প্রতিষ্ঠানের ভুলে প্রাণ হারাল নির্মাণ শ্রমিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, রংপুর, বার্তা২৪.কম
বিদ্যুৎ সংযোগে স্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, ছবি: বার্তা২৪

বিদ্যুৎ সংযোগে স্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভবনে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নেয়া বিদ্যুৎ সংযোগে স্পৃষ্ট হয়ে খাদেমুল ইসলাম নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটার দিকে নির্মাণাধীন ভবনে রড তোলার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত খাদেমুল ইসলাম (২৫) রংপুর সদর উপজেলার খলেয়া ইউনিয়নের উত্তর বিড়াবাড়ি গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি দুই সন্তানের জনক বলে জানা গেছে।

এদিকে, ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী নির্মাণ শ্রমিক মানিক মিয়া জানান, বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটার দিকে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদের ওপরে রড উত্তোলনের সময় হাসপাতালের আরেক ভবনের দেয়ালে লাগানো বৈদ্যুতিক তারে স্পৃষ্ট হয়ে খাদেমুল ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ ঘটনার পর পুলিশকে না জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিহতের মরদেহ রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।

স্থানীয় এলাকাবাসীদের অভিযোগ, হাসপাতালের ভবনে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নেয়া ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সংযোগের কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে ওই বিদ্যুৎ সংযোগ সরিয়ে নেয়া না হলেও আরও বড় ধরণের দুর্ঘটনার শঙ্কা রয়েছে বলেও জানান তারা।

এদিকে, নিয়ম বহির্ভূতভাবে নেয়া বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যাপারটি অস্বীকার করেন রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ মিরাজুল মুহসিন। তিনি জানান, ‘এটি দুর্ঘটনা। এর জন্য কাউকে দায়ী করা অনর্থক। আমরা নিহতের পরিবারের সাথে কথা বলে মরদেহটি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি।’

এ ব্যাপারে জানতে আরপিএমপির কোতয়ালী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

অন্যদিকে, বিদ্যুৎ সংযোগটির ব্যাপারে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড রংপুর এর বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ নেসকোর নির্বাহী প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালের বিদ্যুৎ সংযোগের বিষয়টি নিয়ে অনেকে অভিযোগ করেছেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।’

   

দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে

দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন ২২ লাখ টাকা, মিলল কবরস্থানে

  • Font increase
  • Font Decrease

অন্য কেউ নয়, দোকানের কর্মচারীই চুরি করেছিলেন চট্টগ্রামের টেরিবাজারের এক কাপড়ের দোকানের ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। আর সেই টাকা মিলল সাতকানিয়ার আফজলনগরের এক কবরস্থানে। ওই দোকানের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মিরাজ উদ্দিন প্রকাশ হাসানকে গ্রেফতারের পর এই তথ্য জানিয়েছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।

কোতোয়ালী থানা সূত্র জানায়, গত ২৮ মে টেরিবাজার এলাকার একটি কাপড়ের দোকানের দুইজন কর্মচারী যথানিয়মে দোকান বন্ধ করে বাসায় চলে যান। কিন্তু পরের দিন সকাল সাড়ে নয়টার সময় দোকান খোলার পর দেখতে পান, দোকানের শার্টার এবং ক্যাশবাক্সের তালা ভাঙা অবস্থায় আছে। ক্যাশবাক্সে রক্ষিত ২১ লাখ ৭৮ হাজার টাকাও নাই।

পরে দোকানের মালিক মনজুরুল আলম থানায় হাজির হয়ে লিখিত এজাহার দায়ের করলে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান চৌধুরী তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে দোকানের কর্মচারী, ভবনের দারোয়ান এবং আশেপাশের বিভিন্ন ব্যবসায়ীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম ওবায়দুল হক বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে দোকানের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মিরাজ উদ্দিন প্রকাশ হাসান লোভের বশবর্তী হয়ে চুরি করার কথা স্বীকার করেন। পরে স্বীকারোক্তি অনুযায়ী সাতকানিয়ার আফজলনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে আসামির নিজ গ্রামের মসজিদের কবরস্থানের জঙ্গলে পলিথিন দিয়ে পেঁচিয়ে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় ২১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।’

;

মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ সংকটে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে সংকটের জন্য যে বা যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কর্মী প্রেরণ করতে না পারার কারণ জানতে অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

শনিবার (১ জুন) সিলেটে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা পরিদর্শন ও মতবিনিময়সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় ৫ লাখের উপরে কর্মী প্রেরণের জন্য মালয়েশিয়া সরকার কোটা দিয়েছিল। সেই কোটা পূরণে কাজ করেছিল বাংলাদেশ। এর প্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার সাথে কথা বলে কাদের ভিসা হয়েছে আর কাদের ভিসা হয়নি সেই তথ্য চাওয়া হয়েছিল।

কিন্তু বায়রা সেই তালিকা দিতে পারেনি। ফলে ফ্লাইটের সমস্যা হয়েছে। পরবর্তীতে কর্মী পাঠানোর জন্য ২২টি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া সরকারকে সময় বাড়ানোর জন্যও চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এখনো সেই চিঠির উত্তর আসেনি বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, এ সমস্যা সমাধানে অ্যাম্বেসি ও মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। সরকার চায় বৈধপথে শ্রমিক বিদেশে যাবে, বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাবে। আমাদের উদ্দেশ্য হয়রানি করা না, যারা হয়রানি করছে তাদের ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এর আগে আলিয়া মাদরাসা পরিদর্শন করেন প্রতিমন্ত্রী। পরে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিলেট ৫ আসনের সাংসদ হুছামুদ্দিন চৌধুরী, সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান ও মাদরাসার বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

;

মানিকগঞ্জে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ১০০ ভরি সোনা লুট, আটক ৫



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

র‌্যাব পরিচয় দিয়ে মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা বাজার এলাকা থেকে এক সোনা ব্যবসায়ীকে তাদের ব্যবহৃত হায়েসে উঠিয়ে নেয় কয়েকজন দুর্বৃত্ত। পরে জামশা বাজারে হায়েস গাড়িটি যানজটে পড়লে হায়েসে থাকা ওই ব্যবসায়ীর চিৎকারে গাড়িটি আটক করে স্থানীয়রা। এর মধ্যেই দুই-তিনজন ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১০০ ভরি সোনা নিয়ে সটকে যায় ২/৩ জন দুর্বৃত্ত।

শনিবার (১ জুন) সকাল ১০টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনাস্থল থেকে ৫ দুর্বৃত্তকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় সিংগাইর থানা পুলিশ।

আটক ব্যক্তিরা হলেন, ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার মিরাজুল শেখ (২৮), মো. সম্রাট (২৮), পাবনার আটঘরিয়ার আমিজুদ্দিন (৫০), হায়েসের চালক জানিব (৬২) ও নগরকান্দার তালমা এলাকার মো. শামিম (৪৪)।

জানা যায়, ঢাকা জেলার দোহার থেকে ১০০ ভরি সোনা নিয়ে দোহারের জয়পাড়া বাজারের ‘নির্ঝর অলংকার নিকেতন’-এর মালিক সুমন বৈদ্য একটি অটোরিকশায় মানিকগঞ্জে যাচ্ছিলেন। পথে নবাবগঞ্জের নয়নশ্রী এলাকা থেকে একটি মাইক্রোবাস তার পিছু নেয়। সুমনের অটোরিকশাটি সিংগাইয়ের জামশা বাজারের কাছে গেলে ওই গাড়ি থেকে পাঁচ থেকে ছয়জন নেমে র‍্যাবের সদস্য পরিচয় দিয়ে সুমনকে গাড়িতে তুলে।

এরপর সুমনকে বেঁধে দুর্বৃত্তরা তার কাছ থেকে স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়। গাড়িটি জামশা বাজার অতিক্রমের সময় যানজটে পড়ে। চলন্ত গাড়িতে চিৎকারের শব্দ শুনে স্থানীয় জনতা গাড়িটি ঘিরে ফেলে। এ সময় পরিস্থিতি বুঝে দুই-তিনজন সোনা নিয়ে পালিয়ে যান। বাকি পাঁচজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে জনতা।

সিংগাইর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক এসআই মোতালেব হোসেন বলেন, আটক ব্যক্তিদেরকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। এর বেশি কিছু তিনি জানেন না বলে মন্তব্য করেন।

সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল বলেন, ছিনতাই হওয়া সোনা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এ ঘটনায় আটক ব্যক্তিদের বিষয়ে অধিকতর খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

;

রংপুরে সবজি সংরক্ষণে হিমাগার ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণের দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন জাতীয় বাজেটে রংপুর অঞ্চলে আলুসহ সবজি সংরক্ষণে হিমাগার ও কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে কৃষক সংগ্রাম পরিষদ। হিমাগার না থাকায় প্রতিবছর সবজি পচে ১০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে রংপুর প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।

কৃষক সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট পলাশ কান্তি নাগের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তৃতা করেন- সংগঠনের সদস্য সবুজ রায়, আতোয়ার রহমান বাবু, স্বপন রায়, রেদোয়ান ফেরদৌস, মজিবার রহমান প্রমুখ।

মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বলেন, উত্তরাঞ্চল দেশের শস্য ভান্ডার বলে খ্যাত। এই অঞ্চলে শুধুমাত্র সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার না থাকায় প্রতিবছর উৎপাদিত সবজির ৩০ শতাংশ পচে নষ্ট হয়ে যায়। যার ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। দেশে প্রতিবছর সবজির চাহিদা ১ কোটি ৫২ লাখ টন। সরকারি হিমাগার না থাকায় পচে যাওয়ার আশঙ্কায় কৃষক পানির দরে সবজি বিক্রি করতে বাধ্য হয়।

কৃষক নেতারা বলেন, একদিকে সার, ডিজেল, কীটনাশকসহ উৎপাদনের উপকরণের মূল্যবৃদ্ধি অন্যদিকে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে কৃষক ধারাবাহিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। প্রতিবছর বাজেটে কৃষি খাতে বরাদ্দ ও ভর্তূকির পরিমাণ বৃদ্ধির পরিবর্তে কমানো হচ্ছে। কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা এবং সহজ শর্তে বিনাসুদে ঋণের ব্যবস্থা করা খুব জরুরি। এটা এখন সময়ের দাবি।

নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, দারিদ্র্যপীড়িত রংপুর অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কৃষিভিত্তিক শিল্প কলকারখানা স্থাপনের বিকল্প নেই। অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বরাদ্দ কমিয়ে উন্নয়ন বাজেটের ৪০ শতাংশ কৃষি খাতে বরাদ্দ করা প্রয়োজন। এসময় রংপুর অঞ্চলে আলুসহ সবজি সংরক্ষণের জন্য হিমাগার এবং কৃষিভিত্তিক শিল্প-কলকারখানা নির্মাণে বিশেষ বরাদ্দের জন্য সরকারের নিকট জোর দাবি জানান নেতারা।

সমাবেশ শেষে একটি মিছিল নগরীর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এতে রংপুর নগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকরা অংশ নেন।

;