এবার কামরানের প্রচারণায় মাশরাফি!



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট: সিলেটে এবার আওয়ামী লীগ প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের পক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার ছবি জুড়ে দিয়ে প্রচারণা চলছে। নানা ভঙ্গিমায় শেষ মুহূর্তের প্রচারণার দৃশ্য এটি। মেহেদী কাবুল নামের এক কামরান ভক্ত তার ফেসবুক আইডিতে এই ছবি আপলোড করেছেন।

সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণার শুরু থেকেই বিভিন্ন কৌশল অনুসরণ করা হচ্ছে। গত কয়েক দিন থেকে নগরীতে একটি বিশেষ গাড়িতে টেলিভিশন স্কিন দিয়ে চলছে বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের প্রচারণা। সন্ধ্যা হলেই নগরীর প্রধান রোড থেকে পাড়া মহল্লায় চলে এর প্রদর্শন।

/uploads/files/Q059Rc5SoXbarDQgxEAHuQ19ZkWNhA0lh5zMyYA5.jpeg

শুক্রবার (২৭ জুলাই) রাত ৯টায় নগরীর জিন্দাবাজরে বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের নৌকা প্রতীকের পক্ষে নানা বক্তব্য তুলে ধরতে দেখা যায়।

এ ব্যাপারে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘সমর্থকরা তাদের ভালোবাসা থেকে অনেক কিছু করে ফেলে। তাতে অপরাধের কিছু নেই।'

   

কর আাদয়ের সক্ষমতার হিসাব না করেই টার্গেট নির্ধারণ হয়: রহমাতুল মুনিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বাজেটে কর আহরণ সংক্রান্ত লক্ষ্য নির্ধারণের সময় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এবিআর) অসহায়ত্ব প্রকাশ পেয়ে থাকে বলে মন্তব্য করেছেন সরকারের কর সংক্রান্ত সংস্থাটির চেয়ারম্যান ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।

তিনি বলেছেন, আাদয়ের সক্ষমতার হিসাব না করেই অর্থমন্ত্রনালয় থেকে বড় একটা টার্গেট নির্ধারণ করে দেয়া হয়। এই টার্গেট তাড়া করতে গিয়ে ইনোভেটিভ কোন কর্মপরিকল্পনা বা রিফর্মের কোন চিন্তা করারও সুযোগ থাকে না।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) আয়োজনে "বাংলাদেশে কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন: পরবর্তী করণীয়’ শীর্ষক এক সেমিনারে সম্মানীয় অতিথি বক্তব্যে রোববার (১৯ মে) তিনি এ সব কথা বলেন।

রাজধানীর একটি হোটেলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সিপিডির এই যৌথ আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থপ্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংস্থাটির ডিশটিংগুইশড ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ ছাড়াও সরকারের পলিসি মেকার, রাজনীতিবিদ, ব্যক্তিখাতের প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য রাখেন।

স্বচ্ছতার সাথে গুনমান নিশ্চিত করে সরকারি অর্থ ব্যয় হলে কর আদায় বাড়তে পারে মন্তব্য করে সংলাপে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গণপরিবহণ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও নিরাপত্তাসহ সরকারি সেবার উন্নতির সম্ভাবনা থাকলে নাগরিকদের কর প্রদানে উৎসাহ বাড়ে।

এক্ষেত্রে শুধুমাত্র কর আহরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন না করে ব্যযের ক্ষেত্রেও আধুনিকায়নের তাগিদ দেন তিনি।

এ অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর বাস্তবায়ন পর্যালোচনায় কত টাকা বরাদ্দের বিপরীতে কত ব্যয় হেয়েছে সেই হিসাব হয়ে থাকে। সরকারি ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন কাজের ভৌত অগ্রগতি, গুনগত অগ্রগতি ও প্রভাবমূল্যায়ন নিশ্চিত করার তাগিদ দেন।

কর ফাঁকিতে সংশ্লিষ্টদের প্রভাবশালী আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, যারা কর দেয় না, দেশ থেকে টাকা পাচার করে, তারা রাজনৈতিকভাবে এবং আর্থিকভাবে আনেক শক্তিশালী। তাদের কাছ রেথকে কর আদায় করতে গিয়ে এনবিআর কর্মকর্তারা ঝুকির মধ্যে পরেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এনবিআর কর্মীদের অসহায় আখ্যায়িত করে তাদের রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে সুরক্ষা দিয়ে কর আদায়ে সমর্থন দিতে তিনি সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান।
বাজেটে রাজস্ব আদাযের টার্গেট নির্ধারণের সময় এনবিআর এর অসহায়ত্ব উঠে আসে মন্তব্য করে সংস্থাটির চেয়ারম্যান বলেন, ”তার্গেট একটা দিয়ে দেয়া হল। সক্ষমতা কতটা আছে? এবং তার্গেটটা অলৌকিক।”

তিনি বলেন, সক্ষমতা হিসাব না করেই টার্গেট দেয়া হয়। আবার টার্গেটের সঙ্গে মিল রেখে সরকারের ব্যযের খাত চূড়ান্ত করায় আদাযে তাদিও দেয়া হয়।
এ সময় তিনি আরও বলেন, আগের অর্থবছরের মোট আদায়ের সঙ্গে একটা প্রবৃদ্ধি ধরে নতুন অর্থবছরের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলে এই লক্ষ্য পূরণের কিছুটা সম্ভাবনা থাকে।

তবে বাস্তবতা হচ্ছে, আগের বছরের লক্ষ্যের সঙ্গে তুলনা করে পরের বছরের রাজস্বের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।

”এই টার্গেটের বোঝা থাকার কারণে অনেক সময় ইনোভেটিভ আইডিয়া ও রিফর্মের বিষয়ে চিন্তা করার সুযোগ থাকে না,” বলেন এনবিআর চেয়ারম্যান।
প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, চলতি বাজেটে শতভাগ লেনদেন ব্যাংকের মাধ্যমে করার শর্তে করপোরেট করে বেশ কিছু ছাড় ঘোষণা করা হলেও ব্যবসায়ীরা এই সুযোগ নিতে পারেননি।

তিনি বলেন, বড় ব্যবসায়ীরাই লেনদেনে নগদ টাকাকে প্রাধান্য দিলে ক্যাশলেস সোসাইটি গড়ে তুলা কঠিন হবে।

সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান, অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে কর-জিডিপির অনুপাত বাংলাদেশে সর্বনিম্ন। এর ফলে জিডিপির তুলনায় সরকারি ব্যয়ের হারেও বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। শতভাগ ই ফাইলিং নিশ্চিত করে করের হার জিডিপির পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত বা্ড়ানো সম্ভব বলে অনুষ্ঠানে তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, শতভাগ ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে অন্যান্য পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকলেও ২০৩০ সালের মধ্যে কর আহরণ ১৬৭ বিলিয়ন ডলারে উঠবে।

আর প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে না পারলে ওই সময়ে কর আহরণ হবে সর্বোচ্চ ৯০ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাবে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার কর আহরণ প্রায় ৮৬% বাড়াতে সহায়তা করবে।

কর বাড়াতে বাংলাদেশে বিনিয়োগের অভাব রয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “এখানে ২৫ পয়সা বিনিয়োগ করলে সরকারের আয় বাড়ে ১০০ টাকা। অন্যান্য দেশে একই পরিমাণে রাজস্ব আদায় বাড়াতে বাংলাদেশের তুলনায় তিন গুন বিনিয়োগ করতে হয়,” মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিনিয়োগের জন্য কর আহরণ খাতের তুলনায় লাভজনক কোন খাতই থাকতে পারে না।

;

হাতিয়ায় ৩০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
হাতিয়ায় ৩০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

হাতিয়ায় ৩০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর দ্বীপাঞ্চল উপজেলা হাতিয়া থেকে ৩০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করা হয়েছে। এ সময় হরিণের ১টি চামড়া, ১টি মাথা ও চারটি পা উদ্ধার করা হয়।  

রোববার (১৯ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার মেঘনা নদী সংলগ্ন ঢালচর গ্রামে অভিযান চালিয়ে কোস্ট গার্ড এ মাংস জব্দ করে। তবে এ সময় কাউকে আটক করতে পারেনি কোস্টগার্ড।  

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন, কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট বিএন এইচ এম এম হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার মেঘনা নদী সংলগ্ন ঢালচর গ্রামে অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে শিকারিরা পালিয়ে যায়। পরে জব্দকৃত মাংস হাতিয়া বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।  

;

এবছর ২৪ লাখ বৃক্ষে শোভিত হবে চট্টগ্রাম: ডিসি ফখরুজ্জামান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেছেন, গতবারের রোপণ করা ২৩ লাখ হতে যেগুলো টিকেনি সেগুলোর অডিটিং করে পুনঃস্থাপন করা হবে ও গতবারের ২৩ লাখের সাথে আরও ১ লাখ যোগ করে ২৪ সালে ২৪ লাখ বৃক্ষ শোভিত হবে চট্টগ্রাম।

রোববার (১৯ মে) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সম্মেলন কক্ষে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক উন্নয়ন সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সভায় বিনা অনুমতিতে গাছ কাটার ব্যাপারে সম্মানিত জেলা প্রশাসক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রয়োজনে বন আইন কিংবা পরিবেশ আইনে সংশোধনের কথাও বলেন। তিনি ২০২৩ সালের রোপণ করা ২৩ লাখ বৃক্ষের বর্তমান অবস্থা জানতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের দ্রুত অডিট করতে নির্দেশ দেন।

সর্বজনীন পেনশন স্কিম রেজিস্ট্রেশনে চট্টগ্রাম জেলা সর্বাধিক ৪০ হাজারের অধিক রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এক নাম্বারে উল্লেখ করে জেলা প্রশাসক সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ দেন। এই অগ্রযাত্রা যেন ব্যাহত না হয় সেদিকে লক্ষ্য্য রাখার আহ্বান জানান। তবে একই সাথে তিনি জন্ম মৃত্যু নিবন্ধনের ব্যাপারে আরও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের তাগিদ দেন। এছাড়াও আসন্ন ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে তিনি কোরবানির হাটের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রাকিব হাসান, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল মহোদয়, চট্টগ্রাম জেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারাসহ অন্যান্য দফতরের কর্মকর্তারা।

;

বাড়ির উঠানে গ্রেনেড নিয়ে খেলছিল শিশুরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাড়ির উঠানে ব্রিটেনে তৈরি গ্রেনেড নিয়ে খেলছিল শিশুরা। স্থানীয় লোকজন তা দেখে আতঙ্কিত হয়ে ফোন দেন ৯৯৯ নম্বরে। ছুটে আসে সীতাকুণ্ড মডেল থানা পুলিশ। উদ্ধার করা হয় সেই ভয়ানক গ্রেনেড। তারপর বোম ডিসপোজাল ইউনিট এসে সেটি নিস্ক্রিয় করে।

রোববার (১৯ মে) সকালে সীতাকুণ্ডের সৈয়দপুর ইউনিয়নের মহানগর এলাকার তমিজউদ্দিন সেরাং বাড়ির উঠান থেকে গ্রেনেডটি উদ্ধার করে বিকেল পৌনে ৫টায় এটি নিস্ক্রিয় করা হয়।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলা সৈয়দপুর ইউনিয়নের মহানগর এলাকার তমিজউদ্দীন সেরাং বাড়ির উঠানে কিছুদিন আগে বাড়ির পাশের একটি পুকুর খনন করে উঠানে মাটি রাখেন। ওই মাটিতে পাওয়া গ্রেনেডটি নিয়ে খেলছিল শিশুরা।

বিষয়টি স্থানীয় আরাফাত হোসেন সাব্বির নামে এক কিশোর দেখতে পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কল দেন। পরে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়। পরে খবর পেয়ে বোমা ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে।

সৈয়দপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেন রিপন বলেন, কিছুদিন আগে বাড়ির পাশে একটি পুকুর খনন করে উঠানে মাটি দেয়। ওই মাটির মধ্যে গ্রেনেডসদৃশ বস্তুটি নিয়ে ছোট ছোট শিশুরা খেলছিল। পরে এক কিশোর দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানায়।

সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম যায়। বিষয়টি বোমা ডিসপোজাল ইউনিটকে জানালে তারাও ঘটনাস্থলে পৌঁছে। বিকেল সাড়ে ৪টায় খোলা মাঠে গ্রেনেডটির বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এ গ্রেনেডটি মুক্তিযুদ্ধের সময়কার।

;