হাঁটু পানিতে হাঁটাহাঁটি, ভোগান্তি চরমে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
হাঁটু পানিতে হাঁটাহাঁটি, ভোগান্তি চরমে

হাঁটু পানিতে হাঁটাহাঁটি, ভোগান্তি চরমে

  • Font increase
  • Font Decrease

‌'একনা ঝড়ি (বৃষ্টি) হইলেই হামার এ্যটে আস্তা (রাস্তা) তলে যায়। হাঁটু পানিত হাঁহাহাঁটি করা নাগে। ড্রেন নাই দেকি এই দুর্ভোগ নাগি আছে। মেয়র, মেম্বার সবায় জানে, কিন্তু কায়ো এই আস্তাত ড্রেন বানে (তৈরি) না দেয়। এভাবেই আক্ষেপ থেকে কথাগুলো বলছিলেন বাবুল মিয়া।

বাবুল মিয়া রংপুর নগরীর ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের মাহিগঞ্জ ডিমলা কানন গোটলা বৈরাগীপাড়ার বাসিন্দা। প্রতিদিন সকালে বাড়ি থেকে বের হয়েই হাঁটু পানিতে নামতে হয় তাকে। উপায় নেই বলেই হাঁটু পানি পার হতে হয় তাকে। বাবুল মিয়ার মতো ওই এলাকার প্রায় সহস্রাধিক মানুষ প্রতিদিন পানিতে ভিজে যাতায়াত করে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, আদি শহর মাহিগঞ্জের বৈরাগীপাড়ার ওই রাস্তাটি পানিতে থৈ থৈ করছে। সেখানে পানি নিষ্কাশনে কোনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। বাধ্য হয়ে বিভিন্ন বয়সী মানুষ এই ময়লা পানিতে যাতায়াত করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৈরাগীপাড়ার রাস্তা ধরে মসজিদ, মন্দির ও মাদরাসা রয়েছে। প্রতিদিন শত শত মানুষ এই পথ ধরে চলাচল করে। নোংরা ও দূষিত পানির গন্ধে প্রায়ই বিড়ম্বনায় পড়ছেন স্থানীয় মুসল্লিরা। এছাড়াও পানিতে ছোট ছেলে-মেয়েদের চলাচলে বেড়েছে দুর্ভোগ। কখনো কখনো রিকশা ও বাইসাইকেল আরোহীরা সেখানে পড়েও যায়। পানি জমে যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।

স্থানীয়রা বলছেন, শুধু বৃষ্টির পানি নয়, আশপাশের বাসা-বাড়ির পানিও রাস্তায় জমে থাকে। ড্রেন না থাকায় দিন দিন দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। বর্ষা মৌসুমে পানি বাড়লে রাস্তার কোলঘেষা বাড়িতেও পানি জমে। বিষয়টি লিখিতভাবে কয়েকবার স্থানীয় কাউন্সিলরকে অবগত করার পরও কোনো অগ্রগতি নেই। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।

স্থানীয় মুদি দোকানি মঙ্গল মহন্ত বলেন, মন চায় রাস্তায় নৌকা দিয়ে চলাচল করি। প্রায় সাত-আট বছর ধরে মানুষ এই দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। একটা ড্রেনের জন্য মানুষ কতবার আবেদন করেছে। শুধু আশ্বাস দেয়, কিন্তু কাজ হয় না। এভাবে বছরের বেশির ভাগ সময় হাঁটু পানিতে চলাফেরা করতে হচ্ছে।

 সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

শচীন ও নিলু মহন্ত নামে স্থানীয় দুই ব্যক্তি জানান, রাস্তাটি নিচু হওয়াতে এবং ড্রেন না থাকায় পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না। এতে করে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা পড়ুয়া ছেলে-মেয়েরা ছাড়াও এলাকার মানুষদের কষ্ট করে পানি পার হতে হয়। এনিয়ে সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরকে লিখিতভাবে বলা হয়েছে। বছরের পর বছর পার হচ্ছে, কিন্তু এখানে একটা ড্রেন তৈরি হচ্ছে না।

স্থানীয় রাবেয়া ও সুফিয়া বলেন, আমরা চরম বিপদে রয়েছি। ড্রেন না থাকার কারণে বৃষ্টি হলেই পানিতে রাস্তা তলিয়ে যায়। এক রাতের বৃষ্টিতেই একেবারে বন্যার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে। রাস্তায় হাঁটু পানি জমে গেছে। বাড়িতে যাওয়ার কোনও উপায় নেই। পানিতে কাপড় চোপড় সব নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এই দুর্বিষহ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি চাই।

এব্যাপারে জানতে রংপুর সিটি করপোরেশনের ২৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মুক্তার হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।

এদিকে সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ওই এলাকাতে যে ড্রেনটি নির্মাণ করা হয়েছে, তার কিছু অংশ এখনও বাকি রয়েছে। পানি জমে থাকা রাস্তাটি দিয়ে বাকি অংশটুকু নির্মাণ করা হবে। এটি না হওয়া পর্যন্ত দুর্ভোগ পোহাতে হবে।

   

'ভিসা অব্যাহতি-বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে মিশরের সাথে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

গাম্বিয়ার রাজধানী বানজুলে ১৫তম ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনের সাইডলাইনে স্থানীয় সময় শনিবার (৪ মে) অপরাহ্ণে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ এবং মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সামেহ হাসান শুকরি সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে প্রস্তাবনা দিলে মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রাথমিকভাবে কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল ভিসা অব্যাহতি নিয়ে একটি সমঝোতা স্বাক্ষরের বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মত হন।

পাশাপাশি উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রোহিঙ্গা সংকটসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন। নিয়মিত ফরেন অফিস কনসালটেশন আয়োজনের মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও জোরদার করতে একমত হন তারা।

মিশরে বাংলাদেশ মিশনের চ্যান্সারি ভবন নির্মাণে মিশর সরকার সর্বাত্মক সহযোগিতা দেবে বলে মিশরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আশ্বাস দেন।

এরপরই ডিজিটাল কো-অপারেশন অর্গাইনাইজেশনের (ডিসিও) মহাসচিব দিমা আল ইয়াহিয়া পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন। ডিসিও'র সদস্য রাষ্ট্রসমূহ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আন্তুর্জাতিক ব্যবহার সংক্রান্ত 'মাল্টিল্যাটেরাল এআই এগ্রিমেন্ট' শীর্ষক একটি চুক্তির খসড়া তৈরি করছে বলে মহাসচিব পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে অবহিত করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডিসিও'র মহাসচিবকে বাংলাদেশে সফর করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতি সরোজমিনে দেখার আমন্ত্রণ জানালে সৌদি নাগরিক দিমা আল ইয়াহিয়া আন্তরিক আগ্রহ প্রকাশ করেন। এবং এ সফরের মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে ডিসিও'র সহযোগিতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এরপর এ দিন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেত্নো এল পি মারসুদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নের পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য নিয়ে আলোচনা বৈঠকে স্থান পায়।

উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ওআইসির ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

;

চলন্ত ট্রাকে স্ট্রোকে চালকের মৃত্যু, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকারকে চাপা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড মহাসড়কে চলন্ত ট্রাকে স্ট্রোক করে চালকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকারে ধাক্কা দিলে প্রাইভেটকারে থাকা তিন যাত্রী আহত হন।

শনিবার (৪ মে) দুপুর সোয়া দেড়টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ভাটিয়ারি চেয়ারম্যানঘাটা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ট্রাক চালকের নাম মো. আব্দুল মান্নান। কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি থানার শহীদ নগর গ্রামে তাঁর বাড়ি।

বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বলেন, চট্টগ্রামমুখী মালবোঝাই একটি ট্রাক মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা অপর একটি প্রাইভেটকারকে চাপা দিয়ে থেমে যায়। আশপাশের লোকজন গিয়ে দেখেন ট্রাকের কোন ক্ষতি হয়নি। তবে ট্রাক চালক মৃত অবস্থায় চালকের সিটেই বসে আছেন। চালকের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্নও নেই।

তিনি আরও বলেন, চালকের অবস্থা দেখে ধারণা করা হচ্ছে, চালক কোনো এক সময় স্ট্রোক করেছেন। এ সময় প্রাইভেটকারটিতে তিনজন শিশু ছিল। তারা কেউ গুরুতর আহত হননি। তবে ট্রাকের চাপায় কারটি দুমড়ে মুচড়ে গেছে। নিহত ট্রাক চালককে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া প্রাইভেটকার ও ট্রাকটি বার আউলিয়া থানায় রাখা হয়েছে। 

;

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে হিট অ্যালার্ট জারি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে দেশে আবারও ২৪ ঘণ্টার ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার জন্য তাপপ্রবাহের এই সতর্কতা জারি করা হয়।

এসময়ের মধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আরও কিছু অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে।

আবহাওয়াবিদ খোন্দকার হাফিজুর রহমানের সই করা ওই সতর্ক বার্তায় বলা হয়, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। একইসঙ্গে জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতিও অব্যাহত থাকতে পারে।

এর আগে গত ১৯ এপ্রিল দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রথমবারের মতো তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি করেছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। এরপর কয়েক ধাপে তা বাড়ানো হয়। সবশেষ গত বৃহস্পতিবার (২ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা বা হিট অ্যালার্ট জারি করেছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় রাজশাহীতে, ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে, ৪১ দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ দেশের অন্য এলাকাগুলোর মতো রাজধানীতেও তাপমাত্রা কমেছে। আজ ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল এটি ছিল ৩৮ দশমিক এক ডিগ্রি সেলসিয়াস।

;

অন্ধকারে সিলেট!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণে অন্ধকারে সিলেট বিভাগ। শনিবার (৪ মে) রাত ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। ফলে পুরো সিলেট বিভাগ এক ঘন্টা অন্ধকারে ছিলো।

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মো.জারজিসুর রহমান রনি।

জানা যায়, আশুগঞ্জ গ্রিডে সিলেট বিভাগের ১৩২ কেভি লাইনে বিপর্যয় (ট্রিপ) হওয়ায় শনিবার রাত ৮টা থেকে সিলেট বিভাগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়। প্রায় ১ ঘন্টা পর রাত নয়টা থেকে ধীরে ধীরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়। তবে, বিদ্যুৎ সরবরাহ পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে একটু সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-১, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দিয়ে বলা হয়-১৩২ KV গ্রিড লাইন ট্রিপ করায় দপ্তরের সকল এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়েছে। স্ট্যাটাসে গ্রাহকদের কমেন্টের উত্তরে বলা হয়-বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে।

এব্যাপারে সিলেট বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মো.জারজিসুর রহমান রনি জানান, আশুগঞ্জ গ্রিডে সিলেট বিভাগের ১৩২ কেভি লাইনে বিপর্যয় (ট্রিপ) হয়। এতে সিলেট বিভাগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তবে, তা শিগগিরই ঠিক হয়ে যাবে। ইতোমধ্যে সিলেটের কুমারগাঁও গ্রিড চালু করা হচ্ছে। বাকিগুলোও ধীরে ধীরে চালু করা হবে।

;