সিলেটে বন্যা: স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে নারী-শিশুরা



রাজু আহম্মেদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
সিলেটে বন্যা: স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে নারী-শিশুরা

সিলেটে বন্যা: স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে নারী-শিশুরা

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট থেকে: ভারি বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তলিয়ে যাওয়া সিলেট নগরীতে এখনও কমেনি জলাবদ্ধতা। বন্যার প্রকোপে সিলেটের উপশহরসহ সিটি করপোরেশন এলাকায় এখনও ১৫টি ওয়ার্ড ডুবে আছে পানির নিচে। পাশাপাশি ১৩টি উপজেলার প্রায় ১০ লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে-এই বন্যায়৷ এতে নিরাপদ স্থান পেতে শিশুসহ আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ঠাঁই নিয়েছে প্রায় ২২ হাজার মানুষ।

সিলেট জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নগরীরসহ ১৩০টি ওয়ার্ড ও জেলার ১ হাজার ৬০২ টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ৯ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪৮ জন মানুষ বন্যা আক্রান্ত হয়েছেন। এরই মধ্যে নগরীর অর্ধলাখ লোক পানিবন্দি। জেলা ও নগর মিলিয়ে ৬২৭টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে নগরে ৮০টি।

এমন বন্যায় আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ঠাঁই নেওয়া নারী ও শিশুরা ঝুঁকিতে আছে। বিশেষ করে শিশুদের নিরাপদ স্থান, নিরাপদ খাদ্য, পুষ্টি নিশ্চিত ও নিরাপদ স্যানিটেশন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে সিলেটে।


সরেজমিন বেশ কয়েকটি আশ্রয় কেন্দ্রে দেখা গেছে, কোন প্রস্তুতি ছাড়াই ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে হয়েছে পরিবারগুলোকে। ফলে বসবাসের পর্যাপ্ত উপকরণ নেই আশ্রয় কেন্দ্রে। শিশুদের গোসল করানো বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দিতে পারছেন না অভিভাবকরা।

একদিকে যেমন স্যানিটেশন সমস্যা অন্য দিকে শিশুদের নিরাপদ স্থান, ও পুষ্টিকর খাবার জোগাড় করতে পারছে না। জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্যমতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে অন্তত ৭ হাজার শিশু রয়েছে। বন্যার প্রকোপে স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ ও অস্বাস্থ্যকর নোংরা পানির প্রভাবে বিভিন্ন রোগ জীবাণুতে আক্রান্ত হতে পারে শিশুরা।

শিশুদের পাশাপাশি নারীরাও পড়েছেন বিপাকে। অতিরিক্ত মানুষের উপস্থিতিতে আশ্রয় কেন্দ্রে পর্যাপ্ত স্যানিটেশন ব্যবস্থা না থাকায় বড় সমস্যার মুখে পড়েছেন নারীরা। নারী ও পুরুষ এক টয়লেট ব্যবহারের ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকিতেও ভুগছেন নারীরা। এছাড়া মেয়েদের ঋতুবর্তী সমস্যাও বড় প্রভাব ফেলছে বন্যা।


উম্মে কুলসুম নামের এক নারী জানান, ঈদের আগের রাতে কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই বাড়িতে পানি ঢুকতে শুরু করে। কোমর সমান পানিতে বাচ্চাগুলো তলিয়ে যাচ্ছিলো। ওদের বাঁচাতে এই স্কুলে আসি। এখানে খাবার দিচ্ছে সিটি করপোরেশন। কিন্তু বাচ্চাদের গোসল করাতে পারছি না। ঠিক মতো খাবার দিতে পারছি না। নাস্তা বানাবো সেটাও পাচ্ছি না। টয়লেট ব্যবহার করতে পারছি না আমরা। অনেক মানুষ কিন্তু এখানে দুইটা টয়লেট।

সিলেট সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শেখ মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ বলেন, বন্যায় শিশুদের ঝুঁকি অনেক বেশি। যেমন বন্যা পরবর্তী সময় শিশুরা ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শ্বাস কষ্টজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হতে পারে। শিশুদের পাশাপাশি নারীদেরও নানা সমস্যা হতে পারে। পেটের অসুধসহ বিভিন্ন রোগে তারা আক্রান্ত হতে পারে। তাই নিরাপদ ও সচেতন হতে হবে। স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ পরিহার করতে হবে। নিরাপদ স্যানিটেশন ব্যবহার করা জরুরি।


২০ দিনের ব্যবধানে এ নিয়ে দ্বিতীয় দফা বন্যায় আক্রান্ত সিলেটবাসী। এর আগে ২৭ মে সিলেট বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এতে জেলার সব উপজেলার সাড়ে ৭ লাখ মানুষ আক্রান্ত হন। সেই বন্যার পানি পুরোপুরি নামার আগেই ১৫ জুন থেকে আবার বন্যাকবলিত হয়ে পড়ে সিলেট।

এর মধ্যে ঈদের দিন (১৭ জুন) ভোর থেকে সিলেটে শুরু হয় ভারি বর্ষণ। সঙ্গে নামে পাহাড়ি ঢল। সকাল হতে না হতেই তলিয়ে যায় নগরীর অনেক এলাকা। জেলার বিভিন্ন স্থানেও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকে।

যশোর-নড়াইল মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনা, আহত ৩৫



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যমুনা লাইনের একটি বাস খাদে পড়ে। বার্তা২৪.কম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যমুনা লাইনের একটি বাস খাদে পড়ে। বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোর-নড়াইল মহাসড়কের করিমপুর ঈদগাহের সামনে বেপরোয়া গাড়ি চালানোর সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঢাকাগামী যমুনা লাইনের একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৩৫ জন আহত হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) বেলা ১২টার দিকে বাঘারপাড়ার করিমপুর ঈদগাহ ময়দানের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আহত যাত্রী ও স্থানীয়দের নিকট থেকে জানা যায়, সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী যমুনা লাইনের একটি যাত্রীবাহী বাস বেপরোয়া গতিতে চলার সময় বেলা ১২টার দিকে বাঘারপাড়ার করিমপুর ঈদগাহ ময়দানের আসলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পার্শের গভীর খাদে পড়ে যায়। এ দুর্ঘটনায় ১০ জন গুরুতরভাবে আহত হওয়াসহ মোট ৩৫ জন আহত হয়েছে।

গুরুতর আহতদেরকে স্থানীয়রা যশোর ও নড়াইল সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে। বাকীদেরকে স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

দুর্ঘটনায় আহত আবদুল গফুর জানান, গাড়ির চালককের বেপরোয়া চালানোর করণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। আরও একজন আহত যাত্রী রহিমা বেগম জানান জানান, কীভাবে যেন হঠাৎ করেই গাড়ী খাদের দিকে ধাবিত হয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।

তিনি আরও জানান, এ দুর্ঘটনায় সকল যাত্রীই কমবেশি আহত হয়েছে। এ দুর্ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করেন।

;

শার্শায় সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
প্রান্তি, ছবি: সংগৃহীত

প্রান্তি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরের শার্শার নিজামপুরে বিষাক্ত সাপের কামড়ে আবারও প্রান্তি (৬ ) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৯ জুন) রাতে তার মৃত্যু হয়। প্রাপ্তি উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের একঝালা গ্রামের সোহাগ হোসেনের মেয়ে।

এর আগে, গত ২১ জুন যশোরের শার্শায় সাপের কামড়ে ফোরকান (১৩) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছিল। নিহত ফোরকান শার্শা উপজেলার ডিহি ইউনিয়নের টেংরালি গ্রামের আলমগীর হোসেনের ছেলে। সে চৌগাছা উপজেলার একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ছিল।

এনিয়ে গত এক সপ্তাহে শার্শায় সাপের কামড়ে দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোক ও আতঙ্ক বিরাজ করছে।

প্রান্তির মামা রাকিব হোসেন জানান, শনিবার রাত ১২টার দিকে বাড়িতে ঘুমন্ত অবস্থায় বিষধর সাপ তাকে কামড় দেয়। পরে শিশুটি কান্না করলে তার মা বাবা তাকে গ্রামের একটি ওঝার কাছে নিয়ে গেলে সাপে কেটেছে বলে ওঝা জানান। ওঝার চেষ্টা ব্যর্থ হলে এক পর্যায়ে শিশুটির শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। চিকিৎসার জন্য শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতাল, পরে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেলে পাঠানো হয়। এর পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে সে মারা যায়।

এদিকে এ ঘটনায় ওই পরিবারসহ এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পাশাপাশি দেশজুড়ে বিষধর সাপ ‘রাসেলস ভাইপার’ আতঙ্কের মধ্যে শিশু প্রান্তির এমন মৃত্যুতে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে উপজেলা বা ইউনিয়ন পরিষদ গুলো থেকে সচেতনতার বিষয়ে তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি।

;

‘সাড়ে ৫ লাখ তরুণের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি করেছে বিডা’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
জাতীয় সংসদ, ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৫৬ জনের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন সংসদ কাজে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।

রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থ বাজেটে অধিবেশনে সরকারি দলের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বিডা ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত ৪ হাজার ৭১১টি (স্থানীয় ৪ হাজার ১৩০টি এবং বৈদেশিক ৫৮১টি) শিল্প প্রকল্পের নিবন্ধন প্রদান করেছে। এর বিপরীতে প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৫৩৭ দশমিক ৮৫ মিলিয়ন টাকা। যেখানে ওই কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

একই প্রশ্নের জবাবে আ ক ম মোজাম্মেল হক জানান, বিডা বেসরকারি খাতে দেশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ, উন্নত সেবা প্রদান, কার্যকর সমন্বয় সাধন এবং বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিডা থেকে দেশি-বিদেশি শিল্প প্রকল্পের নিবন্ধন প্রদান করা হয়ে থাকে।

সরকারদলীয় সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী মোজাম্মেল হক জানান, চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে জুলাই ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের ২২ জুন পর্যন্ত বিডা ওএসএসের (ওয়ান স্টপ সার্ভিস) মাধ্যমে মোট এক হাজার ৮৭টি শিল্প প্রকল্প নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৯৬১টি স্থানীয়, ৬০টি যৌথ উদ্যোগে এবং ৬৬টি বিদেশি শিল্প প্রকল্প রয়েছে। তিনি জানান, এসব নিবন্ধিত শিল্প প্রকল্পের বিপরীতে ওই সময়ে মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব পাওয়া গেছে ৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০২ মিলিয়ন টাকা। এর মধ্যে স্থানীয় ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৪১ মিলিয়ন টাকা এবং বৈদেশিক ১ লাখ ৪৬১ মিলিয়ন টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব পাওয়া গেছে।

;

সুনামগঞ্জে বাড়ছে পানি, ফের বন্যা আতঙ্কে স্থানীয়রা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সুনামগঞ্জ
সুরমা নদীতে বাড়ছে পানি

সুরমা নদীতে বাড়ছে পানি

  • Font increase
  • Font Decrease

সুনামগঞ্জে ঈদের দিন সৃষ্টি হওয়া বন্যার পানি এখনও পুরোপুরি নামেনি। এর মধ্যে আওহাওয়া অধিদফতরের ৭২ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাসের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাড়তে শুরু করেছে সুরমা নদীর পানি। এতে ফের বন্যা আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয়রা।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ ওয়াটার রিডিং অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সুরমা নদীর পানি ১৬ সেন্টিমিটার বেড়ে ৭.৩১ সমতলে প্রবাহিত হচ্ছে, যা বিপৎসীমার ৪৯ সেন্টিমিটার নিচে। সুনামগঞ্জে বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩৫ মিলিমিটার ও চেরাপুঞ্জিতে ১৮৬ মিলিমিটার।

সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, বৃষ্টিপাতের ফলে সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করবে। বন্যা হতেও পারে, তবে ততটা বড় বন্যা হবে না।

এর আগে, গত ১৬ জুন ভারতের পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে প্লাবিত হয় সুনামগঞ্জের ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলা। পরের দিন কোরবানি ঈদের সকালে প্লাবিত হয় সুনামগঞ্জের ১১টি উপজেলা। সৃষ্টি হয় বন্যা পরিস্থিতির। জেলা প্রশাসনের হিসাব মতে এক হাজারের অধিক গ্রামের ৮ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী ছিলেন। সেই বন্যার পানি এখনো পুরোপুরি নামেনি। জেলার ১১টি উপজেলার বেশ কিছু নিম্নাঞ্চল এখনো রয়েছে জলমগ্ন অবস্থায়।

;