সোনালী আঁশ পাটকে বাঁচানোর তাগিদ প্রধানমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

  • Font increase
  • Font Decrease

পাট পরিবেশ বান্ধব পণ্য হওয়ায় পাটের বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিতের মধ্যদিয়ে রপ্তানি ও শিল্প পণ্য হিসেবে পাটের অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, বিশ্ব পরিবর্তনশীল। প্রাকৃতিক তন্তু থেকে কিছু কৃত্রিম তন্তু এসে যাওয়ায় একসময় বিশ্ববাজারে পাটের চাহিদাটা কিছুটা সংকুচিত হয়ে পড়ে। তবে এখন আমাদের জন্য একটা ভালো সম্ভাবনা এসেছে যে, মানুষ এখন পরিবেশ সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন।  পরিবেশ সম্পর্কে মানুষের সচেতনতাই আমাদেরকে একটা সুযোগ করে দিয়েছে। কেননা পাট হচ্ছে সবচেয়ে পরিবেশ বান্ধব। সবথেকে বেশি কার্বন গ্রহণ করে পাট গাছ। পাট পরিবেশ বান্ধব বলেই আজকে বিরাট একটা সম্ভাবনা সামনে আছে। পাট আমাদের সোনালী আঁশ। এই সোনালী আঁশকে আমাদের বাঁচাতে হবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/06/1551864288540.jpg

বুধবার (৬ মার্চ) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় পাট দিবস-২০১৯ উদযাপন, পুরস্কার বিতরণ এবং পাট পণ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, পাট আমাদের একটি কৃষিপণ্য। কিন্তু কৃষিপণ্যের সাথে সাথে পাট আমাদের শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই পাটই আমাদের রপ্তানি যোগ্য পণ্য। পাট এবং পাটজাত পণ্য থেকেই একসময় পাকিস্তান নামক যে রাষ্ট্রটি হয়েছিল, সেই রাষ্ট্রের যত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হত তার সিংহভাগ আসত এই পাট থেকে।

পাটশিল্পের উন্নয়নের ইতিহাস তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, পাটখাতের বিকাশের জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের দুর্ভাগ্য যে স্বাধীনতার সময় থেকেই, যেহেতেু আমাদের বাংলাদেশে সবথেকে ভালো মানের পাট উৎপাদিত হত কাজেই পাটের ন্যায্য মূল্যের দাবিটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব যখন ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম শুরু করেন ১৯৪৮ সাল থেকে, এরপর থেকেই কিন্তু এই পাটের ন্যায্যমূল্যের জন্যও তিনি তার প্রতিটা সংগ্রাম করতেন। এবং ১৯৫২ সালে বন্দীখানা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি ভাষা আন্দোলনের উপর একটা কনভেনশন করেছিলেন। সে কনভেনশনটা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকা বার কাউন্সিলের অ্যাসোসিয়েশনের হলে। সেখানে যে দাবিগুলো তিনি উপস্থাপন করেছিলেন, সেদাবীর ভেতরে পাটের ন্যায্যমুল্যের দাবিটাও ছিল। এবং একটি স্মারকলিপিতে করাচিতে তিনি তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের কাছে উপস্থাপন করে করাচিতে প্রেস কনফারেন্স করেন। ১৯৫৪ সালের যে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন, সে নির্বাচনের ইশতেহারেও ছিল পাটের ন্যায্যমূল্যের দাবি। কাজেই পাট আমাদের এমনটা একটা পণ্য, যুগ যুগ ধরেই কিন্তু এই পাটের জন্য সংগ্রাম হয়েছে। আর এই পাট পণ্যটা তখন বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পণ্য হিসেবেই এর চাহিদা ছিল।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/06/1551864306606.jpg

পাটশিল্প ধ্বংস হওয়ার জন্য পঁচাত্তর পরবর্তী শাসকদের দায়ী করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, পঁচাত্তরের পরে যারা ক্ষমতায় এসেছিল, অর্থাৎ জাতির পিতার দেওয়া সংবিধান যারা লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছিল তাদের ভেতরে পাটের প্রতি একটা বৈমাত্রেয় সুলভ আচরণ ছিল। তারা যেন পাটশিল্পটাকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিল। অথচ এটাই ছিল বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একটি পথ। এই যে বৈমাত্রেয় সুলভ আচরণ আর তার সঙ্গে বিশ্ববাজারে চলে আসা কৃত্রিম তন্তু, যেটা পাটের বাজারকে একটা মুমূর্ষু অবস্থায় ফেলে দিল।

পাটের বহুমুখী ব্যবহারের উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পাটের কোনকিছুই ফেলা যায় না। পাটের পাতাটা একটা ভালো সবজি। আমরা পাট শাক খাই। পাট শাকে আয়রন বেশি, ডায়রিয়া, ডিসেন্ট্রিসহ নানা রোগের প্রতিষেধক। আবার পাটের পাতাটা যে মাটিতে পড়ে ওই জায়গার কিন্তু উর্বরতা বৃদ্ধি করে। কেননা পাটের পড়ে যখন ধান লাগায় তখন ধান উৎপাদন বৃদ্ধি করে। এখন পাটের চাও আবিস্কার হয়েছে। পাটখড়িটারও মূল্য আছে। পাটখড়ি থেকে ফার্নিচার, চারকোল, জ্বালানি, একসময় ঘরের বেড়া দেওয়া সহ বহুমুখী ব্যবহার হয়। একসয়ময় আমরা পাটখড়িতে কচা গাছের আঠা দিয়ে ফড়িং ধরে বেড়াতাম। এটা হয়ত শহরের ছেলেমেয়েরা পায়নি। কিন্তু আমরা ছোটবেলায় করেছি। পাটখড়ি দিয়ে খেলতামও। পাটের তন্তুটাকে আমরা আরো উন্নত করার চেষ্টা করছি। পাটের গোড়াটাও ফেলনা নয়।

পাটশিল্পের উন্নয়নে বর্তমান সরকারের নানা প্রকল্প, পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠানে মঞ্চে আরো উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী (বীরপ্রতীক), বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রণায় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি মীর্জা আজম প্রমুখ।

   

লাঠি হাতে মিরপুরে সড়ক অবরোধ করে অটোচালকদের বিক্ষোভ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের প্রতিবাদে মিরপুরে লাঠিসোটা নিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন চালকেরা।

রোববার (১৯ মে) সকাল পৌনে ১০টার দিকে মিরপুর সাড়ে ১১ ও মিরপুর ১০ নম্বর সড়কে বিক্ষোভ করেন তারা। এতে মিরপুর ১০, ১১ ও ১২ নম্বরগামী যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যার কারণে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

সরেজমিনে মিরপুর সাড়ে ১১-তে গিয়ে দেখা যায়, রিকশাচালকরা হাতে লাঠিসোটা নিয়ে সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। তারা পূরবী এলাকা দিয়ে কোনো যানবাহন চলতে দিচ্ছেন না। কেউ যানবাহন নিয়ে যেতে চাইলে তাকে ধাওয়া দিচ্ছেন।

এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার জসিম উদ্দিন বলেন, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মিরপুর-১১, মিরপুর-১, আগারগাঁও ও কালশী এলাকায় কয়েকশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন।

বিক্ষোভকারীরা যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, রিকশাচালকদের বিক্ষোভের কারণে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে যাত্রীদের।

;

উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫টি স্টেশন: এমএএন সিদ্দিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ৭.৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রুটে নতুন ৫টি স্টেশন হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিক।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেলের ব্র্যান্ডিং সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিকে, রাজধানীর দ্রুতগামী গণপরিবহন হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে মেট্রোরেলের এমআরটি লাইন-৬। বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত কাজ শেষে যাত্রীরা চলাচল করছেন এ রুটে।

এই রুটে বর্তমানে মতিঝিল থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত সম্প্রসারণের কাজ চলছে। এখন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত কাজ সম্প্রসারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

এমএএন সিদ্দিক বলেন, উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এই রুটের কাজ শেষ হলে মেট্রোরেল অতিরিক্ত ৫ লাখ যাত্রী বহন করতে পারবে। উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এ রুটের দৈর্ঘ্য হবে ৭.৫ কিলোমিটার। এ রুটে হবে নতুন ৫টি স্টেশন। এগুলো হলো- দিয়াবাড়ী বাজার, সোনারগাঁও জনপদ রোড পূর্ব, পশ্চিম, টঙ্গী বাজার ও টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন।

এসময় এমআরটি রুট অ্যালাইনমেন্ট বরাবর যানজট কমে গেছে দাবি করেন মেট্রোরেল এমডি।

;

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এসব পরিস্থিতি থেকে সৃষ্টি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তার মধ্যেও মূল্যস্ফীতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। সেজন্য নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, এবং মহামারি করোনার কারণে সমস্ত কাজ বন্ধ, রপ্তানি বন্ধ, আমদানি বন্ধ সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি এবং নানারকম সমস্যার সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশেও এ ধাক্কাটা এসে পড়েছে। এর সাথে যুক্ত আছে ফিলিস্তিনে ইহুদিদের যুদ্ধ। বিদেশ থেকে যে পণ্যগুলো আমদানি করতে হয় তার প্রত্যেকটার দাম বেড়েছে। যার একটা প্রভাব আমাদের দেশে পড়ছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছি। এটা শুধু করতে পারব, যখন আমরা নিজস্ব উৎপাদন বাড়াতে পারব।

শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতার লোভে নিজের স্বপ্ন অন্যের হাতে তুলে দেইনি। তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ক্ষমতায় এসে কাজ শুরু করে আওয়ামী লীগ সরকার।

তিনি বলেন, আমাদের শিল্পখাতকে পরিবেশবান্ধব করতে চাই। এজন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। শুধু উৎপাদনের দিকে নজর দিলেই হবে না পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্যের বাজার তৈরির দিকেও নজর দিতে হবে। 

এসময় তিনি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;

জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৭ বর্ষসেরা শিল্পোদ্যোক্তাকে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার পেলেন যারা

বর্ষসেরা নারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা স্বপ্না রাণী সেন, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. শাফাত কাদির, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা তাসলিমা মিজি, বর্ষসেরা পুরুষ মাঝারি উদ্যোক্তা আশরাফ হোসেন মাসুদ, বর্ষসেরা মাঝারি নারী উদ্যোক্তা সীমা সাহা ও বর্ষসেরা স্টার্ট আপ মদিনা আলী।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;