অপরাধ নির্মূলে বন্দুকযুদ্ধ কতটা কার্যকর?



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: মাদকবিরোধী অভিযান চলছে দুই মাস ধরে। এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে প্রায় ১৫০ জন। গত ১৫ বছরে র‍্যাব-পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মোট নিহতের সংখ্যা ২ হাজার ১৮৫। দীর্ঘ সময়ের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বন্দুকযুদ্ধের পরিসংখ্যান টেনে এমন তথ্য দিচ্ছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।

মানবাধিকার সংগঠনগুলো 'ক্রসফায়ার বা বন্দুকযুদ্ধকে' 'বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ড' হিসেবে উল্লেখ করে এর তীব্র সমালোচনা করছেন। প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু বিচার সঙ্গে প্রশ্ন তুলেছেন অপরাধ নির্মূলে বন্দুকযুদ্ধের কার্যকারিতা নিয়েও।

আসকের (আইন ও সালিশ কেন্দ্র) সাবেক ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক ও মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বন্দুকযুদ্ধ বা ক্রসফায়ার করে চলমান বিচারহীনতা সংস্কৃতিকে বেগবান করছে রাষ্ট্রীয় বাহিনী গুলো। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীগুলো নিয়মিতভাবে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড চালাচ্ছে। যদি এ ভাবে চলতে থাকে সমাজ, রাষ্ট্র, গণতন্ত্র, সব কিছু ধ্বংস হয়ে যাবে। বন্দুকযুদ্ধ এখনই বন্ধ হওয়া উচিত। অপরাধ নির্মূলের সঙ্গে মানুষ হত্যার কোন সম্পর্ক নেই।

র‍্যাব-পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, জঙ্গি নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবশ্যই কঠোর অবস্থানেই থাকতে হবে, এই জায়গায় দ্বিতীয়বার ভাবার অবকাশ নেই। আর মাদকের সঙ্গে অস্ত্রের সম্পর্ক আছে। আছে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতির মতো অনেক অপরাধেরও সম্পর্ক। বিশ্বে জুড়ে মাদককে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ধরনের বড় বড় গ্যাং কাজ করছে। সেক্ষেত্রে মাদকবিরোধী অভিযানে এমন কিছু ঘটনা ঘটতে পারে।

অপরাধ বিজ্ঞানীদের অনেকে বলছেন, 'বন্দুকযুদ্ধ' বা 'ক্রসফায়ার' এ ধরণের ব্যবস্থায় সাময়িকভাবে লাভ হচ্ছে বলে মনে হতে পারে। কিন্তু অপরাধ দমনে স্থায়ীভাবে প্রভাব ফেলবে না।

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞানের শিক্ষক সুব্রত ব্যানার্জি বার্তা ২৪.কমকে বলেন, বন্দুকযুদ্ধ করে অপরাধ নির্মূল করতে গেলে সমাজের একটা অংশ সমর্থন করবে। অন্য অংশ নেতিবাচক ভাবেই বিষয়টা দেখবে বলে আমার ধারণা।

এদিকে আইন ও সালিশ কেন্দ্র থেকে পাওয়া তথ্যে বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বন্দুকযুদ্ধে সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছে ২০০৫ সালে ৩৫৪ জন, ২০১৬ সালে ১৫৯ জন, চলতি ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ২৩৯ জন।

২০০৪ সালে সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন গুরুতর অপরাধ দমনের উদ্দেশ্যে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। ২০০৫ সাল শেষ হতে না হতেই নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫৪ জনে। ২০১৬ সালে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারি ও রেস্তোরাঁতে জঙ্গি হামলার পর, জঙ্গি নির্মূল করতে টানা অভিযানে এক বছরে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৫৯ জন। চলমান মাদক বিরোধী অভিযানকে কেন্দ্র করে বন্দুকযুদ্ধে নিহতের ঘটনা ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে।

মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, কথিত বন্দুকযুদ্ধের প্রতিটি ঘটনার স্বাধীন তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনা উচিত। অপরাধ নির্মূলে বন্দুকযুদ্ধ সমাধান হতে পারে না।

বন্দুকযুদ্ধ সম্পর্কে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান বার্তা২৪.কমকে বলেন, যে কোন অভিযান আইনি ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। মাদক বা সন্ত্রাসের সাথে যেমন অস্ত্রের সম্পর্ক আছে, তেমনি আছে টাকার সম্পর্ক। এই সব অভিযান গুলোতে তারাও (সন্ত্রাসী) তাদের রক্ষা করতে চেষ্টা করে। বেশিভাগ ক্ষেত্রে পাল্টা আক্রমণ করে। যার ফলে গোলাগুলির মত ঘটনা ঘটে, উভয় পক্ষই আহত নিহত হয়।

র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে যারা মারা যাচ্ছেন, তারা কি ভাল মানুষ ? এক একজনের বিরুদ্ধে ৫/১০ টা করে মামলা রয়েছে। তাছাড়া পুলিশ বা র‍্যাবের সঙ্গে বন্দুক যুদ্ধের ঘটনার পর একজন ম্যাজিস্ট্রেট সেটি তদন্ত করে দেখেন। ঐ প্রতিবেদনে বিস্তারিত দেওয়া থাকে। এখানে লুকিয়ে রাখার কিছু নেই।

এদিকে সরকারি দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা মাদকবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধের পক্ষে বক্তব্য দিচ্ছেন। তারা তরুণ সমাজকে ধ্বংসের পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এমন কঠোর অবস্থানকে স্বাগত জানাচ্ছেন।

অপরাধ নিয়ে কাজ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানও মনে করেন, বন্দুকযুদ্ধে সাময়িক ভাবে সফলতা দেখা দিলেও, পরবর্তীতে সন্ত্রাসীরা আবার মাথা চাঁড়া দিয়ে উঠে। যে কোন অপরাধ দমনে সব সময় সামাজিক আন্দোলন কার্যকারী ভূমিকা রাখে। মাদকের ক্ষেত্রেও সামাজিক আন্দোলনের  উপর জোর দেওয়া উচিত।

তবে বাদ প্রতিবাদ যাই হোক-থেমে নেই মাদকবিরোধী অভিযানে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা। র‍্যাব পুলিশ নিজেরাই ঘটনা গুলোকে 'বন্দুকযুদ্ধ' বলছেন। বুধবার (১০ জুলাই) বন্দুকযুদ্ধে দেশের চার জেলায় পাঁচজন নিহত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নিহতদের শীর্ষ মাদক বিক্রেতা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

   

লাঠি হাতে মিরপুরে সড়ক অবরোধ করে অটোচালকদের বিক্ষোভ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের প্রতিবাদে মিরপুরে লাঠিসোটা নিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন চালকেরা।

রোববার (১৯ মে) সকাল পৌনে ১০টার দিকে মিরপুর সাড়ে ১১ ও মিরপুর ১০ নম্বর সড়কে বিক্ষোভ করেন তারা। এতে মিরপুর ১০, ১১ ও ১২ নম্বরগামী যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। যার কারণে মিরপুরের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

সরেজমিনে মিরপুর সাড়ে ১১-তে গিয়ে দেখা যায়, রিকশাচালকরা হাতে লাঠিসোটা নিয়ে সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। তারা পূরবী এলাকা দিয়ে কোনো যানবাহন চলতে দিচ্ছেন না। কেউ যানবাহন নিয়ে যেতে চাইলে তাকে ধাওয়া দিচ্ছেন।

এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার জসিম উদ্দিন বলেন, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মিরপুর-১১, মিরপুর-১, আগারগাঁও ও কালশী এলাকায় কয়েকশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন।

বিক্ষোভকারীরা যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন জানান, রিকশাচালকদের বিক্ষোভের কারণে বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে যাত্রীদের।

;

উত্তরা-টঙ্গী রুটে হবে মেট্রোরেলের ৫টি স্টেশন: এমএএন সিদ্দিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত ৭.৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রুটে নতুন ৫টি স্টেশন হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিক।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ঢাকা মেট্রোরেলের ব্র্যান্ডিং সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিকে, রাজধানীর দ্রুতগামী গণপরিবহন হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে মেট্রোরেলের এমআরটি লাইন-৬। বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত কাজ শেষে যাত্রীরা চলাচল করছেন এ রুটে।

এই রুটে বর্তমানে মতিঝিল থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত সম্প্রসারণের কাজ চলছে। এখন মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত কাজ সম্প্রসারণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

এমএএন সিদ্দিক বলেন, উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এই রুটের কাজ শেষ হলে মেট্রোরেল অতিরিক্ত ৫ লাখ যাত্রী বহন করতে পারবে। উত্তরা উত্তর থেকে টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এ রুটের দৈর্ঘ্য হবে ৭.৫ কিলোমিটার। এ রুটে হবে নতুন ৫টি স্টেশন। এগুলো হলো- দিয়াবাড়ী বাজার, সোনারগাঁও জনপদ রোড পূর্ব, পশ্চিম, টঙ্গী বাজার ও টঙ্গী রেলওয়ে স্টেশন।

এসময় এমআরটি রুট অ্যালাইনমেন্ট বরাবর যানজট কমে গেছে দাবি করেন মেট্রোরেল এমডি।

;

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌজন্য: ফোকাস বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বে অস্থিরতার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এসব পরিস্থিতি থেকে সৃষ্টি হওয়া চ্যালেঞ্জগুলো আমাদের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তার মধ্যেও মূল্যস্ফীতি যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সে চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। সেজন্য নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, এবং মহামারি করোনার কারণে সমস্ত কাজ বন্ধ, রপ্তানি বন্ধ, আমদানি বন্ধ সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি এবং নানারকম সমস্যার সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশেও এ ধাক্কাটা এসে পড়েছে। এর সাথে যুক্ত আছে ফিলিস্তিনে ইহুদিদের যুদ্ধ। বিদেশ থেকে যে পণ্যগুলো আমদানি করতে হয় তার প্রত্যেকটার দাম বেড়েছে। যার একটা প্রভাব আমাদের দেশে পড়ছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছি। এটা শুধু করতে পারব, যখন আমরা নিজস্ব উৎপাদন বাড়াতে পারব।

শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতার লোভে নিজের স্বপ্ন অন্যের হাতে তুলে দেইনি। তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ক্ষমতায় এসে কাজ শুরু করে আওয়ামী লীগ সরকার।

তিনি বলেন, আমাদের শিল্পখাতকে পরিবেশবান্ধব করতে চাই। এজন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতে সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। শুধু উৎপাদনের দিকে নজর দিলেই হবে না পাশাপাশি উৎপাদিত পণ্যের বাজার তৈরির দিকেও নজর দিতে হবে। 

এসময় তিনি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;

জাতীয় এসএমই পুরস্কার-২০২৩ পেলেন ৭ উদ্যোক্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

পণ্য উৎপাদন, বিপনন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৭ বর্ষসেরা শিল্পোদ্যোক্তাকে জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। পুরস্কার প্রাপ্তদের নগদ পুরস্কার, ট্রফি ও সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার পেলেন যারা

বর্ষসেরা নারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা স্বপ্না রাণী সেন, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. শাফাত কাদির, বর্ষসেরা পুরুষ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা মো. ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া, বর্ষসেরা ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা তাসলিমা মিজি, বর্ষসেরা পুরুষ মাঝারি উদ্যোক্তা আশরাফ হোসেন মাসুদ, বর্ষসেরা মাঝারি নারী উদ্যোক্তা সীমা সাহা ও বর্ষসেরা স্টার্ট আপ মদিনা আলী।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম, এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান প্রমুখ।

;