স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা



হাদিদ জাবির, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
মাস্ক, গ্লাভস, বুট জুতা ছাড়াই ময়লা পরিষ্কার করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

মাস্ক, গ্লাভস, বুট জুতা ছাড়াই ময়লা পরিষ্কার করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও সনাতন পদ্ধতি অবলম্বনের কারণে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে আছেন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মী।

বর্জ্য অপসারণে মাস্ক, গ্লাভস, বুট জুতা, হেলমেট ব্যবহার না করার কারণে তাদের অধিকাংশই শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগ, ক্যান্সারসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। পাশাপাশি বর্ষা মৌসুমে পর্যাপ্ত রেইনকোর্টের অভাবে বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করতে হয় তাদের।

রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে দৈনিক গড়ে পাঁচ হাজার টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। আর এই বর্জ্য অপসারণের জন্য দুই সিটি করপোরেশনের অধীনে কাজ করেন প্রায় ১২ হাজার কর্মী। কিন্তু দুই সিটি করপোরেশন আধুনিক হলেও বর্জ্য অপসারণ কাজে নিয়োজিত কর্মীদের এখনো আধুনিকায়ন করা হয়নি।

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছেন, অনেকবার পরিকল্পনা নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। ফলে এক রকম সনাতন পদ্ধতিতেই চলছে দুই সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) ঢাকার বিভিন্ন স্থানে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, কোনো রকম নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেমন- মাস্ক, গ্লাভস ও বুট জুতা ছাড়াই ময়লা সংগ্রহ ও পরিষ্কার করছেন উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা। পাশাপাশি তাদের জন্য নেই পর্যাপ্ত সরঞ্জাম।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় কোনো রকম নিরাপত্তা ছাড়াই কাজ করছিলেন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আবুল বাসার। তিনি বার্তা২৪.কম-কে জানান, ‘সিটি করপোরেশন থেকে তো কোনো কিছুই দেয় না, দিলেও অনেক কম পাই, আর তা কিছুদিন পর নষ্ট হইয়া যায়। আর যে বেতন পাই, তা দিয়ে বুট কেনার ক্ষমতা নাই।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/14/1552558551380.jpg

কাজ করতে গেলে কোনো অসুবিধা হয় কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কাজ করতে গেলে অনেক সময় ব্লেড দিয়া হাত, পা কাইটা যায়, আবার মাঝে মাঝে অসুস্থ হইয়া পড়ি। কিন্তু কী করুম, এইটা তো আমার কাজ।’

আরেক পরিচ্ছন্নতা কর্মী মাহাবুব বলেন, ‘অসুস্থ তো মাঝে মাঝেই হই, কিন্তু কাম বন্ধ করলে কী খাইমু। আপনারা আছেন, যদি কিছু গ্লাভসের ব্যবস্থা কইরা দিতে পারেন, তাহলে উপকার হয়।’

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুই সিটিতে নিয়োগপ্রাপ্ত অধিকাংশ পরিচ্ছন্ন কর্মীরা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। তাদের মধ্যে সবাই দলিত শ্রেণীর। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক বিষয়ে তাদের জ্ঞান নেই। আর এর জন্য সিটি কর্পোরেশন থেকে কোনো রকমের প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা নেই৷’

এই বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপক এয়ার কমোডর মোঃ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের যারা বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করেন, তাদের জন্য মাস্ক, বুটসহ অনেক সরঞ্জাম সরবরাহ করে থাকি। কিন্তু আমাদের কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমরা যে ডিমান্ড দেই তা ফান্ড স্বল্পতার কারণে একসাথে সরবরাহ করা যায় না। যতটুকু পারা যায় তা সরবরাহ করি।’

তিনি বলেন, ‘অনেক সময় তারা নিজেরাও এইগুলো ব্যবহার করে না। ডিমান্ড দেয়া আছে, সামনে বর্ষা মৌসুমে তাদের জন্য রেইনকোর্টের ব্যবস্থা আমরা করছি। পাশাপাশি তাদেরকে কোনো প্রশিক্ষণের আওতায় আনা যায় কিনা তাও দেখছি।’

পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের জন্য কোনো স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় কিনা জানতে চাইলে প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ জাকির হোসেন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘এই সংক্রান্ত কাজ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের ভেতরে। যদি তারা আমাকে বলে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে, তাহলে দ্রুত পদক্ষেপ নিব। বিষয়টিকে তাদের তুলে ধরতে হবে।’ 

এক বেসরকারি প্রতিবেদনে জানা যায়, ঢাকা শহরে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের মধ্যে ৭০ ভাগ পিঠে ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগসহ নানা রোগে আক্রান্ত।

   

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন সরকারি কর্মচারীরা 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি কর্মচারীদের বেতন ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি ও বৈষম্যহীন ৯ম জাতীয় বেতনস্কেল ঘোষণা না করলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ৩য় শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতি।

শনিবার (১৮ মে) ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি'র সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সমিতির মহাসচিব মো. ছালজার রহমান।

তিনি বলেন, সর্বশেষ ২০১৫ সালে ৮ম জাতীয় বেতনস্কেল প্রদানের পর বিগত ১০ বছরে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, ঔষধ, চিকিৎসা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির শতভাগ মূল্য বৃদ্ধিতে সরকারি কর্মচারীরা অর্থকষ্টে জীবনযাপন করছেন। এ অবস্থা উত্তরণে অন্তর্বর্তীকালীন বিশেষ সুবিধা ৫% থেকে ৩০% উন্নতি করা এবং অবিলম্বে জাতীয় ৯ম জাতীয় বেতনস্কেল ঘোষণার বিকল্প নাই।

সংবাদ সম্মেলন থেকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মধ্যে সৃষ্ট বৈষম্য নিরসনকল্পে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ১৯৭৩ সালের ১ম জাতীয় বেতন স্কেলের ন্যায় ২০ ধাপের পরিবর্তে ১০ ধাপে বৈষম্যহীন ৯ম জাতীয় বেতনস্কেল ঘোষণা, কর্মচারীদের জন্য স্থায়ী রেশনিং পদ্ধতি চালু, সচিবালয়ে এবং সচিবালয়ের বাইরে সকল পদের জন্য এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন, সকল ডিপ্লোমাধারীদের ১০ম গ্রেড প্রদান, পূর্বের ন্যায় শতভাগ পেনশন প্রথা চালু টাইমস্কেল, সিলেকশন গ্রেড প্রদান, অবসরের বয়সসীমা ৬৫ বছর এবং ইনক্রিমেন্টের শেষ ধাপ ব্লক না রেখে নিয়মিত ইনক্রিমেন্ট চালু রাখতে জোড় দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে দাবি আদায়ের কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে সমিতির সভাপতি মো. লুৎফুর রহমান বলেন, আগামী ২১ মে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান, ২৬ থেকে ৩০ মে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানে জনসংযোগ ও দাবি সম্বলিত লিফলেট বিতরণ এবং ১ জুন প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি আরও বলেন, এ সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ তৃতীয় শ্রেণি সরকারি কর্মচারী সমিতি জাতীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ছাড়াও আরও উপস্তিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মো. মিজানুর রহমান, ঢাকা মেডিকেল কলেজের রফিকুল ইসলাম মামুন, সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তরের নূরনবী, হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে'র সেলিম মোল্লা, মুগদা মেডিকেল কলেজের মনিরুল ইসলাম, ক্যান্সার হাসপাতালের তাপস কুমার সাহা, মাহবুব, কুষ্ঠ হাসপাতালের মো. রায়হান উদ্দিন, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের মফিজুল ইসলাম পিন্টু, জাতীয় আর্কাইভের মনির হোসেন, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মোফাজ্জল হোসেন, বিএসটিআই'র ইব্রহিম মিয়া, আনোয়ার হোসেন, বিএসএমএমইউ'র সিরাজুল ইসলাম, শেখ রাসেল, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের আনোয়ার হোসেন, মৎস অধিদপ্তরের আরিফুল ইসলাম, লিপি আক্তার, মৃত্তিকা সম্পদ অধিদপ্তরের হাদিউজামান, ইবনে ফারুক, টেমো'র আরিফুল ইসলাম, চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের কামরুন্নাহার, গণপূর্তের রেখা, মোহাম্মদ আলী, রেজিস্ট্রি অফিসের রুবি, কিডনি হাসপাতালের সাইদুর রহমান, বিএসইটি'র সাজেদুল ইসলাম, নিপোর্ট'র মোজাম্মেল হক, বিআইডারটিএ'র সাব্বির রহমান, ঢাকা জজ কোর্টের আসাদুজ্জামান পিয়াল, সিজিএম কোর্টের আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা সিভিল সার্জন অফিসের জহিরুল ইসলাম, শেবাকৃবি'র নূর-ই মোফাজ্জল, বক্ষব্যধির শাহজাহান, ঢাবির কবির, বিজি প্রেস'র ইলিয়াস হোসেন, খামারবাড়ির ইমরানসহ ঢাকা মহানগরীর সকল দপ্তরের নির্বাচিত কর্মচারী প্রতিনিধিরা।

;

ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেলে দুই ভাইয়ের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকাল ৯টার দিকে উপজেলার বীর বাসিন্দা ইউনিয়নের নোয়াবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- আফজাল হোসেন ও আমির হোসেন। তারা দিনাজপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার চকদফরপুর গ্রামের বাসিন্দা। নিহতরা সম্পর্কে আপন খালাতো ভাই।

স্থানীয়রা জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে উপজেলার আউলিয়াবাদ বাজারে ঘরভাড়া নিয়ে সেখান থেকে আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় ধান কাটার কাজ করতো আফজাল হোসেন ও আমির হোসেন। আজ শনিবার ভোরে বীর বাসিন্দা ইউনিয়নের নোয়াবাড়ি গ্রামের হযরত আলীর ধান ক্ষেতে ৬ জন শ্রমিক ধান কাটতে ছিল। এসময় বৃষ্টি শুরু হলে ধান ক্ষেত থেকে দৌঁড়ে বাড়িতে যাওয়ার সময় আফজাল ও আমিরের ওপর বজ্রপাত হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়।

বীর বাসিন্দা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন জানান, আজ সকালে কয়েকজন শ্রমিক হযরত আলীর ক্ষেতে ধান কাটতে যান। এসময় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি সাথে বজ্রপাত হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয়। আহত হন আরও চারজন। তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

কালিহাতী থানার এসআই রাজীব জানান, নিহতের স্বজনেরা অপমৃত্যু মামলা দায়ের করলে ওসি স্যারের নির্দেশনা মোতাবেক পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবে, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথিবীর কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংকে অবাধে সাংবাদিকরা ঢুকতে পারে প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সবই ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। আপনার জানবার বিষয় থাকলে আপনি ভেতরে ঢুকবেন কেন? ভারতের ফেডারেল ব্যাংকে কী কেউ অবাধে ঢুকতে পারছে? কেন ঢুকবে?

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

দেশের রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে এখন ১৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসায় সরকার উদ্বিগ্ন কী না জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, কে বলল আপনাকে ১৩ বিলিয়ন ডলার? নিউজে বলছে সাংবাদিকদের এমন উত্তরে তিনি বলেন, 'কোন নিউজে বলছে আপনাকে?' আমাদের কাছে হিসাব আছে। তখন সাংবাদিকরা বলেন যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরই বলেছেন ব্যবহার করার মতো ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। তখন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাহলে গভর্নরকে জিজ্ঞেস করুন যে কী কারণে এইটা এই পর্যায়ে আসল? আমরা তো এটা জানি না, আমরা জানি ১৯ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার, এর মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

রিজার্ভ কমে ১৩ বিলিয়নে নেমে আসায় অর্থনীতিবিদরা অনেকে উদ্ধেগ প্রকাশ করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কয় বিলিয়ন ডলার নিয়ে আমরা স্বাধীনতার পর যাত্রা শুরু করেছি। ডলার ছিল আমাদের? বিএনপি কয় বিলিয়ন ডলার রেখে গেছে আমাদের? তিন বিলিয়ন প্লাস। তাহলে এখন ১৯-২০ বিলিয়ন ডলার আছে এটা কি কম নাকি? এখন আমাদের রফতানি আয় বাড়ছে, রেমিট্যান্সও বাড়ছে এই মুহূর্তের। এইগুলা বাড়লে রিজার্ভও বাড়বে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;

সব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে: প্রধান বিচারপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাষ্ট্রের সব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে বলে মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, প্রত্যেক মানুষের মৌলিক অধিকার রয়েছে ন্যায়বিচার পাওয়ার। আদালতে বিচার প্রার্থীরা ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্যই আসে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে কক্সবাজার জেলা জজ আদালতে বিচারপ্রার্থীদের জন্য নির্মিত বিশ্রামাগার ‘ন্যায়কুঞ্জ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান বিচারপতি বলেন, আদালতের কর্তব্য হচ্ছে বিচার প্রার্থী সব নাগরিকের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। পাশাপাশি বিচার প্রার্থীদের সব সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা।

এছাড়া প্রধান বিচারপতি কক্সবাজারে মাদক মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা উল্লেখ করেন।

এ সময় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিমসহ সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারকরা এবং কক্সবাজারের জজ আদালতের বিচারকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পরে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান কক্সবাজার চীফ জুডিশিয়াল কোর্ট এলাকা পরিদর্শন করেন।

;