ঈদের আগে উত্তরাঞ্চলের বিপর্যস্ত রেলরুট সংস্কারে সংশয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রাজশাহী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তরাঞ্চলে বন্যায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে রেল যোগাযোগ। বন্ধ হয়ে গেছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধিকাংশ রুটে টেন চলাচলও।

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে- বিগত ১০ থেকে ১২ বছরে বন্যায় রেলরুট এমন ক্ষতির মুখে পড়েনি। বিপর্যস্ত রেলপথ ঈদের আগে সংস্কার করা নিয়ে মন্ত্রণালয়ের চাপ থাকলেও এটি প্রায় অসম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) খোন্দকার শহিদুল ইসলাম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলের মানুষের ঈদযাত্রা স্বাভাবিক করতে রেলপথ চালু থাকা খুবই দরকার। এ ব্যাপারে মন্ত্রণালয় থেকে বারবার তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। তবে বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলছে। আমরা রেলরুটের ক্ষতি খোঁজ-খবর নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছি। সেখানে যে চিত্র উঠে এসেছে, তা বিগত ১০ বছরে হয়নি। তাই ঈদের আগে উত্তরাঞ্চলের রেলযোগাযোগ স্বাভাবিক করা প্রায় অসম্ভব। তবে চেষ্টার ত্রুটি রাখছি না আমরা।’

তিনি আরও বলেন, ‘গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের বিভিন্ন স্থানে রেললাইন বন্যার পানিতে পুরোপুরি তলিয়ে গেছে। কোথাও কোথাও রেল সড়ক ভেঙে স্রোতের তোড়ে ভেসে গেছে। আবার কোথাও কোথাও মাটি ও পাথরসহ রেলপথ দেবে গেছে। এমন অবস্থায় কয়েকটি স্টেশনের সঙ্গে ঢাকার সরাসরি রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। বিভিন্ন স্থানেও ট্রেন আটকাও পড়েছে। তবে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে ঈদের ছুটির আগেই রেললাইনগুলো সচল করার। এজন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন। ক্ষতিগ্রস্ত লাইন পুনঃস্থাপন করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/27/1564220591873.jpg

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, বন্যায় রেলওয়ের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে করা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে সাতটি রুট বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার চিত্র। এর মধ্যে রেলওয়ের বেনারপাড়া-বাদিয়াখালী (৩৬৮/০-৩৭৪/৪) সেকশনে রেললাইনের ওপর দিয়ে এখনো পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এই অবস্থায় বিভাগীয়ভাবে ছোট ছোট স্পটে মেরামত কাজ শুরু করা হয়েছে।

পুরোপুরি কাজ শেষ করতে আগামী ২৫ আগস্ট পর্যন্ত সময় লাগবে। অথচ ঈদের ছুটি শুরু হতে পারে আগামী ৯ বা ১০ আগস্ট। ফলে এই রুটে ঈদযাত্রীদের ট্রেনযাত্রায় বিঘ্ন ঘটবেই। ঈদের আগে এই রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের করা প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাদিয়াখালী রোড-ত্রিমোহনী জংশন স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে রেললাইন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঢাকা-লালমনিরহাট রুটে চলাচলকারী লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা-সান্তাহার-বগুড়া-বোনারপাড়া-কাউনিয়া-লালমনিরহাট রুটের বদলে ঢাকা-সান্তাহার-পার্বতীপুর-লালমনিরহাট রুট দিয়ে চলাচল করছে। একইভাবে রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা-সান্তাহার-বগুড়া-বোনারপাড়া-কাউনিয়া-রংপুর রুটের বদলে ঢাকা-সান্তাহার-পার্বতীপুর-রংপুর রুট দিয়ে যাতায়াত করছে।

আন্তঃনগর দোলনচাঁপা এক্সপ্রেস ট্রেনটি দিনাজপুর-সান্তাহার-দিনাজপুর রুটের বদলে দিনাজপুর-গাইবান্ধা-দিনাজপুর রুটে এবং আন্তঃনগর করতোয়া এক্সপ্রেস সান্তাহার-বুড়িমারী-সান্তাহারের বদলে সান্তাহার-বোনারপাড়া-সান্তাহার দিয়ে চলাচল করছে। আর পদ্মরাগ এক্সপ্রেস ট্রেনটি বন্যার কারণে বাদিয়াখালী স্টেশনে আটকা পড়ায় বন্ধ রয়েছে সান্তাহার-লালমনিরহাট-সান্তাহার রুটের ট্রেন চলাচল। পাঁচপীর-উলিপুর স্টেশনের মধ্যে রেললাইন পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ৪২১-৪২২ নম্বর লোকাল ট্রেন পার্বতীপুর-কুড়িগ্রাম-পার্বতীপুর ও ৪১৫-৪১৬ নম্বর লোকাল ট্রেন তিস্তা জংশন-কুড়িগ্রাম-তিস্তা জংশন রুটে চলাচল করছে।

একইভাবে বাদিয়াখালী-গাইবান্ধা রুটে রেললাইনের ওপর দিয়ে তীব্রভাবে স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত রুটগুলোর মধ্যে এই রুটটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৫টি স্থানে রেললাইনের নিচের মাটি, পাথর ও বালি সরে গিয়ে গভীর গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এই রুটের ৩৭৪/৪-৩৭৪/৬ সেকশনে রেলওয়ে লাইনের নিচ থেকে মাটি ও পাথর সরে গিয়ে ১৫০ ফুট দৈর্ঘ্যের ১৬ ফুট গভীর একটি গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। একই রুটের ৩৭৫/০-২ সেকশনে ১৫ ফুট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট ১০ ফুট গভীরতায় দু’টি গর্ত সৃষ্টি হয়। এছাড়া ৩৭৫/২-৪ ও ৩৭৬/০-৩৭৬/৪ সেকশনে ৫০০ ও ৬০০ ফুট দৈর্ঘ্যের দুটি ১৮ ফুট গভীরতায় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে।

   

মোহাম্মদপুরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে কিশোর গ্যাং লিডার আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর রায়েরবাজারের বোর্ডবাজার এলাকা থেকে ফরহাদ নামে এক কিশোর গ্যাং লিডারকে আটক করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত আটটার দিকে তাকে আটক করা হয়। তবে তাকে ছাড়িয়ে নিতে স্থানীয় যুবলীগ নেতারা নানাভাবে তদবির করছেন। এই ফরহাদ সাবেক এক কাউন্সিলের ঘনিষ্ঠ বলে জানা গেছে।

বিষয়টি ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের এসি মিজানুর রহমান আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, একজনকে আটক করা হয়েছে। আমি এখন বাহিরে। থানায় ফিরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে৷ তবে সেই যুবক কোন সাবেক কাউন্সিলের লোক জানি না। কেউ কোনো সুপারিশ করছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার বোর্ড ঘাট এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী বেগী নামে এক মহিলাকে আটক করতে যান। এসময় তাকে ছিনিয়ে নিতে ওই এলাকার কিশোর গ্যাং লিডার ফরহাদ ও ল্যাংড়া হাসানসহ বেশ কয়েকজন বাধা দেয়। পরে পুলিশ তাদের মধ্যে ফরহাদকে আটক করতে সক্ষম হলেও বাকীরা পালিয়ে যায়। এরপর তাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

আরও জানা গেছে, তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিতে শাহ আলম জীবন নামে এক যুবলীগ নেতা থানায় বসে আছেন। সাবেক এক কাউন্সিলর কিশোর গ্যাংয়ের এই লিডারকে ছাড়াতে জোর তদবীর করছে।

এসি মিজান আরও বলেন, আমরা কিশোর গ্যাং নির্মুলে কাজ করছি। ফরহাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা দেওয়া হয়েছে।

;

গাংনীতে ফের চেয়ারম্যান খালেক, বাকি পদে নতুন মুখ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ খালেক। ৫ হাজার ৪৩০ ভোটের ব্যবধানে তিনি জয়লাভ করেন। তবে ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এসেছে নতুন মুখ।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে দশটার দিকে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভা কক্ষে বেসরকারি এ ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারি রির্টার্নিং কর্মকর্তা।

চেয়ারম্যান পদে এমএ খালেক আনারস প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭২৩ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল (হেলিকপ্টার) পেয়েছেন ২৮ হাজার ২৯৩ ভোট। অপর প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল (ঘোড়া) ১৫ হাজার ৫৬০ ভোট এবং বিএনপির বহিস্কৃত নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো (কৈ মাছ) ৪ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন ফারুক হাসান। টিউবওয়েল প্রতীকে তিনি ৪৭ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি দেলোয়ার হোসেন মিঠু (তালা) প্রতীকে ৩২ হাজার ৬০৪ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়লাভ করেছেন নাছিমা খাতুন। ফুটবল প্রতীকে তিনি ৩৫ হাজার ৪০৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন (হাঁস) ৩২ হাজার ৮৫৭ ভোট পেয়েছেন।

;

খাগড়াছড়ির সদরে আওয়ামী লীগ ও বাকী দুইটিতে আঞ্চলিক সংগঠনের জয়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সদরে আওয়ামীলীগ ও পানছড়ি এবং দীঘিনালায় আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাতে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জোনায়েদ কবীর সোহাগ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

খাগড়াছড়ি সদরে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ৮ শ ২৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত কলম প্রতীকে পান ৮ হাজার ৫ শ ৬৫ ভোট।

অন্যদিকে, দীঘিনালায় উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. কাশেমকে হারিয়ে ৩৩ হাজার ২ শ ১৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান বিজয়ী হন আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত ধর্ম জ্যোতি চাকমা। পানছড়িতে ২৪ হাজার ৮ শ ৩২ ভোট পেয়ে কাপ পিরিচ প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আঞ্চলিক সংগঠন সমর্থিত চন্দ্র দেব চাকমা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মিটন চাকমা পান ১৬ হাজার ৩ শ ৫৭ ভোট।

;

নওগাঁয় ৩ উপজেলার চেয়ারম্যান পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর তিনটি উপজেলা পরিষদ ২য় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট গণনা শেষে মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে এগারো টার দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে বেসরকারিভাবে সাপাহার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মো. শাহাজান হোসেন মন্ডল। তিনি আনারস প্রতীকে ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ্ চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪হাজার ৫২৭ ভোট।

বেসরকারিভাবে পোরশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শাহ্ মনজুর মোরশেদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কাপ পিরিচ প্রতীকে ২৬হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মোল্লা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২২হাজার ৪৭৯ ভোট। এবং নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ফরিদ আহমেদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৩৩৯ ভোট। তারা তিন জনই বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন।

তারা তিন জনই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন। তারাই আবার নির্বাচিত হলেন। ফলে তাদের দখলেই থাকল উপজেলা পরিষদের চেয়ার।

বেসরকারিভাবে তাদের বিজয়ী ফলাফল ঘোষণা করেন স্ব স্ব উপজেলা সহকারী রিটার্নিং ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগণ।

এর আগে এদিন সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত জেলার সাপাহার, পোরশা এবং নিয়ামতপুরে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিকে সাপাহার উপজেলায় ভোট পড়েছে ৫৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ, পোরশা উপজেলায় ৬৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় ৪৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। বিষয়টি রাতে জেলা প্রশাসকের মিডিয়া সেলে এক বার্তার মাধ্যমে নিশ্চিত করেন জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা।

;