বঙ্গবন্ধুর শান্তির পদক ‘জুলিও কুরি’ এখনও প্রাসঙ্গিক



স্টাফ করেসপনডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঠিক ৫১ বছর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দেওয়া হয়েছিলো শান্তির পদক ‘জুলিও কুরি’। শুধুমাত্র জাতির পিতাকে পদকই তুলে দেওয়া হয়নি, বিশ্ব শান্তি পরিষদের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুকে বিশ্ববন্ধু উপাধীতেও ভূষিত করা হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্ব শান্তি পরিষদের পক্ষ থেকে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের ৫১তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো আলোচনা সভা।

রোববার (২৬ মে) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের উদ্যোগে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদদের সভাপতি মোজাফফর হোসেন চৌধুরী। এসময় অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম, বাংলাদেশ শান্তি পরিষদদের সভাপতি মণ্ডলির সদস্য ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাহফুজা খানম, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার প্রমুখ।

অতিথিরা তাদের বক্তবে বলেন, একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে লাখো শহিদের আত্মদান এবং অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় মূল নেতৃত্বদানের জন্য, যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার অসামান্য প্রচেষ্টা এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে সংহতি জ্ঞাপনের জন্য ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্বখ্যাত জুলিও কুরি শান্তি পদকে ভূষিত করে। বঙ্গবন্ধুর এই পদক প্রাপ্তি ছিল তার সুবিশাল সংগ্রামের প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। তৎকালীন বিশ্ব রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক মর্যাদার বিবেচনায় এই পদক প্রাপ্তির বিষয়টি শুধু ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুই নয়, গোটা বাঙালি জাতির জন্য ছিল এক বিশাল গৌরবের ব্যাপার।

তারা বলেন, আজকের বিশ্বে যুদ্ধ, সহিংসতা ও অস্থিরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে, বঙ্গবন্ধুর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নীতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন দৃঢ় মানবাধিকার সমর্থক। সকলের জন্য সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি কাজ করেছিলেন। আজও, বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে লড়াই করা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়া বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন সমাজতান্ত্রিক নেতা যিনি শোষণমুক্ত ও ন্যায়সঙ্গত সমাজ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করেছিলেন। আজও, বিশ্বের অনেক দেশে দারিদ্র্য, বৈষম্য ও অনাহারের মতো সমস্যা বিদ্যমান। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আমাদেরকে এই সমস্যা সমাধানের জন্য অনুপ্রাণিত করে।

বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন জাতীয়তাবাদী নেতা যিনি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আজও, জাতীয়তাবাদের মূল্যবোধ বিশ্বজুড়ে গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা আমাদেরকে নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা করতে অনুপ্রাণিত করে। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য কাজ করেছিলেন। বর্তমানে উন্নয়নশীল দেশগুলি টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। বঙ্গবন্ধুর অভিজ্ঞতা আমাদেরকে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে। এই সবদিক থেকে বিবেচনা করে বলা যায় যে বঙ্গবন্ধুর 'জুলিও কুরি' শুধু ঐতিহাসিক সম্মানই নয়, বরং আজকের বিশ্বের জন্যও একটি প্রাসঙ্গিক ও অনুপ্রেরণামূলক বার্তা।

   

হালদায় ভেসে উঠল ১০ কেজি ওজনের মরা মা মাছ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু মৎস্য হেরিটেজ হালদা নদীর রাউজান অংশে ১০ কেজি ওজনের একটি রুই জাতীয় মা মাছ মরে ভেসে উঠেছে। গবেষকের ধারণা মাছটিকে বিষ দিয়ে মারা হয়েছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরের দিকে রাউজান উপজেলার উরকিরচর বাকর আলী চৌধুরীঘাট অংশে হালদা নদীতে এ মরা মা মাছ ভেসে উঠে। এর আগে ১২ কেজি ওজনের একটি কাতলা মা মাছ মরে ভেসে উঠেছিল।

স্থানীয় ইউপি সদস্য কাওছার আলম বলেন, স্থানীয়রা মা মাছটি দেখতে পেয়ে আমাকে খবর দেয়। আমি সঙ্গে সঙ্গে সেখানে উপস্থিত হই। মাছটি পচে যাওয়ায় প্রচণ্ড দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল তাই দ্রুত মাটি চাপা দিয়েছি। গত কয়েক দিন আগেও ১২ কেজি ওজনের একটি কাতলা মা মাছ মরে ভেসে উঠেছিল।

তবে মাছটিতে বিষ দিয়ে মারা হয়েছে বলে ধারণা করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ও হালদা গবেষক অধ্যাপক মঞ্জুরুল কিবরিয়া।

তিনি বলেন, হালদায় মা মাছ ভেসে উঠলে অবশ্যই কর্তৃপক্ষকে জানানো উচিত। কারণ কিভাবে এ মাছ মারা গেছে সেটি গবেষণা করে দেখার একটি বিষয় থাকে। মা মাছটি দেখে ধারণা করা হচ্ছে এটি বিষক্রিয়ার মাধ্যমে মারা হয়েছে।

;

আবারও মিয়ানমারের বিস্ফোরণের শব্দে প্রকম্পিত টেকনাফ সীমান্ত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মর্টার শেল, গ্রেনেড বোমার বিস্ফোরণে প্রকম্পিত হচ্ছে টেকনাফ সীমান্ত এলাকা। মঙ্গলবার (২৫ জুন) দুপুর থেকে শুরু হওয়া বিস্ফোরণের মাত্রা বিকেল থেকে বাড়ে। যেটি সারারাত অব্যাহত থাকে।

বুধবার (২৬ জুন) সকাল থেকে টেকনাফের বিভিন্ন সীমান্ত থেকে থেমে থেমে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

সীমান্তে বসবাস করা লোকজন জানান, রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা অধ্যুসিত বিভিন্ন এলাকায় ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় ঘরবাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। আগুন দেওয়া বাড়িঘরের অধিকাংশের মালিক রোহিঙ্গা নাগরিকেরা। রোহিঙ্গাদের উল্লেখযোগ্য অংশ নাফ নদী অতিক্রম করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তবে নাফ নদী অতিক্রম করে মিয়ানমারের লোকজনের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে সতর্ক অবস্থায় আছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও কোস্টগার্ড। গোয়েন্দা নজরদারি, টহলও বাড়ানো হয়েছে।

টেকনাফের শেষ প্রান্ত শাহপরীর দ্বীপের উত্তর পাড়ার বাসিন্দা এস এফ কাদের বলেন, গোলাগুলি, বিস্ফোরণের শব্দ এতই বিকট যে আমি মনে করেছি আমাদের ঘরে এসে পড়েছে। খুবই ভয়ে আছি।


মোহাম্মদ তারেক নামের আরেকজন বলেন, খুব ভয়াবহ অবস্থা ভাই। হাত পা শিউরে উঠছে ভয়ে। এই ভেবে যে, আমাদের এদিকে এসে পড়তেছে কিনা।

শাহপরীর দ্বীপের বাসিন্দা স্থানীয় সাংবাদিক জসিম মাহামুদ বলেন, মিয়ানমারে বিস্ফোরণে কাঁপছে শাহপরীর দ্বীপ। মিয়ানমারের সংঘাত হওয়ার পর থেমে এমন বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবারের আওয়াজগুলো খুবই মারাত্মক ছিল, কোনভাবে রাতে ঘুমানো যায়নি।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বার্তা২৪.কমকে বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুন) সারারাত গোলাগুলি হয়েছে আমরা শুনেছি। গত ৬ মাসের মধ্যে কালকের গোলাগুলির শব্দ অনেক তীব্র ছিল।

এদিকে রাখাইন রাজ্যের সংঘাতের মধ্যে কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা চলছে বলে জানা গেছে। কিছু রোহিঙ্গা এপারে পার হয়েছে বলেও জানা গেছে।

এবিষয়ে ইউএনও আদনান চৌধুরী বলেন, অনুপ্রবেশের বিষয়টি বিজিবি এবং কোস্টগার্ড দেখেন। তবে সরকারের সিদ্ধান্ত হচ্ছে একটা রোহিঙ্গাও অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কোন রিপোর্ট বিজিবি বা কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে করা হয়নি। যদি অনুপ্রবেশ করেও থাকে তাহলে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হবে তাদের।

;

জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে আমি মারা যাব: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

আমি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে মারা যাবো। কাজেই তিনি যেন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে না পড়েন সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্সের (এসএসএফ) সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে কিন্তু আমাকে আর গুলি বোমা লাগবে না, এমনিতেই শেষ হয়ে যাব। কাজেই এরাই আমার প্রাণ শক্তি। এটুকু মনে রাখতে হবে।

বুধবার (২৬ জুন) এসএসএফ’র ৩৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে তার কার্যালয়ের (পিএমও) শাপলা হলে আয়োজিত দরবারে প্রদত্ত ভাষণে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, একটি বিষয় আমি নিশ্চই বলবো, আমরা রাজনীতি করি। আমার আর কোন শক্তি নেই। শক্তি একমাত্র জনগণ। সেই জনগণের শক্তি নিয়েই আমি চলি। তিনি বলেন, কাজেই জনবিচ্ছিন্ন যাতে না হয়ে যাই, আমি জানি এটা কঠিন দায়িত্ব। তারপরেও এই দিকেও নজর রাখতে হবে যে এই মানুষগুলোর জন্যইতো রাজনীতি করি। মানুষদের নিয়েই তো পথ চলা। আর যাদেরকে নিয়েই দেশের মানুষের কাজ করি তাদের থেকে যেন কোনমতে বিচ্ছিন্ন হয়ে না যাই।

সরকারপ্রধান বলেন, এটা সবসময়ই এসএসএফ’র সদস্যদের তিনি বলেন এবং মাঝে মধ্যে রাগও করেন। কাজেই এই বিষয়গুলো একটু সংবেদনশীলতার সঙ্গে দেখা দরকার। কারণ, তিনি যখন সরকারে ছিলেন না এই দেশের মানুষ এবং দলীয় লোক, তারাই তার পাশে ছিল বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি এই সময় এক দরিদ্র রিকশাওয়ালার উপার্জনের সামান্য জমানো অর্থে তাদের দু’বোনের ঢাকায় যেহেতু কোন বাড়ি নেই এবং ধানমন্ডির বাড়িটিও তারা দান করেছেন সেজন্য তার নামে একটি জমি কেনার এবং তার কাছে হস্তান্তর করতে চাওয়ার একটি ঘটনার উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেকবার তাকে নিষেধ করা সত্বেও সে শোনে নাই। সেই রিকশাওয়ালার মৃত্যুর পর তার স্ত্রী সেই দলিলটা তার কাছে হস্তান্তর করতে চাইলে তিনি নিজে সেখানে গিয়ে তাদের বাড়ি তৈরি করে তার স্ত্রীর হাতে দলিল দিয়ে বলেন, এটা মনে করবেন আমারই বাড়ি, এখন আপনারা থাকবেন।

জাতির পিতার কন্যা বলেন, এই সাধারণ মানুষগুলোর জন্যই আমার রাজনীতি, এদের ভাগ্যের পরিবতন ও জীবনমান উন্নত করাই আমার লক্ষ্য। তাই এইসব মানুষগুলোর কাছ থেকে আমি বিচ্ছিন্ন হতে পারি না। কারণ, এরাই আমার চলার সব শক্তি জোগায়। এটা সকলকে মনে রাখার জন্য আমি অনুরোধ করছি।

প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। এসএসএফ’র মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

;

রাষ্ট্রদূতকে কুয়েতে জনশক্তি রপ্তানিতে কাজ করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কুয়েতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের সার্বিক কল্যাণের পাশাপাশি নতুন করে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

বুধবার (২৬ জুন) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এই নির্দেশনা দেন।

পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে জানান, সাক্ষাৎকালে কুয়েতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের সার্বিক কল্যাণের পাশাপাশি নতুন করে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে কাজ করার নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপ্রধান।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, কুয়েতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলোকেও কাজে লাগাতে হবে।

নতুন রাষ্ট্রদূত দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির দিক নির্দেশনা কামনা করেন। সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র: বাসস

;