৫০ বছরেও বলতে পারছি না আমরা স্বাধীন: ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘স্বাধীনতার ৫০ বছর হতে চলেছে কিন্তু আমরা বুক ফুলিয়ে বলতে পারছি না আমরা স্বাধীন। আমরা বলতে পারছি না যে আমরা গণতান্ত্রিক দেশে বাস করছি, আমার অধিকার আছে, আমার কথা বলার অধিকার আছে।‌ বলতে না পারা থেকে দুর্ভাগ্য আর কী হতে পারে?’

শনিবার (২ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপি'র ভাইস চেয়ারম্যান এবং সাবেক মন্ত্রী, সম্প্রতি প্রয়াত চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ’র স্মরণসভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ মন্তব্য করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরল প্রজাতির রাজনীতিবিদ যারা হারিয়ে যাচ্ছে তাদের মধ্যে অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ। যারা রাজনীতিকে সত্যিকার অর্থেই জনগণের কল্যাণে নিয়োজিত করেছে। তারা নিজেদের ভাগ্য বৃত্ত পরিবর্তনের জন্য রাজনীতিতে যাননি। চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ তাদের একজন। তিনি শুধু ফরিদপুরের নেতা বলে মনে করি না। তাকে জাতীয় নেতা হিসেবে দেখেছি, জাতীয় নেতা হিসেবে দেখতে চাই।’

তিনি বলেন, ‘আমরা একটা দুঃসময় পার করছি। শুধু বাংলাদেশ ও ফরিদপুরে নয়; পুরো পৃথিবী জুড়ে এখন চরম দুঃসময় চলছে। একদিকে করোনাভাইরাসের আগ্রাসন অন্যদিকে গণতন্ত্রের মৃত্যুর দিকে চলে যাওয়া। ডেমোক্রেসি ইস ডাই। কর্তৃত্ববাদ , একনায়কতন্ত্র, বেড়ে উঠছে‌। একই সাথে দাম্ভিকতা, অহংকার, সাধারণ মানুষকে অবজ্ঞা, এখনকার রাজনীতির একটা অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের এখানে সবই আছে। সরকার আছে। বলা হয় গণতন্ত্র আছে, পার্লামেন্ট আছে, ডেমোক্রেসি আছে কিন্তু মানুষের অধিকার নেই। একজন মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। থানায় ধরে নিয়ে গুলি করে মেরে ফেলা হয়।’

তিনি আরো বলেন, আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ চাই, ‘আমরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই। কোন প্রভুত্বে আমরা বিশ্বাস করি না। আমরা কারো পদানত হতে চাই না। আমরা মাথা উঁচু করে বিশ্বের দরবারে চলতে চাই। এই হচ্ছে আমাদের রাজনীতি।’

   

আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার

আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের সঙ্গে শুক্রবার যৌথসভা করবে আওয়ামী লীগ।

বুধবার (০৮ মে) আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আওয়ামী লীগ-এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

আরও বলা হয়, আগামী শুক্রবার (১০ মে) বিকাল ৪টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এতে সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

;

‘ধান কাটা, ঝড়-বৃষ্টি কারণে ভোটার উপস্থিতি কম ছিল, তবে সন্তোষজনক’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ধান কাটা, ঝড়বৃষ্টি কারণে ভোটার উপস্থিতি কম ছিল বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, তবে নির্বাচন কমিশনের জানানো ৩০-৪০ ভাগ উপস্থিতি, এটা সন্তোষজনক।

বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরাই বেশিরভাগ বিজয়ী হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল এখনো বাকি আছে। এখনো কোথাও কোথাও গণনা শেষ হয়নি। আমরা মনে করি, টার্ন আউট সন্তোষ জনক। প্রাণহানি ছাড়া একটা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। প্রশাসন খুব দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে, দল থেকেও নেত্রীর নির্দেশে সবাই যথাযথ দায়িত্ব পালন করেছে, সেজন্য শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল যে বক্তব্য রেখেছেন, সেটা হাস্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ১৩৯টি উপজেলায় নির্বাচন হয়েছে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনেকের আশঙ্কা ছিল খুনোখুনি, রক্তাক্ত অবস্থার মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হবে। এই নির্বাচনে দেশের কোথাও কোনো প্রাণহানির ঘটনা নেই। কিছু কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটেছে।

এসময় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ ও উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;

উপজেলা নির্বাচনের কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে: মেজর হাফিজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোটার ছাড়া দেশের উপজেলা নির্বাচনের কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) হাফিজউদ্দীন আহমেদ।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা আয়োজিত বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মেজর (অবঃ) হাফিজউদ্দীন আহমেদ বলেন, আজকে দেশে উপজেলা নির্বাচন হচ্ছে। টেলিভিশনে দেখাচ্ছে কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে। কোনো ভোটার সেখানে যায়নি। কেন এই অবস্থা হলো ? কেন আজকে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনা? কেন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার বিলুপ্ত হলো ? কেন দেশে আইনের শাসন নাই, মৌলিক অধিকার নাই ? যে লক্ষ্য অর্জনের জন্য ডা. জাফরুল্লাহ ও আমরা যুদ্ধ করেছিলাম কোথায় গেলো সেই সামাজিক মূল্যবোধ, মানবিক মর্যাদার মূল্য, সবার জন্য সুবিচার ? বর্তমান সরকারের দুঃশাসনের কারণে এসব বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। তাই আজকে আবার দরকার ডা. জাফরুল্লাহ মতো ব্যক্তিদের।

গগণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে স্মরণ করে তিনি বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আমাদের স্মরণীয় বরণীয় একজন ব্যক্তিত্ব। তিনি একজন বিচিত্র ব্যক্তি। তিনি কোনো দল করতেন না। তার মতো স্পষ্টভাসি ব্যক্তি আমার চোখে তেমন একটা পড়েনি। যেটিকে তিনি ন্যায্য মনে করতেন সেটিকে তিনি নিঃসংকোচে উচ্চারণ করতেন। তার কথা যখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যেতো তখন আমরা বিএনপির সবাই হাত তালি দিতাম। আবার যখন তার কথা যখন বিএনপির বিরুদ্ধে যেতো তখন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা খুব উল্লাসিত হতো। যখন যা বলার প্রয়োজন তিনি তখন সেটা নির্ভয়ে নিঃসংকোচে বলেছেন। তার চোখের সামনে ছিল দেশ। তিনি দেশের স্বার্থে কথা বলেছেন। জনগণকে লক্ষ্য করেই তিনি বক্তব্য রাখতেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, অনেকে বলেন তিনি বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবী ছিলেন। কিন্তু না, তিনি কোনো পন্থার বুদ্ধিজীবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী। তিনি বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন, গণতন্ত্রের পক্ষে ছিলেন, মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে ছিলেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরী তীব্রভাবে সবার মধ্যে বেঁচে থাকবেন। যতদিন আমি কাজ করব আমার মতো অন্যরা কাজ করবেন ততদিন তিনি তীব্রভাবে বেঁচে থাকবেন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, আমি একটি রুরাল এলাকা থেকে এসে রাজনীতি করেছি। আমার এই ক্ষেত্রে সবসময় জাফরুল্লাহ চৌধুরী সহায়তা করেছেন। আমার রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে উনাকেই পেয়েছি।

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, এবি পার্রটির সদস্য সচিব মুজিবুল হক মঞ্জু, জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য নাসিরুল হক, বিএনপির নির্বাহী কমিটি সদস্য মিজানুর রহমান প্রমুখ।

;

প্রহসনের উপজেলা নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জালিয়াতি ও প্রহসনের উপজেলা নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

রিজভী বলেন, ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের পর এখন আবার আওয়ামী সাদা পোশাকধারী গেস্টাপো বাহিনী নতুনরূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, বুদ্ধিজীবীসহ অধিকার বঞ্চিত জনগণের ওপর দমন-পীড়ন অত্যাচার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ, মিথ্যা মামলায় আটক, খুন, ধর্ষণ, শত শত মানুষের নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া, উচ্ছেদের রাজনীতি আর সীমাহীন সন্ত্রাস অবাধে চলছে রাষ্ট্রের মদদে। নতুন করে গুম ও বিরোধী দলের ওপর হিংস্র আক্রমণ প্রতিদিনের সংবাদে পরিণত হয়েছে।

তিনি বলেন,নতুন করে ক্ষমতা করায়ত্ত করে নিজেদের সুবিধাভোগী শ্রেণি আওয়ামী অলিগার্কির লুটপাট ও টাকা পাচারের লোমহর্ষক কাহিনী, ক্ষমতাসীনদের নিজের আর পরিবারের আর্থিকভাবে গুছিয়ে নেওয়ার ধান্দাতে সারাদেশ বিপর্যস্ত। আর তাই ডাকাতি আর লুটের সব অভিনব ঘটনা ঢাকতেই আওয়ামী হিংস্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।

রিজভী বলেন, লুন্ঠনের রাজনীতি ও অর্থনীতির দেউলিয়াপনার বাতাবরণ, বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেকে আড়াল রাখার বিধি-নিষেধের বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে মানুষের মনোযোগ ভিন্ন খাতে সরিয়ে দেওয়ার জন্য দেশকে অশান্তিময় রাখার কৌশল গ্রহণ করেছে দখলদার সরকার।

তিনি বলেন, দেশ যে শূন্যগর্ভ; তা আজ নির্মম সত্য। আবারও নতুন করে গুমের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, হামলা করে রক্তপাতের ধারা বইছে সর্বত্র। গতকাল আসরের নামাজের সময় মসজিদে যাবার পথে সিদ্ধেশরী মাঠ থেকে ঢাকা বিশ্ব‌বিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মাহিদুল হাসান হিরুকে সাদা পোশাকধারীরা মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায়। যে গাড়িতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় তার নম্বর হলো ঢাকা মেট্রো-চ, ৫২-১৪৫০।

সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, বিএনপি'র বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা এই দুর্যোগের সময় বিভিন্ন মামলা মাথায় নিয়ে দায়িত্ব পালন করছে, আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। সেসব নেতাদের বিরুদ্ধে সম্মানহানি, নানা ধরনের অভিযোগ, দুর্নীতির অভিযোগে রিপোর্ট করা হচ্ছে। আমার মনে হয় এটা বস্তুনিষ্ঠতার পরিপন্থী হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী এডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইদুল আলম বাবুল, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আবদুর রহিম,কেন্দ্রী যুবদ‌লের যোগা‌যোগ সম্পাদক গিয়াস উ‌দ্দিন মামুন প্রমুখ।

;