চিঠি ফেরার আহ্বানে ব্যাপক সাড়া



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
চিঠি ফেরার আহ্বানে ব্যাপক সাড়া । ছবি: বার্তা২৪.কম

চিঠি ফেরার আহ্বানে ব্যাপক সাড়া । ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রযুক্তির কল্যাণে আজ সবাই আমরা চিঠি বিমুখ হয়ে পড়েছি। চিঠির সঙ্গে আমাদের যে আবেগ, মমতা ও ভালোবাসা জড়িয়ে থাকত তা আমরা প্রায় ভুলেই গেছি। এই হারানো অনুভূতির সঙ্গে বর্তমান প্রজন্মকে পরিচয় করিয়ে দিতে ও বিলুপ্ত প্রায় চিঠিকে ফিরিয়ে আনতে চায় দেশখ্যাত গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স।

‘ফিরে আসুক চিঠি’ নামে বিশেষায়িত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে তারা। গণমানুষের মাঝে চিঠি লেখার অভ্যাস ফিরিয়ে আনাই তাদের মূল লক্ষ্য। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ‘ফিরে আসুক চিঠি’ শীর্ষক চিঠি উৎসব চলবে ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

দেশের মানুষকে যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে স্মরণ করিয়ে দিতে এবং চিঠি লিখতে উৎসাহিত করার জন্য সচেতনতামূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে চলছে বিশেষ প্রচারণা। সবাইকে চিঠি লিখতে উৎসাহিত করার পাশাপাশি চিঠি লেখার উপকরণ কাগজ, কলম, খাম সবই সরবরাহ করছে আয়োজক। রানার তার চিরচেনা পোশাকে সজ্জিত হয়ে প্রাপকের ঠিকানায় দিয়ে আসবেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/19/1550547616987.jpg

কৌশলগত অংশীদার বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এবং সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা ভিন্নমাত্রা যুক্ত করেছে এই আয়োজনে। চূড়ান্ত পর্বে থাকছে দেশের প্রখ্যাত ব্যক্তিদের কণ্ঠে চিঠি পাঠের আসরসহ নাট্য ব্যক্তিত্ব সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ‘চিঠি পাঠ’ পর্ব।

গ্রিন ডেল্টার এই আয়োজন এবার দ্বিতীয় বছরের মতো চলমান। ২০১৮ সালে মাতৃভাষা দিবসে শুরু হওয়া উদ্যোগটির ধারাবাহিকতায় এবার ব্যাপক আকারে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী। গ্রিন ডেল্টা এমডি দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রখ্যাত ব্যক্তিদের কাছে শুভেচ্ছা চিঠি লিখেছেন।

এই আয়োজন এবার ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তথ্য প্রযুক্তির ফলে বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যমের জনপ্রিয়তার কারণে প্রায় হারিয়ে গেছে ডাক বিভাগের হলুদ খামের চিঠি এবং সাদা খামের বিশেষ চিঠি। আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির অতি প্রাচীন একটি অংশ ও এক সময়ের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম চিঠি বর্তমান প্রজন্মের কাছে অনেকটা অচেনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিঠি লেখার অভ্যাস ফিরিয়ে আনার এই আয়োজনে দারুণ সাড়া মিলেছে বলে জানিয়েছে গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স। এরই মধ্যে কয়েক হাজার চিঠি জমা পড়েছে বিভিন্ন স্থানে বসানো পোস্ট বক্সে।

   

কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের সুফল পেয়েছে চাষিরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কেটে দ্রুতই ধান ঘরে তুলতে পেরেছে চাষিরা। শ্রমিক সংকট ও শ্রমিকের দাম বৃদ্ধি হলেও চাষিরা কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে বোরো ধান কাটা ও মাড়াই করছেন। এতে সাশ্রয়ে ধান কাটতে পেরেছেন তারা। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের চেয়ে সময় এবং খরচ কম হওয়ায় দিন দিন এ মেশিনের ব্যবহার বাড়ছে বলে জানিয়েছেন চাষিরা।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলায় বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল এক লাখ ৭৬ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে। আবাদ হয়েছে এক লাখ ৭৬ হাজার ৩২০ হেক্টর জমিতে। এখান থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১১ লাখ মেট্রিক টন। বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধির জন্য কৃষি বিভাগের প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় তালিকাভুক্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের দেয়া হয়েছে উচ্চ ফলনশীন জাতের ধানের বীজ ও সার। ধানের ফলন বৃদ্ধি করার জন্য মাঠ পর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তারা সার্বক্ষনিক কৃষকদের পাশে রয়েছেন।

কৃষক নাজু মিয়া বলেন, এ বছর ৬ বিঘা জমিতে ধানের আবাদ করেছি। ভালোই ধানের ফলন হয়েছে। শ্রমিক সংকট ও বাড়তি মজুরির কারণে হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটছি। হারভেস্টার মেশিনে দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছি। খরচও অর্ধেক লাগছে। শ্রমিক দিয়ে এক বিঘা জমির ধান কাটতে খরচ হয় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। মেশিন দিয়ে ধান কাটতে লাগছে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা।

কৃষক আশিষ সরকার বলেন, হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটায় আমাদের জন্য খুব উপকার হয়েছে। এই হারভেস্টার মেশিন যদি না থাকতে ১৫০০ টাকায়ও শ্রমিক পাওয়া যেতো না। শ্রমিকের সংকট হতো। আর কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হতো। এখন হারভেস্টার মেশিন থাকাতে আমরা কম খরচে ধান কাটতে পেরেছি। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটলে এক বিঘা জমির ধান কাটতে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা লেগে যায়। সেখানে মেশিন আসার ফলে খুব উপকার হয়েছে। মেশিন দিয়ে ধান কাটাতে ৫ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। মেশিন দিয়ে ধান কাটার ফলে আমার ৪ হাজার টাকা সাশ্রয় হয়েছে। আমরা কৃষকরা লাভবান হবো।

টাঙ্গাইলের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার দুলাল উদ্দিন জানান, চলতি মৌসুমে উৎপাদিত ধান থেকে সাত লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ। বৃষ্টি ও কালবৈশাখী ঝড়ের আগেই সকল জমির পাকা ধান কেটে কৃষকরা ঘরে তুলতে পেরেছেন। দ্রুত ধান ঘরে তুলতে পেরে কৃষকরা খুশি। কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটায় দ্রুতই ধান কেটে ফেলেছেন। আধুনিক চাষাবাদের জন্য যান্ত্রিকীকরণের বিকল্প নেই। জেলায় বোরো মৌসুমের আবাদের ৯৫ ভাগ ধান ইতিমধ্যে কাটা শেষ হয়েছে। কৃষক কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিন দিয়ে অনেক সুবিধা পাচ্ছেন। ধান কাটার সাথে সাথে মাড়াই-ঝাড়াই হয়ে তা বস্তাবন্দি করা যাচ্ছে। এতে কৃষকের ধান কাটা ও মাড়াই খরচের সাশ্রয় হচ্ছে। ধান কাটার সময় কম লাগছে।

;

বাস তল্লাশির সময় নেশা জাতীয় ইনজেকশনসহ আটক ৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
নেশা জাতীয় ইনজেকশনসহ আটক ৩

নেশা জাতীয় ইনজেকশনসহ আটক ৩

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত থেকে চোরাই পথে আনা ২ হাজার ৪০০ পিচ নিষিদ্ধ নেশা জাতীয় ইনজেকশনসহ তিনজনকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদফতরের সদস্যরা।

রোববার (২ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে বগুড়া সদর থানার বাঘোপাড়া এলাকায় এসআর পরিবহনের বাস তল্লাশী করে নেশা জাতীয় ইনজেকশন উদ্ধার করা হয়।

সোমবার (০৩ জুন) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদফতর বিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয় রাজশাহীর উপপরিদর্শক হুমায়ুন কবীর এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদফতরের সসদ্যরা রোববার রাতে মহাসড়কে বগুড়া সদর থানার বাঘোপাড়া এলাকায় অবস্থান নেন। রাত দুইটার দিকে দিনাজপুর থেকে ঢাকাগামী এসআর পরিবহনের একটি বাস থামিয়ে তল্লাশি করা হয়। এসময় বাসের টিকেট বিহীন যাত্রী এনামুল হক (৪৫) ও ইউনুচ আলী(৩৮) ও বাসের হেলপার আবুল কাশেমকে (২৫) আটক করা হয়। পরে তাদের হেফাজতে থাকা ব্যাগ তল্লাশি করে ২ হাজার ৪০০ পিচ অবৈধ মাদকদ্রব্য বুফ্রেনরফাইন যার বানিজ্যিক নাম কুপিজেসিক ইনজেকশনের এ্যাম্পুল উদ্ধার করা হয়।

তিনি আরও বলেন, আটককৃতরা পরস্পর যোগসাজশ করে নিষিদ্ধ নেশাজাতীয় ইনজেকশনগুলি চোরাই পথে ভারত থেকে পাচার করে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিল।

আটককৃত তিনজনের নামে বগুড়া সদর থানায় মামলা করা হয়েছে।

;

গোপনে চাচাতো বোনকে বিয়ে করাই কাল হলো বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সৌরভের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচ বছর প্রেম করে গোপনে চাচাতো বোনকে বিয়ে করাই কাল হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ওমর ফারুক সৌরভের (২৪)। নিহতের পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের জেরেই চাচার হাতে খুন হয়ছেন সৌরভ।

নিহত সৌরভ ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার মাইজভাগ ইউনিয়নের তারাটি গ্রামের ইউসুফ আলী আলীর ছেলে।

রোববার (২ জুন) সকালে ময়মনসিংহ সদর ও মুক্তাগাছা উপজেলার সীমান্তবর্তী মনতলা ব্রীজের নিচে সুতিয়া নদী থেকে সৌরভের ৪ খন্ড মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে তার পরিবার।

জানা যায়, সৌরভ সরকারি চাকরিজীবী বাবা-মা ও বোনোর সাথে ঢাকার মতিঝিলে থাকতেন। সে গুলশানের প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। দীর্ঘ ৫ বছর প্রেম করার পর গত ১২ মে ঢাকায় চাচাতো বোন ইশরাত জাহান ইভাকে গোপনে বিয়ে করেন সৌরভ। এর পর ইভা ময়মনসিংহ চলে এলে চারদিন পর ১৬ মে তাকে কৌশলে কানাডা পাঠিয়ে দেয় পরিবার। বিয়েকে কেন্দ্র করেই দুই পরিবারের বিরোধ চলছিলো। পরিবারের অভিযোগ চাচাতো বোনের সঙ্গে প্রেম ও পরে তাকে বিয়ে করেছিলো সৌরভ, যা মেনে নেননি চাচা অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মকর্তা ইলিয়াস আলী। ক্ষুব্ধ হয়ে সৌরভকে ময়মনসিংহের বাসায় ডেকে এনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।

নিহতের মা মাহমুদা আক্তার বলেন, আপন চাচাই ছেলেকে খুন করছে। আমি তার ফাঁসি চাই।

সৌরভের বাবা ইউসুফ আলী বলেন, শনিবার দুপুরে একটা ব্যাগ নিয়ে বাসা থেকে বের হয়ে যায় সৌরভ। আমরা জানতাম না এখানে আসবে। জানলে আসতে দিতাম না। ডেকে এনে আমার আদরের সন্তানকে টুকরো টুকরো করে হত্যা করলো কেন। আমি এর কঠিন বিচার চাই।

কোতোয়ালি মডেল থানার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। এর মাধ্যমে অপরাধীকে বের করা সম্ভব হবে।

ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহমেদ ভূঞা বলেন, প্রমঘটিত কারণে সৌরভকে হত্যা করা হয়েছে বলে পরিবারের কাছ থেকে শুনা যাচ্ছে। নিহতের চাচা অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মকর্তাকে খুঁজছি।

;

চেয়ারম্যানের আচরণে ক্ষুব্ধ ইউপি সদস্যদের বিক্ষোভ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে এক আলোচনা সভায় আবু সায়েম লিটন নামে এক চেয়ারম্যানে আচরণে ক্ষিপ্ত হয়ে বিক্ষোভ করেছেন ইউপি সদস্যরা। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।

সোমবার (৩ জুন) সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে স্থানীয় সরকার আহরণ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা সভায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময়ে ইউপি সদস্যরা প্রায় এক ঘণ্টা ধরে বিক্ষোভ করেন।

আবু সায়েম লিটন উপজেলার পুটিমারি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

জানা যায়, আজ সকাল থেকে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের নিয়ে স্থানীয় সরকার আহরণ ও বাজেট ব্যবস্থাপনার আলোচনা সভা চলছিলো। এ সময় এক বক্তব্যে আবু সায়েম লিটন নামে ওই চেয়ারম্যান ইউপি সদস্যের বলেন, ‘এসব মেম্বারদের আমি হিসাব করিনা এদের দিয়ে ঘাস কেটেও নেইনা’ এ কথা বলায় ক্ষিপ্ত হয়ে যায় ইউপি সদস্যরা। এসময়ে তারা সভাস্থল ত্যাগ করে উপজেলা পরিষদ চত্তরে বিক্ষোভ করেন। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করে তাদের সভাস্থলে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।

স্থানীয় ইউপি সদস্য শাফিউল ইসলাম বলেন, তিনি (চেয়ারম্যান) বক্তব্যের সময়ে আমাদের উদ্দেশ্য বলেন ‘এসব মেম্বারদের আমি হিসাব করিনা এদের দিয়ে ঘাস কেটেও নেইনা’। এমন কথা আমাদের সম্মানে লেগেছে। আমরা জনগণের নির্বাচিত সদস্য।

পুটিমারি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সায়েম লিটন বলেন, আমি এখানে এমনি কইলাম মেম্বারের ঘর যে ডাবনি হইছেন একবারে, এতে ওরা বাইরে গিয়ে চিল্লাচিল্লি শুরু করছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আশিক রেজা মুঠোফোনে জানান, ওখানে ট্রেনিং চলছিল আমি ছিলাম না, আসলে কি হয়েছিলো সঠিক বলতে পারছি না।

;