গ্রীষ্মের আগেই পানি সংকটে নগরবাসী



মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
নলকূপ থেকে পানি সংগ্রহ করছেন এই ব্যক্তি, ছবি: বার্তা২৪

নলকূপ থেকে পানি সংগ্রহ করছেন এই ব্যক্তি, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনা নগরীসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকায় গরমের আগেই পানি সংকট শুরু হয়েছে। ভূগর্ভের পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়া, পানির অপচয় ও ওয়াসার অব্যবস্থাপনাসহ নানা কারণে এ সংকট দেখা দিয়েছে।

নগরবাসীর অভিযোগ, দিনভর ওয়াসার পানি সরবরাহ লাইনে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যাচ্ছে না, এমনকি গভীর নলকূপেও পর্যাপ্ত পানি উঠছে না। বাসা-বাড়িতে ব্যবহৃত পাম্পেও পানি উঠছে না। এতে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন খুলনা নগরীর অধিকাংশ এলাকার মানুষ। গ্রীষ্মকাল শুরু হলে পানির এ সমস্যা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নগরবাসী।

খুলনা ওয়াসার তথ্য মতে, খুলনা মহানগরীর ১৬ লাখ মানুষের প্রতিদিনের পানির চাহিদা ২৪ কোটি লিটার। এর মধ্যে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ ৮৫ টি উৎপাদক নলকূপের মাধ্যমে ভূগর্ভ থেকে প্রতিদিন ১২ কোটি ১০ লাখ লিটার পানির চাহিদা পূরণ করে। বাকি চাহিদা পূরণ করতে নগরবাসীকে নির্ভর করতে হয় হস্তচালিত গভীর নলকূপ ও বাসা-বাড়ির ব্যক্তিগত পাম্পের ওপর।

চাহিদার শতভাগ পূরণ করতে ও ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমাতে ২০১১ সালে খুলনা মহানগরীতে পানি সরবরাহের জন্য ‘খুলনা ওয়াটার সাপ্লাই প্রজেক্ট’ নামে ২ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকার মেগা প্রকল্পের কাজ শুরু করে খুলনা ওয়াসা। ওয়াসার এই মেগা প্রকল্পের আওতায় মধুমতি নদীর পানি পরিশোধন করে সরবরাহ করা হবে নগরীতে। জাইকা ও এডিবি এ প্রকল্পে অর্থায়ন করে। এ প্রকল্পের আওতায় নগরীর রূপসা থেকে শিরোমণি পর্যন্ত ৩১টি ওয়ার্ডে ৫৮০ কিলোমিটার পানির সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের প্রথমদিকে। দু’দফা সময় বাড়িয়ে সবশেষ এ বছর মার্চের শেষের দিকে ও এপ্রিলের শুরুর দিকে ওয়াসা কর্তৃপক্ষ নগরবাসীকে পানি সরবরাহের কথা বললেও এখনো কাজ শেষ হয়নি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/23/1553334173384.jpg

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই নগরীর অধিকাংশ এলাকায় পানি সংকট দেখা দিয়েছে। রাত ও ভোরের দিকে নলকূপ বা পাম্পে কিছুটা পানি উঠলেও দিনভর পানি পাওয়া যাচ্ছে না। এর মধ্যে পূর্ব বানিয়া খামার, দোলখোলা, বাগমারা, সাতরাস্তা, ইকবাল নগর রোড, শামসুর রহমান রোড, রূপসা এলাকা, সাউথ সেন্ট্রাল রোড, গল্লামারী, নিরালা, বয়রা এলাকা, মিয়াপাড়া, মৌলভীপাড়া, খালিশপুরের বাসিন্দাদের পানির ভোগান্তির কথা জানা যায়।

নগরীর পূর্ব বানিয়াখামারের বাসা-বাড়িতে কাজ করেন শাহানুর বেগম। প্রতিদিন তিনটি বাড়িতে নলকূপ থেকে খাবার পানি তুলে সরবরাহ করেন তিনি। গত ফেব্রুয়ারি থেকে গভীর নলকূপে পানি না ওঠায় ভোগান্তি বেড়েছে তার। শাহানুর বলেন, 'আমার মতো যারা বাসা-বাড়িতে কাম করে, তারা কেউই কলে পানি পায় না। কয়েক এলাকা ঘুইরা পানি আনতে খুব কষ্ট অয়।'

নগরীর সাত রাস্তার মোড়ের বাসিন্দা শারাফাত অনিক বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'আমাদের বাড়ির পানির পাম্পে পানি উঠছে না। এমনকি সাবমার্সিবল (গভীর পাম্প) লাগিয়েও কাজ হচ্ছে না। ভোরের দিকে কিছুক্ষণ পানি উঠলেও সারাদিন পানি আসে না। কিছুদিন পর পর ওয়াসা বাড়ির সামনে কাজ করে। পানি না পেয়েও আমাদের নিয়মিত বিল দিতে হয়।'

খালিশপুরের বাসিন্দা শিক্ষার্থী বর্না মীম বলেন, 'ট্যাপে পানি না আসায় ঠিকভাবে কোনো কাজ করা যায় না। এতে প্রতি বছরই গরমের সময় আমাদের ভোগান্তি হয়। কিন্তু এ বছর সমস্যা আরও আগে শুরু হয়েছে।'

ওয়াসার প্রকল্প পরিচালক কামাল উদ্দিন আহমেদ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'সাধারণত পানির স্তর ২৬ ফুটের নিচে নেমে গেলে নলকূপ থেকে পানি উঠানো যায় না। এছাড়া পানির স্তর ৩০ ফুটেরও নিচে নেমে গেলে পাম্পেও পানি ওঠে না। নিয়মিত বর্ষা হলে এ পানির সমস্যা থাকবে না। তাছাড়া কিছুদিন পরেই ওয়াসার মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। ওয়াসার মেগা প্রকল্পে দুদফা সময় বাড়ানো হয়েছে। তবে কোনো খরচ বাড়েনি। এ মুহূর্তে শেষ ফিনিশিংয়ের কাজ চলছে। পাইপ লাইনের শেষ ফিটিংস ও নগরীর প্রতিটি বাড়িতে সংযোগের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বাকি কাজ শেষ হবে।' এ সময় পানির অপচয় রোধ করে, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের পরামর্শ দেন তিনি।

খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: আব্দুল্লাহ পিইঞ্জ বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'আগামী জুনের ভেতরে আমাদের মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। তখন প্রতিদিন চাহিদা অনুযায়ী পানি সরবরাহ করা হবে।'

উল্লেখ্য, প্রতিবছরই গরমের সময়ে পানির প্রকট সমস্যা দেখা দেয় খুলনা নগরীতে। তবে এ বছর গ্রীষ্মের পূর্বেই পানির সংকট শুরু হয়েছে।

   

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এসব পরিস্থিতি থেকে সৃষ্টি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তার মধ্যেও মূল্যস্ফীতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। সেজন্য নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।    

;

জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৭ বর্ষসেরা শিল্পোদ্যোক্তাকে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার পেলেন যারা

বর্ষসেরা নারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা স্বপ্না রাণী সেন, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. শাফাত কাদির, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা তাসলিমা মিজি, বর্ষসেরা পুরুষ মাঝারি উদ্যোক্তা আশরাফ হোসেন মাসুদ, বর্ষসেরা মাঝারি নারী উদ্যোক্তা সীমা সাহা ও বর্ষসেরা স্টার্ট আপ মদিনা আলী।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;

কুকুরের কামড়ে যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের নান্দাইলে ফজরের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে কুকুরের পাল ইজাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক যুবককে কামড়ে হত্যা করেছে।

রোববার (১৯ মে) ভোররাতে পৌর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারানিপাড়া নদীর পাড় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

নিহত ইজাজুল ইসলাম উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের মৃত সমির উদ্দিনের ছেলে।

নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত ইজাজুল ইসলামের মা বাবা কেউ নেই। সে বিয়ে করেনি। তিনি পৌর শহরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চারানিপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করে এসিআই কোম্পানীর মালামাল এক দোকান থেকে কিনে অন্য দোকানে বিক্রি করতেন। তিনি নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন।

ঘটনার দিন ভোররাতে ভাড়া বাসা থেকে নামাজ পড়ার মসজিদের দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে কুকুরের পাল তাকে একা পেয়ে কামড়ে পেটের নাড়িভুড়ি বের করে ফেলে। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন অংশ কামড়ে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে। এসময় একজন নারী টের পেয়ে লাঠি নিয়ে তাড়া করলে কুকুরের পাল চলে যায়। পরে ওই নারী আশপাশের লোকজনকে ডাকাডাকি করে নিয়ে আসার আগেই ইজাজুল মারা যায়।

নান্দাইল মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়দের কাছে খবর ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে নিহতের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

জনপ্রিয়তা বাড়ছে গোয়ালন্দ ইউএনও’র গণশুনানি



সোহেল মিয়া, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজের জমির সীমানা নির্ধারণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশীর সাথে দ্বন্দ্ব রয়েছে হাজেরা বেগমের। অনেক দিন ধরে স্থানীয়ভাবে সমাধান করার চেষ্টা চালালেও কোনো ফল আসেনি। গ্রামের মাতব্বর থেকে শুরু করে স্থানীয় সুধীজনরা সমাধান করতে পারেনি হাজেরা বেগমের সমস্যার। তিনি লোক মারফত জানতে পারেন প্রতি সপ্তাহের একদিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরাসরি সবার সমস্যার কথা শোনেন ও সমাধান করে দেন।

বিষয়টি জানার পরই তিনি দ্বারস্থ হন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের গণশুনানিতে। গণশুনানিতে উপস্থিত হয়ে হাজেরা বেগমের সমস্যার কথা নিজে শোনেন ইউএনও। এরপরই তিনি সমাধানের পথ খুলে দেন। হাজেরা বেগমের সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

শুধু হাজেরা বেগমই নয়। হাজেরা বেগমের মতো রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার শত শত মানুষের সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি গণশুনানিতে শুনে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাধানের চেষ্টা করেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। তার এই গণশুনানি দিনদিন স্থানীয় নাগরিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

জানা যায়, প্রতি সপ্তাহের যে কোনো একদিন সেবাপ্রত্যাশী স্থানীয় নাগরিকদের সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি শুনতে গণশুনানি কার্যক্রম পরিচালনা করতে ইউএনওদের মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা রয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র কাজ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। সপ্তাহের প্রতি বুধবার তিনি তার নিজ অফিস কক্ষে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এই গণশুনানি পরিচালনা করে থাকেন।

গণশুনানি পরিচালনার সময় বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাদের সহায়তায় দ্রুত সেবাপ্রত্যাশী মানুষদের বেশির ভাগের সমস্যার সমাধান তাৎক্ষণিক করে থাকেন। কিছু সমস্যার সমাধান ডকুমেন্ট নির্ভর হওয়ায় সেগুলো সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের দ্রুত সমাধানের নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক সেবাপ্রত্যাশী নাগরিকদের বিভিন্ন সমস্যা, অভিযোগ ও আপত্তি নিয়ে সাপ্তাহিক গণশুনানি শুরু করেছি। প্রতি বুধবার এই শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সেবা প্রত্যাশীদের সমস্যার কথা শুনে তাৎক্ষণিক বেশিরভাগ সমস্যা সমাধান করা হয়। অন্যান্য সমস্যাগুলো দ্রুত ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট দফতরকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করে থাকেন। গণশুনানির এই কার্যক্রম চলতেই থাকবে।

;