মিন্নিকে অভিযুক্ত করে কাকে আড়াল করা হচ্ছে!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি | ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি | ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার রহস্যের কূল-কিনারা পাচ্ছে না পুলিশ। গত ২ জুলাই মামলার প্রধান আসামি সাব্বির আহমেদ ওরফে নয়ন বন্ড বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। এর একদিন পর গ্রেফতার হন মামলার দ্বিতীয় আসামি রিফাত ফরাজী। তার ১৫ দিন পর গত মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) মামলার প্রধান সাক্ষী রিফাতের স্ত্রী মিন্নিকে গ্রেফতার করেছে বরগুনা জেলা ও সদর থানা পুলিশ।

গ্রেফতার আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। পুলিশ বলছে, রিফাত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মিন্নির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এ জন্যই রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।

এদিকে মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলছেন, মিন্নিকে গ্রেফতার করে হত্যাকাণ্ডের মূল ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা হচ্ছে। বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে তিনি বলেন, মিন্নিকে আলোচনায় এনে এই হত্যাকাণ্ডের পিছনে যারা আছেন তাদের আড়াল করা হচ্ছে।

বিশেষ করে কোন একজন ব্যক্তিকে বাঁচানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন মিন্নির বাবা। তার ধারণা, এ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে খোদ রিফাতের বাবা দুলাল শরিফ ও নয়ন বন্ডের মা সাহিদা বেগমকে।

মোজাম্মেল হোসেন কিশোর আরও বলেন, রিফাতের বাবা কয়েকদিন আগে পর্যন্তও আমার মেয়ের নামে প্রসংশা করে বেড়িয়েছেন। মিন্নিই একমাত্র মানুষ যে শেষ পর্যন্ত তার ছেলেকে বাঁচাতে চেয়েছে। হঠাৎ কী এমন হলো যার কারণে প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে মিন্নিকে গ্রেফতারের দাবি জানান তিনি। তার পরই পুলিশ মিন্নিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গ্রেফতার করল।

মিন্নির বাবা আরও বলেন, মিন্নিকে গ্রেফতারের ৩ দিন আগে বন্দুকযুদ্ধের পর উধাও হয়ে যাওয়া নয়ন বন্ডের মা বাড়ি ফিরে আসেন। তিনি বাড়িতে ফিরলে সেই রাতে বরগুনা সদর থানা পুলিশ তাদের বাড়িতে অভিযান চালায়। সে সময় নয়ন বন্ডের মা মিন্নি সম্পর্কে পুলিশকে নানারকম মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সূত্রে জানা যায়, নয়নের মা পুলিশকে বলেছেন— তাদের বাড়িতে মিন্নির যাতায়াত ছিল। এমনকি মিন্নির ব্যবহারের অনেক কিছুই তার ঘরে রয়েছে।

এদিকে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রিফাতের বাবার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের পরের দিন ১৪ জুলাই হঠাৎ মিন্নিকে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন হয় বরগুনায়। সেখানে প্ল্যাকার্ড হাতে ‘মিন্নির ফাঁসি চাই’ দাবিতে রাজনৈতিক লোকের আনাগোনা দেখা যায়।

তবে সূত্র বলছে, নয়নের মায়ের হঠাৎ করে মিন্নি সম্পর্কে অভিযোগ দেওয়া, প্রেসক্লাবে রিফাতের বাবার সংবাদ সম্মেলন, মিন্নির ফাঁসির দাবিতে বরগুনায় মানববন্ধনের নেপথ্যে রয়েছেন স্থানীয় এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ। এমনকি তিনি নিজেই ওই মানববন্ধনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

বিষয়টি অবশ্য অস্বীকার করেননি সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর পুত্র সুনাম দেবনাথ। বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে তিনি বলেন, এমন হত্যাকাণ্ড যেন আর না ঘটে। সে জন্য প্রকৃত দোষীদের শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। কেউ যেন দোষী হওয়ার পরও আইনের হাত থেকে পালিয়ে বাঁচতে না পারে। তাই আমরা সঠিক বিচারের দাবিতে সোচ্চার।

সারাসরি হত্যায় অংশ না নেওয়ার পরও শুধু মিন্নির ফাঁসির দাবিতে তিনি সোচ্চার কেন? এমন প্রশ্নে কোন জবাব দেননি এমপিপুত্র সুনাম দেবনাথ।

অন্যদিকে মিন্নির গ্রেফতার ও রিমান্ডের অনুমতির পর নতুন করে মামলার মোড় নিয়েছে। তাতে প্রকাশ্যে যারা রিফাতকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সেই সন্ত্রাসীদের গডফাদারের নাম আড়াল হয়ে পড়ছে। আর এই সুযোগটা নিচ্ছেন ক্ষমতাশালী গডফাদাররা, অভিযোগ তুলছেন মিন্নির বাবা।

মিন্নিকে গ্রেফতার করে নয়ন বন্ড-রিফাত ফরাজীর মত সন্ত্রাসীদের গডফাদার সম্পর্কে জানা যাবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে, বরগুনার পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, নয়ন বন্ড, রিফাত ফরাজীর গডফাদারদের তথ্য মিন্নির কাছে না পাওয়া গেলেও ঘটনার সঙ্গে মিন্নির সংশ্লিষ্টতা জানা যাবে। যেটা এই হত্যা মামলার তদন্ত্যের জন্য জরুরি।

মামলার এজাহারভুক্ত ছয় আসামিসহ ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ১০ জন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। মামলার দুই নম্বর আসামি রিফাত ফরাজীসহ বাকি তিন আসামি এখনো রিমান্ডে আছেন। মামলার এজাহারভুক্ত ৫ আসামি এখনো গ্রেফতার হয়নি। পুলিশ সুপার মারুফ হোসেন বলছেন, তাদের গ্রেফতারের চেষ্টাও চলছে।

তবে এখন পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ খুঁজে বের করতে পারেনি পুলিশ।

   

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়ক দুর্ঘটনায় জিয়ারুল হক (৫০) নামের এক বাইসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০টার দিকে জীবননগর-যশোর আঞ্চলিক মহাসড়কের বাঁকা ব্রিকস ফিল্ড নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জিয়ারুল হক জীবননগর উপজেলার মিনাজপুর গ্রামের মৃত জহির মণ্ডলের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে বাইসাইকেলযোগে জীবননগর বাজারে যাচ্ছিলেন জিয়ারুল হক। পথের মধ্যে বাঁকা ব্রিকস ফিল্ড নামক স্থানে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটরচালিত পাখিভ্যানের সাথে ধাক্কা লাগে। এসময় জিয়ারুল সড়কের ওপর ছিটকে পড়ে মারাত্মক জখম হন। পরে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মোস্তাফিজুর রহমান সুজন বার্তা২৪.কমকে জানান, আমরা হাসপাতালে তাকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি।

জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম জাবিদ হাসান বার্তা২৪.কমকে জানান, সকালে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। পরিবারের সদস্যরা মরদেহ বাড়িতে নিয়ে গেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ ফোর্স পাঠানো হয়েছে। সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

;

সাতক্ষীরায় ট্রাক চাপায় বৃদ্ধ ভ্যান চালক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার বিনেরপোতা এলাকায় ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মো. কুদ্দুস গাজী (৭১) নামের এক বৃদ্ধ ভ্যান চালক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে সদর উপজেলাধীন সাতক্ষীরা-খুলনা মহাসড়কের বিনেরপোতা বাজারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত ভ্যান চালক মো. কুদ্দুস গাজী (৭১) সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিনেরপোতা গ্রামের মৃত রূপচাঁদ গাজীর ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শী বিনেরপোতা বাজারের মাছ ব্যবসায়ী সঞ্জয় কুমার জানান, কুদ্দুস গাজী প্রতিদিন ফজরের নামাজ পড়ার পর ভ্যান নিয়ে যাত্রী পরিবহনে বের হন। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে কুদ্দুস গাজী বিনেরপোতা বাজারের কাছে রাস্তার ধারে ভ্যান রেখে ভ্যানের উপর বসে চা খাচ্ছিলেন। এ সময় সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা খুলনাগামী দ্রুতগতির একটি ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় কুদ্দুস গাজীকে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

;

নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যুদ্ধ-সংঘাতের কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট চলছে। বাংলাদেশও তার প্রভাবমুক্ত নয়। নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

৬ তারিখে বাজেট প্রদানের ঘোষণা দিয়ে সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা ৬ তারিখে বাজেট দেবো। বাজেট আমরা ঠিক মতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে, সেটা পরবর্তীতে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়। হাট বারের বাইরে কিছু পাওয়া যেত না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে। আমাদের গ্রামের বাজার পাটগাতি থেকে ঈদের আগে ২০০ ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প কলকারখানা বাড়ছে।

তিনি বলেন, আগে যারা ক্ষমত্য় ছিল তারা ভোটচুরি ও ভোগ করায় ব্যস্ত ছিল। গণতান্ত্রিক ধারাবহিকতা ও দিক নির্দেশনা না থাকলে দেশ এগোতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্রামের মানুষ নাগরিক সুবিধা ভোগ করবে সে ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প কলকারখানা বাড়ছে। গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা চারবেলা খায়। হাট বারের বাইরে কিছু পাওয়া যেত না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমি আজ অর্থনীতি সমিতির প্রোগ্রামে আসছি। এখানে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। আমার কিন্তু তা নেই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেছি। অর্থনীতির সুক্ষ ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। এতটুকু বুঝি কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান থেকেই আমি এটা শেখেছি। তিনি তো বেশিরভাগ সময়ই জেলে থাকতেন। যতক্ষণ বাইরে থাকতেন। আমাদের সঙ্গে গল্প করতেন- কীভাবে তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে চান, কীভাবে গ্রামগুলোকে সাজাবেন।

;

হাতীবান্ধায় বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিপুল পরিমাণ ভারতীয় ফেনসিডিলসহ কুখ্যাত মাদক সম্রাট জয়নুল আবেদীন (৩৫)কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র‍্যাব।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় হাতীবান্ধা উপজেলার ভোটমারী বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃত জয়নাল আবেদীন হাতীবান্ধা উপজেলার পূর্ব বিছনদই গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে।

র‍্যাব জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংপুর র‍্যাব-১৩ এর একটি টহল দল সন্ধ্যা ৭টার দিকে ওই বাজারে অভিযান চালায়। এসময় যানবাহনের জন্য অপেক্ষায় থাকা জয়নুল আবেদীনকে তার সাথে থাকা ৪১০ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করা হয়।

র‍্যাব-১৩ এর মিডিয়া উইং এর উপ-পরিচালক স্কোয়াড্রন লিডার মাহমুদ বশির আহমেদ বার্তা ২৪ কমকে বলেন, নিয়মিত টহল চলাকালে গোপন সংবাদ পায় র‍্যাব। তার ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জয়নুল আবেদীনকে গ্রেফতার করা হয়। আটক জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে বলেও জানিয়েছে তিনি।

;