প্রভাতফেরিতেও বিষাদের ছায়া



রেজা-উদ-দৌলাহ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রভাতফেরিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের মনে উঁকি দিচ্ছে পুরান ঢাকার অগ্নিকাণ্ড, ছবি: বার্তা২৪

প্রভাতফেরিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষের মনে উঁকি দিচ্ছে পুরান ঢাকার অগ্নিকাণ্ড, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। প্রতিবারের মত এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপিত হয়েছে। কিন্তু নতুন বিষাদের কালো ছায়া নেমে এসেছে প্রভাতফেরীতে। একুশের প্রথম প্রহরের কিছুটা আগে পুরান ঢাকার চকবাজারে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭০ টি তাজা প্রাণ ঝরে যাওয়ার ঘটনায় শোকে স্তব্ধ গোটা দেশ। সেই শোক ছুঁয়ে গেছে প্রভাতফেরিতে আসা নানা বয়সী মানুষকেও।

বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহর থেকে মানুষের ঢল নামে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সাদা কালো পোশাকে নগ্ন পায়ে ফুল দিয়ে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ভাষা শহীদদের প্রতি। রাত ১২টা ১টি মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চলে গেলে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ। ভোর রাত থেকে শহীদ মিনার অভিমুখে মানুষের ঢল বাড়তে থাকে।

তরুণ-তরুণী, মধ্যবয়সী, শিশু-কিশোর, নারী-পুরুষ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ পুষ্পস্তবক হাতে নিয়ে সারিবদ্ধভাবে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শহীদ মিনারের বেদীতে। কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে শহীদ মিনার চত্বরে।

সরেজমিনে দেখা যায়, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মূল বেদি শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে পূর্ণ হয়ে গেছে। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের (বিএনসিসি) সদস্যরা সারিবদ্ধভাবে ফুলগুলো সাজিয়ে রাখছেন। শহীদ মিনার অভিমুখী লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন হাজারো মানুষ। মঞ্চ থেকে নাম ঘোষণার পর থেকে তারা ব্যানার গুটিয়ে বিনম্রভাবে শহীদদের স্মরণ করছেন। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি’ কালজয়ী গান মাইকে ভেসে আসে।

তবে অন্যবারের প্রভাতফেরির চেয়ে এবারের প্রভাতফেরি আরও কিছুটা বিষাদময়। কারণ বুধবার রাতে (২০ ফেব্রুয়ারি) পুরান ঢাকার চকবাজারের ওয়াহিদ ম্যানশনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সে অগ্নিকাণ্ডের ভয়াবহতা কতটা তীব্র সেটা জানা যায় সকালে। একে একে আগুনে পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধারের খবর একুশের প্রভাতকে করে তোলে আরও বিষাদময়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৭০ জন প্রাণ হারিয়েছে। প্রভাতফেরিতে আসা মানুষের মুখে এখন সে অগ্নিকাণ্ড নিয়েই আলোচনা।

ঢাকা মেডিকেলের পাশেই শহীদ মিনার। প্রভাতফেরিতে আসতে থাকা মানুষগুলো শুনেছে অ্যাম্বুলেন্সে মাইকের গগনবিদারী চিৎকার। প্রভাতফেরির লাইনে থাকা কয়েকজন জানান, ভোরবেলা থেকেই অ্যাম্বুলেন্সে করে অগ্নিকাণ্ডের আহতের ঢাকা মেডিকেলে আনা হচ্ছিল। কিন্তু তখন বুঝিনি দুর্ঘটনা কতটা মারাত্মক। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিহত হওয়ার খবর পেতে থাকি আমরা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'একুশ যেমন শোক, তেমনি শক্তির। কিন্তু ঠিক এই দিনেই আমরা হারালাম আমাদের
ভাই-বোনদের। পুরান ঢাকার অগ্নিকাণ্ড আমাদের আবারও মনে করিয়ে দিল কতটা অসহায় হয়ে আমরা এই নগরীতে বাস করি।'

পল্লবীর বাসিন্দা শামসুদ্দিন আহমেদ। পেশায় একজন বেসরকারি কর্মকর্তা। মেয়েকে নিয়ে তিনি এসেছেন প্রভাতফেরিতে। তার কাছে জানতে চাইলে তিনিও বলেন, 'একুশ মানে মাথা নত না করা। একুশ আমাদের শক্তি। পুরান ঢাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে সেটা থেকে আমাদের শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।'

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন কার্যক্রম চলছিল।

   

রাষ্ট্রদূতকে কুয়েতে জনশক্তি রপ্তানিতে কাজ করার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কুয়েতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের সার্বিক কল্যাণের পাশাপাশি নতুন করে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

বুধবার (২৬ জুন) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সাথে কুয়েতে বাংলাদেশের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল সৈয়দ তারেক হোসেন সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এই নির্দেশনা দেন।

পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে জানান, সাক্ষাৎকালে কুয়েতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের সার্বিক কল্যাণের পাশাপাশি নতুন করে জনশক্তি রপ্তানির বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে কাজ করার নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপ্রধান।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, কুয়েতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলোকেও কাজে লাগাতে হবে।

নতুন রাষ্ট্রদূত দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির দিক নির্দেশনা কামনা করেন। সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র: বাসস

;

বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে বাস ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষ, আহত ৬



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ/ছবি: বার্তা২৪.কম

বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৬ জন আহত হয়েছেন। বুধবার (২৬ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঝালকাঠির নলছিটিতে খয়রাবাদ সেতুর ঢালে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিটি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুল আলম।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, বরিশাল থেকে পটুয়াখালীগামী একটি বাসের সাথে পটুয়াখালী থেকে ঢাকাগামী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়।

এ সময় চালকসহ ৪ জন যাত্রী আহত হয়। এদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহতদের বরিশালের ফায়ার সার্ভিস, নলছিটি থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা উদ্ধার করে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

ঝালকাঠি নলছিটি থানার এসআই শহিদুল আলম বলেন, আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

;

উৎপাদন বাড়লেও রংপুরে মাছের ঘাটতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
মাছ বাজার/ছবি: বার্তা২৪.কম

মাছ বাজার/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর বিভাগে গত ৫ বছরে মাছের উৎপাদন বেড়েছে। তারপরও বিভাগটিতে মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। এ অঞ্চলে বছরে মাছের চাহিদা ৩ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন। বিপরীতে চলতি বছর উৎপাদন হয়েছে ৩ লাখ ৮ হাজার মেট্রিক টন। সেই হিসেবে ঘাটতি থেকে যাচ্ছে ৩২ হাজার মেট্রিক টন।

পানি মিঠা ও সুস্বাদ হওয়ায় রংপুর অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিলে একসময় ২০০ প্রজাতির মাছের নিরাপদ আশ্রয়স্থল ছিল। কালের বিবর্তনে জলবায়ুর পরির্বতন ও পরিবেশগত কারণে প্রায় ৩০ প্রজাতির মাছ বিলুপ্তির পথে। ফলে এ অঞ্চলের মানুষের মাছের অপর্যাপ্ততায় রয়েছে নানামুখী সমস্যা। বিশেষ করে আমিষ জাতীয় খাদ্যের অভাবে স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।

মৎস্য বিভাগ বলছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় মাছের ঘাটতি পূরণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিভাগের ৫৮টি উপজেলায় গড়ে তোলা হয়েছে মাছের একাধিক অভয়াশ্রম। বিশেষ করে দেশি মাছ চাষে চাষিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। আগামী দুই এক বছরের মধ্যে এই অঞ্চলে মাছের ঘাটতি থাকবে না বলে মনে করা হচ্ছে। তিস্তার উজানে বাঁধ নির্মিত হওয়ায় এ অঞ্চলে জলশূন্যতা বিরাজ করছে। দিনাজপুর অঞ্চলের কাঁকর ও বালিযুক্ত মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা কম। সর্বত্রই প্রতিকূল পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়ায় মাছের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

তবে এই অঞ্চলে পানি স্বাদু হওয়ায় খুব দ্রুত মাছের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করছে মৎস্য বিভাগ। মৎস বিভাগ তথ্য সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগে শতাধিক নদী, খাল প্রায় ৪ লাখ হেক্টর, ৮৩৭টি বিলে ৪০ হাজার ২৮৮ হেক্টর, ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭০২টি পুকুরে ১২ হাজার ২৬৯ হেক্টর জমিতে মাছ চাষ হয়। এছাড়া বর্ষাকালে প্লাবন ভূমিতে মাছ চাষ হয়। রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় দেড় কোটি ওপর মানুষের বসবাস।

শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্ক মিলে একজন মানুষের গড়ে প্রতিদিনে মাছের চাহিদা ৬০ গ্রাম। সেই হিসেবে একজন মানুষের প্রতিবছর মাছের চাহিদা প্রায় ২২ কেজি। কিন্তু চাহিদা অনুয়ায়ী মাছ খেতে পারছে না এই অঞ্চলের মানুষ। ফলে সারা বছরই মাছের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে।

মৎস্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের সৃষ্টি পরিবেশগত পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রকৃতিতে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়ায় জলাশয়গুলোতে পড়েছে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব। দারি, টিলা, কালা বাটা, ঘোড়া, পুঁটি, বোল, চিতল, গজার, রিটা, বট শিং, ঘাউড়া, সালবাইম, কাচকি, ফলি, শিল বাইলা ইত্যাদি দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে যেতে বসলেও কিছু কিছু দেশি মাছের উৎপাদন আগের চেয়ে বেড়েছে।

রংপুর মৎস্য অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, এই অঞ্চলে মাছের ঘাটতি পূরণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে দেশি পাবদা, টেংরা, শিং, মাগুর ইত্যাদি মাছের উৎপাদন বাড়াতে সরকারিভাবে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মৎস্য অভয়াশ্রম সংরক্ষণ ও মেরামত, সম্প্রসারণ কার্যক্রম চলছে।

এছাড়া মৎস্যকে যান্ত্রিকীকরণের প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলে মাছের ঘাটতি থাকবে না।

;

নীলফামারীতে মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করল পুলিশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে তিস্তা সেচ ক্যানেলের ধারে পড়ে থাকা একটি মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করেছে পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে এটি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুরে উপজেলার বাজেডুমরিয়া ক্যানেল বাজার এলাকা থেকে এটি উদ্ধার করা হয়।

এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, তিস্তা সেচ ক্যানেলের ধারে শিশুরা খেলছিল। এসময় একটি মাইন সদৃশ বোমা পড়ে থাকতে দেখতে পায়। পরে শিশুরা আশেপাশের লোকজনকে জানায়। স্থানীয় লোকজন সেখানে গিয়ে মাইন সদৃশ বোমা দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে সেটি উদ্ধার করে। বর্তমানে ঘটনাস্থলে সেটি নিরাপত্তা বেস্টুনি দিয়ে ঘিরে রেখে পুলিশের পাহারা জোরদার করা হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বার্তা২৪.কমকে বলেন, তিস্তা সেচ ক্যানেল এলাকায় একটি মাইন সদৃশ বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এটি নিষ্ক্রিয় করার জন্য বোম ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২২ এপ্রিল একই জায়গায় ক্যানেলের পাশে পতিত জমি খননের সময়ে একটি থ্রি নট থ্রি রাইফেল, দুইটি মাইন ও একটি মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়। পরে সেটি বোম ডিসপোজাল ইউনিট এসে নিষ্ক্রিয় করেন।

;