বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা মানুষকে মন ভোলানো গান: নানক



মো. আরমান আলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের ২৭ দফা প্রস্তাব মানুষকে মন ভোলানো গান শোনানো বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

তিনি বলেন, বিএনপি নামক দলটি এখনো জামাতের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধা, সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী দলগুলোর সঙ্গে যাদের সম্পর্ক রয়েছে তাদের কাছ থেকে এ কথাগুলো বলা মানে মানুষকে মন ভোলানো গান শোনানো। কাজেই এই কথাগুলো তাদের মুখে শোভা পায় না।

সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) ধানমন্ডি ৩/১ আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে বার্তা২৪.কমের সঙ্গে আলাপকালে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের জন্য বিএনপির ২৭ দফার প্রস্তাবের দৃষ্টি আকষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিএনপি যে ২৭টি প্রস্তাবনা দিয়েছে সেটি রাষ্ট্র মেরামত বা রাষ্ট্র কাঠামোর সংস্কারের কথা আগেও বলেছে। বিএনপির সার্বিক এবং প্রিভিয়াস পলিটিক্যাল ক্যারেক্টার কোনটাই কিন্তু তাদের এই বক্তব্যের সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্কযুক্ত নয়। তারা এ কথাগুলো বলেছে কিভাবে বাস্তবায়ন করবে তারাই জানে। বিএনপি নামক দলটির চেয়ারপারসন দণ্ডিত আসামি হওয়ার কারণে তিনি কারারুদ্ধ হয়ে বাসায় আছেন। আর এখন যিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান উনিও দণ্ডিত একজন মানুষ, সে দণ্ডিত মানুষটি লন্ডনে বসে নির্দেশনা দিচ্ছে দেশকে একটি অস্থিতিশীল অবস্থার দিকে নিতে চাই।

দলের ২২তম সম্মেলন ঘিরে নেতাকর্মীদের কি নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, আজকে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্র ক্ষমতায় রয়েছে, আওয়ামী লীগের কাছে এই সম্মেলন, কাউন্সিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে অথবা ২৩ সালের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন। কাজেই সেই নির্বাচন লক্ষ্য থাকবে এবং সেই লক্ষ্য ও প্রত্যয় হল আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আগামীতে স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবো। কাজেই সেই স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে এবারের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের সভাপতি পদের বিষয়ে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিষয়টা খুব পরিষ্কার, সেটা হল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির পদটি নিশ্চিত যে শেখ হাসিনাই আসবেন, শেখ হাসিনাই থাকবেন সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মীদের দাবি। এরপরও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল মানেই হল নতুন নতুন চমক সৃষ্টি, নতুনত্ব দেয়া। আওয়ামী লীগের খুব দুঃসময়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন শেখ হাসিনা। দায়িত্ব পালন করছেন আজ ৪২ বছর। ৪২ বছর যাবৎ যিনি দলের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি এই দলের নাড়িনক্ষত্র জানেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যে কাউন্সিল হবে সেই কাউন্সিলে নেতৃত্বে পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন এ সমস্ত কিছু নির্ভর করবে শেখ হাসিনার ওপরে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যারা বিদ্রোহী ছিল তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছেন, এদের ফিরে আসার যে প্রক্রিয়া সেটি কিভাবে হচ্ছে? এতে বিদ্রোহীরা উৎসাহিত হবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, যারা বিদ্রোহী বা দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছে, শুধু তাদেরকে ক্ষমা চাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছিল। অপ্রিয় সত্য কথা একটা বিরাট বিদ্রোহী অংশ অনেক জায়গায় জয়লাভ করেছে।

ত্যাগীদের মূল্যায়নের কোন সুযোগ থাকছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নানক বলেন, দেখেন আওয়ামী লীগ তার তৃণমূল থেকেই সম্মেলন সম্পন্ন করে আজকে জাতীয় সম্মেলন হতে যাচ্ছে। তো আমাদের ধারণা শেখ হাসিনার নির্দেশনা ছিল, যত আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মী যারা আছেন তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী দলে মূল্যায়ন এবং স্থান দেয়া হবে । আমরা ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, উপজেলা, জেলা সম্মেলনগুলোতে আমরা প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছি এই বিষয়গুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে। তারপরও আমাদের যে কোন ভুলত্রুটি হবে না এমন কথা নেই, আমরা ফেরেস্তা নই। আগামী কাউন্সিলে আমরা এই মানুষগুলোকে চাই। যে মানুষগুলো আমাদের দুঃসময়, দুর্দিনে ত্যাগ তিতিক্ষা করেছে হয়তো অভিমান করে দূরে সরে আছে,আমরা সেই অভিমানী মানুষগুলোকে দলের মূল স্রোতের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে চাই।

২৪ ডিসেম্বরে সম্মেলনের মাধ্যমে যে কমিটি আসবে তাদের অনেক বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক ।

   

ঢাকায় সমাবেশের ঘোষণা দিল বিএনপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষে রাজধানীতে শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় নয়াপল্টনের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামী ১ মে শ্রমিক সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া দলের অন্যান্য নেতারাও এই সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন।

এর আগে গতকাল খালেদা জিয়াসহ দলের নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে সমাবেশ ঘোষণা করেছিল বিএনপি। কিন্তু তীব্র গরমের কারণে পরে সেই সমাবেশে স্থগিত করা হয়।

;

ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন

প্রথম দিনেই আ.লীগের ১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রির প্রথম দিনে ১১টি ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। এ থেকে দলটির আয় হয়েছে, সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ ফরম বিক্রি শুরু হয়। শেষ হয় বিকেল সাড়ে ৪টায়।

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের জন্য প্রথম দিনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন এম আব্দুল হাকিম আহমেদ, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মোছা. সেলিনা পারভীন, মো. নজরুল ইসলাম, সাইদুল করিম মিন্টু, মো. রেজাউল ইসলাম, সাইদুর রহমান, পারভেজ জামান, মো. নায়েব আলী জোয়াদ্দার ও কাজী আশরাফুল আজম।

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই ১৬ মার্চ (২০২৪) ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া আসনে শনিবার সকাল থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে আওয়ামী লীগ।

এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে মনোনয়ন বিক্রির কার্যক্রম শুরু হয়ে চলবে ২৯ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

নৌকার মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন ফরম সংগ্রহ এবং জমা দিতে পারবেন। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে পারবেন।

;

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে: সালাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপি'র যুগ্ন-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন এবং বিএনপি'র সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ-এর সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা এ বলেন।

তিনি বলেন, জনগণের ভোট ছাড়া এদেশে কোনো নির্বাচিত সরকার ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। যতদিন পর্যন্ত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে ততদিন পর্যন্ত দেশে লুটপাট এবং মানুষের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হতে থাকবে। আমাদের দাবি হলো, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য দেশে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।

আব্দুস সালাম বলেন, দেশের মানুষ আজকে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। সুবিধাবাদী, চোর, ডাকাত, লুটেরা এবং অবৈধ সম্পত্তির মালিক যারা আছেন তারাই একমাত্র আওয়ামী লীগের পক্ষে আছে। অন্যদিকে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ এখন আর আওয়ামী লীগের পক্ষে নেই।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং কিছু কিছু দলকে আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও সময় আছে আপনারা তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষের সঙ্গে এসে সংহতি প্রকাশ করুন।

আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের লড়াই শুধু খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের একার জন্য লড়াই নয়, এই লড়াই হলো আপনার-আমার সবার। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিএনপি রাজপথে আছে। বিএনপি জোর করে ক্ষমতায় যাবে না, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই বিএনপি ক্ষমতায় যাবে।

জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট পারভিন কাউসার মুন্নির সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম নাসির উদ্দীনের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর শরফত আলী সপু, বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপির সহ- প্রচার বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মো. সারোয়ার হোসেন রুবেল প্রমুখ।

;

বিরোধী দলহীন সংসদ বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ এখন একদলীয় বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিরোধী দলহীন সংসদ একটি বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে মিরপুর পল্লবীতে তীব্র গরমে সাধারণ মানুষের মাঝে পানি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, বিএনপির নেতা কর্মীদের ওপর নির্যাতন, জেল, হত্যা, গুম করা হয়েছে। কিন্তু কখনো তারা সমাজসেবা থেকে সরে আসেনি। বিএনপির নেতারা জেল থেকে বেরিয়ে এসে ভুলে যায় না জনগণকে। আবারও তারা রাস্তায় নেমে জনগণের জন্য কাজ করে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা তার নেতাকর্মীদের মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে চলতে বলেছেন। শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের আদর্শ তো ছিল এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করা। বাকশাল গঠন। আপনি (শেখ হাসিনা) ১৬-১৭ বছর ধরে যে বাকশাল করছেন। দিনে দিনে ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন। আবার বাবার আদর্শে নেতা কর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। তাতে তো আরও ভয়ংকর হবে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী বলেন, ঢাকার বাইরে ৫৩ শতাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ নাই। মানুষ মুরগির মত ছটফট করছে। উন্নয়ন উন্নয়ন করে দেশটাকে মৃত্যু উপত্যকা বানাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ফলে দক্ষিণের বেশ কিছু জেলায় ফসল উৎপাদন কমে গেছে। পাবনা কুষ্টিয়ার মানুষ বিপদে আছে। একটি ছোট দুর্ঘটনা ঘটলে এক সঙ্গে অনেক মানুষ মারা যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে শত শত দুর্নীতির নথি আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কিন্তু কেন?

অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ আলী ডোনার, সদস্য সচিব আমিনুল হকসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

;