বিমানের নিয়োগ পরীক্ষায় কৌশলী দুর্নীতি



শাহজাহান মোল্লা, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এক পদের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়ে অন্য পদের প্রশ্নে পরীক্ষা নিয়ে পছন্দের লোকদের টেকাতে নয়া কৌশল করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ফলে নিয়োগ কমিটির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন ভুক্তভোগী পরীক্ষার্থীরা। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ডিবিএমএস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর/প্রোগ্রাম পদে পরীক্ষা হয়। পরীক্ষার্থীরা ওই পদের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষা দিতে আসেন। কিন্তু এসে দেখেন প্রশ্নপত্রের উপরে লেখা সহকারী ব্যবস্থাপক (টেকনিক্যাল) পদের জন্য লিখিত পরীক্ষা। অথচ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে এ রকম কোনো পদই ছিল না। ডিবিএমএস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর/প্রোগ্রাম পদে পরীক্ষার ফি বাবদ নেওয়া হয়েছে এক হাজার ১১১ টাকা।

প্রশ্ন হাতে পেয়েই কপালে চোখ ওঠার মতো অবস্থা হয় পরীক্ষার্থীদের। প্রস্তুতি নিলাম এক বিষয়ের আর পরীক্ষার প্রশ্নপত্র অন্য বিষয়ের, এ অবস্থায় কী পরীক্ষা দেব? এমন প্রশ্নই চাকরি প্রত্যাশী বেকার তরুণদের। পরে অবশ্য উপায়ন্ত না দেখে পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেন পরীক্ষার্থীরা।

পরে পরীক্ষার হলে দায়িত্বরত শিক্ষককে বিষয়টি জানালে তিনি অপেক্ষা করতে বলেন। কিছুক্ষণ পরে সেই শিক্ষক বিমানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পরীক্ষার্থীদের জানান যে তারা বলেছেন, প্রশ্ন এটাই। যখন সব পরীক্ষার্থী বের হবেন, তখন উপস্থিত বিমানের এক কর্মকর্তা পরীক্ষার্থীদের বলেন, আমরা সব পদের জন্য একই প্রশ্নপত্র করেছি, এ প্রশ্নপত্রেই পরীক্ষা হবে, কেউ দিলে দেবেন, না দিলে আমাদের কিছু করার নেই।

ওই কথা শোনার পর পরীক্ষার্থীদের অনেকেই বের হয়ে যান। ডাটাবেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পদে পরীক্ষার্থী ছিল এক হাজারের বেশি। তাদের মধ্যে রুম নম্বর ৩০০৪ ও ৩০০৭ থেকে অনেকেই বের হয়ে যান। পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত বিমানের এক কর্মকর্তা পরীক্ষার্থীদের জানান, প্রশ্নপত্রের ‘ক’ অংশের উত্তর করলেই চাকরির সুযোগ হতে পারে। এ কথা শুনে অনেকেই ‘ক’ অংশের উত্তর লেখেন।

২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পরীক্ষা হয় বিভিন্ন পদে। তাতে পাঁচ হাজারেরও বেশি পরীক্ষার্থী অংশ নেন। ভুল প্রশ্নপত্র হওয়ায় অনেকে বের হয়ে গেলে তরিঘরি করে পরদিন অর্থাৎ ২৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার মধ্যে লিখিত পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া হয়। তাতে যারা শুধু ‘ক’ অংশের উত্তর দিয়েছিলেন, তাদের কেউ টেকেননি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের আগামী ৪ মার্চ মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়েছে।

ভুল প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নিয়ে দ্রুত ফল প্রকাশ ও মৌখিক পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজু শরীফ। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমরা পড়েছি কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে যে সার্কুলার দেওয়া হয়েছে, তা আমাদের সাবজেক্টের সঙ্গে সঙ্গতীপূর্ণ। সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়ে পরীক্ষার হলে যাই। কিন্তু গিয়ে দেখি, যে প্রশ্নপত্র দেওয়া হয়েছে, তাতে ওই পদের কথা উল্লেখই নেই, রয়েছে অন্য পদের কথা। অথচ আমাদের বলে দেওয়া হলো- এ প্রশ্নপত্রেই পরীক্ষা হবে। কেউ দিলে দেবে, না দিলে নাই। এরপর অন্যান্য পদসহ পাঁচ হাজারের বেশি পরীক্ষার্থীর খাতা কীভাবে পরদিন সকাল ৮টার মধ্যে দেখে বিমান রেজাল্ট দিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। তাদের পছন্দের লোক টেকাতেই এমনটি করা হয়েছে। আমরা যারা পরীক্ষা দিতে পারলাম না, তাদের জন্য কিছুই করেনি। রুপক দাশ নামে আরেক পরীক্ষার্থীও একই অভিযোগ করেছেন।

এমন ভুলের বিষয়টি স্বীকার করেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, আসলে সেদিন কিছুটা ভুল হয়েছে। প্রশ্ন জেনেরিক হয়েছে। আসলে আমাদের এয়ারলাইন্সে যে চাকরি হয়, সেখানে ফ্রেশ গ্রাজুয়েট হোক আর এক্সিপেরিয়েন্সড গ্রাজুয়েট হোক, সরাসরি কাজ করতে পারেন না। তাদের দেশে ও দেশের বাইরে চার বছরের ট্রেনিং নিতে হয়। সেদিন প্রশ্নটা জেনেরিক হয়েছে, যা ঠিক হয়নি।

অভিযোগ উঠেছে আপনারা নিজেদের লোককে পাস করিয়ে আনছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাস করিয়ে নিয়ে আসছি- এটা অথেনটিক না। আসলে যারা পাস করবেন, তারাই টিকবেন, তবে প্রশ্নটা রিলেটেড ছিল না।

এতে অন্যদের বঞ্চিত করা হলো কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, হ্যাঁ বলতে পারেন। আসলে আগে বিমানের সব পরীক্ষা হয় বুয়েট নিয়েছে, না হয় অন্য কোথাও হয়েছে। এবার বিমান নিজেই নিয়েছে, সেজন্য একটু ‘ইয়ে’ থাকতে পারে। কিন্তু কাউকে বঞ্চিত করা আমাদের উদ্দেশ্য ছিল না।

তিনি বলেন, যারা বঞ্চিত হয়েছেন বলছেন, তারা তো আমাদের কাছে লিখিত কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ করতে বলেন।

ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষা হয়েছে উত্তরা স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে। তাদের মধ্যে এক হাজারেরও বেশি ছিল ডিবিএমএস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর/প্রোগ্রাম পদের পরীক্ষার্থী। এ পদে লোক নেওয়া হবে মাত্র ছয়জন।

   

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

নরসিংদীতে অতি গরমে প্রবাসীর শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চরাঞ্চল চাঁনপুরে অতি গরমে এক প্রবাসীর দেড় বছরের এক শিশু মারা গেছে। 

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের সওদাগর কান্দি এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয় চাঁনপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মোমেন সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত শিশুর নাম ইয়াসিন। সে রায়পুরা উপজেলার সওদাগর কান্দি এলাকার প্রবাসী এনামুল হকের ছেলে।

নিহত ইয়াছিনের নানা বাচ্চু মিয়া সাংবাদিকদের জানান, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) নাতীসহ মেয়ে নরসিংদী শহরের বাসাইলস্থ ভাড়া বাসা থেকে আমাদের গ্রামের বাড়ি সওদাগর কান্দিতে নিয়ে আসি। আর আজই আমার নাতিটা মারা গেলো। 

তিনি আরও জানান, দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইয়াসিন তার মায়ের সাথে দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় অতিরিক্ত গরমে মাটিতে শুয়ে পড়ে। পরে তাকে সওদাগর কান্দি ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সাব সেন্টারের নিয়ে গেলে দায়িত্বরত ফার্মাসিস্ট মিজানুর রহমান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ সময় মিজানুর রহমান জানান, শিশু ইয়াছিনকে তার কাছে আনার আগেই মারা গেছে। যারা নিয়ে এসেছে তাদের ভাষ্যমতে অতি গরমে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। 

 

 

 

;

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

শাহ আমানত বিমানবন্দরে বৈদেশিক মুদ্রাসহ যাত্রী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরব আমিরাতের ৯০ হাজার দিরহামসহ শারজাহগামী এক যাত্রীকে আটক করেছে এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। উদ্ধার মুদ্রা ২৩ হাজার ৬৮৪ মার্কিন ডলারের সমমূল্যের।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিমানবন্দর টার্মিনালের আন্তর্জাতিক অ্যান্টি হাইজ্যাকিং গেইটে তল্লাশি এসব মুদ্রাসহ তাকে আটক করা হয়।

আটক যাত্রীর নাম মোহাম্মদ কায়সার হামিদ৷ তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার বাসিন্দা। রাত সোয়া আটটার এয়ার এরাবিয়া জি৯-৫২১ ফ্লাইট যোগে শারজাহ গমনিচ্ছুক ছিলেন হামিদ।

বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন- বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ।

তিনি জানান, বিমানবন্দর শুল্ক গোয়েন্দা ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে পতেঙ্গা মডেল থানায় মামলা দায়ের করছে। উদ্ধার করা বিদেশি মুদ্রাগুলো শুল্ক গোয়েন্দার মাধ্যমে বিমানবন্দর কাস্টমসের নিকট হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক জব্দ হবে।

তিনি আরও জানান, যাত্রী বৈদেশিক মুদ্রা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত পরিমাণ (১ বছরে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ইউএস ডলার বা এর সমমূল্যের অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা) এর বেশি বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে বিদেশে যাওয়ার চেষ্টা করায় তার নিকট হতে প্রাপ্ত সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা যাত্রীসহ আটক করা হয়।

;