বিএনপির আন্দোলন মানেই নৈরাজ্য সৃষ্টি: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিএনপির আন্দোলন মানেই নৈরাজ্য সৃষ্টি: ওবায়দুল কাদের

বিএনপির আন্দোলন মানেই নৈরাজ্য সৃষ্টি: ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির আন্দোলন মানেই সন্ত্রাস সৃষ্টির উস্কানি ও রাজপথ দখলের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি।

বৃহস্পতিবার বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগের জবাব দিতেই এই বিবৃতি দেয়া হয়। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির এই চিরায়ত আচরণ দেশের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিকে সর্বদা বাধাগ্রস্ত করেছে। বৈশি^ক সংকটে জনগণের পাশে না থেকে বরং তারা দেশ ও সরকারবিরোধী কর্মকা-ে লিপ্ত আছে।’

তিনি বলেন, ‘বিরাজমান বৈশি^ক সঙ্কটকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে দেশের গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের চক্রান্ত চালাচ্ছে বিএনপি। একই সাথে সঙ্কটকে পুঁজি করে সরকারবিরোধী আন্দোলনের নামে তারা আরও দেশবিরোধী ও গণবিরোধী হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি বিএনপির অন্তর্নিহিত ফ্যাসিস্ট চরিত্র জনগণের সামনে ফুটে উঠছে এবং তারা যে কোন উপায়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছে। আর সরকারের পদত্যাগের জনবিচ্ছিন্ন দাবি করে যাচ্ছে।’

 আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার জন্য তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে মাঠে নামিয়েছে। আন্দোলনের নামে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকা- বরাবরের মতো জনগণের জানমালের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘সরকার বিরোধী দল দমন করছে’ বিএনপি এমন অভিযোগের আড়ালে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে। দেশের যে সকল জায়গায় তারা সন্ত্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে সে সকল এলাকায় আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ বিরোধী মতকে দমনে বিশ্বাস করে না। কারণ আওয়ামী লীগ মনে করে রাজনীতি ও ক্ষমতার একমাত্র উৎস হলো দেশের জনগণ। তাই জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষা করা সরকারের অপরিহার্য কর্তব্য।

বিএনপিকে সন্ত্রাস নির্ভরতা ত্যাগ করে প্রকৃত গণতান্ত্রিক পথে আন্দোলন করার আহ্বান জানিয়ে  তিনি বলেন, আন্দোলনের নামে কাউকে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে জনমনে ভীতি সঞ্চার ও ক্ষতিকর কার্যকলাপ সংঘটন করতে দেওয়া হবে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও সুদক্ষ ব্যবস্থাপনায় সকল ধরনের সংকট মোকাবিলায়  সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের উপর আস্থা রাখে। এই সংকট মোকাবিলায় শেখ হাসিনার সরকার জনগণের প্রতি যে সকল আহ্বান জানিয়েছে জনগণ তাতে সাড়া দিয়েছে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি বৈশ্বিক সংকট বুঝতে অক্ষম হলেও জনগণ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিজেদের মতো করে সাশ্রয়ী ও সংযমী হচ্ছে। সরকার এমন কোনো চাপে নেই যে নির্বাচিত সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হলো নির্বাচন। আমরা বিএনপিকে বরাবরের মতো আহ্বান জানাবো আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের জনসমর্থন যাচাই করুন।

   

উপজেলা নির্বাচনের কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে: মেজর হাফিজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোটার ছাড়া দেশের উপজেলা নির্বাচনের কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অবঃ) হাফিজউদ্দীন আহমেদ।

বুধবার (৮ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধারা আয়োজিত বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মরণে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মেজর (অবঃ) হাফিজউদ্দীন আহমেদ বলেন, আজকে দেশে উপজেলা নির্বাচন হচ্ছে। টেলিভিশনে দেখাচ্ছে কেন্দ্রগুলো খাঁ খাঁ করছে। কোনো ভোটার সেখানে যায়নি। কেন এই অবস্থা হলো ? কেন আজকে দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনা? কেন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার বিলুপ্ত হলো ? কেন দেশে আইনের শাসন নাই, মৌলিক অধিকার নাই ? যে লক্ষ্য অর্জনের জন্য ডা. জাফরুল্লাহ ও আমরা যুদ্ধ করেছিলাম কোথায় গেলো সেই সামাজিক মূল্যবোধ, মানবিক মর্যাদার মূল্য, সবার জন্য সুবিচার ? বর্তমান সরকারের দুঃশাসনের কারণে এসব বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। তাই আজকে আবার দরকার ডা. জাফরুল্লাহ মতো ব্যক্তিদের।

গগণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে স্মরণ করে তিনি বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী আমাদের স্মরণীয় বরণীয় একজন ব্যক্তিত্ব। তিনি একজন বিচিত্র ব্যক্তি। তিনি কোনো দল করতেন না। তার মতো স্পষ্টভাসি ব্যক্তি আমার চোখে তেমন একটা পড়েনি। যেটিকে তিনি ন্যায্য মনে করতেন সেটিকে তিনি নিঃসংকোচে উচ্চারণ করতেন। তার কথা যখন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যেতো তখন আমরা বিএনপির সবাই হাত তালি দিতাম। আবার যখন তার কথা যখন বিএনপির বিরুদ্ধে যেতো তখন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা খুব উল্লাসিত হতো। যখন যা বলার প্রয়োজন তিনি তখন সেটা নির্ভয়ে নিঃসংকোচে বলেছেন। তার চোখের সামনে ছিল দেশ। তিনি দেশের স্বার্থে কথা বলেছেন। জনগণকে লক্ষ্য করেই তিনি বক্তব্য রাখতেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, অনেকে বলেন তিনি বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবী ছিলেন। কিন্তু না, তিনি কোনো পন্থার বুদ্ধিজীবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী। তিনি বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন, গণতন্ত্রের পক্ষে ছিলেন, মানুষের মত প্রকাশের পক্ষে ছিলেন। জাফরুল্লাহ চৌধুরী তীব্রভাবে সবার মধ্যে বেঁচে থাকবেন। যতদিন আমি কাজ করব আমার মতো অন্যরা কাজ করবেন ততদিন তিনি তীব্রভাবে বেঁচে থাকবেন।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, আমি একটি রুরাল এলাকা থেকে এসে রাজনীতি করেছি। আমার এই ক্ষেত্রে সবসময় জাফরুল্লাহ চৌধুরী সহায়তা করেছেন। আমার রাজনৈতিক অভিভাবক হিসেবে উনাকেই পেয়েছি।

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহবায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, এবি পার্রটির সদস্য সচিব মুজিবুল হক মঞ্জু, জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য নাসিরুল হক, বিএনপির নির্বাহী কমিটি সদস্য মিজানুর রহমান প্রমুখ।

;

প্রহসনের উপজেলা নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জালিয়াতি ও প্রহসনের উপজেলা নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

বুধবার (৮ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।

রিজভী বলেন, ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের পর এখন আবার আওয়ামী সাদা পোশাকধারী গেস্টাপো বাহিনী নতুনরূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, বুদ্ধিজীবীসহ অধিকার বঞ্চিত জনগণের ওপর দমন-পীড়ন অত্যাচার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ, মিথ্যা মামলায় আটক, খুন, ধর্ষণ, শত শত মানুষের নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া, উচ্ছেদের রাজনীতি আর সীমাহীন সন্ত্রাস অবাধে চলছে রাষ্ট্রের মদদে। নতুন করে গুম ও বিরোধী দলের ওপর হিংস্র আক্রমণ প্রতিদিনের সংবাদে পরিণত হয়েছে।

তিনি বলেন,নতুন করে ক্ষমতা করায়ত্ত করে নিজেদের সুবিধাভোগী শ্রেণি আওয়ামী অলিগার্কির লুটপাট ও টাকা পাচারের লোমহর্ষক কাহিনী, ক্ষমতাসীনদের নিজের আর পরিবারের আর্থিকভাবে গুছিয়ে নেওয়ার ধান্দাতে সারাদেশ বিপর্যস্ত। আর তাই ডাকাতি আর লুটের সব অভিনব ঘটনা ঢাকতেই আওয়ামী হিংস্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।

রিজভী বলেন, লুন্ঠনের রাজনীতি ও অর্থনীতির দেউলিয়াপনার বাতাবরণ, বাংলাদেশ ব্যাংক নিজেকে আড়াল রাখার বিধি-নিষেধের বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে মানুষের মনোযোগ ভিন্ন খাতে সরিয়ে দেওয়ার জন্য দেশকে অশান্তিময় রাখার কৌশল গ্রহণ করেছে দখলদার সরকার।

তিনি বলেন, দেশ যে শূন্যগর্ভ; তা আজ নির্মম সত্য। আবারও নতুন করে গুমের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, হামলা করে রক্তপাতের ধারা বইছে সর্বত্র। গতকাল আসরের নামাজের সময় মসজিদে যাবার পথে সিদ্ধেশরী মাঠ থেকে ঢাকা বিশ্ব‌বিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মাহিদুল হাসান হিরুকে সাদা পোশাকধারীরা মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায়। যে গাড়িতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় তার নম্বর হলো ঢাকা মেট্রো-চ, ৫২-১৪৫০।

সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, বিএনপি'র বিভাগীয় পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা এই দুর্যোগের সময় বিভিন্ন মামলা মাথায় নিয়ে দায়িত্ব পালন করছে, আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। সেসব নেতাদের বিরুদ্ধে সম্মানহানি, নানা ধরনের অভিযোগ, দুর্নীতির অভিযোগে রিপোর্ট করা হচ্ছে। আমার মনে হয় এটা বস্তুনিষ্ঠতার পরিপন্থী হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী এডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইদুল আলম বাবুল, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আবদুর রহিম,কেন্দ্রী যুবদ‌লের যোগা‌যোগ সম্পাদক গিয়াস উ‌দ্দিন মামুন প্রমুখ।

;

স্পিকারের কাছে ব্যারিস্টার সুমনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি চুন্নুর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু আলোচিত আইনজীবী ও সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে নালিশ দিয়েছেন। সম্প্রতি সংসদ সদস্যদের ভাতা ও উন্নয়নকাজে বরাদ্দ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দেওয়ার জের ধরে চুন্নু এ নালিশ করেন।

মঙ্গলবার (৭ মে) জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনকে ইঙ্গিত করে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমাদের হাউজের একজন সংসদ সদস্য, নামটা বলতে চাই না। তিনি নতুন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ফেসবুকে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে আমরা সবাই ভুক্তভোগী।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, “তিনি (সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সুমন) বলেছেন, ‘আপনারা জানেন, এমপিরা কত টাকা বেতন পান? তারা তো বলে না, গোপন করে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘১ লাখ ৭২ হাজার টাকা বেতন (মাসিক) পেয়েছেন।’ আমরা কত টাকা বেতন পাই, তা লুকানোর কিছু নেই, ওয়েবসাইটে গেলে পাওয়া যাবে।”

স্পিকারের উদ্দেশে চুন্নু আরও বলেন, ‘ওই সংসদ সদস্য বলেছেন, তিনি তিন মাসে ২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছেন। এই ২৮ কোটি টাকা কি আমি পেয়েছি, আপনি (স্পিকার) পেয়েছেন? প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন? ইতোমধ্যে ফেসবুক দেখে আমাকে অনেকেই বলছেন, ২৮ কোটি টাকা পেয়েছেন, এই টাকা কই?’

বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘তিনি (ব্যারিস্টার সুমন) বলেছেন, এমপি হলে যদি এত লাভ হয়, তাহলে আরও আগে এমপি হতাম।’ স্পিকারের উদ্দেশে চুন্নু বলেন, ‘কোনো সংসদ সদস্য যদি এমন কোনো কথা বলেন, যে কথায় প্রধানমন্ত্রী, স্পিকারসহ ৩৪৯ জন এমপি সম্পর্কে ভুল বার্তা যাবে। তার সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য যদি এ ধরনের কথায় ভুল বার্তা যায়, বিষয়টা আপনি দেখতে পারেন। আমরা এখানে অনেক কথা বলব, বিতর্ক করব। এমন কথা বলবার অধিকার নেই, যাতে ৩৪৯ জন এমপির ইজ্জত যাবে। তাই অভিভাবক হিসেবে ওই সংসদ সদস্যকে ডেকে তাকে কী করবেন, একটা ব্যবস্থা নেবেন।’

উল্লেখ্য, গত ৮ এপ্রিল ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সংসদ সদস্যদের বেতন-ভাতা সংক্রান্ত ওই স্ট্যাটাসটি দিয়েছিলেন।

 

;

বিশ্বকাপের আগে টাইগারদের এই বিজয় গুরুত্বপূর্ণ: জিএম কাদের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের এমপি।

মঙ্গলবার (০৭ মে) এক অভিনন্দন বার্তায় খেলোয়াড়দের পাশাপাশি ক্রিকেট কোচ ও বোর্ড সংশ্লিষ্টদেরও অভিনন্দন জানান তিনি।

অভিনন্দন বার্তায় বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বিশ্বকাপের আগে টাইগারদের এই বিজয় গুরুত্বপূর্ণ। এই বিজয় টাইগারদের এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা যোগাবে এবং বিশ্বকাপে টাইগারদের প্রত্যাশা পূরণে সহায়ক হবে।

আগামী ম্যাচগুলোতেও বিজয়ের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন থাকবে। এই সিরিজে জিম্বাবুয়েকে হোয়াইট ওয়াশ করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে একইভাবে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি।

;