নিষ্ক্রিয়রা হলেন রাজশাহী জেলা ও নগর যুবদলের আহ্বায়ক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী জেলা ও মহানগর যুবদলের নতুন আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। নেতাকর্মীরা বলছেন, দুই ইউনিটের আহ্বায়ক কমিটি গঠনেই রাজনীতির ভেতরে রাজনীতি হয়েছে। বিএনপির দুজন নেতার ঘনিষ্ঠদের যুবদলের দুই ইউনিটের আহ্বায়কের পদে আনা হয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁদের।

গত শুক্রবার রাজশাহী জেলা ও নগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় কমিটি। জেলায় আহ্বায়ক হয়েছেন সদ্য বিলুপ্ত কমিটির ২৪ নম্বর সহসভাপতি মাসুদুর রহমান সজন। আর সদস্য সচিব করা হয়েছে রেজাউল করিম টুটুলকে। জেলায় দুই সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া হলেও মহানগরে তিন সদস্যের। এরমধ্যে আবদুল কাদের বকুলকে আহ্বায়ক, শরিফুল ইসলাম জনিকে সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ও রফিকুল ইসলাম রবিকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে।

নতুন এই আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার পর মহানগর যুবদলের আটটি সাংগঠনিক থানায় প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে নগরীর বোয়ালিয়া থানা (পূর্ব ও পশ্চিম) কমিটির আয়োজনেও একটি প্রতিবাদ সভা হয়। সভার ব্যানারে লেখা ছিল, যুবদলের রাজশাহী মহানগরের ‘বিকলাঙ্গ’ কমিটি বাতিল ও আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীদের হাত থেকে যুবদল রক্ষার দাবিতে এই প্রতিবাদ সভা।

মহানগর যুবদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক রুহুল আমিন বাবলু বলেন, নগরের আহ্বায়ক আবদুল কাদের বকুল ২০০৭ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে চাকরি করতে যান। পরে এসে ব্যবসা করছেন। দলীয় কর্মসূচিতে মাঝে মাঝে এসে নেতাদের সাথে সেলফি তুলতেন। হঠাৎ তাঁকে বোয়ালিয়া থানার আহ্বায়ক করা হলো। তারপর সোজা নগর কমিটির আহ্বায়ক। তিনি আরও বলেন, বকুলের নামে কোন মামলা নেই। মামলা-হামলা, জেল-জুলুম সহ্য করা নেতাদের বাদ দিয়ে বকুলকে আহ্বায়ক করা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তাই বৃহস্পতিবার আমরা আবারও প্রতিবাদ সভা করব। এতে নগর বিএনপির নেতাদেরও ডাকা হয়েছে। সেখানে নতুন কমিটি পরিবর্তন না হলে আমরা ঢাকায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করব।

এদিকে জেলা কমিটির আহ্বায়কের ব্যাপারেও নেতাকর্মীদের অভিযোগ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নতুন আহ্বায়ক মাসুদুর রহমান সজন নগরীর আরডিএ মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ফরিদ মাহমুদ হাসানের জামাতা। সজন নিজেও একজন ব্যবসায়ী। লকডাউনে দোকানপাট বন্ধ রাখার আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। রাজনীতির চেয়ে নিজের ব্যবসাতেই মনোযোগ ছিলো বেশি। তাঁকে কেউ মানতে পারছেন না।

জেলা যুবদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম সমাপ্ত বলেন, আমার নামে ১৩টি মামলা চলমান। আর যাকে আহ্বায়ক করা হয়েছে তাঁর নামে কোনো মামলা নেই। তাঁকে রাজনীতির মাঠে কখনও দেখিনি। তিনি একজন পাদুকা ব্যবসায়ী। তাঁকে আহ্বায়ক করায় জেলার প্রতিটি ইউনিটের নেতাকর্মীরা হতাশ।

নেতাকর্মীরা জানান, নগরের আহ্বায়ক কমিটি হয়েছে নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলনের অনুসারীদের নিয়ে। এক্ষেত্রে সভাপতি মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিতদের বাদ দেওয়া হয়েছে। আর জেলার ক্ষেত্রে বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীন শওকতের সঙ্গে যাঁদের সখ্য, তাঁদের নেতৃত্বে আনা হয়েছে। রাজনীতির ভেতর এটা একটা রাজনীতি।

এ বিষয়ে শাহীন শওকতের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শফিকুল হক মিলন বলেছেন, এসব কথা সঠিক নয়। কমিটি দিয়েছে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটি। তাঁর কিছুই করার নেই। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে তাঁরা বসে সবকিছু ঠিক করে দেবেন। নগর যুবদলের নতুন আহ্বায়ক আবদুল কাদের বকুল বলেন, ‘নতুন কমিটি হলে অনেকের মনে কষ্ট থাকতেই পারে। এটা ব্যাপার না, আমরা একসাথেই আছি।’ জেলার আহ্বায়ক মাসুদুর রহমান সজন বলেন, ‘রাজনীতিতে পক্ষ-বিপক্ষ থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা আছে বলেই কেন্দ্র আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে।

   

বিএনপি শ্রমিকদের বন্দুকের জোরে জিম্মি করে রেখেছিল: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে বেতন-বোনাসের দাবিতে আন্দোলনরত শ্রমিকের বুকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শুধু তাই নয় সারের দাবিতে আন্দোলন করায় কৃষককেও হত্যা করেছে তারা।

বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলন করায় সাধারণ মানুষকে বন্দুকের জোরে জিম্মি করে বাংলাদেশকে দুঃশাসনের যাঁতাকলে পিষ্ট করেছিল বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলেন তিনি।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিভ্রান্তিকর ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে মন্তব্য করে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন তাদের অপশাসন-দুঃশাসনের ফলে দেশের জনগণকে দুঃসহ জীবনযাপন করতে হতো। আজ তারা শ্রমজীবী মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছে। অথচ তারা ক্ষমতায় থাকতে কোনো দিন শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করেনি।

তিনি বলেন, তারা আদমজী জুট মিলসহ বিভিন্ন কল-কারখানা বন্ধ করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছিল। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে কয়েক ধাপে পোশাক শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করেছে, চা-শ্রমিকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি করেছে। শ্রমজীবী মানুষসহ সকল মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সর্বদা জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ কোনো মিলিটারি ডিক্টেটরের পকেট থেকে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল না বা ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলও না। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঐতিহাসিকভাবে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারসহ সকল অধিকার প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছে এবং জনগণের মধ্য থেকে উত্থিত রাজনৈতিক শক্তি। তারই ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ সর্বদা জনগণের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।

বিবৃতিতে সেতুমন্ত্রী বলেন, গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ১৯৭৫ সালের পর দেশে অনুষ্ঠিত সকল নির্বাচনের তুলনায় সুষ্ঠু হয়েছে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেই নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে এবং জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই রাষ্ট্র পরিচালনা করছে।

বিবৃতিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি সর্বদা ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছে। যে কারণে তাদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে ভীতি রয়েছে এবং তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চায় না। একবার তারা তাদের ক্ষমতায় আসার পথ নির্বিঘ্ন করতে অর্ধকোটি ভোটারকে তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিল। আবার ১ লাখ ২৩ হাজার ভুয়া ভোটার তৈরি করেছিল।

তিনি আরও বলেন, যারা জনগণের ভোটাধিকার হরণের জন্য বিভিন্ন অপকৌশল গ্রহণ করেছিল তাদের মুখে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকারের কথা মানায় না। বিএনপির রাজনীতির মূল উদ্দেশ্য হলো যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা দখল করা। তারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল এবং তা অবৈধভাবে ব্যবহার করে দুর্নীতি ও লুটপাট-তন্ত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশের ললাটে পাঁচ পাঁচ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কলঙ্ক লেপন করেছিল।

;

সস্ত্রীক ঢাকা ছাড়লেন মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ওমরাহ পালন করতে সৌদি আররের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সঙ্গে রয়েছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে মদিনার উদ্দেশে রওনা হন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তার একান্ত সহকারী ইউনুস আলী বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন করতে ম্যাডামসহ স্যার সৌদি আরব গেছেন। প্রথমে তারা সরাসরি মদিনায় যাচ্ছেন। সেখানে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করবেন এবং মসজিদে নববীতে নামাজ আদায় করবেন। এরপর মদিনা থেকে মক্কায় গিয়ে পবিত্র ওমরাহ পালনের আনুষ্ঠানিক শুরু করবেন তারা। কাবা শরিফ তাওয়াফ এবং সাফা-মারওয়া সায়ি করবেন, মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় করবেন।

তিনি আরও বলেন, আগামী ৮ মে বিএনপির মহাসচিব দেশে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

;

সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শত নিপীড়নেও বিএনপি নেতারা রাজপথে আছে এবং সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকবে। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বাড্ডা থানার উদ্যোগে উত্তর বাড্ডা এলাকায় প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এক বক্তব্যের জবাবে রিজভী বলেন, বিএনপি নেতারা হতাশ বা ক্লান্ত নয়, তারা কেউ দেশ ছেড়ে যাচ্ছে না। দেশ ছেড়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতা ও তাদের স্বজনরা।

তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকসহ ব্যাংক লুট করে, হলমার্ক কেলঙ্কোরি করে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার নির্মাণের নামে টাকা লুটপাট করে আওয়ামী লীগ নেতারা ও তাদের আত্মীয় স্বজনরা টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তারা মালয়েশিয়া, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় সেকেন্ড হোম তৈরি করে তাদের স্ত্রী-সন্তানদের, আত্মীয়স্বজনদের সেখানে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমরা তো আছি জেলে আসা-যাওয়ার মধ্যে। শত নিপীড়নেও রাজপথে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি।

দেশে ভয়াবহ দুর্বিষহ অবস্থা চলছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, আজ এক মাসের মতো দেশে খরা চলছে, অগ্নিপ্রবাহ চলছে, নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। কিন্তু শ্রমজীবী মানুষকে বাঁচানোর জন্য সরকার কিছুই করেনি।

পক্ষান্তরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান খাল খনন, নদী খনন, বৃক্ষরোপণ, সেচব্যবস্থাসহ যেসব কল্যাণমূলক কাজ করেছিল সেগুলো সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। রিজভী আরও বলেন, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ সেচের জন্য পানি পাচ্ছে না। সবকিছুর জন্য ডামি সরকারই দায়ী।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক, বিএনপির স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, যুবদলের সহসভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ জি এম শামসুল হক, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবিএমএ আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

;

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরছেন খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি।

এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে হাসপাতালে তাকে ভর্তি করে তার শরীরের বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়।

;