বিশ্বজয়ী আকবরকে রংপুরে ফুলেল সংবর্ধনা



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
বিশ্বজয়ী আকবরকে রংপুরে ফুলেল সংবর্ধনা

বিশ্বজয়ী আকবরকে রংপুরে ফুলেল সংবর্ধনা

  • Font increase
  • Font Decrease

মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতি আকবরে যেমন আলোকিত ভারতবর্ষের ইতিহাস। তেমনি যুবাদের বিশ্ব ক্রিকেট যুদ্ধ মঞ্চে ভারতকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পূর্ণ করেছে আকবরের বাংলাদেশ। ভারতের আকবরনামার চারশ বছর পর নতুন আকবরের ক্রিকেট সাম্রাজ্য বিজয়ে ঘুচে গেছে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের আক্ষেপ আর হতাশা। মুঘল অধিপতির মতই বাংলার যুবাদের অধিনায়ক আকবরও এখন ‘আকবর দ্য গ্রেট’।

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের এই মহানায়ক বোনের মৃত্যুর ১৯ দিনের মাথায় শোককে শক্তিতে পরিণত করে বিশ্বকাপ শিরোপার আনন্দে ভাসিয়েছেন গোটা দেশকে। উনিশের হাত ধরে ১ আকবর তাণ্ডবে ৯ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব শুনেছে বাংলাদেশের জুনিয়র টাইগারের গর্জন। রচিত হয়েছে ক্রিকেট বাংলায় আকবরনামার গল্প।

আকবরের নেতৃত্বে বিশ্বজয়ী সেই যুবারা ১২ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশের মাটিতে ফিরে এক ঝলমলে ঐতিহাসিক সন্ধ্যায় অকল্পনীয় সংবর্ধনায় সংবর্ধিত হয়েছেন। যা সত্যি বিস্ময়ের, গর্বের আর স্মরণীয় করে রাখার।

এবার বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের শুরুর হিরো আকবর ফিরছেন তার গ্রামের বাড়ি রংপুরে। বিশ্বজয়ের পর যে এটাই তার প্রথম নিজ জেলায় সফর। তার শৈশব-কৈশোরের স্বর্ণালি দিনগুলো কেটেছে এই রংপুর শহরের পশ্চিম জুম্মাপাড়া মহল্লায়। আর তাকে বরণ করে নিতে উৎসবের আমেজ বইছে পুরো রংপুরসহ আকবর আলীর নিজ মহল্লায়। বীরোচিত এই তরুণের রঙে রঙিন শুধু আকবরের নিজ বাড়ি নয়, সারা রংপুরেই চলছে সাজ সাজ রব।

আকবর আলীর রংপুরে আগমনে উৎফুল্ল পুরো রংপুরবাসী। বৃহস্পতিবারই (১৩ ফেব্রুয়ারি) শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওয়ানা দিয়ে দুপুর সাড়ে ১২টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরে আসেন নায়ক আকবর আলী। সেখানে তাকে অভ্যর্থনা জানান রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাসহ বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের সুধীজন। পরে সেখান থেকে তাকে কার, মাইক্রো, মোটরবাইকের বিশাল বহরে করে রংপুরে নেওয়া হয়। তার নিজ পাড়ায় ঢোকার পথে নগরীর কৈলাস রঞ্জন স্কুল গেটের সামনে থেকে ফুলেল বিছানো গালিচায় ফুলে ফুলে সিক্ত হয়ে মা-বাবার কোলে গিয়ে পৌঁছান আকবর।

রংপুরে যুবাদের অধিনায়ক আকবর

সেখান থেকে বিকেলে তাকে আনা হবে সংবর্ধনা মঞ্চে। আতশবাজি, মিউজিক্যাল সাউন্ড শো, আর লাল সবুজের পতাকায় বিকেলের পর পশ্চিম জুম্মাপাড়া হয়ে উঠবে বর্ণিল। এখন পাড়া-মহল্লাজুড়ে এখন একটাই নাম প্রকম্পিত হচ্ছে ‘আকবর দ্য গ্রেট’।

সংবর্ধনা আয়োজন নিয়ে পশ্চিম জুম্মাপাড়া স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি শফিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কম-কে জানান, আমাদের আকবর বিশ্ব ক্রিকেট যুদ্ধে যে ক্রীড়া নৈপূণ্য দেখিয়েছে, তা বাংলাদেশের আগামীর উজ্জ্বল সম্ভাবনার দিগন্তকে উন্মোচিত করেছে। আকবরের জন্য যেমন বাংলাদেশ গর্বিত। তেমনি রংপুরের মানুষ হিসেবে আমরা গর্বিত। বীরোচিত অধিনায়ক আকবরকে আমাদের সন্তান হিসেবে ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবর্ধিত করা হবে। ।

এখন আকবর আকবর স্লোগানে যেমন উচ্ছ্বাসিত রংপুর। তেমন ‘আকবর দ্য গ্রেট’ নামেও রঙিন হয়ে উঠেছে রংপুর। যেন ছোট বড় বসয়ী মানুষের মাঝে আনন্দে উচ্ছ্বাসের দিন এসেছে আজ। সকাল থেকেই আকবরের বাড়ির সামনেই ঘুরঘুর করছে তারা।

এর আগে আকবর আলীকে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে রংপুরে নেওয়ার পথে মোড়ে মোড়ে হাত উঁচিয়ে ও ফুল ছিটিয়ে সংবর্ধিত করেন রাস্তার দু'পাশে দাঁড়িয়ে থাকা হাজারো মানুষ। আর দুপুরে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে জেলা প্রশাসন ও জেলা ক্রীড়া সংস্থা আয়োজিত গণসংবর্ধনায় ভালোবাসার ফুল, শুভেচ্ছা ও আশীর্বাদে সিক্ত হয় আকবর।

আকবর শুরুতে মাদরাসায় ভর্তি হলেও পরে বাড়ির পাশে বেগম রোকেয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে নগরীর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভর্তি হন। ক্লাস সিক্সে উঠে রংপুরের অসীম মেমোরিয়াল ক্রিকেট একাডেমিতে ভর্তি হন। সেখানে অঞ্জন সরকারের হাত ধরে রংপুর জিলা স্কুলের মাঠে তার ক্রিকেটের সত্যিকারের হাতেখড়িটাও হয়ে যায়। ২০১২ সালে বিকেএসপিতে সুযোগ পান। এরপর শুধুই এগিয়ে যাওয়ার গল্প তৈরি করে আকবর।
বিকেএসপির বয়সভিত্তিক দলে খেলে সুযোগ পেয়ে যান জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলে। নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতাও হতে থাকে সমানতালে।

শুধু ক্রিকেট নিয়েই অবশ্য পড়ে থাকেননি আকবর। পড়াশোনাটাও দারুণভাবে করেছেন তিনি। ২০১৬ সালে তার এসএসসি পরীক্ষার সময় চলছিল প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগ। তখন খেলা ও লেখাপড়া দুটিই সামলেছেন দারুণ মনোযোগে। এসএসসিতে জিপিএ-৫ পান তিনি। এইচএসসিতে জিপিএ ৪.৪২।

সবকিছুতে ভালো করার ধারাবাহিকতায় এবার বাংলাদেশ যুবদলের নেতৃত্বের ভার তার কাঁধে। দক্ষিণ আফ্রিকার আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে নেতৃত্বের ভার সামলে চমক দেখালেন আকবর আলী।

   

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। এর মধ্যে সিলেটের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। 

আবহাওয়া দফতরের নদীবন্দরের জন্য দেয়া সতর্কবার্তা অনুযায়ী শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৯টার মধ্যে এই ঝড় বয়ে যাওয়ার কথা।

সতর্কবার্তায় বলা হয়, সকাল ৯টার মধ্যে সিলেটের বিভিন্ন এলাকার ওপর দিয়ে পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে মধ্যরাতে ঘণ্টার বেশি সময়ে বৃষ্টিতে সিলেট নগরীসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলা ভিজেছে। রাত আটটার পর থেকে নগরে বইতে শুরু করে বাতাস। পরে রাত ১১টার দিকে নামে ঝুম বৃষ্টি।

এছাড়া মে মাসের শুরুতে দেশে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। 

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক সময় সংবাদকে জানান, এপ্রিল জুড়েই থাকবে তাপপ্রবাহ। তবে মে মাসের শুরুতেই সারাদেশে বৃষ্টিপাত হতে পারে। এরপরই গরম কমে আসবে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া বার্তায় জানানো হয়, বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষের দিকে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণপূর্বাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে। 

;

ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ারে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার শপিং মল সীমান্ত স্কয়ারে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। 

ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, রাত ১টা ১৫ মিনিটের দিকে আগুনের তথ্য পাওয়া যায়। ৬তলা শপিং মলের তৃতীয় তলার আর কে ইলেকট্রনিকস নামের একটি মোবাইলের দোকানে আগুন লাগে। আগুনে দোকানটি পুড়ে গেছে। তবে অন্যকোনো দোকানের ক্ষতি হয়নি। ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা ২টা ১৬ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। আর ৩টা ২২ মিনিটে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ করা হয়।

মোহাম্মদপুর ও পলাশী স্টেশনের ৫টি ইউনিট আগুন নেভাতে কাজ করে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত সাপেক্ষে বলা যাবে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। 

;

ভালুকায় ছেলের হাতে বাবা খুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ছেলের হাতে মজিবুর রহমান পান্না (৫৫) নামে এক শিক্ষক খুন হয়েছে। এ ঘটনা ছেলে মারুফ আহমেদ রাব্বীকে (১৮) আটক করছে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাতে উপজেলার পূর্ব ভালুকা কোনাপাড়া এলাকায় এ ঘটনায় ঘটে। 

নিহত মজিবুর রহমান পান্না ওই এলাকার মৃত সালামত সরকারের ছেলে এবং সে একই এলাকার মিরকা হাসিনা বানু উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক।

ভালুকা মডেল থানা ইনচার্জ (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানায়, নিহত মজিবুর রহমান পান্না পরিবারকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। কিন্তু পারিবারিক অশান্তি কারণে কিছুদিন পূর্বে তালাক দেন। এর পর থেকেই পরিবারে কলহ বাঁধে। এ ঘটনায় প্রথম স্ত্রীর ছেলে কলেজ পড়ুয়া মারুফ আহমেদ রাব্বির সাথে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে হাতে থাকা কলম দিয়ে এলোপাথাড়ি আঘাত করে, এতে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মজিবুর রহমান পান্নাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে এবং ঘাতক ছেলে রাব্বীকে আটক করেন।

ভালুকা মডেল থানার ইনচার্জ (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং এ ঘটনার পর ছেলে রাব্বিকে আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে ।

;

তাপদাহে পুড়ছে দেশ, সিলেটে মুষলধারে বৃষ্টি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে যখন তীব্র তাপদাহ চলছে তখন সিলেটে বারবার দেখা যাচ্ছে ব্যতিক্রম চিত্র। টানা কয়েকদিন গরমের কারণে হাঁসফাঁস করছিল লোকজন। এর মধ্যে মুষলধারে বৃষ্টিতে ভিজলো সিলেট।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১১টা থেকে সিলেটে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টিপাত। রাত সোয়া ১টায় পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত ছিল। বৃষ্টির সাথে ছিল ঝড়ো হাওয়া। এতে কমে গরমের অস্বস্তি ভাব।

সিলেট নগরীর শেখঘাট এলাকার গৃহবধূ ঝর্ণা আক্তার বলেন, সারাদিন অনেক গরম ছিল।বাচ্চাদের নিয়ে অনেক কষ্টে দিন পার করতে হয়েছে। রাতের বৃষ্টি হওয়া শীতল হাওয়া লাগছে।

গোলাপগঞ্জের সাকিব আল-মামুন বলেন, ছুটির দিন হওয়াতে অনেকেই বাইরে ঘুরতে বের হন।কিন্তু প্রচুর গরম হওয়ার কারণে অনেকেই অস্বস্তি বোধ করতে দেখা যায়।আমাদের এখানে দেশের অন্যান্য স্থান থেকে গরম অনেক কম।

এর আগে গত ২১ এপ্রিলও সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে সিলেটে স্বস্তির বৃষ্টি দেখা মিলে।

এদিকে আবহাওয়া সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সারাদেশে একই তাপমাত্রা থাকলেও বিপরীত চিত্র সিলেটে। সিলেটের তাপমাত্রা দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে একটু সহনশীল। যার কারণে নাগরিক জীবনে কোনো অস্বস্তিকর প্রভাব পড়েনি। মেঘালয়ের পাদদেশে অবস্থান ও বৃষ্টি প্রবণ এলাকা হওয়ায় সিলেটে এখনো তাপমাত্রা কম রয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের কর্মকর্তা শাহ মোহাম্মদ সজিব হোসেন বলেন, ‘কালবৈশাখি মৌসুমে আবহাওয়া এমনই থাকবে। কখনো বৃষ্টি হবে, কখনো ঝড় হবে আবার কখনো তীব্র তাপপ্রবাহ হবে। বৃষ্টি হবে যে সেটার পূর্বাভাস আগেই ছিল। তবে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে সিলেটে দেশের অন্যান্য জায়গার চেয়ে গরম অনেক কম অনুভূত হচ্ছে।’ 

;