রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখার আহ্বান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নিনা ভাসকুনলাতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ ছবি: পিআইডি

নিনা ভাসকুনলাতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা/ ছবি: পিআইডি

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের দ্রুত নিজ বাসভূমে ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিনল্যান্ডের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত নিনা ভাসকুনলাতি।

অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারকে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের চাপ অব্যাহত রাখতে হবে।’

বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে এ আহ্বান জানান তিনি।

সাক্ষাতের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থীর প্রবেশ এবং কক্সবাজারে আশ্রয় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের নাগরিকদের সংখ্যা বর্তমানে স্থানীয়দেরকেও ছাড়িয়ে গেছে।’

তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারের স্থানীয় জনগণ কেবল মানবতার স্বার্থে তাদের সব দুর্ভোগ বরণ করে নিয়েছে।’

ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত এ সময় বিগত নির্বাচনে বিপুল বিজয় অর্জন করে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানান।

তিনি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের চমকপ্রদ উন্নয়নেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন।

‘আপনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে চলছে,’ বলেন তিনি।

বাংলাদেশের বস্ত্র এবং জ্বালানি খাতে তার দেশের বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা বর্জ্য থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চাই।’

তিনি বলেন, ‘ফিনল্যান্ড বাংলাদেশের সঙ্গে শিক্ষা এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহী।’

বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থীর ফিনল্যান্ডে পড়াশোনার কথাও উল্লেখ করেন তিনি।

দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে ফিনল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত বলেন, দু’টি দেশের মধ্যে আগামী মে মাসে ফরেন অফিস কনসালটেন্সি অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ উচ্চ মানসম্পন্ন চামড়া এবং চামড়াজাত দ্রব্য প্রস্তুত করে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফিনল্যান্ড চাইলে এখান থেকে এসব পণ্য আমদানি করতে পারে।

দেশের সামগ্রিক উন্নয়নই তার সরকারের লক্ষ্য উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণে আমাদের সরকার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘চলতি অর্থবছরের শেষ নাগাদ জিডিপি বেড়ে ৮ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে আশা করছি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের সময়োচিত পদক্ষেপের কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।’

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন এবং ফিনল্যান্ডের অনারারী কনসাল জেনারেল আজিজ খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

   

সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • Font increase
  • Font Decrease

অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিন খানমের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-সহকারী পরিচালক বাদী হয়ে একই কার্যালয়ে দু’টি মামলা দায়ের করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ-সহকারী পরিচালক সবুজ হোসেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম কাস্টমসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রীকে সম্পদ বিবরণী চেয়ে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে নোটিশ দেয় দুদক। জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণী যাচাই-বাছাইয়ের পর জানা গেছে, ফেরদৌস ইয়াসমিন খানম ১ কোটি ৯২ লাখ ৬৫ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক। অপরদিকে, আবদুল বারিক ১ কোটি ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন তিনি।

জানা গেছে, আবদুল বারিক চট্টগ্রাম কাস্টমসে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে ১৯৯০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ পান। ২০১০ সালে তিনি রাজস্ব কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি লাভ করেন, আর অবসর নেন ২০১৪ সালে। কর্মরত থাকা অবস্থায় তিনি নিজের ও স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিনের নামে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীতে অঢেল সম্পদ গড়েন।

মামলায় আসামি করা হয় কাস্টমসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিন খানমকে।

;

চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

  • Font increase
  • Font Decrease

কেন্দ্র থেকে সব এজেন্টকে বের করে দেওয়া, ব্যালটে প্রকাশ্যে সিলমারা, ভুয়া এজেন্ট সাজিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী জেড এম আজাদ খান।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চাটখিল পৌরসভার নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তিনি।

চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী জেড এম আজাদ খানের অভিযোগ, মঙ্গলবার সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার পর ১৫ মিনিট শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে। এর পরই উপজেলার প্রত্যেকটি ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদেরকে জোরপূর্বক দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবিরের লোকজন জোরপূর্বক বের করে দেন। একই সময় বিভিন্ন কেন্দ্রে আনারস প্রতীকে ভুয়া এজেন্ট বসিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করা হয় এবং ভোটারদের কাছ থেকে ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে জোরপূর্বক দোয়াত কলম প্রতীকে সিল মারা হয়।

এছাড়া বিভিন্ন কেন্দ্রে দোয়াত কলম প্রতীকের লোকজন প্রিজাইডিং কর্মকর্তার সহায়তায় আগেই ব্যালট পেপারের সিল মেরে রেখেছেন। এ পরিস্থিতিতে তিনি ভোট বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

জেড এম আজাদ খানের অভিযোগ, ব্যালট পেপারে আগে সিল মারার কয়েকটি ভিডিও তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের লোকজনকে পাঠিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেছেন। কিন্তু তারা অভিযোগ অনুযায়ী কোন ব্যবস্থা নেননি। আজাদ খান জানান, তিনি শুধুমাত্র সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন প্রশাসনের কাছে, কিন্তু প্রশাসন সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই তিনি এই পাতানো নির্বাচন বাতিল দাবি করেন।

আজাদ খানের অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবিরের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।

প্রার্থীর অভিযোগ ও ভোট বর্জনের বিষয়ে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শামীম আরা বলেন, ভোট বর্জন প্রার্থীর একান্ত ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত । এ বিষয়ে তার কিছু বলার নেই। তবে একটি কেন্দ্রে আগে যে কয়টি ব্যালট পেপারে সিল মারা পাওয়া গেছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া কোন কেন্দ্র থেকে এজেন্টদেরকে বের করে দেওয়া কিংবা ভুয়া এজেন্ট বসিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারের সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ প্রার্থী তার কাছে করেননি। প্রার্থী যেসব অভিযোগ করেছেন সেগুলোর তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

;

ধর্মের নামে নারীদের পিছিয়ে রাখা যাবে না: রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেছেন, ধর্মের নামে নারীদের পিছিয়ে রাখা যাবে না। ইসলামে প্রথম নারী উদ্যোক্তা ছিলেন বিবি খাদিজা, যিনি নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় অনেক অবদান রেখে গেছেন। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগের কথা অবিস্মরণীয়!

মঙ্গলবার (২১ মে) রাজশাহীর গরীর একটি কনভেনশন সেন্টারে তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্পের আওতায় উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বঙ্গবন্ধুর পর দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আসলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। বঙ্গবন্ধু যেসব স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই সব স্বপ্ন পূরণে শেখ হাসিনা কাজ করে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা তাঁরই স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন।

দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, নারীর অগ্রযাত্রায় ও ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন এবং গৃহীত এসব পদক্ষেপের কারণে তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন।

এ সময় কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আগে নারীদের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

রাজশাহী জাতীয় মহিলা সংস্থার সভাপতি মর্জিনা পারভীনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন, ‘তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রভাষ চন্দ্র রায়, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. মোহা. মাইনুল হক প্রমুখ।

কর্মশালা শেষে অতিথিবৃন্দ জাতীয় মহিলা সংস্থার অধীনে পরিচালিত বিভিন্ন ট্রেডে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন।

;

পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে: কৃষিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, মানুষ, উদ্ভিদ এবং প্রতিটি জীবের জন্য নিরাপদ পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

মঙ্গলবার (২১ মে) ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বিশ্ব ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট যৌথভাবে চলমান ১০ম ওয়ার্ল্ড ওয়াটার ফোরামের ‘ওয়াটার ফর দ্য শেয়ার্ড প্রসপারিটি’ শীর্ষক সেশনে তিনি এ কথা বলেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে জনসংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে আবাদি জমি কমছে। টেকসই উন্নয়ন ও সকল মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পানি অপরিহার্য। সেজন্য, আমাদের সকলকে পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে। বিশ্বব্যাপী সকল অংশীজনের সম্মিলিত আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতার মাধ্যমেই এটি অর্জন করা সম্ভব।

পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, কৃষিতে সেচ দক্ষতা বৃদ্ধি ও ধান চাষে পানির সাশ্রয়ী ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকারের নানামুখী উদ্যোগ এসময় তুলে ধরেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমরা কৃষিকাজে পানির অপচয় রোধ ও কৃষকের সেচ খরচ আরও কমাতে কাজ করে যাচ্ছি। ভূগর্ভস্থ পাইপের মাধ্যমে সেচ প্রদান ও ধান চাষে পর্যায়ক্রমে ভেজানো ও শুকানো (এডব্লিউডি) পদ্ধতির সম্প্রসারণ করা হচ্ছে।

;