জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকীতে বিএনপির ১৫ দিনের কর্মসূচি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপ্রতি শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪০তম শাহাদাৎবার্ষিকী। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও তাঁর শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষে ১৫ দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিএনপি। করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এসকল কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ মে) রাজনীতির নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি তুলে ধরেন দলটির চলতি দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।

কর্মসূচি

২৯ মে শনিবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের কর্মময় জীবনের ওপর ভার্চুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সভাপতিত্ব করবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ ও জাতীয় নেতৃবৃন্দ। উক্ত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় যুক্ত থাকবেন সারাদেশে জেলা, মহানগর, উপজেলা/থানা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

৩০ মে ভোর ৬টায় দলের নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং কালো পতাকা উত্তোলন ও নেতাকর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন। ঐদিন সকাল ১১টায় দলের মহাসচিবসহ জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের মাজারে পুস্পার্ঘ অর্পণ ও মাজার জিয়ারত করবেন। বেলা ১২টার পর ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন পর্যায়ক্রমে পুস্পার্ঘ অর্পণ ও মাজার জিয়ারত করবে। ঢাকা মহানগরীর ৪০টি স্থানে ঢাকা মহানগর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সগযোগী সংগঠনের উদ্যোগে অসহায়-দুঃস্থ মানুষের খাদ্য দ্রব্য/বস্ত্র বিতরণ করা হবে। বিএনপি’র মহাসচিব, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন।

৩১ মে, ঢাকা মহানগরীর ৪০টি স্থানে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মধ্যে খাদ্য দ্রব্য/বস্ত্র বিতরণ করা হবে। বিএনপি’র মহাসচিব, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ সহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করবেন।

জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক দল (জাসাস) এর উদ্যোগে শহীদ জিয়ার জীবন ভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনী।

১ জুন থেকে ১২ জুন পর্যন্ত:

১ জুন, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে শহীদ জিয়ার কর্মময় জীবনের উপর আলোচনা সভা।

২ জুন, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আলোচনা সভা।

৩ জুন, জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভা।

৪ জুন, জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের উদ্যোগে শহীদ জিয়ার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিল, সময়: বাদ আসর গুলশানস্থ বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়।

৫ জুন, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা।

৬ জুন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভা।

৭ জুন, জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) এর উদ্যোগে আলোচনা সভা।

৮ জুন, জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের উদ্যোগে আলোচনা সভা।

৯ জুন, জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের উদ্যোগে শহীদ জিয়ার উপর প্রকাশিত বই প্রদর্শনী।

দেশব্যাপী জেলা ও মহানগরীতে সংশ্লিষ্ট ইউনিট বিএনপি’র উদ্যোগে শহীদ জিয়ার কর্মময় জীবনের উপর আলোচনা সভা। বিএনপি’র সিনিয়র নেতৃবৃন্দ সরাসরি অথবা ভার্চুয়ালী জেলা ও মহানগরের এই কর্মসূচিতে অংশ নিবেন।

এছাড়াও অনুরূপভাবে সারাদেশের জেলা, মহানগর, উপজেলা/থানা ও পৌরসহ সকল ইউনিট কার্যালয়ে বিএনপি’র উদ্যোগে সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর ৪০তম শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ মে ভোর ৬টায় দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, কালো পতাকা উত্তোলন এবং নেতাকর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবেন। এছাড়া স্ব স্ব ইউনিট সমূহ সুবিধামতো সময়ানুযায়ী স্বাস্থ্য বিধি মেনে ৩০ মে দোয়া মাহফিল এবং দুস্থদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী/বস্ত্র বিতরণ করবে।

   

ব্যাপকভাবে হীরক জয়ন্তী পালন করবে আওয়ামী লীগ: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী জুন মাসে আওয়ামী লীগের ৭৫ বছর এর হীরক জয়ন্তী উৎসব ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে গণভবনে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের কর্মসূচি, ১৫ আগস্ট, ২১ আগস্ট এর কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের মূল আলোচনা হয়েছে দলের হীরক জয়ন্তী, ৭৫ বছরের কর্মসূচি নিয়ে। আমরা আমাদের দলের হীরক জয়ন্তীতে ব্যাপক কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করবো।

উপজেলা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, না, হয়নি। তাহলে উপজেলায় নির্দেশ অমান্যকারীদের কোনো শাস্তি কি হবে না এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি সেটা বলবো, পরিস্থিতি আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমি আপনাদের বরাবর একই কথা বলেছি যে, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। ত্রিশ তারিখে কোনো সিদ্ধান্ত আসবে এবিষয়ে কিন্তু আমি কিছু বলিনি। এখনো একই কথা বলবো, সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখন আমরা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

;

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

মে দিবসে গুলিস্তানে জনসভা করবে শ্রমিক লীগ

  • Font increase
  • Font Decrease

০১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করেছে জাতীয় শ্রমিক লীগ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে এম আযম খসরু স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শ্রমজীবী মেহনিত মানুষের রক্তস্নাত আন্দোলন-সংগ্রাম ও সাফল্যের ঐতিহাসিক দিন ০১ মে ‘মহান মে দিবস’। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ কন্যা শ্রমিক-বান্ধব সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘শ্রমিক-মালিক গড়ব দেশ-স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে ধারণ করে এ বছর বাংলাদেশে পালিত হচ্ছে ১৩৮তম আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার (০১ মে) বিকাল ৩টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে শ্রমিক জনসভার আয়োজন করা হয়েছে।

শ্রমিক জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এছাড়াও জনসভায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন

সভায় সভাপতিত্ব করবেন- জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান এবং সঞ্চালনা করবেন- সাধারণ সম্পাদক কে.এম. আযম খসরু।

;

মে দিবসে নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে শ্রমিক দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষ্যে সমাবেশ ও র‌্যালি করার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপির শ্রমিক সংগঠন শ্রমিক দল। বুধবার (১ মে) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশ শেষে পল্টন থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাব পর্যন্ত র‌্যালি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এর আগে সমাবেশে উপলক্ষ্যে এক যৌথ সভা করা হয়।

রিজভী বলেন, মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে শ্রমিক দল আগামীকাল (বুধবার) দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে নয়াপল্টনে বিএনপি অফিসের সামনে শ্রমিক সমাবেশ করবে এবং সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য শ্রমিক র‌্যালি নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হবে। এ বিষয়ে শ্রমিক দলের পক্ষ থেকে পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়ে অবহিত করা হয়েছে।

সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ নেতারা ও শ্রমিক নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান তিনি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে ৭ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক। শ্রমিক সমাজের মর্যাদার জন্য একটি দিন বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে, মে দিবস। বাংলাদেশে আজ সবচেয়ে অবহেলিত শ্রমিক সমাজ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, বাজার মূল্যের সঙ্গে অসংগতি ও কম মজুরিতে শ্রমিক সমাজের এখন বেঁচে থাকাই কষ্টকর। এছাড়াও সরকারের ফ্যাসিবাদী মনোভাব ও অগণতান্ত্রিক শ্রম আইনে মালিকপক্ষের স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ায় শ্রমিক সমাজ সর্বত্র হয়রানিসহ নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে।

শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়া ও অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার থেকে দূরে ঠেলে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা বিল ২০২৩ এর মাধ্যমে শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি উত্থাপনের অধিকারকে আইন করে বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

;

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, মানুষের প্রতিকার চাওয়ার কোনও জায়গা নেই। নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় কথা বলে। পুলিশ যুবলীগ-ছাত্রলীগের ভাষায় কথা বলে। বিচারপতিরা আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মৎস্যজীবী দল আয়োজিত স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা করেন।

রিজভী বলেন, দেশটা দাবদাহে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে। এ জন্য দায়ী সরকার। এটি সরকারের ভুল নীতির জন্য। সরকার তথাকথিত উন্নয়ন দেখানোর জন্য প্রকৃতির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ করে দিয়েছে কৃত্রিমভাবে। একটি দেশের বন-বাগান উজাড় করে, তথাকথিত উন্নয়নের নামে গাছপালা কেটে, এক বিষাক্ত নগরে পরিণত করেছে সরকার।

তিনি বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে, দেশ তাদের বাপ দাদার সম্পত্তি। আর বাদ বাকি মানুষ বাংলাদেশের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। ওরা যেভাবে বলবে, সেভাবেই চলবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিম ভূঁইয়া, সহ-অর্থনৈতিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিম চৌধুরী, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, যুবদলের সহ-সভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ বকুল, যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত প্রমুখ।

;