রংপুরে প্রবাস ফেরত ৫২৫৩ চিহ্নিত, বাকিদের খোঁজে সেনাবাহিনী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
রংপুরে প্রবাস ফেরত ৫২৫৩ চিহ্নিত, বাকিদের খোঁজে সেনাবাহিনী

রংপুরে প্রবাস ফেরত ৫২৫৩ চিহ্নিত, বাকিদের খোঁজে সেনাবাহিনী

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর বিভাগের আট জেলায় বিদেশ ফেরত ৫ হাজার ২৫৩ জন প্রবাসীর ঠিকানা ও অবস্থান চিহ্নিত করেছে প্রশাসন। তাদের হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। এছাড়া শনাক্ত না হওয়া আরও ২ হাজার ২০৩ জনের সন্ধানে মাঠে কাজ করছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা।

বুধবার (১ এপ্রিল) বিকেলে রংপুর বিভাগীয় কমিশনার কার‌যালয় সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।

চলতি বছরের গত ১ মার্চ থেকে বিদেশ হতে রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় এখন পর্যন্ত ৭ হাজার ৪৫৬ জন প্রবাসী দেশে এসেছেন।  এর মধ্যে বুধবার পর্যন্ত ৫ হাজার ২৫৩ জনের অবস্থান ও ঠিকানা শনাক্ত করা গেছে। বাকিদের শনাক্ত করতে সেনাবাহিনীর সদস্যরা প্রবাস ফেরতদের দেয়া ঠিকানায় খোঁজখবর রাখছেন।

এদিকে সূত্র জানায়, রংপুর বিভাগে গাইবান্ধায় ৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এ বিভাগে এখন পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টানে ৩ হাজার ৩৩৬ জন, প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে ৩ জন ও আইসোলেশনে ৯ জন রয়েছেন। এছাড়া হোম কোয়ারেন্টাইন থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে ২ হাজার ১১৫ জন।

রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় সরকারী ৬২টি চিকিৎসা কেন্দ্রে করোনা রোগীদের চিকিৎসায় ৫৭৪টি বেড, ৮১৮ জন চিকিৎসক, ১ হাজার ৭১১ জন নার্স ও বেসরকারী ৭৯টি চিকিৎসাকেন্দ্রে ৫৩টি বেড, ১৮৮জন চিকিৎসক ও ৩৮৩ নার্স নিয়োজিত রয়েছে।

এছাড়া সরকারিভাবে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী ৭ হাজার ১৭১টি মজুদ ও ৪ হাজার ৪৬৫টি বিতরণ এবং বেসরকারিভাবে ৫টি মজুদ ও ৫০টি সুরক্ষা সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে।

এদিকে রংপুরে করোনার প্রাদুর্ভাব না ঘটলেও মোকাবেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে রংপুর বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন। প্রস্তুতি হিসেবে বুধবার দুপুরে নগরীর বড় দুটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনার কেএম তারিকুল ইসলাম।

সভায় রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য, আরপিএমপি পুলিশ কমিশনার আবদুল আলীম মাহমুম, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. আমিন আহমেদ খান, জেলা প্রশাসক আসিব আহসান, সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

   

ফটিকছড়িতে সেপটি ট্যাংকে পড়ে ‍শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে সেপটি ট্যাংকে পড়ে ‍শিশুর মৃত্যু

ফটিকছড়িতে সেপটি ট্যাংকে পড়ে ‍শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে সেপটি ট্যাংকে পড়ে মো. রোহান (৫) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে উপজেলার আজাদীবাজার এলাকার রনজুরহাট সংলগ্ন অলি আহমদ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।

নিহত শিশু রোহান ওই এলাকার প্রবাসী মো. শাহজাহানের ১ম সন্তান এবং রোহান স্থানীয় এক মাদ্রাসায় নুরানি বিভাগের শিক্ষার্থী।

নিহত রোহানের আপন মামা মো. আব্বাস বলেন, আমার বোনের পার্শ্ববর্তী ফুফু শাশুড়ির ঘরে টয়লেটের সেপটি ট্যাংক পরিষ্কার করার জন্য ট্যাংকির ঢাকনি তুলে সেখানে প্লাস্টিক দিয়ে ডেকে রাখা হয়। ভাগনে রোহান বেশিরভাগ সময় ওই ঘরেই থাকে। আজকে দুর্ভাগ্যবশত রোহান ওই ট্যাংকিতে পড়ে যায়। সেখান থেকে উদ্ধার করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করে।

ফটিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল হুদা জানান, ঘটনাটি আমরা শুনেছি। এ ঘটনায় থানায় এখনো কোনো অভিযোগ হয়নি।

;

প্রস্তাবিত সড়ক পরিবহন আইন: নৈরাজ্য ও নিরাপত্তাহীনতা বাড়বে সড়কে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সড়ক পরিবহন (সংশোধন) আইন, ২০২৪ এর কয়েকটি ধারায় শাস্তি ও জরিমানার পরিমাণ কমানোর উদ্যোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। তরুণ শিক্ষার্থীদের অভূতপূর্ব আন্দোলনের প্রেক্ষিতে অনেক প্রত্যাশা নিয়ে সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ প্রণীত হওয়ার পর তার কার্যকর বাস্তবায়ন দূরে থাক, সড়কে বিশৃঙ্খলা, অনাচার ও নিরাপত্তাহীনতার মাত্রা ক্রমবর্ধমান হারে বেড়েছে। টিআইবি মনে করে, জনস্বার্থ বিবর্জিত প্রস্তাবিত সংশোধনীর ফলে আইনটি তার উদ্দেশ্য থেকে বিচ্যুত হয়ে আরো দুর্বল হয়ে পড়বে এবং মালিক-শ্রমিক পক্ষের হাতে সড়ক ব্যবস্থাপনার জিম্মিদশা আরো বাড়বে।

গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আইনের অন্তত ১২টি ধারায় পরিবর্তন এনে এবং অধিকাংশ ধারায় চালক ও চালকের সহকারীদের জেল জরিমানা ও শাস্তি কমিয়ে সড়ক পরিবহন সংশোধন আইন-২০২৪ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সংবাদ সূত্রে জানা যাচ্ছে, আইনের ৬৯, ৭০, ৮১, ৮৪, ৮৫, ৮৬, ৯০, ৯৮, ১০৫ ধারায় শাস্তি ও জরিমানার পরিমাণ কমানো হয়েছে।

তবে সড়ক পরিবহন আইন ২০২৪-এ যানবাহনের বিমা বাধ্যতামূলক করা [ধারা ৬০ (২)], সুপারভাইজার সংযুক্ত করা [ধারা ৭১] এবং গণপরিবহনে ভাড়ার চার্ট প্রদর্শন অথবা নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া দাবি বা আদায় সংক্রান্ত ধারা লঙ্ঘনের দণ্ড আলাদাভাবে করা [ধারা ৮০] হয়েছে। এ তিনটি সংশোধনীর সঙ্গে টিআইবির গবেষণালব্ধ সুপারিশের সামঞ্জস্য থাকায় সতর্ক সাধুবাধ জানিয়ে টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সড়ক পরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলায় এনে তা জনগণের জন্য নিরাপদ করে তুলতে যেখানে জরিমানা ও শাস্তির বিধান যৌক্তিকভাবে বাড়ানো প্রয়োজন ছিলো, সেখানে সংশোধনীর মাধ্যমে শাস্তি কমিয়ে দেওয়া হলে সড়কে বিশৃঙ্খলা বাড়াবে এবং জনগণের জন্য আরো বেশি অনিরাপদ হয়ে উঠবে। একইসঙ্গে, চালক-শ্রমিকদের আইন না মানার প্রবণতার পাশাপাশি সড়কে অনিয়মকেও উৎসাহিত করবে। সড়ককে নিরাপদ করে তুলতে নানা উদ্যোগের কথা বলা হলেও, অবস্থাদৃষ্টে সরকারের অবস্থান ঠিক তার উল্টোদিকে বলে প্রতীয়মান হয়। এমন সংশোধনের ফলে সড়কে অনিয়ম-দুর্নীতি, নৈরাজ্য আরো বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি যেমন সৃষ্টি হবে, তেমনি সড়ক-মহাসড়কে অনাকাঙ্খিত মর্মান্তিক মৃত্যুর মিছিল কেবল দীর্ঘই করবে।’

টিআইবির সাম্প্রতিক গবেষণায় পরিবহন মালিক-শ্রমিকপক্ষের হাতে সড়ক ব্যবস্থাপনার জিম্মিদশার প্রকটতার বিষয়টি উঠে আসে উল্লেখ করে ড. জামান বলেন, ‘সড়ক আইনের সংশোধনের মাধ্যমে শাস্তি ও জরিমানা কমিয়ে আনার বিষয়টি এ জিম্মিদশার সঙ্গে দৃশ্যত সম্পর্কিত। আইনে সংশোধন এনে শাস্তি কমানোর পেছনে সরকারের ওপর রাজনৈতিক মদদপুষ্ট মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের যে প্রভাব রয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। এই সংশোধনী সংসদে গৃহীত হলে জনগণের স্বার্থ ভূলুণ্ঠিত হবে। এ আত্মঘাতী পথ থেকে সরে আসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

সংশোধন প্রক্রিয়ার কোনো ধাপেই প্রস্তাবিত সংশোধনীর খসড়া খাতসংশ্লিষ্ট অংশীজনদের জন্য উন্মুক্ত না করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক। টিআইবি মনে করে, সড়কে জনগণের চাহিদা ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রেক্ষিতে যাদের শৃঙ্খলায় আনতে আইনটি তৈরি করা হয়েছে, তাদের চাপে এবং স্বার্থে আইনের সংশোধন করা হলে আইনের সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। একইসঙ্গে যে উদ্দেশ্যে আইনটি করা হয়েছিল তা থেকে সরে দাঁড়ানো হবে। এমতাবস্থায়, খসড়া আইনটি চূড়ান্ত করার পূর্বে বিশেষজ্ঞ এবং অন্যান্য অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে অগ্রসর হওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছে টিআইবি।

;

‘উপকূলীয় এলাকার পানির সমস্যা ভাবার ওয়াসার সময় হয়েছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

উপকূলীয় এলাকার পানির সমস্যার দিকে ওয়াসার তাকানোর সময় এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সুজিত কুমার বালা।

২৮ মার্চ (বৃহস্পতিবার) সকালে বিশ্ব পানি দিবস উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) – এর ‘কমিউনিটিভিত্তিক জলবায়ু সহনশীলতা ও নারীর ক্ষমতায়ন কর্মসূচি (ক্রিয়া)’ প্রকল্প আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ আয়োজনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘জলবায়ু ঝুঁকিপ্রবণ এলাকায় নিরাপদ পানির প্রাপ্যতা: প্রেক্ষিত জেন্ডার।’

ড. সুজিত কুমার বালা বলেন, ‘উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির প্রাপ্যতার অভাব রয়েছে। বন্যা, ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানি সংকট আরও বেড়ে যায়। প্রাকৃতিকভাবে এই সংকট মোকাবিলার চেষ্টা চলছে, তবে তা পর্যাপ্ত নয়। ওয়াসা ঢাকাকেন্দ্রিক হলেও আমার মনে হয় এখন আমাদের উপকূলীয় এলাকার পানির সমস্যার দিকে তাকানোর সময় এসেছে।’

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান। তিনি বলেন, ‘সারা দেশে মাত্র ১৫ শতাংশ মানুষ পাইপ ওয়াটার সাপ্লাইয়ের সুবিধা ভোগ করছে আর নিরাপদ পানির সুবিধা আছে ৬০ শতাংশ মানুষের। এ ছাড়া পানির লবণাক্ততা ২৬ মিলিয়ন মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত লবণ পানি ব্যবহারের কারণে শিশুমৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ছে।

‘পানি সংগ্রহ থেকে শুরু করে সরবরাহ পর্যন্ত নারীদের সম্পৃক্ততা বেশি থাকার কারণে বৈশ্বিকভাবে তাদের ‘ওয়াটার ম্যানেজার’ বলা হয়। কিন্তু পানি সংগ্রহের কাজে অতিরিক্ত সময় দিতে গিয়ে নারীরা আয় বৃদ্ধিমূলক ও কৃষি কাজে অংশ নিতে পারে না। এতে আর্থিকভাবে তারা পিছিয়ে থাকছেন।’

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ-এর নির্বাহী পরিচালক এসএমএ রশিদ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর-এর নির্বাহী প্রকৌশলী শর্মিষ্ঠা দেবনাথ, সুইডেন দূতাবাসের উন্নয়ন সহযোগিতা বিভাগের প্রোগ্রাম অফিসার মোস্তাফিজুর রহমান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মোঃ রবিউল আলম।

ক্রিয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন এলাকা থেকে পানি নিয়ে ভুক্তভোগী দুজন নারী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তাদের সমস্যার কথা জানান। পানির অপ্রাপ্যতা, সংগ্রহ করার জটিলতা, অনিরাপদ পানি ব্যবহারের ফলে বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব, লবণাক্ততার কারণে পারিবারিক সহিংসতা বৃদ্ধির কথা তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানের সভাপ্রধান এমজেএফ-এর নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম বলেন, ‘পানির যোগান দিতে গিয়ে নারীরা নানাভাবে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। সুপেয় পানি একটি মানবাধিকার। আমরা পানি নিয়ে নানা সংকটের কথা আলোচনা করি কিন্তু নারীদের দুর্ভোগের বিষয়টি অত গুরুত্ব পায় না।

‘এসব সমস্যার সমাধানে চাই সামষ্টিক উদ্যোগ। সরকারের একার পক্ষে সব সম্ভব নয়। তাই আমাদের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারের সঙ্গে মিলে কাজ করার উপায় খুঁজে বের করতে হবে।’

আলোচনা শেষে শাহীন আনাম অতিথিদের আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখান। প্রদর্শনীর বিষয় ছিল ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও নারীর দুর্বলতা।’

;

পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন

পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে নওগাঁয় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার ( ২৮ মার্চ) দুপুরে শহরের মুক্তি মোড়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন নওগাঁ সরকারি কলেজের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যয়নরত সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

নওগাঁ সরকারি কলেজের রসায়ন বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী বরকত মোল্লার সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন নওগাঁ সরকারি কলেজের রসায়ন বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সিফাত হোসেন, আরমান মন্ডল, শাকিল, আরিফ,তামান্না, রিয়া প্রমুখ। এসময় আরো অন্যান্য শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন ।

বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা বলেন, ১৯ মে থেকে অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা শুরু হবে। রুটিনে প্রত্যেক পরীক্ষার মাঝে একদিন করে ছুটি রয়েছে। কিন্তু এতে তারা ক্ষতির মুখে পড়বেন। যে কোনো পরীক্ষা নিতে দেড় মাস সময় বরাদ্দ থাকে। সেখানে তড়িঘড়ি করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের পরীক্ষা শেষ করতে চাচ্ছে। এর আগে কখনোই এমনভাবে রুটিন তৈরি করা হয়নি। তারা প্রত্যেক পরীক্ষার মাঝে কমপক্ষে তিন দিন করে ছুটি চান

;