সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বর্তমান সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।

তিনি ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে শনিবার (২৭ এপ্রিল) আজ এক বাণীতে এ কথা বলেন।

আগামীকাল ২৮ এপ্রিল ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’। প্রধানমন্ত্রী এ উপলক্ষে আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও সময়োপযোগী বলে তিনি মনে করেন।

শেখ হাসিনা জানান, রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য ও দায়িত্ব হল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, সমতা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারসহ মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করা। জাতীয় মুক্তির ঐতিহাসিক সংগ্রাম ও নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের প্রধান লক্ষ্য ছিলো এমন এক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং সুবিচার নিশ্চিত হবে।

সেই লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের সংবিধানে তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে আইনের দৃষ্টিতে সমতা, আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার, গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ, বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ, সম্পত্তির অধিকারসহ ১৮টি মৌলিক অধিকার সন্নিবেশিত করেন। কিন্তু জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ড, সামরিক শাসন এবং স্বৈরাচারী, গণবিরোধী ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ক্ষমতা দখল জনগণের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নকে বারবার দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে সকল দুঃশাসন ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বাংলাদেশকে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ করেছে। ‘আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব এবং এ সময়ে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীত করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারি কার্যক্রম ও সেবাসমূহ হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী। টেকসই উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রায় ন্যায়বিচারে অভিগম্যতা নিশ্চিত করার জন্য ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ সারা বাংলাদেশের আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনগত সহায়তা প্রদান করছে। সরকারি আইনগত সহায়তাকে আরো টেকসই, উদ্ভাবনী, জনবান্ধব এবং পক্ষদের আইনগত বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি ও সাশ্রয়ী করার লক্ষ্যে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসকে ‘বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কেন্দ্রস্থল’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের আইনগত সচেতনতা বৃদ্ধিতে লিগ্যাল এইড অফিসসমূহ আইনগত পরামর্শ সেবা দিয়ে মামলাজট নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ‘আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নের অভীষ্ট লক্ষ্য, শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান বাস্তবায়নে সকলের জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথ সুগম করার জন্য আইন ও বিচার বিভাগ ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র মাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সমাজ এবং সর্বোপরি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। সকলের সমন্বিত উদ্যোগেই অচিরেই সুশাসন নিশ্চিত করে আমরা বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করতে সক্ষম হব।’

শেখ হাসিনা ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’র সার্বিক সাফল্য এবং এ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সর্বাঙ্গীণ সফলতা কামনা করেন।

   

অসময়ে ভাঙছে নদী, আতঙ্কে পদ্মা পারের মানুষ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করে অসময়ে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় দেখা গিয়েছে নদী ভাঙন। বেশি ভাঙনের কবলে পড়েছে ৬ নম্বর ফেরী ঘাট এলাকা। অসময়ে নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় আতঙ্কে রয়েছে নদীপারের মানুষ। গত এক সপ্তাহে ভাঙনে প্রায় ৫০ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হয়েছে। পদ্মা নদীর ভাঙনের শিকার পদ্মা পারের মানুষগুলো আগের থেকেই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।

এদিকে গত এক সপ্তাহ ধরে ভাঙন শুরু হলেও ভাঙন প্রতিরোধে বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল থেকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ(বিআইডব্লিউটিএ) বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলার কাজ শুরু করেছে।

এরই মধ্যে ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। পরিদর্শন শেষে তিনি জানান, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নদী ভাঙন প্রতিরোধের কাজ করা হবে। কোথায় কোথায় আগে জিও ব্যাগ ফেলতে হবে তা নির্ধারণ করা হচ্ছে। সেই মোতাবেক কাজ চলবে।


ভাঙন এলাকাতে গিয়ে দেখা যায়, অসময়ের ভাঙনের কবলে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে দৌলতদিয়া ৬ নং ঘাট এলাকা। ভাঙনরোধে বিআইডব্লিউটিএ এর সহযোগিতায় ট্রলার থেকে বালু ভর্তি করে নদীতে জিও ব্যাগ ফেলছে শ্রমিকরা।

প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে ব্যাপক ভাঙনের কবলে পড়ে রাজবাড়ীর ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়া পদ্মা পাড়ের হাজারো মানুষ। ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন তারা। পাকা স্থাপনা, বসত বাড়ি, কৃষি আবাদী জমিসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যায়। হুমকির মুখে রয়েছে রাজবাড়ী শহর রক্ষা বাঁধ।

ভাঙনরোধে প্রতি বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করলেও তা নিয়ে ভুক্তভোগীদের রয়েছে নানা অভিযোগ। দায়সারা কাজ করে সরকারের কোটি কোটি টাকা লোপাট করছে একটি অসাধু সরকারি কর্মকর্তাদের চক্র বলে দাবি করেন পদ্মা পারের মানুষ। নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী উদ্যোগ গ্রহণ করার জোড় দাবি জানান তারা।

;

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে তরুণ খুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীতে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে এক তরুণকে খুন করা হয়েছে। এ সময় আরো একজন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নগরীর ইপিজেড থানার আকমল আলী পকেট গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মেহেদী হাসান (১৯) ভোলার লালমোহন থানার গোবিন্দ বাজার এলাকার বাসিন্দা। আহত আরেক তরুণের নাম মো. রিফাত (১৯) বলে জানা গেছে।

নগর পুলিশের উপকমিশনার (বন্দর) শাকিলা সোলতানা বলেন, ‘প্রাথমিক তথ্যে আমরা জানতে পেরেছি, সাদিক ও রমজান নামে দুজন পোশাক কর্মীর মধ্যে কারখানার অভ্যন্তরের ঘটনা নিয়ে ঝগড়া হয়। একই কারখানার কর্মী রিফাত তাদের মধ্যে মীমাংসার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু রিফাত রমজানের পক্ষ নিয়েছে বলে সন্দেহ হয় সাদিকের।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ জন্য সাদিক ইপিজেড এলাকার তার কিছু বন্ধুবান্ধবকে ঠিক করে রিফাতকে মারধর জন্য। কারখানা ছুটির পর সাদিকরা রিফাতের ওপর হামলা করে। সেখানে সম্পূর্ণ নিরীহ মেহেদীও ছুরিকাঘাতের শিকার হন’।

রিফাত ও মেহেদীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক মেহেদীকে মৃত ঘোষণা করেন বলেও শাকিলা জানান।

চমেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নুরুল আলম আশেক জানান, ’রাত ১০টার দিকে ইপিজেড থানার আকমল আলী পকেটগেট এলাকা থেকে ছুরিকাঘাতে আহত দুজনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এদের একজনকে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত আরেকজন হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন।’

;

বেড়েছে মসলার দাম, নাগালের বাইরে মাছ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কোরবানির ঈদের এখনো দেড় মাস বাকি। অথচ সব ধরনের মসলার দাম বেড়েছে বলে ক্রেতাদের অভিযোগ। তবে এখনো স্বাভাবিক আছে জিরার দাম। ক্রেতারা বলছেন মূলত সামনে কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে মসলার দাম বাড়িয়েছে। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন এখনো বাড়েনি মসলার দাম। তবে চাহিদার তুলনায় যোগান কম এবং ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে মসলার দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের ধারণা ঈদের আগে দাম কিছুটা বৃদ্ধি পাবে।

শুক্রবার ( ১০ মে ) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র। 

খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাছ মাংস শাক সবজি মসলাসহ সকল পণ্য গত সপ্তাহের তুলনায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। তবে মাংসের দাম ছিলো অপরিবর্তিত। প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭৮০/৮০০ টাকা, আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১১০০ টাকা কেজি। এছাড়া রয়েছে ব্রয়লার মুরগি, সোনালী মুরগি। তবে দেশি মুরগির দাম আকাশছোঁয়া। প্রতি কেজি দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬৬০/ ৭০০ টাকা কেজি।


মসলার বাজারে দেখা গেছে প্রতি কেজি জিরা আগের দামে পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি কেজি জিরা ৭০০ টাকা, দারচিনি ৫৫০ টাকা, এলাচ ৩৬০০ টাকা, লং ১৮০০ টাকা, কালো জিরা ৩৪০ টাকা, গোল মরিচ ১২৫০ টাকা, এছাড়া সাদা গোল মরিচ ১৩০০ টাকা, জায়ফল ১৪০০ টাকা, জয়ত্রী ৩৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারেও ছিলো বাড়তি দামের প্রভাব। গত সপ্তাহের তুলনায় মাছের দাম কেজি প্রতি ৩০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি টেংরা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা, নদীর গুলশা ৭০০ টাকা, মাঝারি মাপের চিংড়ি ৮০০ টাকা, কাচকি মাছ ৬০০ টাকা, রুই মাছে ৪৫০ টাকা, কাতল ৪৮০ টাকা, কৈ ২৬০ টাকা, শিং ৬০০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, সরপুটি ২২০ টাকা আর পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে সবজির দামেও অস্বস্তিতে রয়েছেন ক্রেতারা । আজ প্রতি কেজি করল্লা বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি , ঢেড়স ৮০টাকা, পটল-১২০টাকা, টমেটো-৮০, শসা ১০০ টাকা, জালি কুমড়া ১২০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৮০ টাকা। এছাড়া প্রতি আঁটি লালশাক ৩০ টাকা, পাটশাক ২০ টাকা , পুঁইশাক ৫০ টাকা, মুলাশাক ২০ টাকা, ফুলকপি প্রতি পিছ ৮০ টাকা, লেবু হালি ৪০ টাকা , আলু ৫০ টাকা আর পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি। এছাড়া রসুন ছোট সাইজ ২২০ টাকা, রসুন বড় ২৪০ টাকা, আদা ২২০ টাকা কেজি।


কারওয়ান বাজারে বাজার করতে আসা হাফিজ জানায়, 'কদিন আগেও মসলার দাম কিছুটা কম ছিলো। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে আগের থেকে কিছু দাম বেশি চাইছে ব্যবসায়ীরা। যদিও আমাদের তেমন মসলা লাগেনা সারাবছর। শুধু ঈদের আগে মসলা কেনা হয় বা কোন অনুষ্ঠান হলে কিনি।'

এদিকে ব্যবসায়ী বাপ্পি জানান, 'কোন মসলার দাম বাড়েনি। আগের দামই সব বিক্রি করছি। ক্রেতাদের অভিযোগ সবসময়ই থাকে। এগুলো শুনে লাভ নেই। তবে ঈদের আগে চাহিদা বাড়াতে পারে তখন কিছুটা দাম বাড়াতে পারে।'

;

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।

শুক্রবার (১০ মে) ১০টা ০৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

 

বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণের পর তার সম্মানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর চৌকস সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করে।

এরপর বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্ট নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে স্বাধীনতার জন্য আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।

মোনাজাতে প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানাসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সকালে সড়কপথে গোপালগঞ্জ আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দাড়িয়াকুল গ্রাম উন্নয়ন সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং সুবিধা বঞ্চিতদের মাঝে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবেন।

পরে তিনি টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। বিকেলে সড়ক পথে ঢাকায় ফিরে আসবেন তিনি।

;