আ. লীগ সরকারের পতন ঘটানোর শক্তি বিএনপির নেই : হানিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপি নেতারা ১০ ডিসেম্বরের স্বপ্ন দেখছেন। ১০ ডিসেম্বর বলে কিছু নেই। আওয়ামী লীগ কোনো ভূঁইফোড় সংগঠন নয়। কোনো কচু পাতার পানি নয় যে ধাক্কা দিলে টলমল করে পড়ে যাবে। আওয়ামী লীগ জাতির পিতার হাতে গড়া দল। ৭৩ বছরের আওয়ামী লীগের শেকড় বাংলার মাটির অনেক গভীরে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানোর শক্তি বিএনপি বা কারো নেই। সরকার পতনের এসব হুঙ্কার বন্ধ করুন।

শনিবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ জামাতখানায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণের পল্টন থানা ও ১৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হানিফ বলেন, বিএনপি ক্ষমতা যাওয়ার জন্য আন্দোলন করছে। কিন্তু তাদের মধ্যে দেশ পরিচালনার মেধা ও দক্ষতা নেই। রাজনৈতিক কর্মসূচি যদি গণতান্ত্রিকভাবে পালন করতে পারেন আমাদের পক্ষ থেকে বাধা নেই। আন্দোলনের দোহাই দিয়ে দেশে সন্ত্রাস, সহিংসতা, নাশকতা করে দেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করতে চাইলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কঠোরভাবে দমন করবে। আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মোকাবিলার প্রয়োজন পড়বে না। আপনাদের মোকাবিলার জন্য সরকারই যথেষ্ট।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধানের আলোকে বর্তমান সরকারের অধীনে হবে জানিয়ে হানিফ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচনকে আরও অধিক গ্রহণযোগ্য করার জন্য যদি সংবিধানের মধ্যে থেকে আপনাদের কোনো পরামর্শ থাকে আপনারা দিতে পারেন। সরকার ও নির্বাচন কমিশন অবশ্যই বিবেচনা করবে।

বিএনপি নেতাদের রাষ্ট্রদ্রোহী বক্তব্যের জন্য দেশের জনগণ বিএনপির উপর স্থায়ীভাবে নিষেধাজ্ঞা দিবে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, গত পরশুদিন চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে মির্জা ফখরুল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে বললেন, র‌্যাবের উপরে শুধু নিষেধাজ্ঞা না, বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার জন্য। লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যেতে হয়। দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার দাবি করে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা এই দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত করেছে। তিনি রাষ্ট্রদ্রোহিতা কাজ করেছেন। এর আগে ২০১২ সালে তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া জিএসপি বাতিল করে গার্মেন্টস সেক্টরে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে চিঠি লিখেছিলেন। তারা স্বাধীন বাংলাদেশে বিশ্বাসী নয়। বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা এনে দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করতে চায়।

তিনি বলেন, আমি মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাই, ধিক্কার জানাই। মির্জা ফখরুলকে বলবো, আপনি যে রাষ্ট্রদ্রোহী বক্তব্য দিয়েছেন এই বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিন। আপনি জাতির কাছে ক্ষমা চান। আর না হলে দেশের জনগণ বিএনপির ওপর স্থায়ীভাবে নিষেধাজ্ঞা দিবে।

বিএনপি নেতা-কর্মীরা নিজেরা মারামারি করে সরকারের দোষ দিয়ে মায়াকান্না করছেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, লন্ডনে বসে তাদের নেতা তারেক রহমান স্লোগান দিলো টেক ব্যাক বাংলাদেশ। টেক ব্যাক বাংলাদেশ মানে কি? বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তানি ভাবধারায় নিয়ে যাওয়া। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে হাওয়া ভবন বানিয়ে সরকারের মধ্যে সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে। প্রতিটি সেক্টরে কমিশন বাণিজ্য করেছে। কেউ যাতে প্রতিবাদ না করতে না পারে সেজন্য সারাদেশে আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। এই মায়াকান্না তখন কোথায় ছিলো, চোখের পানি কোথায় ছিলো?

তিনি বলেন, ২০০৪ সালে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ইতিহাসের বর্বর গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিলো। নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছেন। পালামেন্ট নিন্দা পর্যন্ত করতে দেননি। তাদের নেত্রী খালেদা জিয়া সংসদে দাঁড়িয়ে তামাশা করে বলোছিলো, শেখ হাসিনা নিজে ভ্যানিটি ব্যাগে করে গ্রেনেড নিয়ে গেছেন। আপনারা আজ সেই অন্যায়ের জবাব পাচ্ছেন। দেশের মানুষ অন্যায় অত্যাচারের জবাব দিচ্ছে।

হানিফ বলেন, যে বাংলাদেশ খাদ্য সংকটের দেশ ছিলো সেই দেশের ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি পূরণ করে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছেন। বিদ্যুৎহীন দেশকে আলোকিত করেছেন। আর আজ বিদ্যুতের নিচে দাঁড়িয়ে বিএনপি নেতারা হারিকেন জ্বালিয়ে নাটক করে। এক মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে পারেনি। খাম্বা বেঁচে মানুষকে ধোঁকা দিয়েছে। তার নাম হয়েছিলো খাম্বা তারেক।

ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ এমপি, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

   

সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, শত নিপীড়নেও বিএনপি নেতারা রাজপথে আছে এবং সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকবে। মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বাড্ডা থানার উদ্যোগে উত্তর বাড্ডা এলাকায় প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এক বক্তব্যের জবাবে রিজভী বলেন, বিএনপি নেতারা হতাশ বা ক্লান্ত নয়, তারা কেউ দেশ ছেড়ে যাচ্ছে না। দেশ ছেড়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের নেতা ও তাদের স্বজনরা।

তিনি বলেন, বেসিক ব্যাংকসহ ব্যাংক লুট করে, হলমার্ক কেলঙ্কোরি করে, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, ফ্লাইওভার নির্মাণের নামে টাকা লুটপাট করে আওয়ামী লীগ নেতারা ও তাদের আত্মীয় স্বজনরা টাকা বিদেশে পাচার করেছে। তারা মালয়েশিয়া, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় সেকেন্ড হোম তৈরি করে তাদের স্ত্রী-সন্তানদের, আত্মীয়স্বজনদের সেখানে পাঠিয়ে দিচ্ছে। আমরা তো আছি জেলে আসা-যাওয়ার মধ্যে। শত নিপীড়নেও রাজপথে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছি।

দেশে ভয়াবহ দুর্বিষহ অবস্থা চলছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, আজ এক মাসের মতো দেশে খরা চলছে, অগ্নিপ্রবাহ চলছে, নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। কিন্তু শ্রমজীবী মানুষকে বাঁচানোর জন্য সরকার কিছুই করেনি।

পক্ষান্তরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান খাল খনন, নদী খনন, বৃক্ষরোপণ, সেচব্যবস্থাসহ যেসব কল্যাণমূলক কাজ করেছিল সেগুলো সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। রিজভী আরও বলেন, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ সেচের জন্য পানি পাচ্ছে না। সবকিছুর জন্য ডামি সরকারই দায়ী।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক, বিএনপির স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, সহ-অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সুমন, যুবদলের সহসভাপতি জাকির হোসেন সিদ্দিকী, মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এ জি এম শামসুল হক, আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এবিএমএ আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।

;

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরছেন খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি।

এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে হাসপাতালে তাকে ভর্তি করে তার শরীরের বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়।

;

সস্ত্রীক ওমরা পালনে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সস্ত্রীক পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যাচ্ছেন।

বৃহষ্পতিবার (২ মে) বিকেল সোয়া ৩টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

বিএনপির মিডিয়া সেলের অন্যতম সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বেলা সাড়ে ৩টার ফ্লাইটে মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম পবিত্র ওমরা পালন করতে সৌদি আরব যাবেন।

পবিত্র ওমরা পালন করতে যাওয়ার আগে গতকাল বুধবার খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় যান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সাক্ষাৎতে নিজের ও স্ত্রীর জন্য খালেদা জিয়ার কাছে দোয়া চান মির্জা ফখরুল। আর খালেদা জিয়াও তার নিজেরে শারীরিক সুস্থতার জন্য দোয়া করতে বলেছেন।

;

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আবারো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে বুধবার (১ মে) রাতে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে ২-১ দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।

এর আগে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে শারীরিক জরুরি কিছু পরীক্ষার জন্য সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রওনা হয়ে সন্ধ্যা সাতটার অল্প সময় পর হাসপাতালে পৌঁছান বেগম জিয়া।

সর্বশেষ গত ৩১ মার্চ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। দুইদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকার পর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা‘য় ফেরেন।

অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গঠিত একটি মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছেন গত কয়েক বছর ধরে। এজন্য তাকে বিভিন্ন সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্টসহ নানা রোগে ভুগছেন।

দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপারসন ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। ওই সময়ে তিনি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার সাজা ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তার সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে সরকার।

;