ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে তোফাজ্জল হোসেন নামের এক যুবককে পিটিয়ে মারার ঘটনায় ৮ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অধিদফতর থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞাপন
বিবৃতিতে বলা হয়, গত বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ফজলুল হক মুসলিম হলের মর্মান্তিক ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অত্যন্ত দুঃখিত ও মর্মাহত। এ প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুততার সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে সচেষ্ট হয়েছে ও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গত বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় হল প্রশাসন কর্তৃক তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে এবং এই কমিটি বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় রিপোর্ট পেশ করেছে।
ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় তদন্ত কমিটি কর্তৃক চিহ্নিত ৮ জন অভিযুক্তের মধ্যে ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত এই ৮ জনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় দ্রুত প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সে ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট রয়েছে ও সবার সহযোগিতা কামনা করছে।
রাজধানীর খিলগাঁও তালতলা ঝিলপাড় এলাকার ঝোপঝাড় থেকে নুর ইসলাম (৫০) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পুলিশের ধারণা ওই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
শুক্রবার (২০সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে খিলগাঁও আফতাবনগর তালতলা দাসেরকান্দি ঝিলপাড়ের ঝোপঝাড় থেকে ওই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়।
খিলগাঁও থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল্লাহ আল হাসান বলেন, খবর পেয়ে দুপুরে দাসেরকান্দি এলাকার ঝোপঝাড়ের ভেতর থেকে ওই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটির ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ওই ব্যক্তির সারা শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, দুষ্কৃতিকারীরা ওই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করে লাশ ঝোপঝাড়ের মধ্যে ফেলে রেখে গেছে। তবে প্রথমে ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি। পরে সিআইডির ক্রাইমসিনের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করেন। ওই ব্যক্তির নাম নুর ইসলাম (৫০)। তিনি ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ আটি রায়েরচড় গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে। ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলছে।
চট্টগ্রাম নগরীর পুরাতন চান্দগাঁও থানা এলাকায় খেলার টার্ফ দখল নিয়ে ছাত্রদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে জুবায়ের উদ্দীন বাবু (২৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিসের পাশে ছাত্রদলের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
এর আগে বিকেল ৫টার দিকে নগরের ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিল অফিসের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চান্দগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক সুমন বড়ুয়া বলেন, পুরাতন চান্দগাঁও থানা এলাকায় কাউন্সিলর অফিসের পাশেই একটা টার্ফ কোর্ট আছে। সেটার দখল নিয়ে মতবিরোধ সৃষ্টি হয় ছাত্রদলের দুই পক্ষের মধ্যে। এ সময় দুজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়। তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এর মধ্যে জুবায়ের উদ্দীন বাবু নামে একজনের মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো যাবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, টার্ফ দখল নিয়ে বিএনপির ছোট মোশারফ ও ছোট আমিন পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় গুলি চালিয়ে হত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আরও তিন অভিযোগ জমা পড়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর এম এইচ তামিম এ কথা জানন।
অভিযোগ এক-এ বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪টায় রাজধানীর মেরুল বাড্ডা রোডের মাথায় গুলশান কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র রায়হান পুলিশের গুলিতে নিহত হয়। নিহতের বাবা মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বরাবর অভিযোগটি আনেন। অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৭৪ জনকে আসামি করা হয়।
অভিযোগ দুই-এ বলা হয়েছে, গত ১৯ জুলাই মহাখালী ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে মোহাম্মদ শাজাহান নামে এক ব্যক্তি পুলিশের গুলিতে মারাত্মক আহত হন। ভিকটিম ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া থানার বাসিন্দা। ২৪ জুলাই তার মৃত্য হয়।
শেখ হাসিনাসহ ৩৯ জনকে আসামি করে মাজেদা খাতুন এ অভিযোগটি আনেন। ঘটনার বিবরণে আরও বলা হয়, লাশ দাফন করার সময় ধোবাউড়ার স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ জানাজা করতে বাধা দেয়। অবশেষে জানাজা ছাড়াই শাজাহানের লাশ দাফন করা হয়। এ ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে গত ২৭ জুলাই রাজধানীর বনানী থানায় শাহজাহানের ঘটনা নিয়ে একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দায়ের হয়। সেই মামলায় বিএনপি এবং জামায়াতের ৫ হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।
অভিযোগ তিন-এ বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪টায় রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানাধীন ব্র্যাক ব্যাংকের সামনে হারুন অর রশীদ গুলিবিদ্ধ হন। ভিকটিমের বোন অভিযোগকারী তাসলিমা কাজী। ওই ঘটনায় বিচার চেযে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন বরাবর আবেদন করেন।
গাইবান্ধা সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয়ের প্রায় ৮৫ লাখ টাকার হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) রাস্তা নির্মাণের একটি কাজ শেষ হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই ধসে পড়েছে। ভেঙে গেছে সাইডওয়াল, দেবে গেছে রাস্তা, রাস্তায় বিছানো ইটগুলোর অবস্থা নড়বড়ে। স্থানীয়দের অভিযোগ রাস্তা নির্মাণ হয়েছে দায়সারা ভাবে। এছাড়া রাস্তার এই বেহাল অবস্থা সৃষ্টির পর থেকেই একাধিক মাধ্যমে কয়েক দফায় যোগাযোগ করা হলেও মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট পিআইও অফিস।
গাইবান্ধা সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় (পিআইও) সূত্র জানায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের ৮৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ব্যয়ে ১০০০ মিটার হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) রাস্তা নির্মাণ কাজের বরাদ্দ দেওয়া হয়। যার মধ্যে ‘বল্লমঝাড় ইউনিয়নের আশরাফের মোড় থেকে রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের পাকারাস্তা সংলগ্ন সদরুলের দোকান পর্যন্ত’ ৭০০ মিটার রাস্তা নির্মাণের কাজ করা হয়। অপর ৩০০ মিটার ‘খোলাহাটি ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের চৌধুরীপাড়া জামে মসজিদ থেকে শহিদুল হক সরকারের বাড়ি পর্যন্ত’ রাস্তা নির্মাণ করা হয়। কাজের দায়িত্ব পায় মেসার্স পলক এন্ড পায়েল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে বুধবার দেখা যায়, ‘বল্লমঝাড় ইউনিয়নের আশরাফের মোড় থেকে রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের পাকারাস্তা সংলগ্ন সদরুলের দোকান পর্যন্ত’ ৭০০ মিটার ওই রাস্তার বেহাল অবস্থা ও নির্মাণ কাজে নানা অসঙ্গতি। রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় ইট ধসে পড়েছে এবং অনেক স্থানে গভীর ফাটল দেখা দিয়েছে। রাস্তাটির আশরাফের দোকানের সামনের দিক থেকে ফরিদের বাড়ি সংলগ্ন রাস্তার পশ্চিম অংশে ইট রক্ষার সাইডওয়াল অন্তত ২০ থেকে ২৫ ফুট পুরোপুরি ধসে ভেঙে পড়েছে পুকুরে। ওই স্থানের আরও কিছুটা দক্ষিণে প্রায় ১০০ ফুট রাস্তা অন্তত ৬ ইঞ্চি পরিমাণ দেবে গেছে। এছাড়া পুরো রাস্তার ছোট-বড় আকারে অন্তত ৬টি স্থানে ধসে গেছে। আবার ছোট ছোট আকারে কোথাও রাস্তার একপাশে, কোথাও রাস্তার উভয় পার্শ্বেই দেবে গেছে। এছাড়া বালু না থাকায় বেশিরভাগ জায়গায় ইটগুলোর নড়বড়ে অবস্থা, কিছু স্থানে মাটি সরে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, নির্মাণ কাজে রাস্তা খননের পর দায়সারাভাবে বালু ও পানি ব্যবহারের ফলে রাস্তা দেবে গেছে। এছাড়া ইট বিছানোর পর কিছু অংশে বালু দিলেও বেশির ভাগ অংশে বালু দেওয়া হয়নি। ফলে ইট নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। দ্রুত মেরামত না করে গেলে রাস্তাটি খুব আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তাদের অভিযোগ, নির্মাণ কাজ নিম্নমানের এবং তড়িঘড়ি করে কাজ সম্পন্নের ফলে রাস্তার এই দুরবস্থা তৈরি হয়েছে। এছাড়া রাস্তার কাজের এই বেহাল অবস্থা হওয়ার পর পরই মেরামতের জন্য পিআইও অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জোবায়ের আহমেদকে কয়েকবার জানানো হয়। তিনি ঠিকাদারসহ রাস্তাটি পরিদর্শন করে মেরামতের আশ্বাস দেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেরামত হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
আকন্দ পাড়ার নূর আলম বলেন, রাস্তাটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কয়েকদিন পরেই বৃষ্টি হয়। তাতেই রাস্তাটির কয়েক স্থানে দেবে যায়। কোথাও একপাশে আবার কোথাও মাঝখানে ঠিক থেকে উভয় পাশেই দেবে গেছে। এছাড়া ৪/৫ স্থানে ধসে গেছে এবং গভীর ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, এমন অবস্থা সৃষ্টির পরদিনই বিষয়টি পিআইও অফিসের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জোবায়ের আহমেদকে জানিয়েছিলাম। কোনো কাজ হয়নি। পরে একাধিক মাধ্যমে কয়েকবার বলার পর তিনি ঠিকাদারসহ রাস্তাটি পরিদর্শন করে মেরামতের আশ্বাস দিয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত আসেননি। আমি এসব বিষয় নিয়ে ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করব।
স্থানীয় সচেতন নাগরিক খুরশিদ বলেন, ইট বিছানোর পর রাস্তার ওপরে মাত্র দুই কাকড়া বালু ছিটানো হয়েছে। ঠিকাদারের পক্ষ থেকে পরে দেওয়ার কথা বলা হলেও সাত মাসেও আজও দেওয়া হয়নি। রাস্তায় বসানো ইটগুলো নড়বড়ে অবস্থা। মোটরসাইকেল চালানোর সময় মনে হয় ভূমিকম্প হচ্ছে। রাস্তাটি এখনই মেরামত করা না হলে রাস্তাটি চূড়ান্তভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
একই গ্রামের বেসরকারি চাকরিজীবী হাবিব মিয়া বলেন, নির্মাণের অল্প দিনের মধ্যেই রাস্তাটির বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। রাস্তাটি দ্রুত মেরামতের দাবি জানান তিনি।
এসব ব্যাপারে জানতে চেয়ে বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়েও পাওয়া যায়নি পিআইও রিয়াজুল ইসলামকে। এছাড়া একই সময় একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
তবে, ওই কার্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জোবায়ের আহমেদ জানান, ওই রাস্তার অভিযোগের বিষয়ে আমাকে জানানো হয়েছিল। গতকাল বৃহস্পতিবার আমি রাস্তাটি পরিদর্শন করেছি। শিগগিরই ঠিকাদারকে দিয়ে রাস্তাটির মেরামতের কাজ শুরু করা হবে।
এসময় কাজ শেষ করার পরেই রাস্তাটি ধসে যায়। মেরামত না করেই চূড়ান্ত বিল ছাড় করা প্রশ্নে কোনো মন্তব্য করতে চাননি তিনি।
এ ব্যাপারে ওই কাজের ঠিকাদার শুক্কুর আলী মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কমকে বলেন, রাস্তাটির ব্যাপারে আমাকে জানানো হয়েছে। ওখানে তো গাড়িঘোড়া চলে না, পায়ে হাঁটার রাস্তা। এই মাসটা যাক, ঠিকঠাক করে দেওয়া হবে। তবে এর মধ্যেই আমি রাস্তাটি দেখতে যাবো। এসময় কাজের মান খারাপ এবং পরিমাণ মতো বালু না দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ আল হাসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, এইচবিবি ওই রাস্তার এমন দুরবস্থার বিষয়টি এর আগে আমাকে জানানো হয়নি। রাস্তাটির খোঁজ নিয়ে এবং এ ব্যাপারে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।