দশম সংসদের কোরাম সংকটে ক্ষতি ১৬৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি'র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

সংবাদ সম্মেলনে টিআইবি'র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দশম জাতীয় সংসদের ২৩ অধিবেশনে কোরাম সংকট ১৯৪ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। এই সময়ের অর্থমূল্য প্রায় ১৬৩ কোটি ৫৭ লাখ ৫৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। যা সম্পূর্ণভাবে অপচয় হয়েছে।

বুধবার (২৮ আগস্ট) রাজধানী ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে অবস্থিত ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।

দশম জাতীয় সংসদের প্রথম থেকে ২৩তম অধিবেশনের (জানুয়ারি ২০১৪-অক্টোবর ২০১৮) ওপর পরিচালিত 'পার্লামেন্টওয়াচ' নামক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়।

টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'কোরাম সংকট অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ের পর সংসদ অধিবেশন শুরু বা শেষ না হওয়ায় যে সময় ব্যয় হয় সেটাকেই কোরাম সংকট বলে অভিহিত করা হয়।'

বলা হয়, ২৩টি অধিবেশনে প্রতি কার্যদিবসে কোরাম সংকট অব্যাহত ছিল, প্রতি কার্যদিবসে গড় কোরাম সংকট বা সময় অপচয় ছিল ২৮ মিনিট। যা মোট ব্যয়কৃত সময়ের ১২ শতাংশ।

এছাড়া বাজেট ব্যতীত আইন প্রণয়নে ব্যয়কৃত সময় মোট অধিবেশনের ১১ শতাংশ। এর মধ্যে সরকারি দল ৬৭ শতাংশ, প্রধান বিরোধী দল ২২ শতাংশ সময় ব্যয় করেছে। মোট সময়ের প্রায় ২৪ শতাংশ বাজেটের জন্য ব্যয় হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি দল ৭৭ শতাংশ, বিরোধী দল ১৮ শতাংশ, অন্যান্য দল ৫ শতাংশ সময় ব্যয় করেছে।

তবে অষ্টম, নবম ও দশম সংসদের তুলনায় প্রতি কার্যদিবস হিসেবে গড় কোরাম সংকট কমেছে। অষ্টম সংসদে ছিল ৩৭ মিনিট, নবম সংসদে ৩২ মিনিট এবং দশম সংসদে ২৮ মিনিট।

গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, বোর্ড অফ ট্রাস্টিজের সদস্য সুলতানা কামাল,
টিআইবি'র নির্বাহী উপদেষ্টা অধ্যাপক সুমাইয়া খয়ের সহ অন্যান্য গবেষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

   

আজ থেকে ১০০ টাকায় তেল, ৭০ টাকায় চিনি দেবে টিসিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) আজ থেকে ভর্তুকি মূল্যে দেশব্যাপী এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের ভোক্তাদের জন্য চাল, ডাল, চিনি ও সয়াবিন তেল বিক্রি শুরু করবে ।

শনিবার (১ জুন) সংস্থাটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার মিরপুর-১১ পল্লবী শেখ ফজলুল হক মনি খেলার মাঠে এ বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। একজন কার্ডধারী ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও পাঁচ কেজি চাল কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা ও প্রতি কেজি চাল ৩০ টাকায় বিক্রি করবে টিসিবি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, মাসিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিক্রি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এতে জুন মাসে দেশব্যাপী এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্ন আয়ের ভোক্তা চাল, ডাল, চিনি ও সয়াবিন তেল বাজার মূল্যের চেয়ে কম দামে কিনতে পারবেন। এই পণ্যগুলো ক্রেতারা টিসিবির নির্ধারিত ডিলারদের দোকান কিংবা নির্ধারিত বিক্রয় স্থান থেকে কিনতে পারবেন। এই বিক্রি কার্যক্রমে সিটি করপোরেশন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সার্বিক সহযোগিতা করবে।

;

ব্যবসায়ীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে টাকা দাবি, গ্রেফতার ৪



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে এক নারীকে দিয়ে কৌশলী ফাঁদ ফেলে টাঙ্গাইলের এক জুট ব্যবসায়ীকে বাসায় ডেকে এনে নগ্ন ভিডিও ধারণ করে লাখ টাকা দাবির অভিযোগে চার জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১ জুন) সকালে কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে গত ৩১ মে রাত সাড়ে ৮টা থেকে ১টা পর্যন্ত সময়ে এ ঘটনা ঘটায় অভিযুক্তরা। পরে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ি আমিনুল ইসলাম একই রাতে জিম্মি করে মারধর ও বলপূর্বক সম্পত্তি ছিনিয়ে নেওয়ার কথা উল্লেখ করে কর্ণফুলী থানায় ৪ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।

গ্রেফতার চারজন হলেন- কর্ণফুলীর শিকলবাহা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের এস আলম গলির ভাড়াটিয়া মোহাম্মদ হোসেনের স্ত্রী পারভীন আক্তার ববি (৩৪), শিকলবাহা ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হিরার বাড়ীর মো. ওসমান গণির ছেলে মো. সাইফুল ইসলাম প্রকাশ সানি (২৪), শিকলবাহা ৩ নম্বর ওয়ার্ড আমশাপাড়ার মৃত আব্দুস সালামের ছেলে মোহাম্মদ জসিম প্রকাশ আব্দুল কাদের প্রকাশ আদিল (২৭) ও শিকলবাহা বিল্লা পাড়ার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে মো. ইমরান (২৭)। এদের মধ্যে পারভীনের নিজ বাড়ি নগরীর ফিরিঙ্গিবাজার এলাকার।

পুলিশ ও মামলার সূত্রে জানা যায়, আমিনুল ইসলাম পেশায় একজন জুট ব্যবসায়ী। আসামি পারভীন আক্তার ববির সাথে এক বছর আগে তার মুঠোফোনে পরিচয়। সেই সুবাদে ববি বিভিন্ন সময় আমিনুলকে ফোন করে নানা সমস্যার কথা জানিয়ে সাহায্য সহযোগিতা চাইতেন। আমিনুলও সরল বিশ্বাসে সাধ্যমতো চেষ্টা করতেন। গত ৩১ মে দুপুর ২টার সময় ববি ফোন করে বলে তার ছেলে খুব অসুস্থ্য কিছু টাকা পাঠাতে। আমিনুল ব্যবসার কাজে ঢাকা হতে চট্টগ্রাম আসার পথে কুমিল্লা থেকে ৫০০ টাকা বিকাশ করেন। তার কিছুক্ষণ পরে আবারো ফোন করে বলেন, বাসায় এসে তাকে এবং তার ছেলেকে দেখে যেতে।

সন্ধ্যা ৬টার দিকে চট্টগ্রাম এসে আমিনুল ব্যবসায়িক কাজ শেষে ববির কথামতো রাত সাড়ে ৮টায় বাসায় যান। এর আগে ববি ম‍ইজ্যারটেক হতে তাকে রিসিভ করেন। বাসায় গিয়ে দেখেন ববির কোন ছেলে নেই সে একা। তার ১০ মিনিট পর হঠাৎ সানি, আদিল ও ইমরান এসে আমিনুলকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। এমনকি তাকে আটক করে জোরপূর্বক রুমে নিয়ে মারধর করে জামা কাপড় খুলে ববির সাথে নগ্ন ছবি তোলেন।

পরে জানায় এক লাখ টাকা না দিলে ছবিগুলো পরিবারের কাছে পাঠিয়ে দেবেন। হুমকি দিয়ে চাঁদা দাবি করেন। আমিনুল টাকা দিতে অস্বীকার করলে এরা লাঠি দিয়ে মারধর করেন। আমিনুলের কাছে থাকা ৭ হাজার ৫২০ টাকা, ইনফিনিক্স মোবাইল, ব্র্যাক ব্যাংকের এটিএম কার্ড তারা ছিনিয়ে নেন।

এক পর্যায়ে ননজুড়িসিয়াল স্ট্যাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর ও ব্যাগে থাকা এক্সিম ব্যাংকের ৩টি চেক নিয়ে আমিনুলকে তারা একটি সিএনজি গাড়িতে করে শিকলবাহা ইউনিয়নের বলফুল ফ্যাক্টরির সামনে বিলের মাঝে নিয়ে হাত-পা বেঁধে রেখে চলে যান। পরে কোন রকমে সেখান থেকে থানা পুলিশের আশ্রয় নেন।

কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহির হোসেন বলেন, ভিকটিমের অভিযোগ পেয়ে রাতেই অভিযান পরিচালনা করে সকালের দিকে অভিযুক্ত চক্রদের ৪ জনকে গ্রেফতার করি। আসামিদের হেফাজত থেকে ভিকটিমের টাকা, চেক, স্ট্যাম্প, মোবাইলসহ একটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে আসামিদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

;

ফেনীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণে অনন্য উদ্যোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর ফুলগাজীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া উপজেলার জগতপুরের গ্রামের ৪৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম সম্বলিত ফলক স্থাপন করা হয়েছে।

শনিবার (১ জুন) বিকালে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিতে নির্মিত ফলকের উদ্বোধনে প্রধান অতিথি ছিলেন ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী নাসিম।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাকের হোসেন নামে এলাকার একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা এবং মরহুম আনোয়ার উল্ল্যাহ ভূঞার পরিবার এটি বাস্তবায়ন করেছেন।

এ ব্যাপারে ফেনী জেলা বিএমএ সভাপতি অধ্যাপক ডা. সাহেদুল ইসলাম কাওসার জানান, বীরমুক্তিযোদ্ধারা ফলক নির্মাণে আমাদের পরিবারের কাছে ভূমি চেয়েছিল। আমরা সানন্দে সে সুযোগ গ্রহণ করেছি। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতি সংরক্ষণে ভূমিকা রাখার সুযোগ পেয়ে আমাদের পরিবার কৃতজ্ঞ।

স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা এবাদউল্লাহ ভুঞা জানান, ৪৬ জনের মধ্যে বর্তমানে ২২ জন মুক্তিযোদ্ধা জীবিত রয়েছেন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও জেলা পরিষদ সদস্য সৈয়দ সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল বশর মজুমদার তপন, ফুলগাজী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ হারুন মজুমদার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) তানিয়া ভূঁইয়া, বিএমএ ফেনী জেলা সভাপতি ডাঃ সাহেদুল ইসলাম কাওসারসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণমান্য ব্যক্তিরা।

এসময় বক্তব্যে আলাউদ্দিন নাসিম বলেন, শিক্ষা-দীক্ষায় উন্নত, অর্থনৈতিক দিক থেকে শক্তিশালী ফুলগাজীর জগতপুর গ্রামের মতো আরেকটি দেশে বিরল। এই গ্রামেই ৪৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন, যারা মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে দেশের জন্য লড়াই করে অবদান রেখেছেন, যা নিয়ে গর্ব করা যায়।

অনুষ্ঠানে আলাউদ্দিন নাসিম আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছে। হানাদার বাহিনী ফুলগাজী এলাকা দখল করতে বেগ পেতে হয়েছে এবং এবং সারা বাংলাদেশে এই অঞ্চলটি হানাদারবাহিনী থেকে সর্বপ্রথম মুক্ত করে বীর মুক্তিযোদ্ধারা। ৬ ডিসেম্বর ফেনী মুক্ত হলেও ফেনীর উত্তরাঞ্চল মুক্ত হয় ২ ডিসেম্বর।

;

ডেমরায় স্টিল মিলে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৭



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ডেমরায় বাঁশেরপুল জহির স্টিল অ্যান্ড রুলিং মিলে বিস্ফোরণে ৭ জন আহত ও দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়েছে।

আহতরা হলেন,তরিকুল ইসলাম (৩২),সুজন (২৫),আমিনুল ইসলাম(২৫),রনি (৩০) কাঞ্চন (২৮),দিপন দাস (৩০) মোঃ শফিকুল ইসলাম (২৭)।

শনিবার (১ জুন) রাত সোয়া ৮টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল তিন জনকে ভর্তি করা হয় ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্নে চার জনকে ভর্তি করা হয়েছে।

তাদেরকে নিয়ে আসা জহির স্টিল মিলের সুপারভাইজার মো. সাকিব খান জানান, রাতে ওই মিলে গিয়ার নামে যন্ত্রে ত্রুটি দেখা দেয়। মেকানিক্যাল টিম মেরামত করার সময় গিয়ার যন্ত্রটির বিস্ফোরণে সাতজন দগ্ধ আহত হয়। পরে দ্রুত তাদের ৭ জনকে নিয়ে আসলে শেখ হাসিনার জাতীয় বার্নে ও ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে।

তিনি জানান, তাদের মেশিনের গরম পানি মবিল ও মেশিনের যন্ত্রাংশের আঘাতে আহত ও দগ্ধ হয়।

এ বিষয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো: বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,ডেমরা একটি স্টিল মিল থেকে দগ্ধ ও আহত হয়ে ৭জন ঢাকা মেডিকেলে এসেছে।তাদের মধ্যে চারজনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বানে ও তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।

;