বর্ষায় শান্ত পদ্মা ফুঁসে উঠছে শরতে



স্টাফ করেসপন্ডেট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রাজশাহী
রাজশাহী পয়েন্টে পানি বাড়ছে পদ্মায়

রাজশাহী পয়েন্টে পানি বাড়ছে পদ্মায়

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের বর্ষায় খুব একটা পানি না বাড়লেও শরতের শুরুতে ফুঁসে উঠছে স্রোতস্বিনী পদ্মা। উজান থেকে ধেয়ে আসা পানিতে পদ্মা ফুলে-ফেঁপে উঠছে রাজশাহী পয়েন্টে। প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৩৪ সেন্টিমিটার পানি বাড়ছে।

শুক্রবার (২৩ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিপদসীমার মাত্র ২ দশমিক ২১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল পদ্মা।

রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বলছে, এবারের মৌসুমে বিলম্বিত বৃষ্টিপাত চলছে। আর আবহাওয়ার এমন আচরণ অব্যাহত থাকলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পানি কখনও কখনও বাড়বে কখনও কমবে। তাই এখনই উৎকণ্ঠিত না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের গেজ রিডার এনামুল হক জানান, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় রাজশাহী পয়েন্টে পদ্মায় পানির উচ্চতা ছিল ১৬ দশমিক ২৮ সেন্টিমিটার। প্রতিদিনই পদ্মায় পানি বাড়ছে, আগামী কয়েকদিন আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

রাজশাহীতে পদ্মার পানির বিপদসীমা ১৮ দশমিক ৫০ মিটার। বর্তমানে বিপদসীমার ২ দশমিক ৯৮ মিটার নিচ দিয়ে পদ্মার পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/24/1566609639573.jpg

এনামুল হক আরও জানান, বিগত ১৭ বছরে রাজশাহীতে পদ্মা নদীর পানি বিপদসীমা (১৮.৫০) অতিক্রম করেছে মাত্র দুই বার। এর মধ্যে ২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত টানা ৮ বছর রাজশাহীতে পদ্মার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেনি। কেবল ২০০৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর রাজশাহীতে পদ্মার সর্বোচ্চ উচ্চতা ছিল ১৮ দশমিক ৮৫ মিটার। এরপর ২০১৩ সালের ৭ সেপ্টেম্বর রাজশাহীতে পদ্মা বিপদসীমা অতিক্রম করেছিল। ওই বছর পদ্মার উচ্চতা দাঁড়িয়েছিল ১৮ দশমিক ৭০মিটার। এরপর পানি বাড়লেও আর এই রেকর্ড ভাঙেনি।

বিকেলে রাজশাহী শহর রক্ষা বাঁধ ঘুরে দেখা গেছে, নদীতে স্রোত বইতে শুরু করেছে। এর প্রভাবে রাজশাহী মহানগরীর বুলনপুর থেকে নবগঙ্গা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকায় একটু একটু করে পানি শহররক্ষা বাঁধ ছুঁতে শুরু করেছে। পানি বাড়ায় মহানগরীর বস্তি এলাকার মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।

এদিকে, নগরীর জিয়ানগরে নদীপাড় থেকে প্রায় ৩শ’ মিটার উত্তরে নির্মাণ হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সিলিকন সিটি’। গত বছরের ভাঙনে পাড়ের কিছু অংশ পড়েছিল। আবার যে হারে পানি বাড়ছে তাতে সেখানকার কাজও বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

নতুন করে পানি বাড়ায় হুমকির মুখে পড়তে পারে মহানগরীর শ্রীরামপুরের টি-বাঁধ এলাকা। ২০১৭ সালে ফাটল দেখা দেওয়ার পর জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানো হয়েছিল এই বাঁধের। গত বছরও জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে এখানে। পানির প্রবাহ ও স্রোতের গতিবেগে দেখে এবারও সেখানে ভাঙনের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/24/1566609681769.jpg
তবে রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ সাহিদুল আলম বলেন, গত ২ জুলাই রাজশাহীতে পদ্মার পানি হঠাৎ ১০ দশমিক ৭৮ সেন্টিমিটার বেড়ে দাঁড়িয়েছিল। এরপর থেকে পানি আবার কমতে শুরু করে। তবে ৭ জুলাই থেকে পানি আবার বাড়তে শুরু করে।

তিনি আরও বলেন, সবশেষ ২০ জুলাই পানির সর্বোচ্চ উচ্চতা হয় ১৫ দশমিক ৮৬ মিটার। তারপর থেকে পানি একটু একটু করে কমতে শুরু করে। কিন্তু বর্তমানে পদ্মায় পানির যেই প্রবাহ, তা দেখে ধারণা করা হচ্ছে পানি বাড়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। পুরো সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পদ্মার পানি কখনও বাড়বে আবার কখনও কমবে। তবে বিপদসীমা অতিক্রম করার আশঙ্কা এখনও কম।

প্রকৌশলী সাহিদুল আলম দাবি করেন, মহানগরীর পশ্চিমাংশে বুলনপুর থেকে পবার সোনাইকান্দি পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার বাঁধ সংরক্ষণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তাই বাঁধ নিয়ে নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।

   

কোটি টাকা ব্যায়েও আলোর মুখ দেখেনি বরিশালের ক্যান্সার হাসপাতাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল বিভাগীয় সদরে ১২৮ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মানাধীন ক্যান্সার, হৃদরোগ ও কিডনী হাসপাতাল ভবন নির্মানকাজ নির্ধারিত সময়ের এক বছরে মাত্র ৩৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে।

ব্যায় বৃদ্ধি করে ২০২৫ সালের জুনের মধ্যে পুরো প্রকল্প সম্পন্ন করার সময়সীমা বেঁধে দিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশন নির্দেশনা দিলেও বর্ধিত সে সময়ের মধ্যে প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। ক্যান্সার, হ্রদরোগ ও কিডনীর উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে দেশের সবগুলো বিভাগীয় সদরে ৮টি অনুরুপ হাসপাতাল নির্মানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সরকার। সে আলোকে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে একটি ১৭ তলা ভবন নির্মাণে গণপূর্ত অধিদপ্তরের সাথে ‘ মেসার্স বঙ্গ বিল্ডার্স ও মেসার্স খান বিল্ডার্স-জেভি নামের একটি যৌথ অংশিদারী প্রতিষ্ঠান চুক্তিপত্র সম্পাদন করে ২০২১ সালের ১৯ জুলাই। চুক্তি অনুযায়ী ২০২৩ সালের ১৮ জুলাই কাজ শেষ করার কথা।

কিন্তু চলতি বছরের ২২ মে পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির কাজের অগ্রগতি মাত্র ৩৫ ভাগ। ৪৬০ শয্যার এ হাসপাতাল ভবনটির জন্য ইতোমধ্যে নির্মান প্রতিষ্ঠানকে ২৮ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে বলে বরিশাল গণপূর্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। তবে নির্মান প্রতিষ্ঠানের বকেয়া এখন ১২ কোটি টাকাও বেশী। একটি সূত্রের মতে অর্থ বরাদ্দ না থাকায় কাজের গতি শ্লথ হয়ে গেছে। তবে গণপূর্ত অধিদপ্তরের মতে নির্মান প্রতিষ্ঠান চুক্তি অনুযায়ী কাজ সম্পাদন করতে পারেনি। ফলে তহবিলও আসেনি। তহবিলের জন্য মন্ত্রণালয়ে লেখা হয়েছে। খুব শিগগিরই তহবিল প্রাপ্তি সাপেক্ষে নির্মান প্রতিষ্ঠানকে অর্থ পরিশোধ করা হবে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, নির্মানাধীন ১৭তলা বরিশাল ক্যান্সার,হ্রদরোগ ও কিডনী হাসপাতাল ভবনটির মাত্র ৬তলা পর্যন্ত ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হয়েছে। ২-১ দিনের মধ্যে ৭তলার ছাদ ঢালাই সম্পন্ন হবে। আগামী দু বছরে অবশিষ্ট ১০তলা ঢালাই সহ পুরো ভবনটির নির্মানকাজ সম্পন্ন হবে কিনা সে ব্যপারে সংশয় রয়েছে খোদ গণপূর্তের কর্মকর্তাদের। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক প্রকৌশলী এ লক্ষ্যে সময়মত তহবিলের যোগানসহ নির্মান প্রতিষ্ঠানকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করার বিকল্প নেই বলে মনে করছেন। তবে দুটি বেজমেন্ট সহ ৭তলা পর্যন্ত ছাদ ঢালাইয়ের পরে ইতোমধ্যে নির্মান প্রতিষ্ঠানের ১২ কোটি টাকার বেশী বকেয়া পড়ে থাকাই অচলাবস্থার মূল কারণ বলে দাবি নির্মান প্রতিষ্ঠানের।

গত ২৯ এপ্রিল প্রকল্প ব্যায় বৃদ্ধি সহ বর্ধিত সময়সীমা সংক্রান্ত প্রস্তাবনা একনেক এর অনুমোদন লাভ করলেও এ সংক্রান্ত প্রশাসনিক অনুমোদন এখনো না মেলায় চলতি অর্থ বছরের অবশিষ্ট সময়ে তহবিলের সংস্থান নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে সংশোধিত ও বর্ধিত প্রকল্প ব্যায় ও সময়ে বরিশাল ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ হাসপাতাল ভবনের নির্মান কাজ সম্পন্ন নিয়ে সন্দেহ ক্রমশ দানা বাঁধছে। ১শ কোটি টাকার এ প্রকল্পটির মেয়াদ দু’বছর বৃদ্ধির সাথে প্রকল্প ব্যায়ও ১২৮ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।

এ ব্যাপারে বরিশাল গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, তহবিলের সংস্থান হলে বর্ধিত সময়সূচি অনুযায়ী কাজ শেষ করা সম্ভব। এ লক্ষে আমরা নির্মান প্রতিষ্ঠানকে সব ধরনের চাপ সৃষ্টি করব। তবে গত ২৯ এপ্রিল একনেক এর সভায় সংশোধিত প্রকল্পটি অনুমোদিত হলেও এখনো প্রশাসনিক অনুমোদন মেলেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।

উল্লেখ্য, বরিশাল ক্যান্সার, কিডনি ও হ্রদরোগ হাসপাতাল ভবনটিতে দুটি বেজমেন্ট ছাড়াও ২য় তলা থেকে ৭ম তলা পর্যন্ত ক্যান্সার ইউনিট, ৮ম তলা থেকে ১২ তলা পর্যন্ত কিডনি ইউনিট এবং ১৩ থেকে ১৭তলা পর্যন্ত হ্রদরোগ ইউনিট স্থাপনের কথা রয়েছে।

;

শার্শা উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া যশোরের শার্শায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল কম।

৩৭ হাজার ৫৭০ ভোটে শার্শা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দোয়াত কলম মার্কার সোহারব হোসেন। তিনি শার্শা উপজেলা যুবলীগের সেক্রেটারি ও সাবেক শার্শা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

সোহারবের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী শার্শা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আনারস মার্কার ওহিদুজ্জামান ওহিদুজ্জামান ওহিদ পেয়েছেন আনারস মার্কার ১২ হাজার ২৯১ ভোট।

মঙ্গলবার (২১ মে) ভোটগ্রহন শেষে রাত পৌনে ১১টায় শার্শা উপজেলা নির্বাচন কমিশনার (ইউএনও) নয়ন কুমার রাজবংশী এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

এদিকে ১৩ হাজার ৮৬৬ ভোটে নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন টিউবওয়েল মার্কার শাহরীন আলম। তিনি জেলা মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদক।।অপরদিকে ২২ হাজার ৯৮৭ পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন তালা মার্কার আব্দুর রহিম সরদার। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

এ উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ইভিএম-এ ভোটগ্রহণ হয়। ১০২ কেন্দ্রে ৮১৪ কক্ষে এদিন ভোট দেবেন ভোটাররা। উপজেলা টিতে মোট ভোটার ছিল ২ লাখ ৯৯ হাজার ১১১ জন।

;

মুক্তগাছায় টানা ২য় বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত আবদুল হাই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবদুল হাই আকন্দ।

মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে উপজেলার ১১৮ টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন মুক্তাগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রির্টানিং অফিসার মাহমুদা হাসান ।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৭ হাজার ২৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেনবীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই আকন্দ । নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাবেক ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.আরব আলী দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৩৮ ভোট।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো.জাহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৮২৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো.মাহমুদুল হাসান মুকুল মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ২৮২ ভোট।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমুন নাহার পদ্মফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৯৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইসরাত জাহান ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।

;

তৃতীয় লিঙ্গের মুন্নী আক্তার হলেন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন তৃতীয় লিঙ্গের মুন্নী আক্তার।

মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে ১১ টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা জাহিদ হাসান প্রিন্স বেসরকারি ভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

এ উপজেলায় মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন ৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গে মুন্নী আক্তার সেলাই মেশিন প্রতীকে ২৩ হাজার ৭৬৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাজেদা বেগম কলস প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২১ হাজার ১৮৪।

দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা জাহিদ হাসান প্রিন্স বার্তা২৪ ডট কম-কে বলেন, ৭৪ টি ভোট কেন্দ্রের মাধ্যমে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।

;