বইমেলায় ডা. নৌশাদের 'ভালো মৃত্যুর অন্বেষায়'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রফেসর ডা. নৌশাদ খান কেবলমাত্র একজন সুচিকিৎসক ও সামাজিক উদ্যোক্তাই নন, তিনি একজন মোটিভেটর ও বিদগ্ধ গবেষক। বইমেলায় তিনি 'ভালো মৃত্যুর অন্বেষায়' শিরোনামে বই নিয়ে আবির্ভূত হলেন লেখক হিসাবে।

কিশোরগঞ্জের মতো মফস্বলে তিনি একাধারে গড়েছেন প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজ, বৃহত্তর ময়মনসিংহের প্রথম বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঈসা খা বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, ক্লিনিক, নাসিং ট্রেনিং কলেজ, ম্যাটারনিটি হোম ইত্যাদি অসংখ্য প্রতিষ্ঠান। কর্ম ও জীবিকারর পথ খুলে দিয়েছেন শত শত তরুণ-তরুণীর জীবনে।

এতো কিছু করেও প্রফেসর ডা. নৌশাদ খান ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞান নিয়ে প্রতিনিয়ত চর্চা ও গবেষণা করেন। নিয়মিত বক্তব্য রেখে প্রণোদিত করেন যুব ও তরুণ প্রজন্মকে। তার চিন্তা-ভাবনাগুলোই লিখিত রূপ পেয়েছে 'ভালো মৃত্যুর অন্বেষায়' গ্রন্থে।

বার্তা২৪.কমকে প্রফেসর ডা. নৌশাদ খান বলেন, 'এই অপার বিস্ময়কর ও রহস্যময় জীবনের সফল পরিসমাপ্তির জন্য দরকার "খাতেমা বিল খায়ের" বা ভালো মৃত্যু। এর মানে হলো, জ্ঞানের প্রতিটি শাখা থেকে প্রজ্ঞাময় নির্দেশনা নিয়ে জীবনকে সফল করে অমোঘ ও অলঙ্গনীয় মৃত্যুতে যাওয়া।'

তিনি বলেব, 'প্রাকৃতিক ও জৈবিকভাবে সকল প্রাণিকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সফল জীবনই ভালো মৃত্যুর মাধ্যমে পরকালের সফলতার নিয়ামক।'

প্রফেসর ডা. নৌশাদ খান 'ভালো মৃত্যুর অন্বেষায়' গ্রন্থটিকে ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞানের আলোকে প্র্যাকটিকেল গাইডবুকের মতো সাজিয়েছেন, যা সফল জীবন শেষে ভালো মৃত্যুর মাধ্যমে পারলৌকিক সফলতার দিকনির্দেশনা দেবে। জাগতিক ইহলৌকিকতা আর পারলৌকিকতার ভারসাম্যের ভেতর দিয়ে জীবন ও মরণের সফলতার সূত্রগুলোই তিনি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ ও বৈজ্ঞানিক তথ্যের মাধ্যমে উপস্থাপিত করেছেন এ গ্রন্থে।

'ভালো মৃত্যুর অন্বেষায়' গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে কালো প্রকাশনা সংস্থা। বাংলা একাডেমীর একুশে বইমেলায় কালো'র ৩৩৬ নং স্টলে বইটি পাওয়া যাচ্ছে।

   

এফডিসিকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেওয়ার সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় সংসদ/ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাজের মানোন্নয়ন ও সুনিপুণভাবে কাজের তদারকিকরণে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনকে (এফডিসি) সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে আনার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে পুনরায় সুপারিশ করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

বুধবার (২৬ জুন) বিকেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির তৃতীয় বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান নূরের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান, ফেরদৌস আহমেদ, মোছা. জান্নাত আরা হেনরী, মো. নাইমুজ্জান ভূঁইয়া, মো. কামারুল আরেফিন এবং অনিমা মুক্তি গমেজ অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকের শুরুতে স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টে নিহত সব শহীদ, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনসহ সর্বস্তরের স্বাধিকার আন্দোলনে আত্মোৎসর্গকারী শহীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।

আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রোজ গার্ডেনে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক আয়োজনে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আন্তরিকভাবে কাজ সম্পন্ন করায় কমিটির পক্ষ থেকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয়ের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়।

বৈঠকে সংস্কৃতি মন্ত্রলায়ের সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের মহাপরিচালক, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক, গণগ্রন্থাগার ও আর্কাইভ অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অন্যান্য অধিদফতরের প্রধান এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

;

ইউরেনিয়াম বিক্রির নামে প্রতারণা, গ্রেফতার ৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
প্রতারণা চক্রের সদস্যরা, ছবি: সংগৃহীত

প্রতারণা চক্রের সদস্যরা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীতে আন্তঃজেলা ইউরেনিয়াম প্রতারণা চক্রের মূলহোতাসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে র‍‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-৫)।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে র‍্যাব-৫ কার্যলয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে নগরীর গ্র‍্যান্ড রিভার ভিউ হোটেলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতাররা হলেন- রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার সাগরপাড়া এলাকার কেএম হাবিবুর রহমানের ছেলে কেএম রায়হানুল ফেরদৌস (৪৩), চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার রাধানগর এলাকার মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে নাদিরুজ্জামান ওরফে মিরুজ্জামান (৪২), ঝাউবোনা এলাকার মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে আব্দুস ছামাদ (৪০), দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম গৌড়ীপাড়ার মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে মোসলেম উদ্দিন (৬০), নবাবগঞ্জ উপজেলার মহাজের পুর বামুনগড় এলাকার মৃত সিয়াম উদ্দিনের ছেলে আয়েশ উদ্দিন (৬৭) ও কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার সাতবাড়িয়া এলাকার মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া (৩৮)।

র‍্যাব-৫ জানায়, সাক্ষীদের সম্মুখে আসামীগনদের জিজ্ঞাসাবাদে পরস্পর যোগসাজশে ইউরেনিয়াম সদৃশ বস্তুর কথা বলে লোকজনের সঙ্গে প্রতারণা করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছিল বলে স্বীকার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে রাজশাহী মহানগরের রাজপাড়া থানায় নিয়মিত প্রতারণা মামলা রুজু করা হয়েছে।

;

তারেককে দেশে ফেরাতে আইনগত জটিলতা রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ছবি: সংগৃহীত

সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে আনতে আইনগত জটিলতা রয়েছে বলে সংসদে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৬ জুন) জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিনের লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলাসহ একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে কিছু আইনগত জটিলতা রয়েছে। তবে সকল জটিলতা আইনি প্রক্রিয়াতেই নিরসন করে এই অপরাধীকে দেশে নিয়ে আসা ও তার প্রাপ্য সাজার মুখোমুখি করার বিষয়ে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আশা করা যায়, এই প্রক্রিয়ায় ফলাফল আমরা অচিরেই দেখতে সক্ষম হবো।

শেখ হাসিনা বলেন, একুশ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, মানিলন্ডারিংসহ দুর্নীতির একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমান বর্তমানে যুক্তরাজ্য অবস্থান করছে। তাকে ফিরিয়ে আনতে জোর কূটনৈতিক তৎপরতা ও আইনি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো কাজ করে যাচ্ছে।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় তারেক রহমানসহ ১৫ জন আসামি বর্তমানে পলাতক রয়েছে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, পলাতক আসামিদের গ্রেফতারের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। বিদেশে পলাতক আসামি মওলানা তাজউদ্দীন, মো. হারিছ চৌধুরী (গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ বাংলাদেশের মাটিতে মারা গেছে) ও রাতুল আহম্মেদ বাবু ওরফে রাতুল বাবুদের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি করা আছে। এছাড়াও পলাতক আসামিরা যে সব দেশে অবস্থান করছে সে সব দেশের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে সহযোগিতা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই বিভিন্ন সময়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানকে একাধিক চিঠি দিয়েছেন বলে সংসদকে জানান। তিনি আন্তর্জাতিক ফোরামে তাদের সাথে সাক্ষাতে ব্যক্তিগত সহযোগিতাও কামনা করেছেন বলে জানান।

প্রধানমন্ত্রী জানান, সংশ্লিষ্ট দেশগুলোতে খুনিদের অবস্থানের বিষয়ে আইনগত জটিলতা থাকায় এ বিষয়ে প্রত্যাশিত অগ্রগতি হয়নি। খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বর্তমানে প্রচলিত কূটনীতির পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর আইন অনুযায়ীও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি কার্যকর করার লক্ষ্যে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করা হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকর করার বিষয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র, আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠান পরস্পরের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের মধ্যে মেজর (অব.) নূর চৌধুরী বর্তমনে সপরিবারে কানাডায়, আব্দুর রশিদ ও মেজর (বরখাস্ত) শরিফুল ইসলাম ডালিম পাকিস্তান বা লিবিয়ায়, লে, কর্নেল (অব.) রাশেদ চৌধুরী আমেরিকা এবং রিসালদার মোসলেহ উদ্দিন খান ভারতে অবস্থান করছে বলে জানা যায়। এছাড়া লে. কর্নেল (অব.) আজিজ পাশা জিম্বাবুয়ে অবস্থানকালে মারা যায় বলে জানা যায়।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে ফাঁসির আদেশপ্রাপ্ত ১২ জন আসামির মধ্যে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে বলেও সরকার প্রধান জানান।

;

সিলেটে পানিতে ডুবে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বৃদ্ধের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার পথে নিম্বার আলী (৭০) নামের এক দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বৃদ্ধ পানিতে ডুবে মারা গেছেন বলে জানা গেছে।

বুধবার (২৬ জুন) সকাল ১০ টায় সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের ৩নং তেলিখাল ইউনিয়নের বড়বাড়ী যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া নিম্বর আলী তেলিখাল গ্রামের মৃত আব্দুল রশিদের পুত্র। 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিম্বার আলী দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও বিভিন্ন বার্ধক্য জনিত রোগে ভুগছিলেন। দুইদিন আগে তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে যান। আজ তিনিও শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন। কিন্তু রাস্তায় পানি ছিল। হেঁটে যাওয়ার সময় ভুলবশত গভীর পানিতে তলিয়ে গিয়ে মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে কোম্পানীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক শরিফ আহমেদ জানান, নিহতের মরদেহ থানায় আনা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল প্রেরণের প্রস্তুতি চলছে। পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;