্পাদক তুহিন শুভ্র অধিকারী (দ্য ডেইলি স্টার), দপ্তর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. তৌফিকুল ইসলাম (দ্য ডেইলি সান), প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক তারেক সিকদার (বৈশাখী টিভি), কার্যনির্বাহী সদস্য মুনিমা সুলতানা (দ্য ফাইন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস), রাজীব আহম্মদ (দৈনিক সমকাল) এবং ইবরাহীম মাহমুদ আকাশ (দৈনিক জনকণ্ঠ)।

এ ছাড়া গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য পাঁচ সদস্যের একটি সেল গঠন করা হয়। শামীম রহমানের (বণিক বার্তা) নেতৃত্বে সেলের অন্য সদস্যরা হলেন- সজিব ঘোষ (দৈনিক কালের কণ্ঠ), আল আমিন সজল (ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি), তৌফিকুল ইসলাম (দ্য ডেইলি সান) এবং তারেক সিকদার (বৈশাখী টিভি)।

তিন সদস্যের একটি কমিটি নির্বাচন পরিচালনা করে।

নির্বাচনের আগে অর্থ সম্পাদক শাহিন আক্তার ও বিদায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম তাদের প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, যা কণ্ঠভোটে অনুমোদিত হয়। অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রায় সব সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

গত বছরের মার্চ মাসে প্রতিষ্ঠিত রিপোর্টার্স ফর রেল অ্যান্ড রোড (আরআরআর) নামে পরিচিত ঢাকা-ভিত্তিক পেশাদার এবং কর্মরত সাংবাদিকদের একটি প্ল্যাটফর্ম যারা স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, রেডিও স্টেশন ও অনলাইনে সড়ক, রেলপথ, যোগাযোগ অবকাঠামো এবং পরিবহন সম্পর্কিত খাত নিয়ে প্রতিবেদন করে।

;

গফরগাঁওয়ে ট্রাক চাপায় অটোরিকশা যাত্রীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলায় লড়ি ট্রাকের চাপায় খোদেজা (৪৫) বেগম নামে এক অটোরিকশা যাত্রী নিহত হয়েছে।

শুক্রবার (০৩ মে) বিকেলে পাইথল ইউনিয়নের ডুবাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত খোদেজা মাখল কালদাইর গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী।

পাগলা থানার ওসি মো. খায়রুল বাশার ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেন। 

তিনি বলেন, নিহত খোদেজা বেগম স্থানীয় গয়েশপুর বাজার থেকে চিকিৎসা শেষে ওষুধ নিয়ে অটোরিকশা যোগে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় গয়েশপুর -ডুবাইল সড়কে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী লড়ি ট্রাক অটোরিকশাকে চাপা দেয়। লড়ি ট্রাকের চাপায় গুরুতর আহত হন তিনি। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পাগলা থানার ওসি মো. খায়রুল বাশার বলেন, এ ঘটনা আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

;

চলন্ত অটোরিকশার চাকা ব্লাস্ট হয়ে চালকের মৃত্যু



স্টাফ করেপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চলন্ত সিএনজি চালিত অটোরিকশার চাকা ব্লাস্ট হয়ে ওসমান গনি (৪০) নামের এক চালকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত অটোরিকশাচালক ওসমান গনি পটিয়ার চরকানাইয়ের আদমপাড়া এলাকার মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে।

শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার মিলিটারিপুল নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটেছে।

নিহতের ভাতিজা মো. রাদেশ বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমার চাচা অটোরিকশা চালায়। আজকে হঠাৎ অটোরিকশার চাকা ব্লাস্ট হয়ে তিনি গুরুতর আহত হয়। পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনি মারা যান।

চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক নুরুল আলম আশিক বলেন, সিএনজির চাকা খুলে দুর্ঘটনায় আহত হন ওসমান। তাকে চমেক হাসপাতালে আনলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

;