সেবা না পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে নারীর সন্তান প্রসব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
সেবা না পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে নারীর সন্তান প্রসব

সেবা না পেয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে নারীর সন্তান প্রসব

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাশেদা বেগম (৫০) নামের এক অন্তঃসত্ত্বা নারী সন্তান প্রসবের জন্য আসলে ভর্তি নেয়নি চিকিৎসকরা। পরে ওই অন্তঃসত্ত্বা নারী বাড়ি ফিরে যাবার সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেট সংলগ্ন স্থানে সন্তান প্রসব করেন।

সোমবার (২৫ মে) সন্ধ্যায় সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেট সংলগ্ন স্থানে রাশেদা বেগম ছেলে সন্তান জন্ম দেন।

ওই প্রসূতি মা উপজেলার দামোদরপুর ইউনিয়নের জামুডাঙ্গা (ভাঙ্গা বাঁধের মাথা) গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী।

স্বজনরা জানান, বাড়িতে থাকা অবস্থায় রাশেদা বেগমের প্রসব বেদনা উঠে। এসময় দেরি না করে দ্রুত সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসকরা রাশেদাকে ভর্তি করেনি। পরে চিকিৎসকদের একাধিকবার অনুরোধ করা হলেও কর্ণপাত করেনি। নিরুপায় হয়ে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বের হয়ে আসতেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেট সংলগ্ন স্থানে রাশেদা বেগম সন্তান প্রসব করেন। এতে স্থানীয় লোকজন সহযোগিতা করেন রাশেদাকে।

সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্বরত চিকিৎসক রিপন কুমার বর্মণ বার্তা২৪.কম-কে জানান, বেশি বয়সী গর্ভবতীদের প্রসবকালীন সময়ে রক্তক্ষরণ হয়। এ জন্য রাশেদাকে ভর্তি করা হয়নি। তাকে অন্যত্র ভর্তির পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।

   

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনী, সরকারি-আধা সরকারি সংস্থা, বেসরকারি সংস্থার স্টিকার ব্যবহার করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ যেন অপরাধ করতে না পারে সেজন্য অনুমোদিত স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে ডিএমপির মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

গত ১২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে ৩৬৩ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে ৪৬১ টি এবং ১ হাজার ৩৫০ টি অবৈধ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৫ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির দক্ষিণ ট্রাফিকের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান।

মেহেদী হাসান বলেন, মামলা দেওয়ার পাশাপাশি অনুমোদিত গাড়িকে জরিমানাও করা হচ্ছে। পাশাপাশি গাড়িগুলোতে যেসব প্রতিষ্ঠানের স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে, কোন কর্মকর্তার আত্মীয়দের গাড়িতে স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে আমরা সংশ্লিষ্টদেরকে চিঠি দিয়ে অবগত করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, অনুমোদিত গাড়িগুলোকে সড়ক আইনের ৯২ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ডিএমপি মিডিয়া সূত্রে জানা যায়, এই অভিযানে ডিএমপি ট্রাফিক রমনা বিভাগ ৪০ টি অনুমোদিত, ৭৪ ফিটনেসবিহীন ও ১৮৮ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগ ১৬৪ টি অনুমোদিত, ৪৬ ফিটনেসবিহীন ও ৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক লালবাগ বিভাগ ৯ টি অনুমোদিত, ২০টি ফিটনেসবিহীন ও ২০৭ টিডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ৪৪ টি অনুমোদিত, ৪২ ফিটনেসবিহীন ও ২১৫ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ ৩৪ টি অনুমোদিত, ৫৩ ফিটনেসবিহীন ও ২০৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক গুলশান বিভাগ ১৫ টি অনুমোদিত, ৬১ ফিটনেসবিহীন ও ১২৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ ১৫টি অনুমোদিত, ৯৪ ফিটনেসবিহীন ও ৭৬ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মিরপুর বিভাগ ৪২ টি অনুমোদিত, ৭১ ফিটনেসবিহীন ও ১৩৩৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। সব মিলিয়ে এই সময়ে ৩ হাজার ১৭৪ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।

;

খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা ফালুর বিরুদ্ধে আরও একজনের সাক্ষ্য



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতির অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর মামলায় আরও একজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। 

রোববার (৫ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলার রেকর্ডিং অফিসার জিল্লুর রহমান সাক্ষ্য দেন।  

বিচারক তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। তবে আসামি ফালু পলাতক থাকায় তারপক্ষে জেরা করা হয়নি। আগামী ২ জুন সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। 

এ নিয়ে মামলাটিতে ২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো।

২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ফালুকে সম্পদের হিসাব দাখিল করতে চিঠি ইস্যু করে দুদক। ওই বছরের ১ মার্চ ফালু আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়। 

২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি করা হয়। 

 

;

ডিবি কার্যালয়ে মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী মিঠু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত, মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদার

ছবি: সংগৃহীত, মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদার

  • Font increase
  • Font Decrease

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেফতার মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রী মিঠু হালদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবিতে ডাকা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর ডিবির কার্যালয়ে আসেন তিনি। ডিবি পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

ডিএমপির গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মানস কুমার পোদ্দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে শনিবার (৪ মে) দুপুরে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে ডিএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, মিল্টন সমাদ্দার রিমান্ডে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ, সেসব বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তার আশ্রমের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে মিল্টনের স্ত্রীকে রোববার ডিবিতে ডাকা হয়েছে। তার স্ত্রীকেও আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করবো।

তিনি বলেন, নিজের বাবাকে পিটিয়ে গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসে মিল্টন সমাদ্দার ‘সাইকো’তে (মানসিক রোগী) পরিণত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এসেছে, সেসব বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে। তার উত্থান কীভাবে হলো, তথাকথিত ‘মানবতার ফেরওয়ালা’ কীভাবে হলেন, তার অর্থের উৎস, কীভাবে আসে, কীভাবে তিনি দরিদ্র মানুষকে সংগ্রহ করতেন এবং কেনই-বা তাদের টর্চার সেলে এনে পেটাতেন, সবকিছু বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

ডিবি প্রধান আরো বলেন, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মিল্টন কীভাবে অর্থ উপার্জন করতেন এবং কারা তাকে সহয়তা করতেন, তাদেরকেও শনাক্ত করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মিল্টন সমাদ্দারের তিন-চারটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান মিলেছে। সেসব অ্যাকাউন্টে কারা টাকা পাঠাতেন, তদন্ত করে জানানো হবে বলেও জানান হারুন অর রশীদ।

এর আগে গত বুধবার (১ মে) রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে আটক করে গোয়েন্দা-মিরপুর বিভাগ।

পরে রাতে তার বিরুদ্ধে মিরপুর মডেল থানায় বিভিন্ন অভিযোগে তিনটি মামলা হয়। সেসব মামলায় আদালতে সোপর্দ করলে মিল্টনকে তিনদিনের রিমান্ড দেন আদালত।

সম্প্রতি, কিছুদিন ধরে মিল্টনের বিরুদ্ধে নানা প্রতারণার অভিযোগ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। মিল্টন ফেসবুকে ভিডিও দিয়ে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন।

এরই মধ্যে তার সঙ্গে কাজ করা এবং সংশ্লিষ্ট কয়েকজন তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনেন।

;

সুন্দরবনের আগুন নেভাতে ৫ বাহিনী, জোয়ারের অপেক্ষা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের আমরবুনিয়ার ছিলা এলাকায় লাগা আগুন নেভাতে কাজ শুরু করেছে পাঁচ বাহিনী।

রোববার (৫ মে) সকাল ৯টা থেকে বনরক্ষী ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি এ কাজে যোগ দিয়েছে নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার।

শুরুতেই নৌ বাহিনীর মোংলা ঘাঁটির লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আরফাতুল আরেফিনের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি ফায়ার ফাইটিং টিম আগুন নেভানোর কাজে নেমে পড়েন। এরপর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা পাশের ভোলা নদী থেকে পানি উঠানোর জন্য পাইপ সংযোগ দেয়। তবে নদীতে জোয়ার না থাকায় পানি সরবরাহে বিলম্ব হচ্ছে।

ফয়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বাগেরহাটের উপ পরিচালক মামুন আহমেদ জানান, রোববার (৫ মে) সকালেই সুন্দরবনের আগুন নেভাতে তাদের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছে। এর মধ্যে মোংলা, মোড়েলগঞ্জ ও শরনখোলার তিনটি ইউনিট কাজ শুরু করেছে। বাকি দুটি ইউনিট স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। তবে বনের পাশে ভোলা নদীতে এখন ভাটা থাকায় আগুন নেভানোর কাজে পাইপসহ অন্যান্য সরঞ্জাম নেওয়া যাচ্ছে না। জোয়ার হলে এগুলো পার করা হবে। তবে আগুন অল্প অল্প করে জ্বলছে। শুকনো পাতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করার সম্ভাবনা নাই বলেও জানান তিনি।

সুন্দরবনের আগুন নেভানোর কাজে বনরক্ষীদের পাশাপাশি অন্যরা কাজ করছে জানিয়ে পূর্ব সুন্দরবনের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী নুরুল করিম বলেন, গতকাল নানা প্রতিকূলতায় আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা যায়নি। তবে রোববার (৫ মে) সকাল থেকে এ কাজ শুরু করা হয়েছে। এতে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড ও বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টার যোগ দিয়েছে। স্থানীয় এলাকাবাসীরাও সব রকমের সহযোগিতা করছেন।

আগুন ব্যাপক এলাকা ছড়িয়ে যাওয়ার আগেই পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা হবে বলেও জানান বনবিভাগের এই কর্মকর্তা।

এক প্রশ্নে ডিএফও কাজী নুরুল করিম বলেন, কী কারণে, কীভাবে আগুন লেগেছে তার এখনও সঠিক কারণ বের করা যায়নি। তবে স্থানীয়রা একেকজন একেক তথ্য দিচ্ছে। সব তথ্যই আমলে নিয়ে পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) রানা দেবকে প্রধান করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে৷

কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন- চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধার স্টেশন অফিসার মোঃ ওবায়দুর রহমান এবং ধানসাগর স্টেশন অফিসার মোঃ রবিউল ইসলাম। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে আগুন লাগার সঠিক কারণের প্রতিবেদন জমা দেবেন এই কমিটি।

;