অনৈতিক কাজে বাধা দেওয়ায় শ্যালিকাকে খুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: চার বছর ধরে শ্যালিকা বৃষ্টি (১৬) সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন দুলাভাই সুমন (২৯)। সম্প্রতি বিষয়টি পরিবারে জানাজানি হলে শ্যালিকা বৃষ্টিকে বিয়ের তাগিত দেয় পরিবারের লোকজন। এতে দুলাভাই সুমন ক্ষিপ্ত হয়ে বৃষ্টিকে মগবাজার এলাকায় বৈকালি আবাসিক হোটেলে ৪০৭ নম্বর রুমে ডাকে। সেখানে কথাবার্তার এক পর্যায়ে আবারও অনৈতিক সম্পর্কে স্থাপন করতে চাইলে বৃষ্টি বাঁধা দেয়। রাগের মাথায় সুমন গলায় ওড়না পেঁচিয়ে বৃষ্টিকে হত্যা করে।

বুধবার (১৮ জুলাই) কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আলোচিত বৃষ্টি হত্যা সম্পর্কে এসব তথ্যদেন র‍্যাব-৩ এর কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইমরানুল হাসান।

লেফটেন্যান্ট  কর্নেল ইমরানুল হাসান বলেন, আলোচিত এই ঘটনায় একমাত্র আসামী সুমনকে মিরপুরে পাইকপাড়া হতে গ্রেফতার করে র‍্যাব-৩। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে সুমন।

র‍্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, সুমন জানায় যে ৪ বছর ধরে বৃষ্টির সঙ্গে তার সম্পর্ক। পাবিবারিকভাবে বিষয়টি জানাজানি হলে, বৃষ্টি তার বোনের সংসার বাঁচাতে সম্পর্ক থেকে দুরে সরে যায়। অন্যদিকে পারিবারিক ভাবে বৃষ্টির বিয়েও ঠিক হয়ে যায়। সুমন ক্ষিপ্ত হয়ে চূড়ান্ত ফয়সালার জন্য বৃষ্টিকে হুমকি দিয়ে ঐ আবাসিক হোটেলে ডাকে।

সমঝোতা না হওয়ায় এক পর্যায়ে বৃষ্টির ওড়না গলায় পেঁচিয়ে খুন করে সুমন। পরে দাঁত দিয়ে ওড়না কেটে তার একাংশ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। হোটেল থেকে বের হয়ে, সুমন নিজেই তার বউ বৃষ্টির মেজ বোন হাসনাকে ফোন করে জানায়, বৃষ্টি মগবাজারে একটি আবাসিক হাসপাতালে অাত্মহত্যা করেছে। ঘটনার দিন থেকেই সুমন নিজেকে আত্মগোপন করে রেখেছিল।

এই ঘটনায় নিহত বৃষ্টির বাবা আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে রমনা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

সোমবার (১৬ জুলাই) মগবাজারের আবাসিক হোটেল 'বৈকালি' থেকে বৃষ্টি (১৬) নামে এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ওই সময় পুলিশ জানায়, ঘটনার দিন সকালে সুমন ও বৃষ্টি স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে হোটেলের ৪০৭ নম্বর কক্ষে উঠেছিলেন। বিকেলে বৃষ্টিকে কোলে করে নিচে নামানোর চেষ্টা করে সুমন। হোটেল কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদে, সুমন বলে তার স্ত্রী গলায় ফাঁস দিয়েছে। পরে পুলিশ আসার আগে হোটেল থেকে কেটে পড়ে সুমন।

   

শ্রমজীবী মানুষের জন্য আলাদা বাজেট চান শাজাহান খান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের শ্রমজীবী মানুষের জন্য আলাদা করে বাজেট তৈরি করার পরামর্শ দিয়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, শ্রমিকদের বাজেট যেন একটা সুনির্দিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অধীনে না হয়।

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে 'আসন্ন জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫ উপলক্ষে শ্রমিকদের জন্য কেমন বাজেট চাই' শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন।

ট্রেড ইউনিয়নের পক্ষে কথা বলার কারণে অনেকের আক্রোশে পড়তে হয়েছে জানিয়ে শাজাহান খান বলেন, ২০১৩ সালে যখন ব্যাপক আকারে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলোতে জ্বালাও পোড়াও হচ্ছিল তখন প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর দায়িত্ব দিয়েছিল এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে। তখন মালিকরা বলছিল ট্রেড ইউনিয়নের কারণে সমস্যা হচ্ছে। ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা গিয়ে নাকি গার্মেন্টস বন্ধ করাসহ আরও অনেক কিছু করে। আর শ্রমিকদের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল মালিকরা তাদের জুট ব্যবসাসহ শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করতে কিছু গুন্ডাবাহিনী পালতো। শ্রমিক ও মালিক দুই সত্তাকে রক্ষা করে চলতে পারলে শিল্পের সম্ভাবনা বাড়বে বলে জানান তিনি।

গোলটেবিল আলোচনায় আলোচকদের পক্ষ থেকে বলা হয়, আসছে বাজেটে শ্রমিকদের জন্য আলাদা করে শ্রমিক বাজেট খাত তৈরি করতে হবে। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রতিশ্রুতিতে আওয়ামী লীগ সরকার শ্রমিকদের কল্যাণে যে প্রস্তাবগুলো করেছে তা যেন এবারের বাজেটে বাস্তবায়ন করা হয়। শ্রম মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে বাজেট বরাদ্দ যেন না কমানো হয়।

আলোচনা সভাটির সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি এড. মাহবুবুর রহমান ইসমাইল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিল বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি, বিকেএমইএ নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিজিএমইএ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো নাসির উদ্দিন, সিপিডি গবেষণা পরিচালক ড. গোলাম মোয়াজ্জেম, বিলস নির্বাহী পরিচালক সুলতান উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

;

আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে ‘হারিকেন’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎবিহীন গ্রামের অন্ধকার নিবারণের একমাত্র অবলম্বন ছিল হারিকেনের আলো। কালের বিবর্তন ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে গেছে ‘হারিকেন’। গ্রামবাংলার অতি প্রয়োজনীয় এই হারিকেন এখন সোনালি অতীত।

একসময় গ্রামে সন্ধ্যা গড়িয়ে এলে হারিকেন কিংবা কুপিবাতি ছাড়া কল্পনা করাই ছিল ভার। বাসা বাড়ি থেকে শুরু করে ছোট ছোট দোকানেও মিটি মিটি করে জ্বলা আলোর রশ্মি চোখে পড়তো। দোকানদারেরা বেচাকেনাও করতেন হারিকেনের আলোতে। এমনকি ছোট্ট শিশুরা হারিকেন জ্বালিয়ে বাড়ির উঠানে কিংবা ঘরের বারান্দায় পড়াশোনা করত।

এখন আর চোখে পড়ে না হারিকেনের আলোর ফুলকি। তখন হারিকেন ছিল বিভিন্ন ডিজাইনের। এরমধ্যে টিন, লোহা, কাঁচ ও পিতলের নকশা করার চাহিদা ছিল বেশ। কেরোসিন ব্যবহার করে সুতার বেনীবুননে আলো ছড়াতো হারিকেন।

আধুনিকতার ছোঁয়ায় আবহমান গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী হারিকেন এখন বিলীন হয়েছে৷ প্রযুক্তির আশীর্বাদে নিত্য নতুন বাহারি লাইটের আবির্ভাব ঘটেছে। বাহারি লাইটের ভিড়ে হারিয়ে গেছে ঐতিহ্যবাহী হারিকেন। এতে অন্ধকারাচ্ছন্ন দূর হয়ে রাতের আঁধার কাটিয়ে উজ্জ্বল আলোতে মানুষের সুবিধা হয়েছে। অনেকেই আগামী প্রজন্মের জন্য গ্রামীণ নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষণ করে রেখেছে হারিকেন। অদূর ভবিষ্যতে হারিকেন শুধুই স্মৃতি হয়ে থাকবে।

;

সম্মাননা পেলেন পদকপ্রাপ্ত ১২ ব্যক্তি ১ প্রতিষ্ঠান 



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বাধীনতা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশের ১২ গুণিজন ও এক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কাকরাইলস্থ ইনস্টিটিউশন অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)'র মাল্টিপারপাস হলরুমে ঢাকাস্থ সাতক্ষীরা জেলা সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী, গুণিজন সম্মাননা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তাদেরকে এই এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।

যাদেরকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে তারা হলেন- স্বাধীনতা ও একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রথিতযশা শিশু বিশেষজ্ঞ ও সমাজ সেবক জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান, দেশের অন্যতম সেরা সঙ্গিতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও ধান বিজ্ঞানী ড. মো. আব্দুল মজিদ। একুশে পদকপ্রাপ্ত কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার শেখ লুৎফর রহমান, প্রথিতযশা চিত্রকর সৈয়দ জাহাঙ্গীর, কবি, সঙ্গীত রচিয়তা, নাট্যকর ও সাংবাদিক সিকান্দার আবু জাফর, বরেণ্য ণ্ঠশিল্পী নিলুফার ইয়াসমিন, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক তোয়াব খান, কবি ও সাংবাদিক কাজী রোজী, অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রশিল্পী এবং বিজ্ঞাপিন নির্মাতা আফজাল হোসেন, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠশিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জল ঘোষাল এবং অভিনেতা ও আবৃতিকর জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়। এছাড়াও প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে সমাজসেবায় উল্লেখ্য অবদানে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

সম্মাননায় ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের পক্ষে সম্মাননা গ্রহণ করেন মিশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এএফএম গোলাম শরফুদ্দিন, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান এবং প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক তোয়াব খানের পক্ষে মরোনত্তর সম্মননা গ্রহণ করেন শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, শেখ লুৎফর রহমানের পক্ষে সম্মননা গ্রহণ করেন কন্যা লতা রহমান, সিকান্দার আবু জাফর এবং সৈয়দ জাহাঙ্গীরের পক্ষে সম্মননা গ্রহণ করেন সাবেক সচিব ও সতক্ষীরা জেলা সমিতির উপদেষ্টা শেখ শাফি আহমেদ, কাজী রোজির পক্ষে মরোনত্তর সম্মননা গ্রহণ করেন কাজী মাহবুবা ও আফজাল হোসেনের পক্ষে সম্মাননা গ্রহণ করেন মাত্রার প্রধান নির্বহী কর্মকর্তা খন্দকার আলমগীর।

এসময় অনুভূতি প্রকাশ করেন, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ও ধান বিজ্ঞানী ড. মো. আব্দুল মজিদ, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠশিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মনোরঞ্জল ঘোষাল এবং অভিনেতা ও আবৃতিকর জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়।

সাতক্ষীরা জেলা সমিতি ঢাকার সভাপতি রফিকুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাসুদ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিথ ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা সমিতি ঢাকার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, উপদেষ্টা মো. ফখরউদ্দিন, সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এবং নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের  চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহসহ সাতক্ষীরা আরোও অনেক গুণি ব্যক্তিবর্গ।

;

টাঙ্গাইলে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

টাঙ্গাইলে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মোটরসাইকেলযোগে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় মেহেদী হাসান মিশু (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) ভোরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, শুক্রবার (১৭ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কষ্টাপাড়া নামক এলাকায় দুর্ঘটনার শিকার হন মিশু।

নিহত মেহেদী হাসান মিশু উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া গ্রামের স্কুলশিক্ষক রফিকুল ইসলাম মোল্লার ছেলে।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কয়েড়া ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রুবেল সরকার।

জানা যায়, মেহেদী হাসান শুক্রবার রাতে মোটরসাইকেলযোগে গোবিন্দাসী এলাকা থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে কষ্টাপাড়া এলাকায় পৌঁছলে পেছন দিক থেকে একটি ট্রাক মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এতে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে যায় মেহেদী। এসময় আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। পরে অবস্থা আরও অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আহসান উল্লাহ্ বলেন, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর খবর জানা নেই। কেউ অভিযোগও করেনি।

;