দুই দপ্তরের অনাদায়ী অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্য, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দুই দপ্তরের অডিট আপত্তির বিরুদ্ধে নির্দেশনা দিয়েছে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। এই দুই দপ্তরের অনিষ্পন্ন অডিট আপত্তির প্রমাণক সাপেক্ষে নিষ্পত্তিসহ অনাদায়ী অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমার নির্দেশনা দিয়েছে কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ ভবনের কেবিনেট কক্ষে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২য় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এমপি। কমিটির সদস্য ফয়জুর রহমান, মো. মুজিবুল হক, মো. জাহিদ মালেক, ফজিলাতুন নেসা, সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, নূর মোহাম্মদ, আখতারউজ্জামান, এস. এ. কে একরামুজ্জামান, মো. রেজাউল হক চৌধুরী ও মো. নজরুল ইসলাম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন খাদ্য অধিদপ্তর এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর এর ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের কমপ্লায়েন্স অডিট রিপোর্ট নম্বর ৩৫/২০২১ এ অন্তর্ভুক্ত অডিট আপত্তির অনুচ্ছেদ নং- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮ এবং ০৯ এর বিষয়ে আলোচনা ও প্রমাণক সাপেক্ষে নিষ্পত্তিসহ অনাদায়ী অর্থ আদায়পূর্বক সরকারি কোষাগারে জমা প্রদানের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের রিপোর্টভুক্ত অনিষ্পন্ন অডিট আপত্তিগুলোর মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিষ্পত্তির জন্য প্রমাণকসহ মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে প্রেরণের পরে সিএজি কর্তৃক নিষ্পত্তির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সিএজি কার্যালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, খাদ্য অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সিজিডিএফ কার্যালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

   

ঋণ পরিশোধ সরকারের ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে: সিপিডি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশি ও বিদেশি দুই ধরনের ঋণই সরকারের পরিশোধ ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

তিনি বলেন, অতীতে কোন বিদেশি ঋণ খেলাপি না হওয়ার গর্ব ছিল বাংলাদেশের। বর্তমানে প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার পরিমাণের ঋণ, আমদানি মূল্য বা অন্যান্য দেনার পরিশোধ বকেয়া রয়েছে।

রোববার (৫ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘নতুন সরকার, জাতীয় বাজেট এবং জনগণের প্রত্যাশা’ শীর্ষক নীতি সংলাপে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ডক্টর ফাহমিদা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, সরকারের নীতিনির্ধারক, জনপ্রতিনিধি, অর্থনীতিবিদ এবং বেসরকারি খাতের বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেন।

দেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের ৮৯ শতাংশই বর্তমান সরকারের বাজেট বিষয়ক উদ্যোগগুলোর প্রশংসা করছে বলে মনে করে সিপিডি এবং এসডিজি অর্জনে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ। তবে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রায় ৬৪ শতাংশ উত্তরদাতারই বাজেট সম্পর্কে সরকারের কাছে কোন প্রত্যাশা নেই বলে দুই সংস্থার একটি যৌথ সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গুগল ফর্মের মাধ্যমে ২ হাজার ২৪৯ জন প্রতিক্রিয়া এবং ৮ হাজার ৪৮টি সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিক্রিয়া এবং মন্তব্যের মতামতের ভিত্তিতে সমীক্ষাটি পরিচালিত হয়েছে।

তিনি বলেন, এক দিকে ৮৯ শতাংশ ব্যক্তি সরকারি উদ্যোগের প্রশংসা করছেন, আর অন্য দিকে ৬৪ শতাংশ লোকের সরকারের কাছে কোন প্রত্যাশাই নেই। বিষয়টিকে তিনি কিছুটা বিপরীতমুখী অবস্থান হিসেবে মন্তব্য করেন।

দেবপ্রিয় বলেন, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি, সরকারি ঋণের ক্রমবর্ধমান চাপ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসে সৃষ্ট সংকটগুলো অর্থনীতিকে ত্রিমুখী সমস্যার সম্মুখীন করছে।

তিনি আরও বলেন, কর আদায় বৃদ্ধিতে ব্যর্থতার কারণে সরকারের আর্থিক সংস্থান হ্রাস পাচ্ছে। এর ফলে অর্থনীতির অন্যান্য সূচকেও অবনতি হচ্ছে।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, মূল্যস্ফীতি প্রায় ১০ শতাংশ রয়ে গেছে, যা খাদ্য ও অখাদ্য খরচ হ্রাস, সঞ্চয়, বিনিয়োগ এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণের মাধ্যমে পিছিয়ে থাকা মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি কমলেও বাংলাদেশে এ বিষয়ে গৃহীত উদ্যোগ কাজ করছে না বলেও জানান তিনি। এই সমস্যা মোকাবিলা করেই আগামী অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ জোরদার করার তাগিদ দেন দেবপ্রিয়।

আর এ সব সমস্যা মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হলে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের পর সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা অসম্ভব হবে বলেও মনে করেন তিনি।

;

পুনর্বাসন না করে উচ্ছেদ নয়: হকার্স ইউনিয়ন 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে নির্বিচারে হকারদের উচ্ছেদ বন্ধ করে জীবিকা সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।

রোববার (৫ মে) দুপুরে রাজধানীর সদরঘাট সংলগ্ন ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে এই দাবি জানানো হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির উপদেষ্টা মনজুরুল আহসান খান।

মনজুরুল আহসান খান বলেন, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানের হকারদের উপর নির্যাতন করে তাদের উচ্ছেদ করা হয়। এর আগে গুলিস্তানে হকারদের উপর নির্যাতন করে তাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এখন আবারও হকারদের উপর নির্যাতন চলছে। আমাদের হকারদের উপরে একবার আগুন জ্বালিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম। আগুন দিয়ে হকারদের পুড়িয়ে ফেলেছে। তাদের দোকানে কোরআন শরীফ ছিল, অন্যান্য ধর্মীয় যেসব বই ছিল সেগুলো পুড়িয়ে ফেলেছে। কাপড়-চোপড় জিনিসপত্র সবকিছু পুড়িয়ে ফেলে হকারদের নিঃস্ব করেছে। শেখ হাসিনার কাজ থেকে প্রত্যেক হকারের জন্য ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ আদায় করেছি। 

এখন এই এলাকায় আবার হকার উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের চাঁদাবাজরা এই উচ্ছেদ অভিযান চালাচ্ছে। আমরা পরিষ্কার বলে দিতে চাই পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের চাঁদাবাজরা যদি হকারদের উপর জুলুম করে তাহলে তাদের এখান থেকে উচ্ছেদ করা হবে। এই এলাকার জন্য নতুন আইন হতে পারে না। এই এলাকায় হকার উচ্ছেদ করলে তার আগে বিকল্প ব্যবস্থা করে তারপর হকার উচ্ছেদ করা যাবে; অন্যথা হকার উচ্ছেদ করা যাবে না। 

বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মো. ফিরোজ মোল্লা বলেন,  আমাদের ওপর এই জুলুম অত্যাচার আমরা সহ্য করব না। অবিলম্বে উচ্ছেদের আগে আমাদের জন্য পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। আমরা কাজ করে ভাত খেতে চাই। 

সহ সভাপতি খান বাহাদুর বলেন, আমাদের হালাল রুজি খাওয়ার কাজে আপনারা অন্যায় অত্যাচার করেন। কোনো হকার যদি অন্যায়-অপরাধ করে তাহলে এর জন্য দায়ী থাকবে সরকার। হালাল রুজির কোনো ব্যবস্থা না হওয়ার কারণে হকাররা যদি অন্যায় অত্যাচারে জড়িত হয়ে যায় তাহলে তার জন্য দায়ী থাকবে সরকার। আমরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, যদি হকারদের জন্য পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়ন  সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, বংশাল থানা হকার্স ইউনিয়নের উপদেষ্টা সালাউদ্দীন, কোতোয়ালি থানার সভাপতি কায়ুম, সুত্রাপুর থানার সাধারণ সম্পাদক নাদিম, মহিলা সম্পাদিকা শাহিনা আক্তারসহ প্রমুখ। 

সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি সদরঘাট এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে একই স্থানে এসে শেষ হয়।

;

দক্ষিণ চট্টগ্রামের তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রত্যাহারের দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ার-বাঁশখালীর সীমানায় সাঙ্গু নদীর ওপর নির্মিত ১৭ বছর আগে চালু হওয়া তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি সংগঠন।

রোববার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ওকান উদ্দীন সাকিবের সঞ্চালনায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ।

আবদুল ওয়াহেদ বলেন, বাঁশখালীর সাঙ্গু নদীর ওপর সম্পূর্ণ দেশিয় অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে তৈলারদ্বীপ সেতু। ২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি সেতুটি উদ্বোধন হয়। প্রায় ৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় করা হচ্ছে।

'৩ বছরের ইজারা দিয়েই যেখানে নির্মাণ ব্যয় উঠে যায়, সেখানে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও জনগণের অধিকারের পরিপন্থি। বাংলাদেশ গ্যাজেট, ২০১৪ এর সংশোধিত প্রজ্ঞাপন, টোল নীতিমালা অনুযায়ী, ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও অনুন্নত আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনার প্রেক্ষিতে টোল মওকুফের বিধান থাকলেও এই সেতুর ক্ষেত্রে তা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম।'

তিনি আরও বলেন, একটি সেতুতে টোল আদায় করা হয় সেতুর নির্মাণ ব্যয় এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। সেই বিবেচনায় দেখা যায়, তৈলারদ্বীপ সেতুর নির্মাণ ব্যয় ৩২ কোটি টাকা। কিন্তু প্রতি ৩ বছরে এ সেতু থেকে টোল আদায় হয় ৩০-৩৫ কোটি টাকা। অথচ সেতু নির্মাণের পর থেকে কোনো ধরনের দৃশ্যমান মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ চোখে পড়েনি।

সাঙ্গু নদীর ওপর বিভিন্ন এলাকায় আরও ৫টি সেতু থাকলেও শুধু তৈলারদ্বীপ সেতু থেকেই টোল আদায় করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে। যা বাঁশখালীর মানুষের সাথে চরম বৈষম্যমূলক আচরণ বলে মনে করছেন তারা।

বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত শাহ আমানত সেতুর চেয়ে তৈলারদ্বীপ সেতু তুলনামূলক ছোট সেতু হলেও দ্বিগুণ টোল দিতে হয় এ সেতুতে। রাতে চলাচল করা দূরপাল্লার যানবাহন থেকে টোকেনবিহীন অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে।

সেতুটি টোলমুক্ত করা হলে বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এ অঞ্চলের সমুদ্র বাণিজ্য ও শিল্পোন্নয়নের অপার সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন সংগঠনের সদস্যরা। পাশাপাশি তারা বাঁশখালীর আপামর জনসাধারণের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তৈলারদ্বীপ সেতুর এই অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক টোল প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছেন।

;

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

রোববার (৫ মে) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক হোটেলে দুই দিনব্যাপী ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের প্রথমদিনের অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ও বণিক বার্তা যৌথভাবে এই কনফারেন্স আয়োজন করে।

কনফারেন্স অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার বলেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতা চলছে। এর মাঝেও বাংলাদেশ ভালো করছে। এলডিসি পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসেকা আয়েশা খান। প্যানেল আলোচক ছিলেন অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

;