অধিকাংশ প্রস্তাব পূরণ হয়নি, তবুও বাজেটে সন্তুষ্ট বিজিএমইএ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তৈরি পোশাক মালিক ও শ্রমিকদের বিভিন্ন সুবিধাসহ মোট ১১টি প্রস্তাব করা হলেও ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে মাত্র দুটি প্রস্তাবের আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে। তারপরও সন্তোষ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

রোববার (১৬ জুন) রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ সন্তুষ্টির কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ড. রুবানা হক। এ সময় পোশাক খাতে অতিরিক্ত বরাদ্দের দাবিও জানান তিনি। এর আগে গত ১৩ জুন প্রস্তাবিত বাজেটকে জনকল্যাণমুখী উল্লেখ করে জানান, বাজেটে তারা ৭০ শতাংশ খুশি।

বিজিএমইএ’র তথ্য মতে, পোশাক খাতের উন্নয়নে সংগঠনের পক্ষ থেকে যে ১১টি প্রস্তাব করা হয় তার মধ্যে সাতটি গৃহীত হয়নি, আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে দুটির এবং বাকি দুটির ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে:
পোশাক রফতানির ওপর ৫ শতাংশ হারে ভর্তুকির প্রস্তাব দেওয়া হলেও এক শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এটা কমপক্ষে ৩ শতাংশ করার দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া অগ্নি নিরাপত্তা সংক্রান্ত ৮টি পণ্যের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি করা হলেও ৫টি পণ্যের আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত প্রাকৃতিক গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ বিলের কর সম্পূর্ণ বাতিলের বিষয়টি বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিফলন ঘটেনি:
রফতানি খাতগুলোর জন্য ডলার প্রতি অতিরিক্ত ৫ টাকা হারে বিনিময় প্রণোদনার প্রস্তাব, অর্থ আইন-২০১৭ এর মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৩০ এর সংশোধনী বাতিল করা, রফতানির উৎসে কর ০.২৫ শতাংশ অপরিবর্তীত রাখা, করপোরেট ট্যাক্স ১২ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ করা, মুনাফার টাকা পুনরায় বিনিয়োগ করলে করের আওতামুক্ত রাখা, রফতানি বিলের ওপর ০.২ শতাংশ হারে স্ট্যাম্প শুল্ক অব্যাহতি দেওয়া, স্থানীয় বাজারের সব পণ্য ও সেবা ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখা এবং রফতানি ভ্যাটমুক্ত রাখা ও রিটার্ন দাখিল হতে অব্যাহতি, পোশাক খাতের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় স্কিম গঠন এবং সামাজিক নিরাপত্তা খাতে শ্রমিকদের অন্তর্ভুক্তিকরণ।

আশ্বাস দেওয়া হয়েছে:
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের লভ্যাংশের ওপর দ্বৈত কর পরিহার এবং পোশাক শিল্পের জন্য ব্যাংক সুদ হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনা।

   

মহাসড়ক পারাপারের সময় ট্রাকচাপায় আহত ইউপি সদস্যের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মহাসড়ক পারাপারের সময় ট্রাকচাপায় আহত এক ইউপি সদস্য গোপাল চন্দ্র চৌধুরী (৫৫) মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৬টার দিকে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

গোপাল চন্দ্র চৌধুরী মিরসরাই উপজেলার খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ।

জানা গেছে, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় রাস্তা পারাপারের সময় ট্রাকচাপায় মাথায় গুরুতর আহত গোপাল চন্দ্র চৌধুরী।

পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরে নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে তিনদিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর মারা যান তিনি।

খৈয়াছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুরুল আবছার জানান বলেন, শুক্রবার সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হন আমাদের ইউপি সদস্য গোপাল চন্দ্র চৌধুরী। পরে আজ (মঙ্গলবার) ভোর ৬টার দিকে নগরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

;

চসিকে সংযুক্ত হল ৪০ ময়লার কন্টেনার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে গতি আনয়নের লক্ষে চিটাগং ড্রাই ডক লিমিটেড (সিডিডিএল) থেকে ৪০টি ময়লার কন্টেনার কিনেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন৷

মঙ্গলবারর (২১ মে) দুপুরে টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ের রাস্তার সম্মুখে (বিন্নাঘাস এলাকা) চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর কাছে কন্টেনারগুলো হস্তান্তর করেন সিডিডিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমডোর মো. বেনজীর মাহমুদ৷

এছাড়া, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট করপোরেশনের (বিআরটিসি) ব্যবস্থাপক মো. মফিজ উদ্দিন চসিকের ৪টি বর্জ্য অপসারণে ব্যবহৃত গাড়ি সংস্কার করে চসিক মেয়রের কাছে হস্তান্তর করেন৷

অনুষ্ঠানে মেয়র বলেন, নগরীকে পরিচ্ছন্ন রাখতে আমরা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগ দিচ্ছি। এজন্য আমরা সরকারি প্রতিষ্ঠান সিডিডিএল থেকে উন্নতমানের ৪০টি উন্নতমানের কন্টেনার কিনেছি এবং বিআরটিসি থেকে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমে ব্যবহৃত গাড়ি সংস্কার করছি৷ এর ফলে পরিচ্ছন্ন কাজের মান বাড়বে, বাঁচবে চসিকের ব্যয়৷

'চসিকের পরিচ্ছন্ন কার্যক্রমের গতি বাড়াতে নানামুখী কার্যক্রম নেয়া হয়েছে। তবে, নগরবাসী পরিচ্ছন্ন চট্টগ্রাম চাইলেও এসটিএস স্থাপন করতে গেলে বিভিন্ন ধরনের বাধা প্রদান করেন। এজন্য আমরা ব্যয়বহুল হলেও আন্ডারগ্রাউন্ড এসটিএস করতে চাচ্ছি। বিদ্যমান দুটি ল্যান্ডফিল্ড পূর্ণ হয়ে আসায় ৫০ একর জায়গা ক্রয়ের চিন্তাও করছি। এছাড়া, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত একাধিক প্রস্তাব পেয়েছি। প্রস্তাবগুলো আমরা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিবে।'

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা লতিফুল হক কাজমি, কাউন্সিলর নুরুল হক, নিছার উদ্দিন মঞ্জু, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আকবর আলী, ম্যালেরিয়া ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা শরফুল ইসলাম মাহি, সহকারী প্রকৌশলী নাসিরুদ্দিন রিফাত, রুবেল চন্দ্র দাশ, সিডিডিএলের পক্ষে ক্যাপ্টেন আল আমীন চৌধুরী, ক্যাপ্টেন এম টি সাগর, ক্যাপ্টেন সাইফুল মুলক।

;

হাওর অঞ্চলে আবাসিক স্কুল নির্মাণের পরামর্শ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংসদীয় কমিটির বৈঠক

সংসদীয় কমিটির বৈঠক

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে সমানভাবে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য হাওর অঞ্চলে আবাসিক স্কুল নির্মাণ এবং প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতিসমূহ যথা সময়ে বাস্তবায়ন করার জন্য সুপারিশ করেছে সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে সংসদ ভবনে সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এই সুপারিশ করা হয়। মুহিবুর রহমান মানিকের সভাপতিত্ব বৈঠকে মো. মুজিবুল হক, কামাল আহমেদ মজুমদার, মুহম্মদ শফিকুর রহমান ও ওমর ফারুক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে যে সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন এখনও নির্মাণের আওতায় আসেনি, জরুরি ভিত্তিতে সেগুলো নির্মাণের পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।

সেই সাথে সারাদেশে সমানভাবে শিক্ষার আলো পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য অর্জনে হাওর অঞ্চলে আবাসিক স্কুল নির্মাণ এবং প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতিসমূহ যথা সময়ে বাস্তবায়ন করার জন্য কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয়।

রাজধানীসহ সারাদেশে জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন; বিশেষ করে পার্বত্য এলাকায় আদিবাসীদের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্কুল নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগস্ট যারা শহিদ হয়েছেন এবং সম্প্রতি ইরানের রাষ্ট্রপতি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রীসহ দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও গভীর শোক প্রকাশ করা হয়।

বৈঠকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, কারিগরি শিক্ষা ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, অধিদফতরের প্রধানগণসহ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

সবার সহযোগিতায় এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে চাই: তাপস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি-বেসরকারি সকল দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা এবং নগরবাসীর সহযোগিতা নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ঢাকাবাসীকে ডেঙ্গু রোগ হতে সুরক্ষিত রাখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

মঙ্গলবার (২১ মে) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ মিলনায়তনে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া রোগ প্রতিরোধে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আমরা কারো ওপর দায়ভার চাপাতে চাই না। কোন প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে দায়ী করতে চাই না। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনা করতে চাই। ঢাকাবাসীকে ডেঙ্গু রোগ হতে সুরক্ষিত রাখতে আমরা সবার সহযোগিতা নিয়ে এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে চাই।

স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ডেঙ্গু রোগীর সঠিক ও নির্ভুল তথ্য সরবরাহ করার অনুরোধ জানিয়ে মেয়র বলেন, ডেঙ্গু রোগীর সঠিক ও নির্ভুল তথ্য সরবরাহ করা হলে আমরা মাঠ পর্যায়ে আরও ফলপ্রসূ ও কার্যকর সেবা নিশ্চিত করতে পারব। যেমন, গত বছর আমাদেরকে অনেক রোগীর তথ্য দেওয়া হয়েছে কিন্তু আমরা যাচাই-বাছাই করে গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ৯ হাজার ৭৬৪ জন ডেঙ্গু রোগী পেয়েছি। এছাড়াও যারা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন আমাদেরকে শুধু তাদের তথ্য দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু যারা হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় চলে যাচ্ছেন তাদের তথ্য দেওয়া হচ্ছে না। তাদের তথ্যও অত্যন্ত জরুরি। কারণ যিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আছেন। আবার যিনি ডেঙ্গু রোগী কিন্তু বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় চলে যাচ্ছেন, তার তথ্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মেয়র এ সময় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে রাজউক প্রতিনিধির কাছে নির্মাণাধীন ভবনের তালিকা চেয়ে বলেন, আপনাদের কাছে নির্মাণাধীন ভবনের তালিকা থাকে।রিহ্যাবের বাইরেও অনেক ভবন নির্মাণ করা হয়। সেজন্য আপনারা যদি সেসব নির্মাণাধীন ভবনের তালিকাটা আমাদের কাছে সরবরাহ করেন, তাহলে আমরা যৌথভাবে অভিযানগুলো পরিচালনা করতে পারব।

জবাবে রাজউক পরিচালক বলেন, রাজউক আগামী ১০ দিনের মধ্যে নির্মাণাধীন ভবনের তালিকা সরবরাহ করা হবে।

অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের প্রতিনিধিকে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আমরা গতবারের ন্যায় এবারও আমাদের আওতাধীন এলাকার বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ একবার পরিষ্কার করে দিবো। কিন্তু পরবর্তীতে যদি আপনারা সপ্তাহে একদিন শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার ব্যবস্থা করেন তাহলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম আরও সহজ হবে। এতে করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যেমন সচেতনতা সৃষ্টি হবে তেমনি বিদ্যালয় প্রাঙ্গণও নিরাপদ থাকবে।

অনুষ্ঠানে রিহ্যাব প্রতিনিধি জানান, এখন থেকে করপোরেশনের অভিযানকালে রিহ্যাব থেকে প্রতিনিধি দেওয়া হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, ঢাকা বিভাগের ডিআইজি প্রিজন মো. আলতাব হোসাইন, করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, বর্ডার গার্ড হাসপাতাল ঢাকার পরিচালক লে. কর্ণেল শফিউল আশরাফ রুবেল, রাজউক পরিচালক শামসুল হক, ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের পরিচালক মো. হাফিজ আহমেদ, বাংলাদেশ বেতারের উপ-পরিচালক মাহফুজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও ঢাকা ওয়াসা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ রেলওয়ে, মাউশিসহ সংশ্লিষ্ট অংশীদার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

;