বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচন আ.লীগ প্রার্থী নিয়ে টেনশনে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
বগুড়া জেলা পরিষদ

বগুড়া জেলা পরিষদ

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বগুড়ায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থী নিয়ে টেনশনে পড়েছেন। অন্যদিকে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেও মাঠ পর্যায়ের নেতারা রয়েছেন আতঙ্কে।

আগামী ১৭ অক্টোবর বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ডা. মকবুল হোসেন প্রায় ৯০ বছর বয়সে আবারো দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন। কিন্তু বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি একা চলাফেরা করতে না পারায় ভোটারদের সাথে তেমন যোগাযোগ করতে পারছেন না। অপর প্রার্থী আব্দুল মান্নান আকন্দ রয়েছেন জেলখানায় বন্দী। তিনি বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। গত বছর বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে তিনি দল মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ৫৬ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। আর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল পৌরসভা নির্বাচনে। এবার জেলা পরিষদ নির্বাচনে আব্দুল মান্নান আকন্দ প্রার্থী হয়েছেন। চাঁদা দাবি, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় জামিন নিতে গেলে গত ২১ সেপ্টেম্বর আব্দুল মান্নানকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেই থেকে তিনি জেল খানায় রয়েছেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় তার নামে চাঁদাবাজী এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আরো একটি মামলা দায়ের করা হয়।

বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১২টি উপজেলা, ১২টি পৌরসভা এবং ১০৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ১৬২৫ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২ জন মৃত্যুবরণ করেন। ১৬২৩ জন জনপ্রতিনিধির ভোটে নির্বাচিত হবেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ। বগুড়ার ১৬২৩ জন জনপ্রতিনিধির ৬০ শতাংশ বিএনপি জামায়াত সমর্থিত। বিএনপি-জামায়াত জেলাপরিষদ নির্বাচন বর্জন করায় এবং কোন প্রার্থী না দেয়ায় তাদের ভোটের ওপর নির্ভর করছেন জয়-পরাজয়।

এদিকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মকবুল হোসেন ব্যক্তি হিসেবে সৎ এবং ভাল মানুষ হিসেবে সর্ব মহলে পরিচিত। কিন্তু বার্ধক্য জনিত কারণে তিনি ভোটারদের সাথে তেমন যোগাযোগ করতে পারছেন না। আবার সৎ হওয়ায় তার নগদ টাকা পয়সারও ঘাটতি রয়েছে। ফলে তিনি ভোটারদের মন জয় করতে পারছেন না। অন্যদিকে অপর প্রার্থী আব্দুল মান্নান আকন্দ বিতর্কিত ও সমালোচিত। তবে জেলখানায় থাকার পরেও তিনি প্রতিনিধির মাধ্যমে বিভিন্নভাবে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যদের বাড়ি বাড়ি আব্দুল মান্নান আকন্দের পক্ষে উপঢৌকন পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও ভোটারদেরকে বিভিন্ন প্রলোভন দেয়া হচ্ছে।

এদিকে বিএনপির কিছু নেতা এবং ইউপি চেয়ারম্যান প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ শুরু করে এখন তারা বিপাকে পড়েছেন।

জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে মাঠ পর্যায়ে ৪ জন নেতাকে ইতিমধ্যে শো-কজ করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে তারা প্রচার প্রচারনা চালিয়ে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। ৪ জনকে শো-কজ করায় তারা নিজেদেরকে মাঠ থেকর গুটিয়ে নিয়েছেন। বগুড়া সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও এরুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আতিক বলেছেন, আমি শোক-এর জবাব তৈরি করেছি।

আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে কাজ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি তার জন্য কারো কাছে ভোট চাইনি। ভোট প্রদান আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। দল থেকে এখনও ভোট দিতে নিষেধ করেনি। এ কারণে ভোট প্রদানের প্রস্তুতি রয়েছে।

আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের কয়েকজন ইউপি চেয়ারম্যান নামে পরিচয় গোপন রাখার শর্তে বলেছেন, তাদের প্রার্থী ডা. মকবুল হোসেনকে নিয়ে জেলার নেতারা টেনশনে রয়েছেন। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধি দল জেলখানায় আব্দুল মান্নানের সাথে দেখা করে তাকে প্রত্যাহার করার অনুরোধ করার পরেও আব্দুল মান্নান প্রত্যাহার না করায় টেনশন আরো বেড়ে গেছে। আওয়ামী লীগ দলীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের অনেকেই বলেছেন ডা. মকবুল হোসেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় কোন দিনই তাদের সাথে যোগাযোগ করেননি। এছাড়াও দলের মধ্যে গ্রুপিং ও কোন্দল থাকায় এর প্রভাব পড়ছে জেলা পরিষদ নির্বাচনে।

বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি টি জামান নিকেতা বলেছেন, জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের কোন টেনশন নাই। দিন যাচ্ছে পরিস্থিতি পরিবর্তন হচ্ছে। প্রতিটি উপজেলা ও পৌরসভায় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে প্রতিদিন বৈঠক করা হচ্ছে। জনপ্রতিনিধিরা সবাই সচেতন। তার দুই জন প্রার্থীর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সক্ষম। ভোটে তারা ভুল করবে না বলে জেলা আওয়ামী লীগ মনে করে। বিপুল ভোটে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।

   

সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শত নিপীড়নেও বিএনপি নেতারা রাজপথে আছে এবং সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকবে। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বাড্ডা থানার উদ্যোগে উত্তর বাড্ডা এলাকায় প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এক বক্তব্যের জবাবে রিজভী বলেন, বিএনপি নেতারা হতাশ বা ক্লান্ত নয়, তারা কেউ দেশ ছেড়ে যাচ্ছে না। দেশ ছেড়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতা ও তাদের স্বজনরা।

তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকসহ ব্যাংক লুট করে, হলমার্ক কেলঙ্কোরি করে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার নির্মাণের নামে টাকা লুটপাট করে আওয়ামী লীগ নেতারা ও তাদের আত্মীয় স্বজনরা টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তারা মালয়েশিয়া, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় সেকেন্ড হোম তৈরি করে তাদের স্ত্রী-সন্তানদের, আত্মীয়স্বজনদের সেখানে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমরা তো আছি জেলে আসা-যাওয়ার মধ্যে। শত নিপীড়নেও রাজপথে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি।

দেশে ভয়াবহ দুর্বিষহ অবস্থা চলছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, আজ এক মাসের মতো দেশে খরা চলছে, অগ্নিপ্রবাহ চলছে, নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। কিন্তু শ্রমজীবী মানুষকে বাঁচানোর জন্য সরকার কিছুই করেনি।

পক্ষান্তরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান খাল খনন, নদী খনন, বৃক্ষরোপণ, সেচব্যবস্থাসহ যেসব কল্যাণমূলক কাজ করেছিল সেগুলো সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। রিজভী আরও বলেন, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ সেচের জন্য পানি পাচ্ছে না। সবকিছুর জন্য ডামি সরকারই দায়ী।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক, বিএনপির স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, যুবদলের সহসভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ জি এম শামসুল হক, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবিএমএ আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

;

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরছেন খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি।

এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে হাসপাতালে তাকে ভর্তি করে তার শরীরের বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়।

;

সস্ত্রীক ওমরা পালনে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সস্ত্রীক পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যাচ্ছেন।

বৃহষ্পতিবার (২ মে) বিকেল সোয়া ৩টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

বিএনপির মিডিয়া সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বেলা সাড়ে ৩টার ফ্লাইটে মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম পবিত্র ওমরা পালন করতে সৌদি আরব যাবেন।

পবিত্র ওমরা পালন করতে যাওয়ার আগে গতকাল বুধবার খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় যান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সাক্ষাৎতে নিজের ও স্ত্রীর জন্য খালেদা জিয়ার কাছে দোয়া চান মির্জা ফখরুল। আর খালেদা জিয়াও তার নিজেরে শারীরিক সুস্থতার জন্য দোয়া করতে বলেছেন।

;

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বুধবার (১ মে) রাতে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে ২-১ দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক জরুরি কিছু পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে সন্ধ্যা সাতটার অল্প সময় পর হাসপাতালে পৌঁছান বেগম জিয়া।

সর্বশেষ গত ৩১ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। দুইদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা‘য় ফেরেন।

অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছেন গত কয়েক বছর ধরে। এজন্য তাকে বিভিন্ন সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্টসহ নানা রোগে ভুগছেন।

দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। ওই সময়ে তিনি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তার সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার।

;