‘আগামী নির্বাচনে বিএনপির ইমাম কে, জাতি জানতে চায়’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপি নেতাদের কাছে জানতে চেয়েছেন আগামী নির্বাচনে আপনাদের ইমাম কে, জনগণ তা জানতে চায়।

বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে ব্রিফিংকালে ২০১৮ সালে গণফোরাম প্রধান ডক্টর কামালকে ইমাম মেনে ভুল করেছেন, বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে একথা বলেন।

আগামী নির্বাচন জয়ী হলে জাতীয় সরকার গঠন করবেন বিএনপি এবং তার সহযোগীরা এ বিষয়ে নাকি একমত হয়েছেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এই প্রসঙ্গে বলেন স্বপ্নতো তারা বারবার দেখেন, গত নির্বাচনেও ঐক্যফ্রন্ট গঠন করেছিলেন, তাদের স্বপ্নে দেখা জাতীয় সরকার এবারও জাতির সাথে জাতীয় তামাশা কিনা তা দেখা যাবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন আগে বিএনপি নির্বাচনে আসুক, জনগণ চাইলে জয়লাভ করুক।

বিএনপি তো নির্বাচন প্রক্রিয়াই বিশ্বাস করে না, তারা চায় চক্রান্ত করে যে কোন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন বিএনপি এখন সরকার গঠনের দিবাস্বপ্নে জনসম্পৃক্ততাহীন কিছু নেতাদের নিয়ে ঐক্য করছে।কথিত এ ঐক্য ভোটের মাঠে কোন প্রভাব ফেলবে বলে জনগণ মনে করে না।

তিনি বলেন ঐক্যের নামে বিএনপি এবং তার দোসররা মূলত শেখ হাসিনা সরকারকে হটানোর জন্য দেশ-বিদেশে চক্রান্ত করছে, তাদের এ চক্রান্ত প্রতিরোধ এবং প্রতিহত করতে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া হবে না, বিএনপি নেতাদের এমন কাল্পনিক বক্তব্যের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন ক্ষমতায় থাকতে দেওয়া না দেওয়ার বিএনপি কে? ক্ষমতার উৎস এ দেশের জনগণ এবং ক্ষমতা দেওয়ার মালিক মহান আল্লাহ।

জনগণের ভালোবাসা নিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে এবং আছে, জনগণ যতদিন চাইবে ততদিনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকবে এমন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন বিএনপির চাওয়া না চাওয়ায় কোন কিছু আসে যায় না।

এর আগে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিনিধি ডানা এল ওল্ডস।

   

জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলেন: বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলেন: বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী

জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলেন: বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীরউত্তম)।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কীর্ত্তনখোলা গজারিয়া কালিয়ানপাড়া (কেজিকে) উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বীরমুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ মিয়ার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগে যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এ ঘোষণা দেন।

দীর্ঘদিন পর সংসদীয় আসন টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) থেকেই তিনি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন এ কথা স্পষ্ট করলেন। গত নির্বাচনে ঋণ খেলাপির কারণে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় এ আসন থেকে তাঁর মেয়ে কুঁড়ি সিদ্দিকী বিএনপি জোটের হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।

তবে শনিবারের ঘোষণায়ও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী স্পষ্ট করেননি এবার তিনি কোন রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। বিএনপির সঙ্গে যাবেন না তাঁর বক্তব্যে এ বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট হলেও এবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে যাবেন না-কি নিজ দল কৃষক শ্রমিক জনতালীগের হয়েই লড়বেন? এ বিষয়টি এখনও ধোঁয়াশাই রয়ে গেছে।

প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে তিনি বলেন, আমি দুই কোটি টাকা নিয়েছিলাম, ১৩ কোটি দিয়েছি তবুও নাকি শোধ হয় নাই, এখনও নাকি আরও ২২ কোটি পায়। এবার নিয়ত করেছি কবে মরে যাবো ঠিক নাই, এবার ওইগুলো পরিশোধ করে দাঁড়িয়ে পড়ি, দেখা যাক কি হয়। মানুষেরও একটা ইচ্ছা আছে, মানুষের কাছে মাফ-মুক্তি চাইতে পারবো। সেজন্যে আল্লাহ যদি বিপদ না করেন তবে আমি ভোটে আপনাদের এখানে (টাঙ্গাইল-৮) দাঁড়াবো। আপনারা দোয়া করবেন।

উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতালীগের আহ্বায়ক আবদুস ছবুরের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা (বীরপ্রতীক), সদস্য শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল জেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এটিএম সালেক হিটলু, সখীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক হাবিবুন্নবী সোহেল প্রমুখ ।

;

ফাইনাল খেলার আগে বিএনপি দেখতে পাবে দলে ১১ জন নেই: তথ্যমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি বলেছে অক্টোবরে নাকি ফাইনাল খেলা হবে, আমরাও ফাইনাল খেলার জন্য বসে আছি। কিন্তু ফাইনাল খেলার আগে বিএনপি দেখতে পাবে তাদের খেলার টিমে ১১জন নেই। আগামী কয়েক সপ্তাহে দেখতে পাবেন বিএনপির খেলোয়াড়রা টিম ছেড়ে অন্যদলে পালিয়ে গেছে। যে পথে তাদের নেতা শমসের মবিন ও তৈমুর আলম খন্দকার গেছেন, সেভাবে আরো অনেকেই পালানোর তালিকায় আছেন।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, আজকে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে দেশবিরাধী নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপি কয়দিন গণমিছিল, কয়দিন অবস্থান, আবার কয়দিন হাঁটা, কয়দিন দৌড় কর্মসূচি, কয়দিন বসা কর্মসূচি দেন। এখন বিএনপির বাকি আছে হামাগুড়ি কর্মসূচি দেয়া। সরকারের পতন ঘটাতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে বিএনপি থেকে সবাই পালিয়ে যাচ্ছে।

বিএনপি এখন পুরনো গাড়ির রূপ ধারণ করেছে বলে মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'গাড়ি যখন পুরনো হয়ে যায় তখন ঘন ঘন স্টার্ট দিয়ে চালু রাখতে হয়। নাহলে ব্যাটারি বসে যায়। মাঝেমধ্যে স্টার্ট না দিলে বিএনপির গাড়ি বসে যাচ্ছে, এজন্য মাঝেমধ্যে তারা হাঁটা, বসা, দৌড় কর্মসূচি দিয়ে দলকে চাঙা রাখার চেষ্টা করছে।

ধীরে ধীরে বিএনপির সমাবেশ ছোট হয়ে আসছে বলে মন্তব্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জনগণের ওপর বিএনপির কোনো ভরসা নেই, ধীরে ধীরে তাদের সমাবেশ ছোট হয়ে আসছে। এজন্য ঘন ঘন বিদেশীদের কাছে ধর্ণা দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেই ভিসানীতি ঘোষণা করেছে তাতে বলা হয়েছে যারা একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রতিপক্ষ হবে তারাই এই ভিসানীতির মধ্যে আসবে। এখন নির্বাচনে বাঁধা দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছে বিএনপি। বিএনপি বলছে নির্বাচন প্রতিহত করবে। তাহলে কারা এই ভিসানীতির আওতায় আসবে প্রশ্ন রাখেন তথ্যমন্ত্রী।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়েও কথা বলেন হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন,, ভিসানীতিতে সরকার কিংবা আমাদের দল কোনো চাপ অনুভব করছি না। আমরা এটিকে স্বাগত জানাই। এটির প্রেক্ষিতে বরং বিএনপির ওপরই চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তারা বিদেশীদের কাছে ধর্ণা দিয়েও কোন লাভ হয়নি। একটি সুষ্ঠু অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ থাকবে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বিদেশী বন্ধুদের উদ্দেশ্যে বলেন, এইদেশ আমাদের, এদেশে নির্বাচন কিভাবে হবে সেটি আমরা ঠিক করবো, নির্বাচন কমিশন ঠিক করবে। আমাদেরকে গণতন্ত্র কাউকে শেখাতে হবে না। আমরা গণতান্ত্রিক রীতিনীতির চর্চা জানি। কীভাবে সুষ্ঠু অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় সেটিও আমরা জানি। দেশে অবশ্যই আগামী নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। এবং সেই নির্বাচনে ধসনামা বিজয়ের মাধ্যমে আবারো জননেত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চমবারের মতো সরকার প্রধান হিসেবে শপথগ্রহণ করবে।

উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শামসুদ্দোহা সিকদার আরজুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইউনুচের সঞ্চালনায় ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি এস এম রাশেদুল ইসলাম, প্রধান বক্তা ছিলেন উত্তর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ, সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট প্রমুখ।

;

ক্ষমতা কি মামার হাতের মোয়া: জিজ্ঞাসা হানিফের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ক্ষমতা কি মামার হাতের মোয়া?

ক্ষমতা কি মামার হাতের মোয়া?

  • Font increase
  • Font Decrease

'বিএনপি নেতারা বলছে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে। ক্ষমতা কি মামার হাতের মোয়া? যে চাইলেই ছেড়ে দিলাম?' জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, তোমরা কারা? তোমাদেরকে এদেশের জনগণ চেনে। একাত্তরের রাজাকার-শাবকদের কথায় এদেশের ক্ষমতা পরিবর্তন হবে না।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের যৌথ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ শেখ হাসিনার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক সেই সময় নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমেরিকার ভিসা নীতির পরে গতকাল দেখলাম বিএনপি নেতৃত্ব ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। তোমাদেরকে এদেশের লোকজন চেনে।

তিনি আরও বলেন, আজ যে বিএনপি বড় বড় কথা বলে, বিএনপিকে তৃতীয় গ্রেডের সন্ত্রাসী দল ঘোষণা করেছিল আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে দেশকে ব্যর্থ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।

বিএনপির সহিংসতার প্রসঙ্গ টেনে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, মার্কিন কোর্টে তাদের সন্ত্রাসী দল হিসেবে রায় দিয়েছে। কোনো বিদেশি শক্তি এসে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসাতে পারবে না। ভয় দেখিয়ে লাভ নাই। নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী সঠিক সময়ে হবে। নির্বাচনের বিরোধিতা করলে রাজপথে বিএনপিকে মোকাবিলা করা হবে।

;

আ. লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিএনপির সরকার পতন আন্দোলন মোকাবিলায় রাজপথে থেকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাত দিনের কর্মসূচি শুরু হয়েছে।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এই ‘শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ’র আয়োজন করেছে।

সমাবেশে আওয়ামী লীগের ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিট, বিভিন্ন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে যোগ দিচ্ছে।

এর আগে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বিএনপির সাথে সাথে আওয়ামী লীগও রাজপথে থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। সে অনুযায়ী আগামী ৪ অক্টোবর পর্যন্ত সমাবেশ, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের কর্মসূচি আছে ক্ষমতাসীন দলটির।

প্রসঙ্গত, এক দফার দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বে বিভিন্ন দল ও জোট আগামী ৫ অক্টোবর পর্যন্ত নানা কর্মসূচি পালন করছে।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

;