চসিক নির্বাচন

মেয়রপ্রার্থী রেজাউল-শাহাদাতের যত সম্পদ



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম থেকে
আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ও বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন

আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ও বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

সময় যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিতব্য চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনকে ঘিরে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

এরই মধ্যে দেশের বড় দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি তাদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। নির্বাচন কমিশনের যাচাই-বাচাইয়ের বাঁধও পার হয়েছে এ দুই দলের প্রার্থীরা।

কমিশনে দেওয়া হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, চসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী ১৯ লাখ টাকা খরচ করবেন। আর এই খরচের অর্থ তিনি নিজের আয় থেকে এক লাখ টাকা, স্ত্রী দেবেন পাঁচ লাখ, এক ভাই সাড়ে তিন লাখ এবং অন্য দুই ভাই পাঁচ লাখ টাকা করে দেবেন বলে উল্লেখ করেছেন।

অন্যদিকে বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন ২০ লাখ টাকা খরচ করবেন বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে নিজের ব্যক্তিগত ১০ লাখ টাকা আর দুই বোনের কাছ থেকে ঋণ করবেন পাঁচ লাখ করে মোট ১০ লাখ টাকা। বিভিন্নভাবে তার ঋণের বোঝা থাকলেও প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীর ব্যাংক অথবা আর্থিক কোনও প্রতিষ্ঠানে ঋণ নেই।

বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন হলফনামায় বলেন, উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের কাছে তার তিন কোটি দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা ঋণ আছে। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের কাছে ২৯ লাখ ৮১ হাজার ১৩২ টাকা এবং অন্যান্য খাতে তার আরও দুই লাখ ৪৬ হাজার ৩১৩ টাকা ঋণ আছে।

অন্যদিকে রেজাউল করিম তার হলফনামায় দাবি করেন, একক বা যৌথভাবে কোনও ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার কোনও ঋণ নেই।

দুইপ্রার্থীর যত আয়

ডা. শাহাদাত নানাখাতে তার মোট বার্ষিক আয় দেখান ২০ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া থেকে আসে তিন লাখ ৫৩ হাজার ২৫ টাকা। চিকিৎসা, শিক্ষকতা ও পরামর্শক হিসেবে পান ১৭ লাখ ২১ হাজার টাকা।

অন্যদিকে রেজাউল করিম নিজের ও নির্ভরশীলদের মিলে তার বার্ষিক আয় ৯ লাখ ৬৪ হাজার টাকা দেখিয়েছেন। বাড়ি, দোকানভাড়া ও অ্যাপার্টমেন্ট থেকে রেজাউলের বার্ষিক আয় চার লাখ ১৪ হাজার টাকা। ব্যবসা থেকে নির্ভরশীলদের আয় তিন লাখ ৫০ হাজার টাকা আর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার থেকে আয় দুই লাখ এক হাজার টাকা।

যত সম্পদ নৌকার প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীর

রেজাউল করিম চৌধুরী হলফনামায় মোট ৭১ লাখ ৬৫ হাজার ৪৩৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন।

তার মধ্যে, নিজ নামে আছে নগদ এক লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে তিন লাখ ৫১ হাজার ৪০৯ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ সাত লাখ আট হাজার ৫৩৯ টাকা ও স্ত্রীর নামে ৩২ লাখ ২৭ হাজার ৯০ টাকা। পোস্টাল সেভিংসে নিজ নামে না থাকলেও স্ত্রীর নামে ২০ হাজার টাকার প্রাইজবন্ড আছে। রেজাউল করিমের নিজ নামে রয়েছে চার লাখ টাকা দামের একটি মোটর গাড়ি। স্বর্ণ ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতুর মধ্যে বিবাহসূত্রে নিজ নামে ৫০ হাজার টাকা মূল্যমানের ২০ তোলা স্বর্ণ ও স্ত্রীর নামে ৬০ হাজার টাকা মূল্যমানের ৪০ তোলা স্বর্ণ আছে।

স্থাবর সম্পদের মধ্যে, নিজের নামে কৃষি ও অকৃষি জমি নেই। তাবে তার স্ত্রীর নামে দুই গন্ডা দুই কড়া অকৃষি জমি আছে। দালান, আবাসিক ও বাণিজ্যিক সম্পদের মধ্যে নিজ নামে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ভূমির ওপর আবাসিক গৃহমূল্য এক লাখ টাকা ও যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে প্রাপ্ত চার ভাগের এক অংশ। নিজ নামে চারটি অ্যাপার্টমেন্ট যার মূল্য এক কোটি ৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৭ টাকা।

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের যত সম্পদ

ডা. শাহাদাত হোসেন চার কোটি ২৩ লাখ ৯ হাজার ২২৭ টাকার অস্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন।

তার মধ্যে, নিজের নগদ টাকা আছে ১৫ লাখ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের নামে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ৩৪ লাখ ৪৭ হাজার ২৭৭ টাকা, নিজের নামে বন্ড, ঋণপত্র, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার বাবদ তিন লাখ ৭১ হাজার ৩৫০ টাকা। এছাড়া নগরীর পাঁচলাইশ এলাকায় শাহাদাতের দি ট্রিটমেন্ট সেন্টার নামে একটি হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার আছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায়িক মূলধন তিন কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ৬০০ টাকা।

এছাড়াও নিজের নামে ১১ লাখ ৮০ হাজার মূল্যমানের কার (ফিল্ডার-টয়োটা) ও ২৭ লাখ ২০ হাজার মূল্যমানের ভি-৭৩ মডেলের পুরনো জিপ গাড়ি আছে।

স্থাবর সম্পদের মধ্যে, ডা. শাহদাতের নিজ নামে ১ কোটি ৮৬ লাখ ৫৬ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ আছে। এর মধ্যে নিজ নামে ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যের ১৮ শতক এবং ছয় লাখ ৬০ হাজার টাকা মূল্যের ১ দশমিক ৫ কাঠা অকৃষি জমি আছে। নিজ নামে ৬৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকার আটতলা বিশিষ্ট একটি দালানের এক অংশ আছে। এ ছাড়া ৩৫ লাখ টাকা দামের একটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে শাহাদাতের।

বিভিন্ন অভিযোগে ডা. শাহাদাত হোসেনের বিরুদ্ধে ৪৮টি মামলা থাকলেও রেজাউল করিম চৌধুরীর নামে কোনও মামলা নেই। নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে জমা দেওয়া হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ রয়েছে।

   

মণিরামপুরে উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন আমজাদ হোসেন লাভলু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে যশোরের মণিরামপুর উপজেলায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শেষে ৬ হাজার ৫শ’ ৫৫ ভোটের ব্যবধানে চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস মার্কায় ৫৯ হাজার ২শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭শ’ ১৮ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান পদে সন্দীপ ঘোষ ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুনরায় কাজী জলি আক্তার বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকাল ৪টায়। ভোটকেন্দ্রগুলোতে সকালে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। এবার মণিরামপুর উপজেলায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে ইলেক্ট্রনিক্স ভোটিং মেশিন বা ইভিএমের মাধ্যমে। মণিরামপুরে এবারই প্রথম ইভিএমে ভোট নেয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মণিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৬৫টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ ইলেকট্রিনিক্স ভোটিং মেশিনে ইভিএমে অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলায় মোট ভোটার ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১১ জন, নারী ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩২২ জন এবং হিজড়া দু’জন ভোটার রয়েছেন।

;

নওগাঁয় ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তারা পুনরায় নির্বাচিত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় প্রথম ধাপে তিনটি উপজেলায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) রাত ১০টায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তারা বেসরকারিভাবে পৃথক ফলাফল ঘোষণা করেন।

এর আগে, সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। জেলার ১১টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ তিন উপজেলায় তারা জনপ্রতিনিধি ছিলেন। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারা নতুন করে আবারও নির্বাচিত হয়েছেন।

বদলগাছী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা নিত্যানন্দ কুমার পাল বলেন- কৈ মাছ প্রতীকের প্রার্থী মো. শামসুল আলম খান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ২১ হাজার ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের মো. আবুল খালেদ বুলু ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

পত্নীতলা উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা জোবায়ের হোসেন বলেন- মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুল গাফ্ফার বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার প্রাপ্ত ভোট ৬২ হাজার ৭৮৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল খালেক চৌধুরী ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

অপরদিকে, ধামইরহাট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারি রির্টানিং কর্মকর্তা মো. আনিছার রহমান বলেন- আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. আজাহার আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৬ হাজার ৮৫৫। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী মো. ওসমান আলী ১২ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে পরাজিত হন।

জেলা নির্বাচন ও রিটার্নি কার্যালয় থেকে জানা যায়- জেলার বদলগাছী, পত্নীতলা ও ধামইরহাট এ উপজেলায় ৩২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। যেখানে চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন। ১৯১ টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৪০৭টি কক্ষে ভোটগ্রহণ হয়। যেখানে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৭ হাজার ১৭৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৭৩৬ জন এবং নারী ভোটার জন ২ লাখ ৬৮ হাজার ৪২৯ জন।

;

ধোবাউড়ায় টানা ২য় বার নির্বাচিত হলেন ডেভিড রানা চিসিম 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় টানা দ্বিতীয় বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। 

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে উপজেলার ৫৪ টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ কর হয়েছে। ভোট গণনার পর ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রির্টানিং কর্মকর্তা রেজাউল করিম। 

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে  ২৮ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে  নির্বাচিত হয়েছেন ডেভিড রানা চিসিম। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ডা. আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট। 

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৭৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজহারুল ইসলাম খায়রুল পেয়েছেন ২০ হাজার ২৩৫ ভোট।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান স্বপ্না আক্তার ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ১০২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিলকিস আক্তার হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ২১৬ ভোট।

;

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;