ধর্মঘট ছেড়ে সড়কে বাস নামিয়েছেন শ্রমিকরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রাজশাহী
ধর্মঘট ছেড়ে সড়কে বাস নামিয়েছেন শ্রমিকরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ধর্মঘট ছেড়ে সড়কে বাস নামিয়েছেন শ্রমিকরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুন সড়ক পরিবহন আইন সংশোধনের দাবিতে রাজশাহীতে এক দিন বন্ধ রাখার পর মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) থেকে আবার রাস্তায় বাস নামিয়েছেন শ্রমিকরা। সকাল থেকে রাজশাহী নগরীর বাস টার্মিনালগুলো থেকে বিভিন্ন রুটে বাস ছেড়ে যেতে দেখা গেছে। তবে এখনও অনেকে বাস বন্ধ রেখেছেন।

রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, আমরা সোমবারের ধর্মঘটও সমর্থন করিনি। শ্রমিকদের বলা হয়েছে, কাগজপত্র কাছে রেখে গাড়ি চালাতে। আজ (মঙ্গলবার) তারা রাস্তায় বাস নামিয়েছেন, সব রুটে বাস চলছে। তবে যাদের কাগজপত্র ও গাড়ির ফিটনেস ঠিক নেই, তারা জরিমানার ভয়ে রাস্তায় গাড়ি নামাননি। সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

মঙ্গলবার সকালে নগরীর শিরোইল বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, রাজশাহী থেকে যাত্রীদের নিয়ে দেশের বিভিন্ন রুটে বাস ছেড়ে যাচ্ছে। যথাসময়ে ঢাকাসহ সব রুটে বাস চলাচল করছে। বাস চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায় খুশি যাত্রীরা। তবে চালক ও শ্রমিকদের মধ্যে নতুন আইন অনুযায়ী জরিমানা ভয় কাজ করছে।

রাজশাহী থেকে সাতক্ষীরাগামী জনি পরিবহনের চালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমার নিজের কাগজপত্র সব ঠিক আছে, গাড়ি চালাতে আমার কোনো সমস্যা নেই। কালও (সোমবার) আমি গাড়ি চালিয়েছি। তবে দুপুরে রাজশাহী এসে গাড়ি আর ছাড়তে দেয়নি। আমার মনে হয়, যাদের কাগজ নেই, দ্রুত করে নেওয়া উচিত। কারণ আইন যেহেতু পাস হয়ে গেছে, এখন মানতেই হবে।

ধর্মঘট ছেড়ে সড়কে বাস নামিয়েছেন শ্রমিকরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

তবে রাজশাহী থেকে নওগাঁগামী আকিব পরিবহনের চালক হামিদুল বলেন, আইনটা বড্ড কড়া হয়ে গেছে। চালকরাও তো মানুষ, ভুল-ত্রুটি হতে পারে। আর দুর্ঘটনা তো দুর্ঘটনই। কোনো চালক ইচ্ছে করে দুর্ঘটনা ঘটান না। তাই চালকদের বিষয়টি বিবেচনা করে আইনটা আরেকটু শিথিল করলে ভালো হয়। আমরা আশা করছি, শ্রমিক নেতারা সরকারের মন্ত্রীদের সঙ্গে বসে একটা সমাধান করবেন।

   

বরিশালে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী ও অংশীজনের সাথে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ ও উন্নয়ন সাংবাদিকতা’ শীর্ষক ঘণ্টাব্যাপী মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩) এপ্রিল নগরীর বিএম কলেজ রোডস্থ বরিশাল বিভাগীয় গণগ্রন্থাগার সম্মেলন কক্ষে আঞ্চলিক তথ্য অফিস, পিআইডি, বরিশাল কার্যালয়ের আয়োজনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জাবেদ ইকবাল ডিপিআইও, পিআইডি বরিশাল এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন- বরিশাল সরকারি বিএম কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. আমিনুল হক।

এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- বরিশাল জেলা তথ্য অফিস পরিচালক মো. রিয়াদুল ইসলাম, মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে স্থানীয় বিপ্লবী বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আলম ফরিদ, বরিশাল প্রেসক্লাব দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি কাজী আল মামুন, বরিশাল মেট্রোপলিটন প্রেস ক্লাব সভাপতি কাজী আবুল আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি সাধারণ সম্পাদক ও বৈশাখি টিভি প্রতিনিধি মিথুন সাহা, যমুনা টিভি বরিশাল ব্যুরো কাউসার হোসেন, বাসস প্রতিনিধি দেবব্রত দত্ত ফিল্ম, মেট্রোপলিটন প্রেসক্লাবসহ সভাপতি প্রিন্স প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় অতিথিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী ‘৪১ সালে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ করার ঘোষণাই দেননি তিনি। এর বাস্তবায়নের জন্য সকল পর্যায়ে তিনি কাজ করে যাচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশ অর্জিত হলে সেই সাথে এদেশের গণমাধ্যমকর্মীরা স্মার্ট হওয়ার পাশাপাশি তাদের পেশাদারিত্ব বেড়ে যাবে। এর জন্য আমাদের সকলকে এদেশটাকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে কাজ করার করতে হবে।

মতবিনিময় সভায় বরিশাল প্রেসক্লাব, বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি, বরিশাল মেট্রোপলিটন প্রেসক্লাব সদস্য, বরিশাল বেতার ও বরিশালে কর্মরত জাতীয়, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীসহ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার ৫০ জন গণমাধ্যমকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

;

উপজেলা ভোট

সাত চেয়ারম্যান, ৯ ভাইস চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৭ চেয়ারম্যান, ৯ ভাইস চেয়ারম্যান, ১০ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। চূড়ান্ত তালিকা আসলে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ইসি থেকে এই তথ্য জানা গেছে। 

ইসি জানায়, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলেন- বালিয়াডাঙ্গী(ঠাঁকুরগাও) উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। হাকিমপুর (দিনাজপুর)- উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সাঘাটা (গাইবান্ধা) উপজেলা চেয়ারম্যান, বেড়া (পাবনা) উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, সিংড়া (নাটোর) উপজেলা চেয়ারম্যান, কুষ্টিয়া সদরের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বিনাভোটে নির্বাচিত।

বাগেরহাট সদরে ৩টি পদ, মুন্সীগঞ্জ সদর- ৩টি পদ, শিবচর (মাদারীপুর)-৩টি পদে বিনাভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। বড়লেখা (মৌলভীবাজার) উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, পরশুরাম (ফেনী)- ৩টি পদ, সন্দ্বীপ (চট্টগ্রাম) উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান, কক্সবাজার সদরের ভাইস চেয়ারম্যান, রোয়াংছড়ি (বান্দরবান) উপজেলা চেয়ারম্যান, কাউখালী (রাঙামাটি) উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান বিনাভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। 

;

তীব্র গরমে পানি বিতরণ করছে শাহবাগ থানা পুলিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র দাবদাহ। অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জনজীবন। তীব্র তাপপ্রবাহে প্রতিদিনই মারা যাচ্ছে মানুষ। হাসপাতালেও বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। এরকম তাপপ্রবাহের মধ্যে সাধারণ মানুষের মধ্যে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে রাজধানীর ঢাকার শাহবাগ থানার পুলিশ সদস্যরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মোস্তাজির রহমানের নেতৃত্বে রিকশা চালক, বাসের হেলপার, বাসের যাত্রীসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে।

তীব্র দাবদাহের মধ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে পানি এবং স্যালাইন পেয়ে পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সাধারণ মানুষ বলেন, এই তীব্র গরমের মধ্যে পুলিশের পক্ষ থেকে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ অত্যন্ত প্রশংসনীয় একটি কাজ।


সাধারণ মানুষ আরও বলেন, আমরা চাই পুরো দেশজুড়ে এভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ করা হোক।

এসময় শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মোস্তাজির রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, তীব্র দাবদাহের কারণে হিট স্ট্রোক করে মানুষ মারা যাচ্ছে। এজন্য আমরা মানুষের মধ্যে পানি বিতরণ করছি। আমরা চাই মানুষের ভিতরে পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠুক। আমাদের ডিএমপি কমিশনার মহোদয়ের নির্দেশে আমরা সবার মধ্যে পানি বিতরণ করছি।

শাহবাগ থানার পেট্রোল ইন্সপেক্টর সরদার বুলবুল আহমেদ বলেন, আমরা বিনামূল্যে সাধারণ মানুষের মধ্যে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ করছি। মানুষের বিপদে পুলিশ সবসময় ছিল, আছে এবং থাকবে। আমরা ক্ষুদ্র সামর্থ্যের ভিতর থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রচন্ড দাবদাহে মানুষ যাতে পানি পান করে সেজন্য আমরা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করছি। যতদিন পর্যন্ত দাবদাহ থাকবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের পক্ষ থেকে পানি এবং স্যালাইন বিতরণ চলমান থাকবে।

সমাজের সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, যারা পথচারী আছেন; অসহায় ও দরিদ্র মানুষ আছেন, আমরা যেন সবাই তাদের পাশে দাঁড়াই।

;

বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) কাতারের বিনিয়োগকারীদের প্রতি বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গভবনে ঢাকায় সফররত কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ আহ্বান জানান তিনি।

বৈঠক শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, খাদ্য সরবরাহের চেইনগুলো উৎপাদন থেকে ব্যবহার পর্যন্ত যেমন—কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য প্যাকেজিং, স্মার্ট এগ্রিকালচার, সার উৎপাদনসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগকে স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ।

উপসাগরীয় অঞ্চলে কাতারকে বাংলাদেশের একটি মূল্যবান উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, আমিরের সফর এবং দু’দেশের মধ্যে সম্পাদিত ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) আগামী দিনে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও সম্প্রসারিত ও গভীরতর করবে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগের জন্য ১০০টি অর্থনৈতিক বিশেষ অঞ্চল স্থাপন করেছে। কাতারের বিনিয়োগকারীরা পেট্রো-কেমিক্যাল, জ্বালানি, মেশিনারিজ, তথ্য-প্রযুক্তি, ইলেকট্রনিক্স, সিরামিক, কৃষি ব্যবসা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের মতো কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রণোদনা পেতে এবং সহায়তা করতে পারে।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন প্রায় ৩ দশমিক ৭৫ লাখ বাংলাদেশিকে কর্মসংস্থানের সুযোগ দেওয়ার জন্য কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, এই জনবল কাতার ও বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রতিনিয়তই অবদান রাখছে।

কাতারের আমিরকে আরও তরুণ, দক্ষ ও আধা-দক্ষ জনশক্তি, আইটি বিশেষজ্ঞ, পেশাদার প্রযুক্তিবিদ নিয়োগের আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি। বাংলাদেশকে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) দেওয়ার জন্য কাতার সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান কাতারের কাছে দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি সহায়তা চেয়েছেন। তিনি বলেন, বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে উভয় পক্ষকে আরও বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

রাষ্ট্রপতি চলমান ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে আলোচনার সুবিধার্থে কাতারের (মিসর ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে) প্রচেষ্টার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

কাতারের আমির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন, সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। কাতার ও বাংলাদেশ স্বাক্ষরিত বিভিন্ন চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকগুলো দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে আরো কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।

সাক্ষাতকালে উভয় নেতা তাদের মধ্যে কুশল বিনিময় করেন এবং আনন্দ প্রকাশ করেন, এই সফর বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে বহুমুখী অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করার উপায় নির্ধারণ করবে।

বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, পররাষ্ট্র সচিব এবং বঙ্গভবনের সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে কাতারের প্রতিনিধি দলে ছিলেন আমিরি দেওয়ান প্রধান শেখ সৌদ বিন আবদুল রহমান আল থানি, বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন হামাদ আল থানি, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোলতান বিন সাদ আল মুরাইখি এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত কাতারের রাষ্ট্রদূত সেরায়া বিন আলী আল কাহতানি ।

বৈঠক শেষে কাতারের আমির ফটোসেশনে অংশ নেন এবং দর্শনার্থী বইতে স্বাক্ষর করেন।

;