চেয়ারম্যান পলাশ হত্যার বিচার হবে তো?



কান্ট্রি ডেস্ক, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নড়াইল: লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শেখ লতিফুর রহমান পলাশ হত্যা মামলার সাড়ে ৫ মাস অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পত্র জমা দেয়া হয়নি। এ কারণে বিচার নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন মামলার বাদী ও নিহতের বড় ভাই সাইফুর রহমান হিলু।

সাইফুর অভিযোগ করে বলেন, ‘হত্যা মামলার আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়ে আমাকে ও মামলার সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে।’

এদিকে চাঞ্চল্যকর এই মামলার বিচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নিহতের পরিবারের স্বজনসহ এলাকাবাসী। মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তরের দাবি তাদের।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দুপুর ১২টার দিকে লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা লতিফুর রহমান পলাশকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে। ইউপি নির্বাচনের জের, রাজনৈতিক ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে খুন হন তিনি। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের বড় ভাই জেলা পরিষদের সদস্য মুক্তিযোদ্ধা সাইফুর রহমান হিলু বাদী হয়ে ১৫ জনকে আসামি করে লোহাগড়া থানায় মামলা দায়ের করেন।

এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিদের মধ্যে রয়েছে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক কুমড়ি গ্রামের শরীফ মুনীর হোসেন, লোহাগড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিঘলিয়া ইউপি নির্বাচনে পরাজিত আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মাসুদুজ্জামান, দিঘলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইমতিয়াজ আহম্মেদ মাসুম, দিঘলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুর সরদার, প্রায় একডজন মামলার আসামি সোহেল খাসহ ১৫ জন।

এদিকে ১৫ আসামির মধ্যে ৩ আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ এবং ৮ জন আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করে বর্তমানে জামিনে রয়েছে। এছাড়া ৪ জন আসামি এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে বলে অভিযোগ। এসব আসামিরা বাদীসহ সাক্ষীদের হুমকি দিচ্ছে।

মূলত লতিফুর রহমান পলাশের জনপ্রিয়তা থাকায় তিনি ২০১৬ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে জয়লাভ করেন। তার হত্যাকাণ্ডের পর এখনো এলাকার মানুষ স্বাভাবিক হতে পারেনি। এদিকে আসামিরা জামিনে মুক্তি পেয়ে মোটরসাইকেলে মহড়াসহ বিভিন্নভাবে হুমকি-ধামকি দেয়ায় নিহতের পক্ষের লোকজন নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে।

কুমড়ি গ্রামের মোজাহার সরদার জানান, হত্যাকাণ্ডের শিকার পলাশ চেয়ারম্যান ছিলেন এ অঞ্চলের মানুষের চোখের মনি। দল-দলের বাইরে সকলের বিপদে সব সময় পাশে থাকতেন তিনি। অবিলম্বে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সকলকে গ্রেফতারসহ আদালতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিলের দাবি জানান। আসামিরা তাকে হুমকি দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

গৃহিণী সৈয়দা চায়না খানম বলেন, ‘হত্যা মামলার আসামিরা গ্রেফতার না হওয়ায় আমাদের হুমকি-ধামকি দিচ্ছে। আমাদের ছেলে-মেয়েদের স্কুল কলেজে যেতে বাধা দেয়াসহ ভয়ভীতি দেখানো হলেও পুলিশ তাদের গ্রেফতার করছে না।’

নিহত লতিফুর রহমান পলাশের স্ত্রী ও ওই ইউনিয়নের উপ-নির্বাচনে নির্বাচিত চেয়ারম্যান নীনা ইয়াছমিন বার্তা২৪.কমকে জানান, জনপ্রিয় চেয়ারম্যান পলাশকে প্রকাশ্যে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করা হলেও সাড়ে ৫ মাসে সকল আসামিদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। স্বামী হত্যার ঘটনায় বাকি আসামিদের গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান তিনি।

পলাশ হত্যা মামলার বাদী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুর রহমান হিলু বার্তা২৪.কমকে জানান, দীর্ঘ সাড়ে ৫ মাস অতিবাহিত হলেও মামলার চার্জশিট দেয়া হয়নি। মামলাটি দ্রুত বিচার আইনে নেয়ার জন্য চিঠি আসলেও সেখানে স্থানান্তর করা হয়নি। এই হত্যা মামলা থেকে গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের বাদ দেয়ার চেষ্টা চলছে এবং মামলাটিকে দুর্বল করতে নাটক সৃষ্টির চেষ্টা চলছে।

তিনি আরও বলেন, ‘আসামিরা জামিনে এসে আমাকেসহ সাক্ষীদের বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দিচ্ছে।’

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি,তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে জানান, আলামত উদ্ধার ও মামলার তদন্ত কাজ শেষ হলেই আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়া হবে। চারজন আসামি পলাতক থাকায় তাদের গ্রেফতার সম্ভব হচ্ছে না। তবে আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

বাদীসহ সাক্ষীদের ভয়ভীতি দেখানোর বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

   

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা হত্যাকাণ্ডের আসামি গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার হত্যাকাণ্ডের অজ্ঞাত থাকা আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, নিহত ঈশ্বরী বালা ত্রিপুরার গলা ও কানে পরিধেয় স্বর্ণের চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়ার পর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার ভয়ে তাকে খুন করে পূর্ব পরিচিত বিবেকানন্দ ত্রিপুরা। প্রথমে কিল-ঘুষি মারার পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয় তাকে। এরপর মরদেহ গুম করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, বুধবার (১৫ মে) মরদেহ উদ্ধারের পর অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়। মামলা গ্রহণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আসামিকে পানছড়ি উপজেলার লোগাং এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে ধরা পড়ে।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি তানভীর হাসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন,  প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করে আসামি এবং স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে স্বর্ণালংকারও উদ্ধার করা হয়েছে। আসামি আর্থিক দায়গ্রস্ত থাকায় স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় বলে পুলিশকে জানায়। কিন্তু ঈশ্বরী ত্রিপুরা বিষয়টি জানিয়ে দিবেন বলায় ভয়ে তাকে হত্যা করে। 

উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে পাশের বাড়ি থেকে মোবাইল চার্জ দিয়ে ফেরার পথে নিখোঁজ হন ঈশ্বরী ত্রিপুরা। নিখোঁজের ৫ দিন পর জেলা সদরের ভাইবোনছড়া ইউনিয়নের কলাবন নামক এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

;

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

রংপুরে সিলগালা সিগারেট ফ্যাক্টরিতে চোরের উৎপাত, অতিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর নগরীর রবার্টসনগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত সিলগালা করা গোল্ডস্টার সিগারেট ফ্যাক্টরির যন্ত্রাংশ চুরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ঘটনায় চিহ্নিত ২জনকে আসামিসহ অজ্ঞাত আরো ৫/৬ জনকে সহযোগী করে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার মিথুন রায়।

এজাহার ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আলমনগর কলোনী এলাকার বাসিন্দা অসি মিয়া ও ৩ নং ইস্পাহানী ক্যাম্প এলাকার হোসেন আলী অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ মিলে গত ১৫ই মে গভীর রাতে ফ্যাক্টরির পিছনের দেয়াল টপকে ১৯টি মেশিনারিজ যন্ত্রাংশ চুরি করে যাওয়ার পথে ওই এলাকার বাসিন্দা হালিম, জামিল ও হানিফ মিয়া তাদের আটক করে। এতে ওই চোরেরা উল্টো ক্ষিপ্ত হয়ে অতর্কিত ভাবে তাদেরকেই মারধর করে ৮ টি যন্ত্রাংশ ফেলে বাকি ১১টি দামি যন্ত্রাংশ নিয়ে চলে যায়। ওই ফেলে যাওয়া চুরির মালামাল নৈশপ্রহরী জব্দ করে ফ্যাক্টরীতে রাখে। পরবর্তীতে ওই চোরেরা দলবদ্ধ হয়ে ফেলে রেখে যাওয়া চুরির মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অতর্কিত ভাবে ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঢুকে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী ও তার স্ত্রী হাসনা হেনা বেগমকে মারধর করে এবং খুন জখম করার হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যায়।

এ বিষয়ে নৈশপ্রহরী ইউনুস আলী বলেন, তারা প্রায় রাতেই আমাকে উদ্দেশ্য করে ঢিল ছুড়ে, আমার পরিবারের সদস্যদের অকারনে গালিগালাজ করে। ঘটনার দিন চুরি করা মালামাল ছিনিয়ে নিতে এসে তারা বেধরক ভাবে আমাকেসহ আমার স্ত্রীকে মারডাং করে এবং যে ভাবে হুমকি দিয়ে গেছে তাতে আমি ও আমার পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

এ ঘটনায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মিথুন রায় বলেন,এই প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা হওয়ার পর থেকে চোরদের উৎপাতে অরক্ষিত হয়ে উঠেছে ফ্যাক্টরীটি। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন কৌশলে তারা চুরি করে যন্ত্রাংশ। এভাবে খুব ভোগান্তিতে আছি আমরা।

এর আগেও তারা কয়েকবার চুরি করতে এসেছিল। একারনে প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের কাছে হতে হয় লাঞ্চিত। সম্প্রতি চুরি ও সন্ত্রাসী তান্ডবের ঘটনায় আমি বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় একটি এজাহার দায়ের করেছি।

এবিষয়ে আরপি এমপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোন্তাসের বিল্লাহ এজাহার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি।

;

আরসার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে: র‌্যাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসার বিরুদ্ধে র‌্যাবের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। কোন প্রকার তথ্য পেলেই অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে কারওয়ান বাজার মিডিয়া সেন্টারে এক প্রশ্নের উত্তরে র‌্যাবের মিডিয়া অ্যান্ড লিগ্যাল উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটা আতঙ্কের নাম আরসা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। এই আরসা গোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে হত্যাকানণ্ড অপহরণসহ নানান অপরাধের সাথে জড়িত। এর আগে আমরা নানা ধরনের অভিযান পরিচালনা করে এখন পর্যন্ত ১১০ জন আরসা সদস্যকে গ্রেফতার করেছি এবং বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক ও অস্ত্র সরঞ্জামাদী উদ্ধার করেছি।

তিনি আরও বলেন, র‍্যাবের অব্যাহত নজরদারি, গোয়েন্দা তাৎপরতা অভিযানের প্রেক্ষিতে আরসা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে যায়। পাশের দেশ থেকে অস্ত্র আসছে এমন গোয়েন্দা তথ্য থেকে আমরা গতকাল অভিযান চালিয়ে দুইজন কে গ্রেফতার করেছি।

আরাফাত বলেন, আরসার এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে নিষ্ক্রিয় রাখতে আমরা স্থানীয় থানা এবং সংশ্লিষ্টদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ রাখছি। আমরা তাদের ট্র্যাকিং করছি এবং তাদের বিরুদ্ধে আমাদের গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত আছে। আমরা যখনই কোন তথ্য পাচ্ছি আমরা অভিযান চালাচ্ছি।

গত বুধবার ভোর রাতে কক্সবাজারের উখিয়ার গহিন পাহাড়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধার করেছে র‍্যাব। এ অভিযানের সময় আরসা কমান্ডার মাস্টার সলিমুল্লাহ (৩৮) এবং তার সহযোগী মো. রিয়াজকে (২৭) গ্রেফতার করা হয়। তারা দুজনই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নাগরিক।

;

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাস কম থাকবে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

উত্তরা, উত্তরখান এলাকায় শনিবার গ্যাসের কম থাকবে

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্যাস পাইপলাইনে নির্মাণের প্রয়োজনীয় কাজের জন্য শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান এলাকায় গ্যাস সরবরাহ কম থাকবে।

শুক্রবার (১৭ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

এতে বলা হয়েছে, শনিবার সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণ খান ও এর আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে। গ্রাহকবৃন্দের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

;