বগুড়ায় মৌসুমী ফল উৎসব, ২৮ প্রজাতির ফল প্রদর্শন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
বগুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগ ফল উৎসব আয়োজন।

বগুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগ ফল উৎসব আয়োজন।

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ায় ২৮ প্রজাতির ফল নিয়ে অনুষ্ঠিত হলো মৌসুমী ফল উৎসব। বগুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে এই ফল উৎসবের আয়োজন করা হয়। সেখানে পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যাণ্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের সেসব ফল দেখানোর পাশাপাশি ফলের নাম ও গুণাগুণ সম্পর্কে অবহিত করা হয়।

পরে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সকল শ্রেণিতে ভালো ফলাফল করা শিক্ষার্থীদের মিয়াজাকি (সূর্যডিম) আম উপহার দেওয়া হয়।

সোমবার (০১ জুলাই) বেলা ১১টায় বগুড়ার পুলিশ সুপার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তীর সভাপতিত্বে পুলিশ লাইন্সের ড্রিল সেডে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

বগুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগ ফল উৎসব আয়োজন।

এতে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন- বগুড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি মাহমুদুল আলম নয়ন, সিআইডি’র পুলিশ সুপার কাউসার সিকদার, হাইওয়ে পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, র‌্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্পের অধিনায়ক মীর মনির হোসেন, পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যাণ্ড কলেজের অধ্যক্ষ শাহাদৎ আলম ঝুনু প্রমুখ।

অনুষ্ঠান আয়োজন সম্পর্কে পুলিশ সুপার বলেন, আমাদের মাটির উপযোগী দেশীয় ফলগুলো ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে। এখন যারা নতুন প্রজন্ম তারা সেই ফলগুলোর সাথে পরিচিত হতে পারছে না। এই প্রজন্মকে প্রদর্শনীর মাধ্যমে দেশীয় ফল সম্পর্কে জানাতে এবং ফলের স্বাদ ও গুণাগুণ সম্পর্কে ধারণা দিতেই এমন আয়োজন। এটি করা গেলে তারা দেশীয় ফলের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠবে এবং সেসব বৃক্ষ রোপণের মাধ্যমে প্রকৃতি সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধ হবে।

উৎসবে আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, আনারসের পাশাপাশি করমচা, ডেউয়া (বড়াল), ডালিম, বিট, কামরাঙ্গা, পেয়ারা, চালতা, জামরুল, গাব, আমলকি, লটকন, পেঁপে, বেল, খেজুর, তাল, জাম্বুরা, বাঙ্গি, তরমুজ, ডাব, সফেদা, বিচি কলাসহ ২৮ প্রজাতির ফল প্রদর্শন করা হয়।

সাটুরিয়ায় গরু চুরির ঘটনায় চার পুলিশ সদস্য ক্লোজড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
পুলিশ সদস্য/ ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ সদস্য/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার তিল্লী ইউনিয়নে এক রাতে দুই খামারির সাতটি গরু চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা দুই সাব ইন্সপেক্টর ও দুই পুলিশ সদস্যকে ক্লোজড করা হয়েছে।

বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে মানিকগঞ্জ সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কামরুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে কামরুল হাসান বলেন, সাটুরিয়া থানার সাব ইন্সপেক্টর আল আমিন, কনস্টেবল দোলন ও কনস্টেবল হালিম ২৬ জুন রাতে তিল্লী ইউনিয়নে ডিউটিতে ছিলো। আর ওই ইউনিয়নের বিট পুলিশিং অফিসার হচ্ছেন সাব ইন্সপেক্টর জালাল উদ্দীন।

ওই রাতে তিল্লী এলাকার দুই খামারির সাতটি গরু চুরি হয়। এতে তাদের ডিউটি পালনে কোন গাফলতি ছিলো কিনা তাদের নিকট জানতে চাওয়া হয়েছে। যে কারণে তাদেরকে থানা থেকে ক্লোজড করে জেলা পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ঘটনার সার্বিক বিষয়ে সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম বলেন, তিল্লী ইউনিয়নে গরু চুরির ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। চুরি যাওয়া গরুগুলো উদ্ধারপূর্বক ঘটনায় জড়িত চোরদেরকে গ্রেফতারে অভিযান চলমান রয়েছে বলেও জানান।

;

চুয়াডাঙ্গায় দুই আলমসাধুর মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় দুই আলমসাধুর মুখোমুখি সংঘর্ষে উজ্জল হোসেন (২৮) নামের এক চালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ইব্রাহিম হোসেন (৪০) নামের অপর চালক। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত উজ্জল হোসেন আলমডাঙ্গা উপজেলার নওদা হাপানিয়া গ্রামের মোহাম্মদ আমিরের ছেলে। এবং আহত ইব্রাহিম হোসেন একই উপজেলার ভালাইপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাকের ছেলে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর হোসেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকালে জীবননগরে মাছ বিক্রি করে বাড়ি ফিরছিলেন আলমসাধু চালক উজ্জল হোসেন। পথের মধ্যে দামুড়হুদার জয়রামপুরে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা কাঠ বোঝাই একটি দ্রুতগতির আলমসাধুর সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই আলমসাধুর চালকই রক্তাক্ত জখম হন। স্থানীয়রা তাদেরকে দ্রুত উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উজ্জ্বল হোসেনকে মৃত ঘোষণা করেন।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শাপলা খাতুন বলেন, 'রক্তাক্ত জখম অবস্থায় দুজনকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। তাদের মধ্যে উজ্জল হোসেন নামের এক ব্যক্তিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মৃত অবস্থায় পেয়েছি। এবং ইব্রাহিম হোসেন নামের আরেক ব্যক্তিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে।'

দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির জানান, সড়ক দুর্ঘটনায় উজ্জল হোসেন নামের এক আলমসাধু চালকের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের মরদেহ সদর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

;

বিপৎসীমার ওপর কুড়িগ্রামের ব্রহ্মপুত্র, পানিবন্দি হাজারও মানুষ



কল্লোল রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারী বর্ষণ আর উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ৯টায় চিলমারী ও নুনখাওয়া পয়েন্টে এই নদের পানি বিপৎসীমার যথাক্রমে ৯ সেন্টিমিটার ও ১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে এর অববাহিকার নিম্নাঞ্চলে প্লাবিত হয়ে কয়েকটি উপজেলার হাজারও মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বাড়ছে ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি। এ অবস্থায় জেলার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার ( ২ জুলাই) দুপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানায়, দেশের উত্তরাঞ্চল ও এর উজানে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী ধেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে এই সময়ে উত্তরাঞ্চলের দুধকুমার, ধরলা ও তিস্তা নদীসমূহের পানি বৃদ্ধি পেয়ে কয়েকটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। স্বল্পমেয়াদী বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।

পূর্বাভাস কেন্দ্রের বার্তায় ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতির পূর্বাভাস দেওয়া না হলেও এই নদের পানি বিপৎসীমার অতিক্রম করে জেলার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছে শত শত পরিবার। বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত জেলার সবকটি নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।

পাউবো, কুড়িগ্রামের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ জানায়, মঙ্গলবার (২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ১৫ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে ৩৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে। এসময় ওই পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র বিপৎসীমার ৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সময়ে এই নদের পানি নাগেশ্বরীর নুনখাওয়া পয়েন্টে ৪৫ সেন্টিামিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ধরলার পানি কুড়িগ্রাম সেতু পয়েন্টে ২১ সেন্টিমিটার এবং দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ২১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে ক্রমেই বিপৎসীমার দিকে ধাবিত হচ্ছে। রাতভর তিস্তার পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ৩৪ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।

ব্রহ্মপুত্রে অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে এর নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজারও মানুষ। উলিপুরের বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চর বালাডোবা, বতুয়াতলি মূসার চর, ব্যাপারিপাড়া নতুন চর এবং পূর্ব ও পশ্চিম মশালের চরের শতাধিক পরিবারের ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। বাধ্য হয়ে এসব পরিবারের অনেকে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছেন। বসতভিটা পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় নৌকাতেই রান্না ও খাবার সেরে নিচ্ছেন। তবে শৌচাগার নিয়ে বিপাকে পড়েছেন পানিবন্দি মানুষজন।

বতুয়াতলি মূসার চরের বাসিন্দা শরিফুল বলেন, ‘আমাদের গ্রামে ৪০টিরও বেশি পরিবারের বসবাস। সবকটি পরিবারের ঘরের ভেতর পানি। বাইরে চারপাশে পানি। পানি বাড়তে আছে।’

উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতিতে পানিবন্দি পরিবারে খাদ্য সহায়তা দেওয়া জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি রয়েছে। এছাড়াও দুর্গত পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’

জেলা সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র বিধৌত নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। কালির আলগা ও গোয়াইলপুরির চরে গত দুই দিনে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সেখানকার বেশ কিছু পরিবারের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। বেশিরভাগ পরিবারের বসতবাড়িতে পানি।

গোয়াইলপুরির চরের বাসিন্দা মাহবুব বলেন, ‘পরিস্থিতি খারাপ। বন্যার কবলে পইড়া গেছি। ঘরবাড়িতে পানি ঢুকতাছে। এলাকার অনেক বাড়িঘরে পানি।’

কালিরআলগার বাসিন্দা হোসেন বলেন, ‘ চরে নিচা জায়গার ঘরে (পরিবারে) পানি ঢুকছে। পানি বাড়লে আরও ঘরবাড়িতে পানি ঢুইকা পড়বো।’

পুরান কালির আলগা গ্রামের বাসিন্দা পল্লী চিকিৎসক আনছার আলী বলেন, ‘অবস্থা খারাপ। দুই দিনে ৩ হাত পানি বাড়ছে। বেশিরভাগ বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করছে। মানুষ এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে যায় নাই।’ ওই গ্রামে অর্ধশতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে বলে জানান তিনি।

এদিকে ব্রহ্মপুত্রের অব্যাহত পানি বৃদ্ধির ফলে উলিপুরের হাতিয়া ইউনিয়ন সহ চিলমারী উপজেলার নদ তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়ছে প্লাবিত এলাকার বাসিন্দারা।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা ত্রাণ সহায়তা বিতরণ অব্যাহত রেখেছি। জেলা জুড়ে ৪ শতাধিক আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আবারও পানি বৃদ্ধির ফলে যেসব এলাকা প্লাবিত হচ্ছে আমরা সেদিকে বাড়তি নজর রাখছি।’

;

গাজীপুরে র‍্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ হিরোইনসহ আটক ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
জব্দকৃত মালবাহী লড়ি।

জব্দকৃত মালবাহী লড়ি।

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ হিরোইন জব্দ করেছে র‍্যাবের অভিযানিক দল।

বুধবার (০৩ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের গাজীপুরের কালিয়াকৈর পৌর এলাকার পল্লীবিদ্যুৎ জোড়া পাম্প এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি মালবাহী লড়ি থেকে হেরোইন উদ্ধার করা হয়। এসময় দুজন মাদক কারবারিকে আটক করে র‍্যাব।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম ঠিকানা ও মাদকের বাজারমূল্য জানাননি র‍্যাব।

জানা গেছে, উত্তরবঙ্গ থেকে একটি মালবাহী লড়িতে হিরোইনের বড় একটি চালান আসছিল ঢাকার দিকে। এমন গোপন সংবাদ পেয়ে র‍্যাব-৪ এর একটি অভিযানকারী দল সেখানে চেকপোস্ট বসায়। এসময় সন্দেহজনকভাবে একটি লড়ি আটক করে তল্লাসি চালালে চালকের আসনের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয় হিরোইনের বিপুল পরিমান প্যাকেট। পরে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে আটক করা হয়।

এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত র‍্যাবের পক্ষ থেকে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানোর কথা বলেছেন র‍্যাবের অধিনায়ক।

;